ধারাবাশাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করায় একই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্র আশিষ ( উত্তম) বাড়ৈ নামে একজনকে দেড় বছরের সাজা প্রদান করেন মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া শারমিন ।
পুরুষ কর্তৃক নারীর প্রতি অশালীন আচরণ ও ইঙ্গিতকে আইনের পরিভাষায় ইভটিজিং বলা হয়। এর অনেকগুলো ধরন আছে। বাংলাদেশের আইনে ইভটিজিংয়ের শাস্তি অনেক কঠোর এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারকার্য সম্পাদন হয়ে থাকে।
দুঃখজনক হলেও সত্য, অনেক নারীই বিশেষ করে অল্প বয়সী মেয়েরা ইভটিজিংয়ের শিকার হলে চরম হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন এবং জীবনের ব্যাপারে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতেও তারা দ্বিধা করেন না। কিন্তু ইভটিজিংয়ের শিকার হলে প্রথম করণীয় হলো আইনের আশ্রয় নেওয়া।
এরি ধারাবাহিকতায় কোটালীপাড়ার ধারাবাশাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করায় একই বিদ্যালয়ের ছাত্র আশিষ ( উত্তম) বাড়ৈ নামে একজনকে দেড় বছরের সাজা প্রদান করা হয়েছে। গতকাল বুধবার মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এ সাজা প্রদান করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া শারমিন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কান্দি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তুষার মধু, অত্র বিদ্যালয়ের সভাপতি কাজী অমিত মাহমুদ ও প্রধান শিক্ষক অনন্ত কুমার মল্লিক সহ অনেকে।