Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
কীভাবে ইংরেজি পড়ার অভ্যাস করব

কীভাবে ইংরেজি পড়ার অভ্যাস করব

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জনের জন্য ইংরেজি পড়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। আইইএলটিএস-টোয়েফল থেকে শুরু করে জিআরই-জিম্যাটের মতো পরীক্ষায় যদি অংশ নিতে চান, সে ক্ষেত্রেও ‘রিডিং’ অংশে ভালো করার জন্য আপনাকে ইংরেজি পড়ার চর্চা করতে হবে। কীভাবে ইংরেজি পাঠাভ্যাস গড়ে তুলবেন, জানিয়েছেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ইংলিশ অ্যান্ড মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক সাবীহা সালেক।

শুরুটা কীভাবে করব: পড়ার অভ্যাস ছাড়া ইংরেজি ভালো জানার সুযোগ নেই। সহজ ইংরেজি গল্পের বই যেমন হ্যারি পটার সিরিজ, শার্লক হোমস সিরিজ দিয়ে শুরু করতে পারেন। এ ছাড়া নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ার অভ্যাস আপনাকে সাহায্য করবে। যে বিষয়ে পড়তে আপনার ভালো লাগে কিংবা যে বিষয়ে জানতে আপনি আগ্রহী, সে বিষয়ক ইংরেজি নিবন্ধ পড়তে পারেন।

 

কার্যকর অভ্যাস গড়তে হবে: পাঠক ভেদে ইংরেজি বই পড়ার চর্চা একেক রকম হয়। দিনের নির্দিষ্ট একটা সময় বেছে নিয়ে বই পড়তে পারেন। তাহলে অভ্যাস গড়ে তোলাটা সহজ হবে। যেমন সকালের শুরুতে ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদকীয় পড়বেন, এটা হতে পারে আপনার রুটিনের অংশ। পড়ার সময় কোনো শব্দ না বুঝতে পারলে অভিধান ঘেঁটে কিংবা মুঠোফোলে গুগল সার্চ করে অর্থটা জেনে নিতে পারেন। ঘড়ি ধরে পড়ার অভ্যাস করুন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট পড়বেন—এ রকম একটা সিদ্ধান্ত দিয়ে শুরুটা হতে পারে।

কী পড়ছেন, কেন পড়ছেন: বইয়ের হাজারো ধরন আছে। কোনো বই কিছুটা অ্যানালাইটিক্যাল বা বিশ্লেষণাত্মক ধরনের হয়, যেখানে কোনো বিষয় বা ধারণার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা থাকে। কোনো বই বর্ণনাভিত্তিক, যেখানে বিষয় বা ঘটনার বর্ণনার ওপর জোর দেওয়া হয়। আবার কোনো কোনো বই আলোচনামূলক, যেখানে বিভিন্ন মতামত তুলে ধরা হয়। এ ছাড়া নিবন্ধ আছে, গল্প বা উপন্যাস আছে। কোন বই পড়ছেন, কেন পড়ছেন, এসব প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা থাকা উচিত। অনেকে ইতিহাস বা সাহিত্যনির্ভর বই পড়ে শুরুর দিকের জড়তা কাটিয়ে নেন। কিন্তু এমনও তো হতে পারে—আপনার ইতিহাস বা সাহিত্য পছন্দ নয়। আপনার আগ্রহ ক্রিকেট। তাহলে আপনি ভিনদেশের বিখ্যাত ক্রিকেটারদের জীবনী পড়তে পারেন।

 

পরীক্ষায় যা করবেন: বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যেসব কোর্সে ইংরেজি ভাষায় লেখার সুযোগ আছে, সেখানে ইংরেজিতে লিখুন। যে বিষয়ে পড়ছেন, সে–সংক্রান্ত ক্লাসনোট, লেকচার নিয়মিত পড়ুন, শুনুন। ইংরেজি বই, নিবন্ধ ও গবেষণাপত্র পড়ার অভ্যাস করুন। আইইএলটিএস ও টোয়েফলে ‘রিডিং’ বিভাগ অনেকের জন্য কঠিন মনে হয়। বড় বড় নিবন্ধ যেহেতু পড়ার অভ্যাস থাকে না, তাই জড়তা তৈরি হয়। প্রাথমিকভাবে পড়ার অভ্যাস তৈরি হয়ে গেলে এরপর নানা বিষয়ে লেখা নিবন্ধ পড়তে চেষ্টা করুন। অনলাইন বা অফলাইনে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, রিডার্স ডাইজেস্ট, দ্য ইকোনোমিস্টসহ বিভিন্ন সাময়িকী ও পত্রিকা পড়তে পারেন। পড়ার সময় ‘ফাইভ ডাব্লিউ এইচ’ অর্থাৎ হু (কে), হোয়াট (কী), হোয়্যার (কোথায়), হোয়েন (কখন), হোয়াই (কেন) এবং হাউ (কীভাবে)—এসব বিষয় মাথায় নেওয়ার চেষ্টা করুন। কোন বিষয়ে পড়ছেন, পড়ার মূল বিষয়টি কী, কেন লেখা হয়েছে, লেখায় কীভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে—এসব খেয়াল করু

