একটি শিক্ষামূলক পোস্ট Usefull information সংগৃহীত #মানবতা একটু পড়ে দেখুন, সাহস পাবেন শিক্ষার শেষ নেই 1

একটি শিক্ষামূলক পোস্ট ::
১. কাউকে একসঙ্গে তিনবারের বেশি ফোন কল করবেন না। যেহেতু আপনার কল রিসিভ হচ্ছে না তার মানে ব্যক্তিটি আপনার ফোন কলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজে ব্যস্ত আছে।
১০/১৫ মিনিট পর আবার চেষ্টা করতে পারেন।
২. কারো কাছ থেকে টাকা ধার/ঋণ করলে সেটা অবশ্যই ফেরত দিন। যদি ঋণদাতার মনে নাও থাকে তারপরও তাকে সময়মতো ফেরত দিন বা তাকে এমন ভাবে তা পুষিয়ে দিবেন যাতে তার মনে প্রশান্তি আসে। তার সাথে নমনীয় আচরন করুন।
৩. এখনো বিয়ে করোনি কেন কিংবা তুমি নতুন বাড়ি কিনছো না কেন? কাউকে এই ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা থেকে বিরত থাকুন।
৪. যদি কোন বন্ধু বা সহকর্মীর সঙ্গে রাইড শেয়ার করেন সেক্ষেত্রে আপনার বন্ধু বা সহকর্মী আজকে বিল পরিশোধ করলে কালকে আপনি বিল পরিশোধ করুন।
৫. অন্যের মতামতকে সম্মান জানাতে শিখুন। কারো কথার মাঝখানে কথা বলবেন না। তার কথা শেষ হলে তারপর আপনি কথা বলা শুরু করুন।
৬. কারো সঙ্গে আপনি মজা করতেছেন কিন্তু সে যদি সেটা উপভোগ না করে তাহলে আপনার অবশ্যই থামা উচিত এবং কখনো এরকম আর করবেন না।
৭. কেউ যদি কোনো ছবি দেখানোর জন্য তার ফোন আপনার হাতে দেয় তাহলে নির্দিষ্ট ছবিটি দেখুন গ্যালারির এপাশ-ওপাশ করবেন না।
৮. কারো সঙ্গে কথা বলার সময় স্মার্ট ফোন টিপাটিপি করবেন না।
৯. যতক্ষণ পর্যন্ত কোন বিষয় আপনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিজের চরকায় তেল দিতে থাকুন।
১০. কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার কাছে উপদেশ চাওয়া হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত উপদেশ দিতে যাবেন না। নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে যাবেন না।
১১. সবাইকে সম্মান দিতে শিখুন হোক সে রিক্সাওয়ালা কিংবা আপনার অফিসের বস।
১২. কারো বেতন – চাকরি – ব্যবসা এসব নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করবেন না।
১৩. কেউ পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় ভদ্রতার সাথে চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন।
১৪. কেউ ন্যূনতম সাহায্য করলে তাকে ধন্যবাদ দিতে শিখুন।
১৫. কারো কাছ থেকে কোনো কিছুতে উপকৃত হলে তার যথাযথ মূল্যায়ন করুন।
১৬. বন্ধুত্বের উপর সবসময় বড় আবদারের আশা করে থাকবেন না।
১৭. সবসময় কোনো কিছু ফ্রি – তে পাওয়ার আশায় থাকবেন না।
১৮. কারো দোষ জানা থাকলে তা গোপন রাখুন। অপপ্রচার করবেন না।
১৯. কারো কোনো কিছু নিয়ে হিংসা করবেন না। নিজে চেষ্টা করুন। হয়তো আপনিও পারবেন।
২০. ছোট-বড় সবার সাথে মাধুর্য্যপূর্ণ আচরন করুন। আপনার সাথে কারো মতের মিল না থাকলে তর্ক না করে তার সঙ্গ এড়িয়ে চলুন।
২১. বন্ধুত্বের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হলে তার দোষ রটনা করবেন না।
২২. কাউকে খোঁটা দিবেন না।
২৩. কোনো বিষয়ে কম জানা থাকলে তা নিয়ে অন্যের সাথে তর্ক করবেন না।
২৪. ছোট-বড় কাউকে লজ্জা দিয়ে কথা বলবেন না। বিধর্মীদের তুচ্ছ করে কথা বলবেন না।
২৫. যে আপনার উপদেশ মানে না তাকে উপদেশ দিতে যাবেন না অর্থাৎ উলু বনে মুক্তা ছড়াবেন না।
ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
বাংলা অনুপ্রেরণামূলক উক্তি, Top quotes Motivational | মোটিভেশনাল উক্তি
“আমার জীবনে সবচেয়ে প্রিয় নারী আমার বউ “কথাটায় হয়তো লজ্জা জরিয়ে থাকে,না হয় এটা বলা একটা অপরাধ..!!!!. তাই হয়তো কেউ বলে না।মা তো সবার কাছেই প্রিয়।নারীদের ও যদি জিজ্ঞেস করা হয় যে আপনার জীবনে প্রিয় নারী কে? তাদের অনেকে ও হয়তো উত্তরে- মা ই বলবে।🙂🙂🙂🙂
এবার নারী দিবসে একটা ভিডিও দেখছিলাম।
সেখানে অনেক লোককে একই প্রশ্ন করা হচ্ছিল –
“আপনার জীবনে সবচেয়ে প্রিয় নারী কে?”
