বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার Chest Diseases Specialist, Dhaka Bangladesh,এজমা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার

শ্বাসকষ্ট মানে রোগ নয়

বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞরা প্রায়ই একটি সমস্যাসহ কিছু রোগী পেয়ে থাকেন যাদের ফুসফুস নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে একটি ফুসফুস নষ্ট থাকে। আবার অনেক ক্ষেত্রে দুই ফুসফুসই নষ্ট হয়ে যায়। তখন রোগী তীব্র শ্বাসকষ্টে ভোগেন, যাকে আমরা রেসপিরেটরি ক্রিপল বলে থাকি। বিশ্রামে থাকলে রোগী মোটামুটি ভালো থাকে তবে একটু পরিশ্রম করলেই প্রচ- শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়। এক ফুসফুস নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর আরেক ফুসফুস সম্পূর্ণ ভালো থাকলে অনেক সময় রোগী খুব একটা টের পায় না। শুধু বুক ব্যথা বা কফ-কাশি হলে চিকিৎসক এক্স-রে করালে যখন রোগী জানতে পারেন যে তার একটি ফুসফুস নষ্ট তখনই তার সমস্যা শুরু হয়ে যায়। আর যদি একটি ফুসফুস সম্পূর্ণ নষ্ট এবং আরেক ফুসফুস কিছু খারাপ থাকে তাহলে অল্প শ্বাসকষ্ট সব সময় লেগেই থাকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগীরা সব ধরনের শ্বাসকষ্টকে হাঁপানি ভেবে হাঁপানির ওষুধ খান, এমনকি স্টেরয়েড বড়ি পর্যন্ত খেতে থাকেন। অনেক সময় প্রচুর সংখ্যক রোগীকে দেখেছি ইনহেলার ব্যবহার করতে। প্রকৃতপক্ষে সব শ্বাসকষ্টই হাঁপানি নয়। সব ধরনের বক্ষব্যাধিতেই শ্বাসকষ্ট একটি অন্যতম প্রধান উপসর্গ। বহু বছর নিজে নিজে হাঁপানির ওষুধ এমনকি ইনহেলার পর্যন্ত ব্যবহার করে রোগী যখন কোনো উপকার পান না তখন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে আসেন। চিকিৎসক তখন এক্স-রে, লাঞ্চ ফাংশন পরীক্ষা করে জানতে পারেন যে, রোগী হাঁপানিতে ভুগছেন না বরং তার শ্বাসকষ্টের কারণ হলো নষ্ট হয়ে যাওয়া ফুসফুস। এখন প্রশ্ন আসে কেন ফুসফুস নষ্ট বা বিপর্যস্ত হয়। এর উত্তরে বলতে হয়, অনেক ধরনের বক্ষব্যাধিতে একটি বা দুটি ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। প্রধান কারণ হলো যক্ষ্মা। বেশির ভাগ যক্ষ্মা রোগীই যখন চিকিৎসকের কাছে আসেন তখন তার ফুসফুসের অনেক ক্ষতিসাধিত হয়ে গেছে। আমাদের দেশে কাশির সঙ্গে রক্ত না গেলে রোগী সাধারণত ডাক্তারের কছে আসেন না। যক্ষ্মা সন্দেহ করার সঙ্গে সঙ্গেই রোগী যদি চিকিৎসকের কাছে আসেন এবং চিকিৎসক যদি প্রয়োজনীয় পরীক্ষা যেমন, কফ পরীক্ষা, এক্স-রে পরীক্ষা সঙ্গে সঙ্গে করান তাহলে যক্ষ্মা প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ে এবং ফুসফুসও ততটা ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। যক্ষ্মা হয়ে ফুসফুস নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসা শুরু করলে যক্ষ্মার জীবাণুগুলো মরে যাবে ঠিকই কিন্তু ধ্বংসপ্রাপ্ত ফুসফুস তো আর ঠিক হবে না। যক্ষ্মা ছাড়াও ফাঙ্গাসের কারণে বক্ষব্যাধি, ফ্রাইড লেন্ডারস জীবাণুঘটিত বক্ষব্যাধিসহ বিভিন্ন জীবাণু সংক্রমিত হয়ে ফুসফুস নষ্ট হয়ে গেলেও ডেস্ট্রয়েড লাঞ্চ দেখা দিতে পারে। ব্যাপক পরিমাণে ব্রংকিএকটেসিস হয়েও ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আঘাতজনিত কারণেও ফুসফুসে বাতাস ঢুকে নিউমোথোরাস্ক তৈরি করে ফুসফুস ধ্বংসপ্রাপ্ত হতে পারে। ফুসফুসের পর্দায় পুঁজ জমে অথবা ফুসফুসে ফোঁড়া হয়েও ফুসফুসকে নষ্ট করে দিতে পারে। এক কথায় অনেক কারণেই ফুসফুস বিপর্যস্ত হতে পারে। এখন নষ্ট হয়ে যাওয়া ফুসফুসের লক্ষণ নিয়ে আলোকপাত করছি। আগেই লিখেছি এ সমস্যা দেখা দিলে বিভিন্ন তীব্রতায় শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। কফ, কাশি লেগেই থাকে। অনেক সময় কফে জীবাণু সংক্রমিত হয়ে হলুদ হয়ে যায়। তখন জ্বর দেখা দেয়।  বুক ব্যথা করে এবং ব্যথা কম-বেশি হতে পারে। ফুসফুস নষ্ট হয়ে গেলে একটি কষ্টকর শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দেয়। সুস্থ শরীরের জন্য সুস্থ ফুসফুস প্রয়োজন। ধূমপান ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধক শক্তিকে বিনষ্ট করে।

