ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর জীবনী Biography of Cristiano Ronaldo

ফুটবল হলো এমনই একটি খেলা যা পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের কাছেই খুবই জনপ্রিয় | এই খেলাটি পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেক দেশই খেলে থাকে |

তুমি যদি ফুটবল খেলা দেখা পছন্দ করে থাকো, আর লা লিগা যদি তোমার পছন্দের টুর্নামেন্ট হয়ে থাকে তাহলে আশা করি Cristiano Ronaldo এই নামটা সম্বন্ধে তোমার অবশ্যই জানা |

বর্তমান ফুটবল জগতে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় যদি কেউ হয়ে থাকে তাহলে সেটা অবশ্যই রোনাল্ডো ছাড়া আর কেউ হতে পারেনা |

রোনালদো জীবনী
রোনালদো জীবনী

আজকে আমি তোমাদের বলবো বিশ্বসেরা এই ফুটবল তারকার জীবনী ও সফলতার কাহিনী সম্পর্কে কিছু কথা | একজন সামান্য মালির ছেলে কীভাবে হলো বিশ্বের একজন সেরা ফুটবলার আজ আমরা সেটাই জানবো ভালোভাবে |

ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর জন্ম হয় ৫ই ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫ সালে পর্তুগালের একটি ছোট শহর ফাঞ্চলে | তাঁর পুরো নাম হলো ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো ডস স্যান্টোস আভেইরো |

তাঁর এই নামটি তাঁর বাবা আমেরিকার ৪০তম রাষ্ট্রপতি রোনাল্ড রিগানের নামানুসারে রাখেন কারণ তাঁর বাবা রিগানের একজন বিশেষ ভক্ত ছিলেন |

ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর বাবার নাম ডিনিস আভেইরো এবং মায়ের নাম মারিয়া আভেইরো |

ডিনিস ছিলেন ফাঞ্চল পৌরসভার একজন সামান্য মালি এবং তাঁর মা মারিয়া ছিলেন একজন রাধুনে | তারা দুজনে একসাথে মিলে খুবই কষ্টে অল্প কিছু পয়সার দ্বারা তাদের বড় পরিবারকে চালাতেন |

সেই পরিবারে রোনাল্ডো ছাড়াও তাঁর এক ভাই আর দুই বোন ছিল | তাঁর ভাইয়ের নাম হলো হুগো এবং দুই বনের নাম যথাক্রমে ইলমা এবং লিলিয়ানা |

রোনালদো জীবনী
রোনালদো জীবনী

তাদের খুবই ছোট একটি টিনের ছাদওয়ালা বাড়ি ছিল যেখানে অতি কষ্টে তারা ৬ জন থাকতেন |

ছোটবেলা থেকেই রোনাল্ডো ফুটবল খেলতে খুবই ভালবাসতো | মাত্র তিন বছর বয়স থেকেই রোনাল্ডো ফুটবল খেলা শুরু করে দেন | যখন তাঁর মাত্র ৬ বছর বয়স, তখন তিনি তাঁর স্কুলে ফুটবল খেলতেন |

রোনাল্ডোর ছোটবেলার প্রিয় ফুটবল ক্লাব ছিল পর্তুগিজ ক্লাব এস. এল. বেনিফিকা, যদিও তিনি সেই ক্লাবে খেলার সুযোগ কোনদিনও পাননি | আট বছর বয়সে এসে অবশেষে তিনি সেখানকার একটি প্রফেশনাল ফুটবল ক্লাব Andorinha-তে সুযোগ পান |

তুমি কি জানো, রোনাল্ডোর মা তাঁকে ছোটবেলায় Cry Baby বলে ডাকতেন কারণ রোনাল্ডো যখনই খেলার মাঠে ভালো খেলতে পারতো না বা গোল দিতে পারতো না তখনই সে খুবই কাঁদত |

Related Post: 

রোনালদো জীবনী
রোনালদো জীবনী

১০ বছর বয়সে রোনাল্ডো সুযোগ পায় তাদের শহরের সবচেয়ে বড় ফুটবল ক্লাব Nacional-এ খেলার | সেই ক্লাবের হয়ে তিনি মাত্র দুই বছর খেলেন |

এরপর ১৯৯৭ সালে তিনি পর্তুগালের একটি বড় ফুটবল ক্লাব স্পোর্টিং লিসবনের হয়ে খেলেন প্রায় ৬ বছর অর্থাৎ ২০০৩ সাল পর্যন্ত |

যখন তিনি স্পোর্টিং লিসবন ক্লাবে খেলার জন্য নির্বাচিত হন তখন তাকে এবং তাঁর পরিবারকে ফাঞ্চল ছেড়ে বহুদূর তাদের দেশের রাজধানী লিসবনে চলে আসতে হয় পাকাপাকি ভাবে |