স্বভাবতই অনেকে উত্তর দিলেন – মা,
কেউ বললেন – মেয়ে,
কেউবা বললেন – বোন।
একজন বললেন – নানী, কারণ সে তাকে কোলে পিঠে মানুষ করেছে।
এমন অনেকগুলো সম্পর্কের কথা উঠে আসল।
খুব অবাক হয়েছি একজন মানুষও উত্তর দিলেন না তার বউ তার সবচেয়ে প্রিয় নারী। অনেকক্ষণ চুপচাপ বসে ভাবলাম আসলে সম্পর্কটার সমস্যা কোথায়???
নাকি বাঙালী পুরুষের সমস্যা!
বউকে ভালবাসি বললে মান সম্মান চলে যাবে?
লোকে বউ পাগল বলবে?
বউয়ের কাছে ছোট হয়ে যাবে অথবা বাকী পুরুষদের সামনে হেডম কমে যাবে?
এমন একজন মানুষও কি নেই যার হাসপাতালের বেডের পাশে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন তার স্ত্রী। অথবা একসাথে জীবনের যুদ্ধটা করবে বলে বাবার বাড়ির আভিজাত্যকে দূরে রেখে স্বল্প বেতনর ছেলেটার হাত ধরে বাবার বাড়িটা ছেড়ে এসেছে। শ্বশুড় বাড়ির ঝাল তরকারিতে ভাত খেতে না পেরেও ফোনে বাবার বাড়িতে জানিয়েছে অনেক ভাল আছে। নাকি নিজের বিছানা, মায়ের রান্না, জন্মের পরের বাড়িটা সব ফেলে আসা অনেক সহজ যার কারণে বউ কখনোই প্রিয় নারী হবার যোগ্যতা রাখেন না!!!
এক গলি রাস্তার মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করে তাকিয়ে দেখি ইলেকট্রিক পোষ্টের সাথে একটি কাগজ ঝুলছে। উৎসাহ নিয়ে সামনে এগিয়ে দেখি কাগজের গায়ে লেখা,
”আমার ৫০ টাকার একটা নোট এখানে হারিয়ে গেছে। আপনারা যদি কেউ খুঁজে পান তবে আমাকে সেটি পৌছে দিলে বাধিত হব, আমি বয়স্ক মহিলা চোখে খুব কম দেখি”। তারপরে নিচে একটি ঠিকানা ।
আমি এরপর খুঁজে খুঁজে ঐ ঠিকানায় গেলাম।হাঁটা পথে মিনিট পাঁচেক। গিয়ে দেখি একটি জরাজীর্ণ বাড়ির উঠোনে এক বয়স্ক বিধবা মহিলা বসে আছেন। আমার পায়ের আওয়াজ পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন “কে এসেছ ?”