অধ্যাপক ডা. ইকবাল হাসান মাহমুদ

ডাঃ মাহমুদ মাছুম আক্তার

ডাঃ মাহমুদ মাছুম আক্তার একজন যক্ষা ও হাঁপানী বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালে

ডাঃ এন সি দত্ত ডাঃ এন সি দত্ত একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালে কর্মরত আছেন।

ডাঃ মোঃ আবূ রায়হান ডাঃ মোঃ আবূ রায়হান একজন হাপানী, যক্ষা ও বক্ষ বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে জাতীয় বক্ষব্যাধি

ডাঃ গোলাম সরোয়ার বিদ্যুৎ ডাঃ গোলাম সরোয়ার বিদ্যুৎ একজন হাঁপানী, যক্ষা ও হ্যাজমা বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে জাতীয় বক্ষব্যাধি

ডাঃ মোঃ খুরশিদুল ইসলাম ডাঃ মোঃ খুরশিদুল ইসলাম একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট হাসপাতালে কর্মরতডাঃ মোঃ জহিরুল ইসলাম (শাকিল)

ডাঃ মোঃ জহিরুল ইসলাম (শাকিল) একজন যক্ষা ও হাঁপানী বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে জাতীয় বক্ষব্যাধিডাঃ আছনান ইউসুফ চৌধুরী

ডাঃ আছনান ইউসুফ চৌধুরী একজন বক্ষব্যাধি চিকিৎসক। তিনি ইউনাইটেড হাসপাতালে রোগী দেখেন। অর্জিত

ডাঃ তারেক আলম

ডাঃ তারেক আলম একজন বক্ষব্যাধি চিকিৎসক। তিনি ইউনাইটেড হাসপাতালে রোগী দেখেন। অর্জিত ডিগ্রীগুলোডাঃ এ আর চৌধুরী ডাঃ এ আর চৌধুরী একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজে কর্মরত

ডাঃ মতিয়ার রহমান ডাঃ মতিয়ার রহমান একজন বক্ষব্যাধি ও এ্যাজমা বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি উত্তরা মহিলা মেডিকেল

ডাঃ মাহমুদুর রহমান ডাঃ মাহমুদুর রহমান একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে

ডাঃ আদনান ইউসুফ চৌধুরী ডাঃ আদনান ইউসুফ চৌধুরী একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে কর্মরত