 

লাইব্রেরিতে যোগ দিন: লাইব্রেরিতে নানা ধরনের বই পড়ার সুযোগ থাকে। আগে পাড়াভিত্তিক লাইব্রেরিতে বই পড়ার সুযোগ ছিল। এখন ইএমকে সেন্টার, ব্রিটিশ কাউন্সিল, আমেরিকান সেন্টারসহ বিভিন্ন দূতাবাসের লাইব্রেরি ব্যবহারের সুযোগ আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন জেলাভিত্তিক লাইব্রেরি আছে। এক বা একাধিক লাইব্রেরির সদস্য হতে পারেন। পাঠাভ্যাস তৈরি হবে। আপনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হন, ভাবতে পারেন ‘আমার ক্যাম্পাসেই তো লাইব্রেরি আছে।’ কিন্তু অনেক সময় আলাদা করে একটা লাইব্রেরির সদস্য হলে পড়ার তাগিদ তৈরি হয়। এটিও বিবেচনায় রাখতে পারেন।

 

বুক ক্লাব বা রিডিং ক্লাবের সদস্য হোন: অনলাইন ও অফলাইনে অনেক বুক ক্লাব ও রিডিং ক্লাব তৈরি হয়েছে। এসব ক্লাবের সদস্য হয়েও বই পড়ার চর্চা শুরু করতে পারেন। আপনার এলাকায় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাব না থাকলে নিজেই চালু করতে পারেন। অনেকেই আইইএলটিএস বা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সময় গ্রুপে পড়ার চেষ্টা করেন। তেমন কোনো গ্রুপ তৈরির উদ্যোগ নিতে পারেন।

 

অনলাইনে পড়ার সুযোগ নিন: প্রযুক্তির কল্যাণে এখন আমরা মুফোফোন ও ই–বুকে নানা বই পড়ার সুযোগ পাচ্ছি। ব্যস্ত জীবনে যানজটে বসেও মুঠোফোনে পড়তে পারেন। এখন অনেকেই ইলেকট্রনিক ট্যাবে বই পড়েন। এ ছাড়া অডিও বুক ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে। পছন্দের লেখকের বই অডিও বুক আকারে শুনতেও পারেন।

 

কীভাবে ইংরেজি পড়ার অভ্যাস করব

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জনের জন্য ইংরেজি পড়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। আইইএলটিএস-টোয়েফল থেকে শুরু করে জিআরই-জিম্যাটের মতো পরীক্ষায় যদি অংশ নিতে চান, সে ক্ষেত্রেও ‘রিডিং’ অংশে ভালো করার জন্য আপনাকে ইংরেজি পড়ার চর্চা করতে হবে। কীভাবে ইংরেজি পাঠাভ্যাস গড়ে তুলবেন, জানিয়েছেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ইংলিশ অ্যান্ড মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক সাবীহা সালেক।

ইংরেজি পড়ার অভ্যাস করতে বিভিন্ন ক্লাব বা লাইব্রেরির সদস্য হতে পারেন

ইংরেজি পড়ার অভ্যাস করতে বিভিন্ন ক্লাব বা লাইব্রেরির সদস্য হতে পারেনমডেল: বিভা, ছবি: সাবিনা ইয়াসমিন, কৃতজ্ঞতা: ইএমকে সেন্টার

শুরুটা কীভাবে করব: পড়ার অভ্যাস ছাড়া ইংরেজি ভালো জানার সুযোগ নেই। সহজ ইংরেজি গল্পের বই যেমন হ্যারি পটার সিরিজ, শার্লক হোমস সিরিজ দিয়ে শুরু করতে পারেন। এ ছাড়া নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ার অভ্যাস আপনাকে সাহায্য করবে। যে বিষয়ে পড়তে আপনার ভালো লাগে কিংবা যে বিষয়ে জানতে আপনি আগ্রহী, সে বিষয়ক ইংরেজি নিবন্ধ পড়তে পারেন।