আমি বললাম, “মা, আমি রাস্তায় আপনার ৫০ টাকা খুঁজে পেয়েছি আর তাই সেটা ফেরত দিতে এসেছি।”
এটা শুনে মহিলা ঝরঝর করে কেঁদে দিয়ে বললেন, ‘ বাবা, এই পর্যন্ত অন্তত ৩০-৪০ জন আমার কাছে এসেছে এবং ৫০ টাকা করে দিয়ে বলেছে যে তারা এটি রাস্তায় খুঁজে পেয়েছে। বাবা, আমি কোন টাকা হারাই নাই, ঐ লেখাগুলোও লিখিনি। আমি খুব একটা পড়ালেখা জানিও না।
আমি বললাম, সে যাইহোক সন্তান মনে করে আপনি টাকাটা রেখে দিন। আমার কথা শোনার পর টাকাটা নিয়ে বললেন ‘বাবা আমি খুব গরীব কি যে তোমায় খেতে দি! একটু বসো।একটু জল অন্তত খাও। ‘বলে ঘরে গিয়ে এক গ্লাস জল নিয়ে এলেন।
ফেরার সময় তিনি বললেন, “‘বাবা, একটা অনুরোধ তুমি যাওয়ার সময় ঐ কাগজটা ছিঁড়ে ফেলো সত্যি আমি লিখিনি । “
আমি ওনার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মনে মনে ভাবছিলাম, সবাইকে উনি বলার পরেও কেউ ঐ কাগজটি ছেড়েনি!!
আর ভাবছিলাম ঐ মানুষটির কথা যিনি ঐ নোটটি লিখেছেন। ঐ সহায়সম্বলহীন বয়স্ক মানুষটাকে সাহায্য করার জন্য এত সুন্দর উপায় বের করার জন্য তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। হঠাৎ ভাবনায় ছেদ পড়লো একজনের কথায়। তিনি এসে বললেন, ‘ভাই, এই ঠিকানাটা কোথায় বলতে পারেন, আমি একটি ৫০ টাকার নোট পেয়েছি , এটা ওনাকে ফেরত দিতে চাই।’
ঠিকানাটা দেখিয়ে দিয়ে হঠাৎ করে দেখি চোখে জল চলে আসল, আর আকাশের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বললাম, দুনিয়া থেকে মানবতা শেষ হয়ে যায়নি!
এই ভাবেই বেঁচে থাকুক আমাদের মধ্যে মানবতা।
(সংগৃহীত)
সৌজন্যে Madhukori – মাধুকরী
বাংলা অনুপ্রেরণামূলক উক্তি, Top quotes Motivational | মোটিভেশনাল উক্তি*একটু পড়ে দেখুন, সাহস পাবেন*
লোকপুর মোড় সংলগ্ন রাস্তায় স্কুটি নিয়ে যেতে যেতে দেখলাম ১৩-১৪ বছর বয়সের এক কিশোর সাইকেল চালাতে চালাতে বার বার পিছন ফিরে আমার মুখপানে তাকাচ্ছে, সাইকেলের পেছনে এক বড়ো কিছু বোঝাই করা সাদা বস্তা।
একটু দায়িত্ববোধ দেখিয়ে ছেলেটার সামনে গিয়ে তাকে উদ্দেশ্য করে বললাম……… “ভাই একটু সাবধানে চালা,দেখছিস তো কত গাড়ি রাস্তায় “
অপ্রত্যাশিতভাবে ছেলেটি বলল…. “মুড়ি নেবে কি?” এভাবে অসংযত উত্তর পেয়ে কৌতুহলবশত ছেলেটিকে থামিয়ে তার কাছ থেকে গল্প শুনতে শুনতে পায়ের তলার মাটি সরে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছিল।
কাল্পনিক কাব্যে নানান চরিত্রের মধ্যে আমরা সততা, ত্যাগ সাধনার গল্প শুনে আমি অনুপ্রেরণা পেয়েছি। কিন্তু বাস্তবে আমি যে এরকম জলজ্যান্ত একজন সৎ কিশোরের সামনে দাঁড়িয়ে! ভাবতেই অবাক লাগছিল।
এবার আসি ঘটনায়- কথা বলে জানলাম ছেলেটির নাম-রাখহরি মন্ডল।বাঁকুড়া -১ ব্লকের জগদল্লার পাশে দাবড়া নামে এক গ্রামে বাড়ি। মুড়ি বিক্রি করা তার পেশা নয়, সে জগদল্লা হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র। ২০২১ শিক্ষাবর্ষে দশম শ্রেনিতে ভর্তির জন্য স্কুল থেকে ৩২০ টাকা চাওয়া হয়েছে, সেই টাকা জোগাড়ের জন্য মায়ের হাতে ভাজা মুড়ি বেচতে সে শহরে এসেছে। সে ছাড়াও বাড়িতে রয়েছে তার মা, অসুস্থ বাবা ( নার্ভের রুগী) কিছু করতে পারেন না, হাত কাঁপে। আর এক ছোটো ভাই,যে এবছর ক্লাস ফাইভ থেকে সিক্সে উঠবে।