ডাঃ আসিফ মুজতবা মাহমুদ ডাঃ আসিফ মুজতবা মাহমুদ একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউটে কর্মরত

ডা: এস এম মোস্তফা জামান ডা: এস এম মোস্তফা জামান একজন বক্ষব্যাধি ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। শিক্ষাগত যোগ্যতা এমবিবিএস

ডাঃ মোঃ জাহিদুল ইসলাম ডাঃ মোঃ জাহিদুল ইসলাম একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে কর্মরত

ডাঃ মোঃ শাহেদুর রহমান খান ডাঃ মোঃ শাহেদুর রহমান খান একজন বক্ষব্যাধি ও এ্যাজমা বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে জাতীয়

ডাঃ গোলাম সারওয়ার ডাঃ গোলাম সারওয়ার একজন বক্ষব্যাধি, এ্যাজমা, টিবি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি জাতীয়

ডাঃ জামাল উদ্দিন আহমেদ ডাঃ জামাল উদ্দিন আহমেদ একজন মেডিসিন, বক্ষব্যাধি ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি বারডেম

ডা: মো: তারেক আলম ডা: মো: তারেক আলম একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। ডাক্তার সাহেব বর্তমানে বাংলাদেশ মেডিকেল

ডাঃ আবু আলতাফ হোসেন ডাঃ আবু আলতাফ হোসেন একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। তিনি শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল

ডা: মো: সাইদুল ইসলাম ডা: মো: সাইদুল ইসলাম একজন বক্ষব্যধি বিশেষজ্ঞ। তিনি শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন তাঁরঅধ্যাপক

ডা: আশরাফ হোসেন অধ্যাপক ডা: আশরাফ হোসেন একজন বক্ষ্যব্যধি বিশেষজ্ঞ। তিনি শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন তাঁর ল্যাবএইড

ডা: আব্দুল হামিদ ডা: আব্দুল হামিদ একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। ডাক্তার সাহেব বর্তমানে সিটি হাসপাতালে কর্মরত

ডা: মো: জিল্লুর রহমান ডা: মো: জিল্লুর রহমান একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। ডাক্তার সাহেব বর্তমানে বক্ষব্যাধি হাসপাতালে

অধ্যাপক ডা: মাহবুব আনোয়ার অধ্যাপক ডা: মাহবুব আনোয়ার একজন বক্ষব্যাধি ও এ্যাজমা বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে ডাক্তার সাহেব বঙ্গবন্ধু

ডাঃ মোহাম্মদ মূর্তজা খায়ের ডাঃ মোহাম্মদ মূর্তজা খায়ের একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে ডাক্তার সাহেব বারডেম হাসপাতালে কর্মরত

ডাঃ মহিউদ্দিন আহম্মদ ডাঃ মহিউদ্দিন আহম্মদ একজন বক্ষ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ। অর্জিত ডিগ্রী সমূহ এমবিবিএস, এফসিপিএস, এমডি

ডাঃ এম জেড হক জহির ডাঃ এম জেড হক জহির একাধারে মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ এবং চর্ম ও যৌন

ডাঃ সৈয়দা হাসিনা আজম ঢাকায় তথা পুরো বাংলাদেশে যে’কজন মহিলা বক্ষ বিশেষজ্ঞ রয়েছেন তাদের মধ্যে ডাঃ হাসিনা আজমডাঃ রাশেদুল হাসান বাংলাদেশের যে‌‌‍’কজন বক্ষ ও এ্যাজমা বিশেষজ্ঞ রয়েছেন তাদের মধ্যে

অধ্যাপক ডাঃ রাশেদুল হাসান একজন।

ডাঃ মাহমুদ মাছুম আক্তার ডাঃ এন সি দত্ত

ডাঃ আসিফ মুজতবা মাহমুদ

ডাঃ জামাল উদ্দিন আহমেদ অধ্যাপক

ডা: মাহবুব আনোয়ার

ডাঃ মোহাম্মদ মূর্তজা খায়ের

ডাঃ এম জেড হক জহির

ডাঃ সৈয়দা হাসিনা আজম

ডাঃ রাশেদুল হাসান

বাংলাদেশের যে‌‌‍’কজন বক্ষ ও এ্যাজমা বিশেষজ্ঞ রয়েছেন তাদের মধ্যে অধ্যাপক ডাঃ রাশেদুল হাসান একজন।