জের শহর ছেড়ে চলে আসায় রোনাল্ডো সহ তাঁর পরিবারের সকলে ভীষণ দুঃখী হয়ে পরেন | তিনি কিছুদিন এই কারণেই হতাশ ছিলেন খুব, আর এটা হওয়াটাই স্বাভাবিক | যেকোনো মানুষেরই এর জন্য কষ্ট একটু হলেও হবে |

তুমি হয়তো এটাও জানোনা যে, যখন ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো মাত্র ১৫ বছর বয়সী, তখন তাঁর হৃদরোগ ধরা পরে | যেই কারণে সেখানকার ডাক্তাররা স্পষ্ট তাঁর বাবা-মাকে বলে দেন এই অবস্থায় ফুটবল খেলা তাঁর পক্ষে মোটেই উচিত নয় |

সুস্থ হতে গেলে তাঁর একটি অস্ত্রপ্রচার করতেই হবে কিন্তু সেখানেও সফল হওয়ার সুযোগ খুবই কম |

এক্ষেত্রে রোনাল্ডোর কাছে দুটির মধ্যে যেকোনো একটি রাস্তাই ছিল | 1. হয় সে জটিল একটি অস্ত্রপ্রচার করবেন অথবা 2. সে ফুটবল থেকে চির জীবনের জন্য সন্ন্যাস গ্রহণ করবেন |

এই দুটি সিদ্ধান্তর মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নেওয়া তাঁর পক্ষে ভীষণ কঠিন ছিলো | কিন্তু সে অবশেষে সিদ্ধান্ত নেন যে সে কোনো মতেই ফুটবল খেলা ছাড়বে না এরফলে তাকে জটিল অস্ত্রপ্রচারও করতে হোক না কেন |

এরপর রোনাল্ডোকে লিসবনের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় অস্ত্রপ্রচারের জন্য | সৌভাগ্য বশত তাঁর হৃদপিণ্ডের অস্ত্রপ্রচার সফলও হয় |

রোনালদো জীবনী
রোনালদো জীবনী

সত্যি তুমি ভাবো, আজ যদি সেই সময় রোনাল্ডোর কিছু হয়ে যেত বা সে যদি অস্ত্রপ্রচারের ভয়ে নিজের ফুটবল খেলা ছেড়ে দিত, তবে সমগ্র বিশ্ববাসী এরকম একজন দুর্দান্ত প্রতিভাবান খেলোয়াড়ের ফুটবল জাদু পুরোপুরি Miss করতো আজ |

কিছুদিন পর পুরোপুরি ভাবে সুস্থ হয়ে আবার রোনাল্ডো নিজের ফুটবল অনুশীলনে মন দেয় | এইভাবে বেশ কিছুদিন তাঁর ভালোই চলছিল কিন্তু হঠাৎই তাঁর জীবনে নেমে আসে কালো অন্ধকার |

অতিরিক্ত মদ খাওয়ার জন্য তাঁর বাবা ডিনিস আভেইরোর মাত্র ৫২ বছর বয়সেই মৃত্যু হয় | রোনাল্ডো এই ধাক্কা একদমই সহ্য করতে পারেননি, বাবার মৃত্যুর খবর তাঁকে একদম মর্মাহত করে তোলে |

রোনাল্ডোর কাছে তাঁর বাবা ডিনিস ছিলো অত্যন্ত একজন কাছের মানুষ | জীবনের প্রায় প্র্রতেকটা কথাই তিনি তাঁর বাবাকে শেয়ার করতেন |

যেহেতু তাঁর বাবার মৃত্যু অতিরিক্ত মদ খাওয়ার নেশার জন্য হয়েছিল, তাই রোনাল্ডো নিজে আজ পর্যন্ত মদ স্পর্শও অবধি করেননা |

ডিনিসের মৃত্যুর পর, তাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা ধীরে ধীরে আরো খারাপ হতে শুরু করে | তাঁর মা মারিয়া লোকের বাড়ি রান্না করে নিজের পরিবারের পেট চালাতে থাকেন |

কিন্তু এত সবকিছু হওয়ার পরও ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো তাঁর নিজের ফুটবল অনুশীলন মোটেই বন্ধ করে দেননি | বরং আরো ভালো করে মনোযোগ সহকারে নিজের ফুটবল অনুশীলনে মন দেন এবং পর্তুগালের একজন সেরা জুনিয়ার ফুটবল খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন |

