গোপালগঞ্জের এস এম মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসব পালন করা হয়।

শিশুদের লেখাপড়ার পাশাপাশি প্রতিভা বিকাশের জন্য প্রয়োজন খেলাধুলা, সংস্কৃতি অনুষ্ঠান আর তাহলে শিশুদের শিক্ষার মূল ধারায় ফিরে আসবে। পূর্ণাঙ্গ রুপ আমরা দেখতে পাই গোপালগঞ্জ এস. এম. মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

বিনয়ী সহজ-সরল মৃদুভাষী প্রধান শিক্ষিকা জনাব সুরাইয়া খানম স্কুলে যোগদানের পর থেকে তিনি সমানতালে লেখাপড়ার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গুলো চালিয়ে যাচ্ছেন এবং সকলের সাথে অভিভাবক, ছাত্র-ছাত্রী এবং টিচারদের মধ্যে আনন্দঘন নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করেছেন। এজন্য এস এম মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়টি একটি বাংলাদেশের একটি আদর্শ বিদ্যালয় পরিণত হয়েছে, আদর্শ স্কুল হিসেবে তুলে ধরা যায় ।

সকল অনুষ্ঠানগুলো তারা এত ধারাবাহিকতা ভাবে পালন করে সকল অভিভাবক এবং শিক্ষকদের নিয়ে। সারা বাংলাদেশের মধ্যে একটি অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দাঁড় করিয়েছেন মূলত প্রধান শিক্ষিকার হাত ধরে।

তাকে সহযোগিতা করছে এক ঝাঁক অভিজ্ঞ দক্ষ শিক্ষক শিক্ষিকা যার কারণে তিনি এ কাজটা করতে আরো অনেক সহজ হয়েছে।

 

এস-এম-মডেল-প্রাথমিক-বিদ্যালয়-

প্রধান শিক্ষক এস এম মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়র শুধু একজন সাধারণ শিক্ষক বললেই ভুল হবে। তিনি বিদ্যালয়টির প্রাণ ও বটে।

বিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর মেধা,মনন,প্রতিভা যার জাদুর কাঠির ছোঁয়ায় বিকশিত হয়,যার তীক্ষ্ণ দৃষ্টি কোণ থেকে সবার মনের কথা পড়তে পারেন, যার কাছ থেকে প্রতি মুহূর্তে অনেক কিছু শেখা যায়, কখন চৈত্র, কখন বৈশাখ কিম্বা বাঙ্গালী হিসেবে আমাদের ছেলে মেয়েরা যে ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলছে তার সাথে পরিচয় ঘটানো।

এই সব ভাবনা নিয়ে যার নির্ঘুম রাত কাটে তারই সেই প্রচেষ্টায় এস এম মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পালিত হলো বাঙালির চিরচেনা ঐতিহ্যবাহী উৎসব বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসব।

 

এস এম মডেল স্কুলের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ তার কাছে চির কৃতজ্ঞ এমন সুন্দর আয়োজনের জন্য। শুভকামনা সবসময়।

এস-এম-মডেল-প্রাথমিক-বিদ্যালয়-

বসন্তের আবহে আর উৎসব আমেজে গোপালগঞ্জে শিশুরা মেতেছিলো পিঠা উৎসবে । বাসন্তি পোশাকে বসন্তের মনোরম সকালে কোমলমতি শিশুরা হাজির হয় বিদ্যালয়রে প্রিয় ক্যাম্পাসে। ক্যাম্পাস চত্বর সাজানো হয় বর্নিল সাজে। বসানো হয় বাহারি পিঠার স্টল। শিক্ষার্থী, অবিভাবক, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে ওঠে। এতে অংশ নিয়ে সবাই আবহমান বাংলার ঐতিহ্যের রকমারি পিঠার স্বাদ গ্রহন করেন। সেই সাথে শিশুরা পরিবেশন করে স্বাধীনতা, বসন্তের গান ও নৃত্য। জমজমাট নৃত্য ও গান এ উৎসবকে আরো বর্নিল করে তোলে।

বুধবার সকালে গোপালগঞ্জ জেলা শহরের প্রধান শিশু বিদ্যাপিঠ এস. এম. মডেল সরকারী বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা ফিতা কেটে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি শেখ রফিকুল ইসলাম মিটু।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আনন্দ কিশোর সাহা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) মোসাঃ নাজমুন্নাহার, সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুকুমার মিত্র,বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুরাইয়া খানম সহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।

 

রাশিয়ার তেল-গ্যাস আমদানিতে বাইডেনের নিষেধাজ্ঞা

ছোট ছোট সোনমণিদের নৃত্য-গান উৎসবের সবাইকে মুগ্ধ করে। সেই সাথে স্টলে ছিলে চিতই, ভাপা, পাটিসাপটা, পুলি, আন্দশা, বকুল, গোকুল,চুষি সহ নানা ধরনের পিঠার সমাহার।
বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থী মানসুরা খানম বলে, বসন্ত ও পিঠা উৎসবে অংশ নিয়ে আমরা খুব আনন্দঘন একটি দিক কাটিয়েছি। করেনার পর এ ধরণের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পেরে আমরা খুব খুশি।
শিক্ষার্থী অন্তরা বলে, আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক সব সময় ব্যতিক্রম অনুষ্ঠান করেন। এতে অংশ নিয়ে আমরা আনন্দে মেতে উঠি। পাশাপাশি আমাদের বাংলা সংস্কৃতি চর্চা করি। নতুন নতুন অনেকে কিছুই আনন্দের ছলে জানতে ও শিখতে পারি।

এস-এম-মডেল-প্রাথমিক-বিদ্যালয়-

শিশুকে বই পড়ার অভ্যাস করাবেন যেভাবে

ছোট ছোট সোনমণিদের নৃত্য-গান উৎসবের সবাইকে মুগ্ধ করে। সেই সাথে স্টলে ছিলে চিতই, ভাপা, পাটিসাপটা, পুলি, আন্দশা, বকুল, গোকুল,চুষি সহ নানা ধরনের পিঠার সমাহার।

এস-এম-মডেল-প্রাথমিক-বিদ্যালয়-

বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থী মানসুরা খানম বলে, বসন্ত ও পিঠা উৎসবে অংশ নিয়ে আমরা খুব আনন্দঘন একটি দিক কাটিয়েছি। করেনার পর এ ধরণের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পেরে আমরা খুব খুশি।
শিক্ষার্থী অন্তরা বলে, আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক সব সময় ব্যতিক্রম অনুষ্ঠান করেন। এতে অংশ নিয়ে আমরা আনন্দে মেতে উঠি। পাশাপাশি আমাদের বাংলা সংস্কৃতি চর্চা করি। নতুন নতুন অনেকে কিছুই আনন্দের ছলে জানতে ও শিখতে পারি।

Source : Facebook

Leave a Reply