ছেলেটার জেদ, আর অক্লান্ত সাধনার শরিক হতে বললাম ভাই তোর স্কুলের ভর্তির টাকা আমি দিয়ে দিচ্ছি, যা আর মুড়ি বেচতে হবে না। পড়াশোনা কর মন দিয়ে।
সটান জবাব এলো না এভাবে টাকা নিতে পারবো না। মা বকবে! অনেক জোরাজোরি করেও টাকা টা ওর হাতে দিতে পারলাম না। শেষমেশ বলল যদি টাকা দিতে চাও তো মুড়ি নাও। মুড়ির দাম ১০ টাকা প্রতি পাই। এক পাই মুড়ি নিয়ে ১০০ টাকার একটা নোট ধরিয়ে বললাম যা আর ৯০ টাকা ফেরৎ দিতে হবে না। তাতেও তার আপত্তি। তার নিদান সে এভাবে ঠকাতে পারবে না আমাকে, কারণ তার মা তাকে সেই কথাই বলেছে।
শেষমেশ তার কথা মতই ১০ টাকা দিয়ে ১০০ নোট ফেরৎ নিলাম। এবার কিছুটা আশা নিয়ে আমাকে বলল……আমার ইতিহাস, ভুগোল ইংরেজিতে কোনও টিউশন নেই, কিছু কিছু চ্যাপ্টার বুঝতে অসুবিধে হয়। তাই মাস্টারমশাই এর খোঁজ দিতে পারবে কি??
বললাম ঠিক আছে দেখবো। বাড়ির নাম্বার নিয়ে রাখলাম।যদি খোঁজ পাই কোন মাস্টারমশাই এর জানাবো।
ছেলেটির অদম্য জেদ, আত্মপ্রত্যয় আর সততার উপর আস্থা করে আমি বলতে পারি পাশাপাশি কেউ এক্সট্রা ক্লাস নিয়ে বা কিছু বই,নোটস দিয়ে বাচ্চাটাকে সমৃদ্ধ করতে এগিয়ে এলে, হয়ত কালাম স্যারের উত্তরসূরি কে পাবো আমরা।
ছেলের বাড়ির নাম্বার – 7029553025
ছবি ও তথ্য – Sajal Mahata
Jangalmahal – জঙ্গলমহল ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত
একটি মেয়ে বিবাহিত জীবনে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলো এবং তার স্বামীকে হত্যা করতে চাচ্ছিলো। একদিন সকালে সে তার মায়ের কাছে দৌড়ে গিয়ে বললো- “আমি আমার স্বামীকে নিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি, আমি আর তার বাজে কথা সমর্থন করতে পারছি না। আমি তাকে হত্যা করতে চাই, তবে আমি ভয়‌ও পাচ্ছি যে দেশের আইন আমাকে দায়ী করবে। তুমি কি দয়া করে এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারো, মা?”
মা উত্তর দিলেন- “হ্যাঁ, আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি। তবে তার আগে কয়েকটি কাজ আছে যা তোমাকে করতে হবে।”
মেয়ে জিজ্ঞাসা করলো- “কি কাজ মা? আমি তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য যে কোনো কাজ করতে প্রস্তুত আছি।”
মা বললেন- “ঠিক আছে, তাহলে শোনো:-
১. তোমাকে প্রথমেই তার সাথে শান্তি স্থাপন করতে হবে, যাতে সে মারা যাওয়ার পর কেউ তোমাকে সন্দেহ করতে না পারে।
২. তার কাছে তরুণ এবং আকর্ষণীয়া দেখাবার জন্য তোমাকে সুন্দর করে সেজে থাকতে হবে।
৩. ভালো করে যত্ন নিতে হবে এবং তার প্রতি সদয় ও কৃতজ্ঞ হতে হবে।
৪. তোমাকে হিংসা কমিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে; বেশি মনোযোগী হতে হবে, আরও শ্রদ্ধাশীল এবং বাধ্য হতে হবে।
৫. প্রয়োজনে নিজের টাকা তার জন্য ব্যয় করবে এবং রাগ করা যাবে না, এমনকি সে যদি তোমাকে কিছু দিতে অস্বীকৃতি জানায়, তবুও।
৬. তার সাথে উচ্চস্বরে কথা বলা যাবে না, সবসময় শান্তি এবং ভালবাসা বজায় রাখতে হবে। যাতে সে মারা গেলেও তোমাকে কেউ সন্দেহ করতে না পারে।
৭. তার কোন চাওয়া পাওয়া অপূর্ণ রাখবে না। সে যেভাবে পছন্দ করে সেভাবে চলবে এবং তার পছন্দের খাবার বানিয়ে দিবে।”
এরপর মা জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি এগুলো সব করতে পারবে?”