রোনালদো জীবনী
রোনালদো জীবনী

স্পোর্টিং লিসবনের হয়ে তিনি তাঁর প্রথম ম্যাচ খেলেন মাত্র ১৭ বছর বয়সে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে | যেখানে তাঁর অভাবনীয় ফুটবল skill দেখে দর্শকসহ সমস্ত খেলোয়াড় এমনকি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের তখনকার কোচ স্যার Alex Ferguson একেবারে মুগ্ধ হয়ে যান |

আর দেরি না করে স্যার আলেক্স ফার্গুসন রোনাল্ডোকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলানোর সিদ্ধান্ত নেন |

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব এই প্রতিভাবান ফুটবলারকে পাওয়ার জন্য প্রায় ১৭ মিলিয়ন ডলার খরচ করে, যেটা কিনা ব্রিটিশ ফুটবল ইতিহাসে একজন যুব ফুটবল খেলোয়াড়ের উপর খরচ করা সবচেয়ে বেশি অর্থ ছিল তখনকার সময়ে |

Related Post: 

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে রোনাল্ডো প্রায় ৬ বছর খেলেন ২০০৩ সালের অগাস্ট থেকে ২০০৯ সালের মে পর্যন্ত | যেখানে তিনি ১৯৬টি ম্যাচ খেলে ৮৪টি গোল করেন |

এরপর ২০০৯ সালে স্প্যানিশ ফুটবল দৈত্য রিয়াল মাদ্রিদ ক্লাব তাঁকে ১৩২ মিলিয়ন ডলারের বিনিময় কিনে ফেলে |

রোনাল্ডো অতি কম সময়ের মধ্যে রিয়াল মাদ্রিদ দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হয়ে ওঠে | ধীরে ধীরে তাঁর ফুটবল স্কিল,ড্রিবলিং, ফ্রি-কিক এই সমস্তই স্পেনের মানুষদের ভীষণভাবে মুগ্ধ করে |

রিয়েল মাদ্রিদের হয়ে হয়ে তিনি খেলেন প্রায় ৯ বছর অর্থাৎ ২০০৯ সাল থেকে এই বছর ২০১৮ সাল পর্যন্ত | যেখানে তাঁর গোলের সংখ্যা ছিল প্রায় ৩১১টি |

রোনাল্ডো হচ্ছে, রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবের All Time Greatest খেলোয়াড়দের মধ্যে একদম শীর্ষে আর তাঁর গোল সংখ্যাকে পরাস্ত করা, কোনো রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবলারদের কাছে এখনো প্রায় অসম্ভব বলেই আমার মনে হয় |

বাস্তবে, রোনাল্ডোর সাথে রিয়াল মাদ্রিদের চুক্তি ছিল ২০১৫ সাল পর্যন্ত কিন্তু পরে সেই চুক্তিকে বাড়িয়ে ২০২১ সাল পর্যন্ত করা হয় ১৮৬৪ কোটি টাকার বিনিময়ে |

কিন্তু ২০১৭-২০১৮ সালে রিয়াল মাদ্রিদের সাথে রোনাল্ডোর পারস্পরিক বোঝাপড়ার সমস্যা হতে থাকে এবং তিনি তাঁর চুক্তির সময়সীমা ২০১৮ সালেই শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন |

বিশ্বকাপের পর রোনাল্ডো অবশেষে ইতালির ক্লাব যুভেন্তাসের সাথে চুক্তিবন্ধ হন ২০২২ সাল পর্যন্ত | তুরিনের এই ক্লাবটি রোনাল্ডোকে কিনতে প্রায় ৩৪০ মিলিয়ন ডলার খরচ করে ফেলে |

রোনালদো জীবনী
রোনালদো জীবনী

আজ আমরা বেশিরভাগ মানুষই রোনাল্ডোর মত প্রতিভাবান ব্যক্তিত্বদের বিলাসবহুল জীবনযাত্রাকেই ভালো করে জানার চেষ্টা করি কিন্তু আমরা কেউই তাদের জীবনের কঠিন পরিস্থিতি গুলির সম্বন্ধে ভালো করে জানার চেষ্টাও করিনা |

অনেকেই ভাবে, আজ পৃথিবীর যেকোনো মহান ব্যক্তিত্বই প্রথম থেকে ভীষণ আর্থিকভাবে উন্নত ছিলেন এবং তাদের জীবনে কোনো বড় সমস্যা ছিলই না কিন্তু বাস্তবে সেই ভাবনা মোটেও সত্যি না |

একটা কথা মাথায় রাখা আমাদের সকলের দরকার যে, কোনো মানুষই পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়ার সাথে সাথেই মহান হয়ে যায় না | তাকে মহান হতে গেলে ভালো কর্ম নিশ্চই করতে হবে এবং সেই সাথে তাকে তার কর্মের প্রতি শৃঙ্খলাবদ্ধ হতেই হবে |