 

কার্যকর অভ্যাস গড়তে হবে: পাঠক ভেদে ইংরেজি বই পড়ার চর্চা একেক রকম হয়। দিনের নির্দিষ্ট একটা সময় বেছে নিয়ে বই পড়তে পারেন। তাহলে অভ্যাস গড়ে তোলাটা সহজ হবে। যেমন সকালের শুরুতে ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদকীয় পড়বেন, এটা হতে পারে আপনার রুটিনের অংশ। পড়ার সময় কোনো শব্দ না বুঝতে পারলে অভিধান ঘেঁটে কিংবা মুঠোফোলে গুগল সার্চ করে অর্থটা জেনে নিতে পারেন। ঘড়ি ধরে পড়ার অভ্যাস করুন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট পড়বেন—এ রকম একটা সিদ্ধান্ত দিয়ে শুরুটা হতে পারে।

কী পড়ছেন, কেন পড়ছেন: বইয়ের হাজারো ধরন আছে। কোনো বই কিছুটা অ্যানালাইটিক্যাল বা বিশ্লেষণাত্মক ধরনের হয়, যেখানে কোনো বিষয় বা ধারণার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা থাকে। কোনো বই বর্ণনাভিত্তিক, যেখানে বিষয় বা ঘটনার বর্ণনার ওপর জোর দেওয়া হয়। আবার কোনো কোনো বই আলোচনামূলক, যেখানে বিভিন্ন মতামত তুলে ধরা হয়। এ ছাড়া নিবন্ধ আছে, গল্প বা উপন্যাস আছে। কোন বই পড়ছেন, কেন পড়ছেন, এসব প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা থাকা উচিত। অনেকে ইতিহাস বা সাহিত্যনির্ভর বই পড়ে শুরুর দিকের জড়তা কাটিয়ে নেন। কিন্তু এমনও তো হতে পারে—আপনার ইতিহাস বা সাহিত্য পছন্দ নয়। আপনার আগ্রহ ক্রিকেট। তাহলে আপনি ভিনদেশের বিখ্যাত ক্রিকেটারদের জীবনী পড়তে পারেন।

 

পরীক্ষায় যা করবেন: বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যেসব কোর্সে ইংরেজি ভাষায় লেখার সুযোগ আছে, সেখানে ইংরেজিতে লিখুন। যে বিষয়ে পড়ছেন, সে–সংক্রান্ত ক্লাসনোট, লেকচার নিয়মিত পড়ুন, শুনুন। ইংরেজি বই, নিবন্ধ ও গবেষণাপত্র পড়ার অভ্যাস করুন। আইইএলটিএস ও টোয়েফলে ‘রিডিং’ বিভাগ অনেকের জন্য কঠিন মনে হয়। বড় বড় নিবন্ধ যেহেতু পড়ার অভ্যাস থাকে না, তাই জড়তা তৈরি হয়। প্রাথমিকভাবে পড়ার অভ্যাস তৈরি হয়ে গেলে এরপর নানা বিষয়ে লেখা নিবন্ধ পড়তে চেষ্টা করুন। অনলাইন বা অফলাইনে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, রিডার্স ডাইজেস্ট, দ্য ইকোনোমিস্টসহ বিভিন্ন সাময়িকী ও পত্রিকা পড়তে পারেন। পড়ার সময় ‘ফাইভ ডাব্লিউ এইচ’ অর্থাৎ হু (কে), হোয়াট (কী), হোয়্যার (কোথায়), হোয়েন (কখন), হোয়াই (কেন) এবং হাউ (কীভাবে)—এসব বিষয় মাথায় নেওয়ার চেষ্টা করুন। কোন বিষয়ে পড়ছেন, পড়ার মূল বিষয়টি কী, কেন লেখা হয়েছে, লেখায় কীভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে—এসব খেয়াল করুন।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ: মডেল টেস্ট–২