 

ডাক্তারের পরিচয়

ডাঃ রাশেদুল হাসান

এম.বি.বি.এস. (মেডিসিন), চেষ্ট, এ্যাজমা এবং মেডিসিন স্পেশালিষ্ট।

এসোসিয়েট প্রফেসর ডিপার্টমেন্ট অব মেডিসিন, বাংলাদেশ শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি হাসপাতাল)।

 

সহযোগী অধ্যাপক

এই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ৩য় তলায় তিনি বসেন।

 

চেম্বারের ঠিকানা

মডার্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার,

 

চেম্বারের অবস্থান

বাড়ি# ৮, রোড# ৭, নতুন/ পুরাতন ধানমন্ডি, ঢাকা- ১২০৫।

ফোন- ৮৬১৬০৭৪

 

লোকেশন

মিরপুর রোডের পূর্ব পাশে ক্যাপিটাল মার্কেটের দক্ষিণে মডার্ণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি ৩য় তলায় চেম্বারের অবস্থান।

 

বুকিং নম্বর

এই ডাক্তার সাহেবের কাছে রোগী দেখানোর জন্য ফোনে অথবা সরাসরি এসে ১৫ দিন পূর্বে বুকিং দিতে হয়।

মোবাইল- ০১৭১৪-১১০৩৬৭৯।

তিনি শুক্রবার ব্যতীত প্রতিদিন বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত রোগী দেখেন।

প্রেসক্রিপশন ফি

ডাক্তার সাহেবের প্রেসক্রিপশন ফি-

নতুন রোগী- 1000 টাকা।

 

রিপোর্ট দেখানোর জন্য কোন চার্জ প্রদান করতে হয় না।

 

চেম্বারের পরিবেশ

ডাক্তার সাহেবের চেম্বারের ওয়েটিং রুমে একসাথে ৩০ থেকে ৪০ জন বসার জন্য সূদৃশ্য প্লাষ্টিকের চেয়ারের ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে বসে টেলিভিশন দেখার ব্যবস্থাও রয়েছে। চেম্বারে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিণ ব্যবস্থা রয়েছে। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থার জন্য জেনারেটরের ব্যবস্থাও বিদ্যমান। চেম্বারে নামাজ পড়ার জন্য আলাদা জায়গা রয়েছে।

অন্যান্য

-ডাক্তার সাহেবের চেম্বারে টেষ্ট ও ফার্মেসি সুবিধা না থাকলেও এই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের টেস্ট সুবিধা ও ফার্মেসি রয়েছে।

-চেম্বারে অপারেশন না করলেও প্রয়োজনে ডাক্তার সাহেবের রেফারকৃত অন্য ডাক্তারের অধীনে অপারেশন করা হয়।

-ডাক্তার সাহেব প্রতিদিন রোগীভেদে ১০ থেকে ১৫ মিনিট নিয়ে প্রায় ২৫/৩০ জন রোগী দেখেন।

-এই ডাক্তার সাহেবের চেম্বারে গরীব রোগীদের জন্য আলাদা কোন সুযোগ নেই।

-ডাক্তার সাহেব সিরিয়াল মেইনটেইন করে রোগী দেখেন। রোগীর সাথে সর্বোচ্চ একজন স্বজন চেম্বারের ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন।

-ডাক্তার সাহেবের চেম্বারের সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষায় সিরিয়াল মেইনটেইন ও অন্যান্য কাজের জন্য ৩ জন সহকারী রয়েছে।

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, চট্টগ্রাম বক্ষব্যাধি, এজমা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, ঢাকা বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, সিলেট বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, ময়মনসিংহ বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, সাভার বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার,

Leave a Reply