আর জীবনে বাঁধা বিপত্তি আসবেই, কোনো মানুষ চাইলেও সেটিকে কোনো মতেই আটকাতে পারবে না | তাই সমস্যা কিংবা বাঁধাকে ভয় না পেয়ে তাঁর সম্মুক্ষীন হতেই হবে |

আমাদেরও নিজেদের সেইসব সমস্যা থেকে বেরোনোর উপায় নিজেদেরই বার করতে হবে যেমন রোনাল্ডো করেছিল |

আজ যদি সে তাঁর পরিবারের আর্থিক সঙ্কট, নিজের জটিল অস্ত্রপ্রচার এবং নিজের বাবার মৃত্যুর শোকে শোকাহত হয়ে খেলা ছেড়ে দিত তাহলে আমাদের আজ কোনো মতেই তাঁর খেলা দেখার সৌভাগ্য হত না |

এমনকি তাঁর খেলা দেখা তো দূর, তাঁর নামই কেউ জানতে পারত না |

তাঁর জীবনী পড়ে আশা করি তুমি এটা লক্ষ্য করেছ যে, সে কিন্তু নিজের জীবনে হাজার প্রতিকূলতার পরও, নিজের ফুটবল অনুশীলনকে একদম বন্ধ করেনি |

নিজের প্রধান কাজ সে করেই গেছে আর সেক্ষেত্রে সে কোনো Compromise করেনি |

আমাদেরও ঠিক একই জিনিস করা উচিত | জীবনে যতই প্রতিকূল অবস্থা হোক না কেন, আমাদের কখনই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ সেই কাজের প্রতি কোনরকম Compromise করা উচিত নয় এমনকি Quit করাও উচিত নয় |

তাই নিজের কাজ করে যাও, সফলতা একদিন নিশ্চই আসবে |

তো এই ছিল ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর জীবনী, এবার তবে জানা যাক তাঁর Achievements এবং Quotes সম্বন্ধে :

রোনালদো জীবনী
রোনালদো জীবনী

Cristiano Ronaldo Achievements

1. ৫ বার FIFA Ballon d’Or বিজয়ী (২০০৮,২০১৩,২০১৪,২০১৬,২০১৭)

2. ১ বার FIFA World Player of the Year (২০০৮)

3. ২ বার Best FIFA Men’s Player (২০১৬,২০১৭)

4. ১ বার FIFA Club World Cup Golden Ball বিজয়ী (২০১৬)

5. ৪ বার European Golden Shoe বিজয়ী (২০০৮,২০১১,২০১৪,২০১৫)

6. ৭ বার UEFA Champions League Top Scorer

7. ২ বার Barclays Player of The Year

8. ১ বার Premier League Golden Boot বিজয়ী

9. ১ বার FIFA Puskas Award বিজয়ী

10. Real Madrid’s All-Time Top Goal Scorer – ৩১১  টি গোল

11. The Most Expensive Footballer in History ২০০৯–১৩

12. La Liga-এর ইতিহাসে ৩০০টি গোল করা প্রথম খেলোয়াড়

Related Post:

   Cristiano Ronaldo Quotes

1. “কঠোর পরিশ্রম ছাড়া প্রতিভা কিছুই না”

2. “আমার কারো কাছে কিছু দেখানোর প্রয়োজন নেই নিজেকে প্রমাণ করার জন্য”

3. “হয়তো তারা আমাকে ঘৃণা করে কারণ আমি খুব ভালো”

4. “এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে শেখার কোন সীমা নেই এবং শেখা কখনও বন্ধ করা যায়না, আপনার বয়স যাই হোক না কেন”

5. “একটি ব্যক্তিগত প্লেয়ার হিসাবে যা কিছুই করিনা কেন, সেটি তখনই প্রয়োজন যদি সেটা শুধুমাত্র দলকে জিততে সাহায্য করে”

6. “আমি এমন একটি স্বপ্ন দেখছি যেটা থেকে আমি কখনই জাগতে চাইনা”

7. “যখন আমি কোনো পুরস্কার পাই, তখন আমি সর্বদা আমার বাবার কথা স্মরণ করি”

8. “যদি আমরা আমাদের পরিবারকেই সাহায্য করতে না পারি, তাহলে আমরা আর কাকে সাহায্য করবো”

9. “আমাদের; জীবনকে সম্পূর্ণরূপে কাটানো উচিত,আনন্দ করা উচিত কারণ জীবন এরকমই”

10. “আমি কখনোই সত্যকে গোপন করার চেষ্টা করিনি, যে সেরা হওয়াই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য”

11. “আপনার ভালবাসা আমাকে শক্তিশালী করে তোলে, আপনার ঘৃণা আমাকে Unstoppable করে তোলে”

Leave a Reply