Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
ক্লাস রুটিনে ‘খেলাধুলা’, শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক

ক্লাস রুটিনে ‘খেলাধুলা’, শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক

দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (নিম্নমাধ্যমিক-মাধ্যমিক স্তর) প্রতিদিন সমাবেশসহ রুটিন অনুযায়ী শারীরিক শিক্ষার ক্লাস নেওয়ার সঙ্গে খেলাধুলা (ইনডোর/আউটডোর) আয়োজন করতে হবে। সব শ্রেণির ক্লাস রুটিনে এটি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে খেলাধুলায় শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। গতকাল মঙ্গলবারের এ নির্দেশনা বুধবার (২০ জুলাই) বিকেলে প্রকাশ করা হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দেশের সব নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক, কারিগরি (ভোকেশনাল) ও মাদরাসা (দাখিল) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শারীরিক শিক্ষার শিক্ষকদের শারীরিক শিক্ষার সঙ্গে লেখাধুলা আয়োজন করতে হবে। প্রতিদিনের ক্লাস রুটিনে এটি অন্তর্ভুক্ত করে শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ করাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠনকে আগামী গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া টিম গঠন করতে হবে।

 

তবে আগামী গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়ায় শারীরিক শিক্ষা বিভাগের ডাটাবেজে অন্তর্ভুক্ত না থাকলে ক্রীড়ায় অংশগ্রহণ করা যাবে না। এক্ষেত্রে টিম গঠনে ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে বলা হয়েছে। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শারীরিক শিক্ষার শিক্ষকদের নিজ বিষয়ের সব দায়িত্ব পালনে বাধ্য করতে হবে। এ বিভাগের ওয়েবসাইটে ক্রীড়া বিষয়ে লেখালেখি, ক্রীড়া কর্মকাণ্ড সম্পর্কিত তথ্য এবং ক্রীড়া বিষয়ে ভিডিও দেওয়ার জন্য একটি মাইক্রো ব্লগ খোলা হয়েছে।

এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষা নভেম্বরে শুরু হতে পারে

এবিষয়ের শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীরা ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করে ক্রীড়া বিষয়ে ব্লগ লিখতে পারবেন। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বাৎসরিক ক্রীড়া কার্যক্রম পরিচালনা করবেন এবং এ সম্পর্কিত কার্যাবলি ব্লগে প্রকাশ করতে হবে। এতে আরও বলা হয়েছে, প্রতিটি প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং শারীরিক শিক্ষার শিক্ষকদের সমন্বয়ে ক্রীড়া ফান্ডের জন্য ব্যাংকে আলাদা হিসাব খুলতে হবে (প্রধান শিক্ষাক ও শারীরিক শিক্ষকের যৌথ স্বাক্ষরে)।

নানাকে আটকে যেভাবে তাঁর নাতনিকে বিয়ে করেছিলেন জসীমউদ্​দীন

ওই অর্থ থেকেই বাৎসরিক ক্রীড়া কার্যক্রম পরিচালনাসহ প্রতিষ্ঠানের ক্রীড়া উন্নয়নে অর্থ ব্যয় করতে হবে। এ কার্যক্রম বাস্তবায়নে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে ওয়েবসাইটের অভিযোগ বক্স মেন্যুতে গিয়ে মাউশির শারীরিক শিক্ষা প্রকল্পের উপ-পরিচালক কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান ভূঁঞা বরাবর অভিযোগ করতে হবে। সব জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে মনিটরিং করবেন। বিষয়টি বাস্তবায়নে শিক্ষকদের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে। এ নির্দেশনা দেশের সব জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে।

Leave a Reply