বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের গোপালগঞ্জ জেলা কমিটির সকলকে শুভেচছা উপজেলার পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে।

বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের গোপালগঞ্জ জেলা কমিটির সকলকে শুভেচছা ও

অভিনন্দন। আশাবাদী আপনাদের নেতৃত্বে খুব অল্প সময়ের মধ্যে গোপালগঞ্জের পাঁচটি উপজেলার পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে।

আমাদের বিশ্বাস এ কমিটি দ্রুত সকল উপজেলা কমিটি গঠন করতে সক্ষম হবেন।

আমরা কেন  বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা  প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ গঠন করলাম

১।প্রধান শিক্ষক /সুপারদের মন খুলে প্রাণ খুলে কথা বলার একটি  প্লাটফর্ম তৈরী করার জন্য।

২।প্রধান শিক্ষক /সুপারদের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যম তৈরি করার জন্য।

৩।প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধি করার জন্য।

৪।স্বপ্নের বিদ্যালয় বির্নিমানে সহায়তা লাভ করার জন্য।

৫।শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষা বান্ধব সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য।

৬। শিক্ষা ক্ষেত্রে ও শিক্ষকদের সকল প্রকার বৈষম্য নিরসনের লক্ষ্যে।

৭।২০১০ সালে প্রনীত শিক্ষানীতি সঠিক বাস্তবায়নের জন্য।

৮।শিক্ষা ক্ষেত্রে আই,সি,টির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য।

৯।আই,এল,ও এবং ইউনেস্কোর সুপারিশ মালা আমাদের দেশে বাস্তবায়ন করার জন্য।

১০।   S.D.G-4   বাস্তবায়নে সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য।

১১।রূপ কল্প ২০২১,রূপ কল্প ২০৩০,রূপ কল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে সক্ষমতা অর্জন।

১২।ম্যানেজিং কমিটির দৌড়াত্ব হ্রাস করা।

১৩। একাডেমিক বিষয়গুলোতে ম্যানেজিং কমিটির অযাচিত হস্তক্ষেপ বন্ধ করা

১৪।ইউনেস্কোর সুপারিশ অনুযায়ী ম্যানেজিং কমিটির প্রধান হবে প্রতিষ্ঠান প্রধান। এ দাবি বাস্তবায়নে সরকারকে অবহিত করা।

আরও পড়ুন: মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন? খাবারগুলো কী কী, জেনে নিন

আসুন প্রানের সংগঠন  বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ কে শক্তিশালী করে তুলি।

আমরা আমাদের সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য নিরলস ভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি।শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন ও পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ইতিমধ্যে অনেকগুলো ভার্সুয়াল সভা করে নিজেদের  মতবিনিময়ের করেছি ।আমরা যতবার সাংগঠনিক কাজে মিলিত হয়েছি, প্রত্যেক বার শিক্ষার উন্নয়ন নিয়ে কথা বলেছি। আমরা সাংগঠনিক কাজে  নিজের অর্থ ব্যয় করে বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় সভা সমাবেশ করতে গিয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা করার যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তা কোন স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণের চেয়ে কোন অংশে কম নয়।প্রতেকেই প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দেখে নতুন  নতুন  অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি  যেগুলো নিজের বিদ্যালয়ে প্রয়োগ করার চেষ্টা করছি। করোনার কারণে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি।করোনা নামক প্রতিবন্ধকতা না থাকলে আমরা আরও এগিয়ে যেতে পারতাম। এই সংগঠনের কারণে আই সি টি বিষয়  আমরা অনেক সক্ষমতা অর্জন করেছি।

শুভেচ্ছান্তে
দুলাল চন্দ্র চৌধুরী
সাংগঠনিক সম্পাদক
বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ।
বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের গোপালগঞ্জ জেলা কমিটির সকলকে শুভেচছা ও অভিনন্দন। আশাবাদী আপনাদের নেতৃত্বে খুব অল্প সময়ের মধ্যে গোপালগঞ্জের পাঁচটি উপজেলার পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে।
বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের গোপালগঞ্জ জেলা কমিটির সকলকে শুভেচছা ও অভিনন্দন। আশাবাদী আপনাদের নেতৃত্বে খুব অল্প সময়ের মধ্যে গোপালগঞ্জের পাঁচটি উপজেলার পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে।

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন করতে ক্লিক করুন।

Leave a Reply