মেয়ে জবাব দিল, “হ্যা, আমি পারবো।”
মা বললেন, “ঠিক আছে, তাহলে এই পাউডারটা নিয়ে যাও এবং প্রতিদিন তার খাবারের সাথে খানিকটা করে মিশিয়ে দিবে; এটাই ধীরে ধীরে তাকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাবে।”
৩০ দিন পর মেয়েটি তার মায়ের কাছে ফিরে এসে অত্যন্ত দুঃখের সুরে মিনতি করে বললো “মা, এখন আর স্বামীকে হত্যার কোনও ইচ্ছা আমার নেই। আমি এখন তাকে ভালোবাসতে পেরেছি কারণ সে পুরোপুরি বদলে গেছে। সে এখন আমার কল্পনার চেয়েও খুব ভালো স্বামী। এখন তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে আমি কী করতে পারি? আমাকে সাহায্য কর!”
মা উত্তরে বললেন- “ভয়ের কিছু নেই, তুমি চিন্তা করো না। ঐদিন আমি যে পাউডার তোমাকে দিয়েছিলাম তা ছিলো হলুদের গুঁড়া। যা কখনই তার মৃত্যুর কারণ হবে না। সত্যি কথা বলতে কি- তুমি নিজেই ছিলে এমন একটি বিষ যা ধীরে ধীরে তোমার স্বামীকে উত্তেজিত এবং হতাশাগ্রস্থ করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছিলো।”
শিক্ষা:- সর্বপ্রথম নিজের ভুল বা দোষগুলো চিহ্নিত করে সংশোধন করা। [ সংগৃহীত ]
শিক্ষার শেষ নেইঃ
১. স্ত্রীর পাশে ১-মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন বড় কঠিন।
২. মাতালের কাছে ১০- মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন খুব সহজ।
৩. সাধুদের সাথে ৩-মিনিট বসুন, আপনার সবকিছু দান করে অবসর নিতে ইচ্ছে করবে।
৪. রাজনীতিবিদের সাথে ৪-মিনিট বসুন, বুঝবেন আপনার পড়াশুনা সব বেকার, অনর্থক।
৫. একজন জীবন বীমা এজেন্টের সাথে ৫-১০ মিনিট বসুন, বুঝবেন বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৬. একজন ব্যবসায়ীর সাথে ৬-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপার্জন কিছুই না।
৭. একজন বিজ্ঞানীর সাথে ৭-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মধ্যে খারাপটা আপনার অজ্ঞতার কারণে।
৮. একজন ভালো শিক্ষকের সাথে ৮-মিনিট বসুন, আপনি একজন ছাত্র হয়ে ফিরে আসতে চাইবেন।
৯. একজন কৃষক বা শ্রমিকের সাথে ৯-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন না।
১০. একজন সৈনিকের সাথে ১০-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কাজ এবং ত্যাগ অত্যন্ত ঘৃণ্য।
১১. কবরস্থানে ১০/১১ মিনিটের জন্য যান মনে হবে জীবনের সবকিছু তুচ্ছ মায়া, হাল ছেড়ে দেই।
১২. একজন ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন ভালো, উদার মনের প্রকৃত বন্ধুর সাথে ১০-মিনিট বসুন, মনে হবে আপনার জীবন স্বর্গের চেয়েও সুন্দর।
Collected 🔰
motivational speaker quotes, quotes about impromp,tu speaking public speaking quotes ,slogans for motivational, speakers motivational, public speaking starting a speech, with a quote example when, you speak to an audience you should speak to them, so well quote speaker captions, for instagram funny, quotes to start a speech,একটি শিক্ষামূলক পোস্ট Usefull information সংগৃহীত #মানবতা একটু পড়ে দেখুন, সাহস পাবেন শিক্ষার শেষ নেইঃ,Motivational speaker quiet Kuwait quite bunny, উপদেশ মূলক পোস্ট সংগৃহীত পোস্ট

Leave a Reply