লাইব্রেরিতে যোগ দিন: লাইব্রেরিতে নানা ধরনের বই পড়ার সুযোগ থাকে। আগে পাড়াভিত্তিক লাইব্রেরিতে বই পড়ার সুযোগ ছিল। এখন ইএমকে সেন্টার, ব্রিটিশ কাউন্সিল, আমেরিকান সেন্টারসহ বিভিন্ন দূতাবাসের লাইব্রেরি ব্যবহারের সুযোগ আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন জেলাভিত্তিক লাইব্রেরি আছে। এক বা একাধিক লাইব্রেরির সদস্য হতে পারেন। পাঠাভ্যাস তৈরি হবে। আপনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হন, ভাবতে পারেন ‘আমার ক্যাম্পাসেই তো লাইব্রেরি আছে।’ কিন্তু অনেক সময় আলাদা করে একটা লাইব্রেরির সদস্য হলে পড়ার তাগিদ তৈরি হয়। এটিও বিবেচনায় রাখতে পারেন।

 

বুক ক্লাব বা রিডিং ক্লাবের সদস্য হোন: অনলাইন ও অফলাইনে অনেক বুক ক্লাব ও রিডিং ক্লাব তৈরি হয়েছে। এসব ক্লাবের সদস্য হয়েও বই পড়ার চর্চা শুরু করতে পারেন। আপনার এলাকায় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাব না থাকলে নিজেই চালু করতে পারেন। অনেকেই আইইএলটিএস বা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সময় গ্রুপে পড়ার চেষ্টা করেন। তেমন কোনো গ্রুপ তৈরির উদ্যোগ নিতে পারেন।

 

অনলাইনে পড়ার সুযোগ নিন: প্রযুক্তির কল্যাণে এখন আমরা মুফোফোন ও ই–বুকে নানা বই পড়ার সুযোগ পাচ্ছি। ব্যস্ত জীবনে যানজটে বসেও মুঠোফোনে পড়তে পারেন। এখন অনেকেই ইলেকট্রনিক ট্যাবে বই পড়েন। এ ছাড়া অডিও বুক ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে। পছন্দের লেখকের বই অডিও বুক আকারে শুনতেও পারেন।

শব্দ জানুন, ব্যাকরণ বুঝুন: ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয় বলে অনেক নতুন শব্দ ও লেখার ধরনের সঙ্গে আমরা প্রতিদিনই পরিচিত হই। সবাই যে সব শব্দের অর্থ জানবে বা বুঝবে, বিষয়টি এমন নয়। নতুন শব্দ শেখার চর্চা চালিয়ে যেতে হবে। নতুন শব্দ দেখলেই অভিধানের মাধ্যমে অর্থ ও ব্যবহার জানতে হবে। মুঠোফোনের অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমেও নতুন শব্দ শিখতে পারেন। এ ছাড়া ইংরেজি ব্যাকরণ সম্পর্কে জানার সুযোগ নিন।

 

পড়া কিন্তু আলাদা নয়: শুধু যে পড়লেই ইংরেজি জানা যাবে, বিষয়টি এমন নয়। ইংরেজি শুনতে হবে, বলতে হবে। ইউটিউব বা অনলাইন থেকে বিভিন্ন অনুপ্রেরণামূলক ভিডিও ইংরেজিতে শুনতে পারেন। সাহিত্যনির্ভর ইংরেজি সিনেমা দেখতে পারেন। শুরুতে ইংরেজি সিনেমা বুঝতে সমস্যা হলে ইংরেজি সাবটাইটেলের সহায়তা নিতে পারেন। ইংরেজি সংবাদ রেডিও বা টেলিভিশনে নিয়মিত শোনার মাধ্যমে ইংরেজি ভাষায় পড়া ও জানার আগ্রহ তৈরি হতে পারে।

 

পড়া হোক আনন্দময়, প্রাণবন্ত: ‘ইংরেজি শিখতে চাই বলে পড়তে বসেছি’—এমন ধারণা মাথায় নিয়ে নিজের ওপর চাপ তৈরি করবেন না। অনেকে আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য পড়ার অভ্যাস করতে গিয়ে মানসিক চাপে পড়ে যান। চেষ্টা করুন আপনার পড়া ও শেখা যেন প্রাণবন্ত হয়। যা পড়ছেন তা নিয়ে যেন আপনার আগ্রহ থাকে। বই নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করতে পারেন। বই পড়ে আপনি কী জানলেন, সেটি বাড়ির শিশু-কিশোরদের বলতে পারেন। কখনো কখনো যা পড়ছেন, তা উপস্থাপনা আকারে মুঠোফোনে রেকর্ড করে শুনতে পারেন।

Source of prothom alo

Leave a Reply