রাউটার কেনার আগে এই ৪টি বিষয় বিবেচনায় রাখুন | নতুন রাউটার কেনার পর যে ৫টি কাজ প্রথমেই করা উচিৎ

আপনি নতুন নেটওয়ার্ক সেটআপ করেন বা পুরাতন নেটওয়ার্ক আপগ্রেড করেন, উভয় ক্ষেত্রেই রাউটার ক্রয় করা অনিবার্য। রাউটার কেনার আগে বেশি কিছু বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হয় যেমন-

  • রাউটারের স্ট্যান্ডার্ড কেমন?
  • রাউটারটি সিংগেল ব্যান্ড নাকি ডুয়াল ব্যান্ড?
  • এটির লাইফস্প্যান কেমন?
  • নেটওয়ার্ক রেঞ্জ কতটুকু?

রাউটারের স্ট্যান্ডার্ড:

অফিস হোক কিংবা বাসা হোক, বর্তমানে 802.11ac স্ট্যান্ডার্ডের রাউটারগুলি সব থেকে ভালো পারফর্মেন্স দিয়ে থাকে। এটি সর্বশেষ আপগ্রেডেড স্ট্যান্ডার্ড যা পূর্বের 802.11n থেকে অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য। ধরে নিন, আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার আপনাকে ১০ এমবিপিএস স্পীড দেওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছেন। কিন্তু তারপরেও আপনি আপনার কাঙ্খিত স্পীড পাচ্ছেন না। কারণটা কি বলতে পারেন?

সবচেয়ে বেশি সম্ভাবণা হলো আপনার রাউটার 802.11ac স্ট্যান্ডার্ডের না। এ কারণে নতুন রাউটার কেনা বা পুরাতন রাউটার আপগ্রেড করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে সবসময় 802.11ac স্ট্যান্ডার্ডের রাউটারই ক্রয় করুন।

সিংগেল ব্যান্ড নাকি ডুয়াল ব্যান্ড:

ওয়্যারলেস রাউটার ২টি ভিন্ন ভিন্ন ফ্রিকুয়েন্সিতে কাজ করে থাকে। এর ১টি হচ্ছে 2.4 GHz এবং অপরটি হচ্ছে 5 GHz। সিংগেল ব্যান্ডের রাউটারগুলি 2.4 GHz অথবা ৫ GHz এর মধ্যে যে কোন ১টিকে সমর্থন করে। অপরদিকে ডুয়াল ব্যান্ড ব্যান্ডের রাউটারগুলি 2.4 GHz এবং 5 GHz উভয় ব্যান্ডকে সমর্থন করে এবং ২টি ব্যান্ডকেই একই সাথে ব্যবহারের সুবিধা প্রদান করে থাকে।

ভালো মানের কানেক্টিভিটি পাওয়ার জন্য সিংগেল ও ডুয়াল ব্যান্ডের মধ্যে যে কোন একটিকে বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একেক ধরনের ডিভাইস একেক ধরনের ব্যান্ডে কানেক্ট হয়। যেমন স্মার্টফোন এবং ল্যাপটপ 5 GHz ব্যান্ডে কানেক্ট হয়। অন্যান্য ডিভাইসগুলি 5 GHz ব্যান্ডের পাশাপাশি 2.4 GHz ব্যান্ডেও কানেক্ট হয়ে থাকে।

আপনি যে এলাকায় থাকেন, তার উপর নির্ভির করেও আপনার ব্যান্ড নির্বাচন করা উচিত। আপনি যদি খুবই ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করে থাকেন তাহলে ডুয়াল ব্যান্ডের রাউটারগুলি আপনার জন্য বেশি উপযোগী। এই রাউটারগুলি আপনাকে ভালো মানের স্পীড ও নিরবিচ্ছিন্ন কানেশন প্রদান করবে।

কিন্তু যদি কোন কারণে আপনার হাই-স্পীড ইন্টারন্টে প্রয়োজন না হয়ে থাকে বা আপনার আশেপাশে থাকা প্রতিবেশীর যদি কোন রাউটার না থেকে থাকে, তাহলে আপনি সিংগেল ব্যান্ডের রাউটারও ব্যবহার করতে পারেন।

লাইফস্প্যান:

বাসায় ব্যবহৃত অন্যান্য হার্ডওয়্যারের তুলনায় নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যারগুলি অনেক বেশি চাপ নিয়ে থাকে। যার ফলে এগুলি খুব বেশি সময় ব্যবহারযোগ্য থাকে না। আপনিই ভেবে দেখুন, আপনার রাউটারটি একই সাথে ট্যাবলেট, স্ট্রিমিং ডিভাইস, স্মার্টফোন, গেমিং কনসোল, ল্যাপটপ ইত্যাদি ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত থাকে। ওভারলোড এবং ওভারটাইম ওয়ার্কিং এর কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাউটারের পারফর্মেন্স দুর্বল হতে থাকে।

যদি কোন কারণ ছাড়াই আপনার ডিভাইসগুলি বার বার নেটওয়ার্ক থেকে ডিসকানেক্ট হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার রাউটার পরিবর্তণ করার সময় এসে গেছে। এক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই এমন রাউটারগুলি কেনা উচিত, যেগুলি অনেক বেশি লাইফস্প্যান সমৃদ্ধ। এ ধরনের রাউটারগুলি অন্যান্যগুলি থেকে তুলনামূলক একটু বেশি দামের হয়ে থাকে। তবে আমার মতে সস্তা ও নিম্নমানের রাউটার কিনে ২দিন পরপর তা পরিবর্তন না করে হাই-কোয়ালিটি রাউটার কেনাই ভালো।

নেটওয়ার্ক রেঞ্জ:

আপনি রাউটার থেকে কেমন কানেশন স্পীড পাবেন তা নির্ভর করে আপনি কোথায় এটি স্থাপন করছেন তার উপর। রাউটার যতটা সম্ভব বাসার মধ্যবর্তী খোলামেলা স্থানে বসানো উচিত। একই সাথে জায়গাটি যেন কোন জানালার আশেপাশে না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ জানালা বা বাইরের দিকে উন্মুক্ত কোন জায়গায় রাউটার বসালে সিগনাল লিক করার সম্ভাবণা অনেক বেশি থাকে।

আপনার বাসা কতটা বড় এবং কতজন ইউজার রাউটার ব্যবহার করতে পারবে, এটাও কিন্তু নির্ধারণ করা হয় রাউটারের রেঞ্জ এর উপর। রাউটারের রেঞ্জ কম হলে বড় বাসায় এগুলি ব্যবহার করতে সমস্যা হতে পারে। রেঞ্জ কম হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাউটারে কানেক্ট হতে সমস্যা দেখা দেয়। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে কানেক্ট হলেও খুবই ধীর গতির ইন্টারনেট পাওয়া যায়। এ কারণে রাউটার কেনার আগে অবশ্যই রেঞ্জের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নতুন কোন আইএসপি সংযোগ নিলে তারা আপনাকে তাদের কাছ থেকে রাউটার কেনার জন্য প্রস্তাব দিয়ে থাকে। আমার মতে আইএসপি থেকে রাউটার ক্রয় না করাটাই ভালো। অনেক আইএসপি ফ্রিতেও রাউটার দেবার অফারও দিয়ে থাকে। প্রাথমিকভাবে অফারটি লোভনীয় মনে হলেও পরবর্তীতে এর সমস্যাগুলি ধরা পড়তে শুরু করে।

ঠিক কি কি প্রয়োজনে আপনি রাউটার ক্রয় করছেন এটা প্রথমেই আপনাকে ভাবতে হবে। যদি ভিডিও কলিং, অনলাইন মুভি বা ভিডিও স্ট্রিমিং কিংবা ডাউনলোড করাটা আপনার প্রধান লক্ষ্য হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই ভালো স্পীড আপনার প্রথম গুরুত্ব হওয়া উচিত।

তাই রাউটার কেনার আগে এটির স্ট্যান্ডার্ড, ব্যান্ড, সিকিউরিটি, রেঞ্জ, স্পীড ইত্যাদি বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে। প্রয়োজনে অনলাইনে ভিন্ন ভিন্ন রাউটারের রিভিউ দেখে নিতে পারেন। সব রাউটারেই যে সব সুবিধা থাকবে এমনটা ভাবা ভুল হবে। আবার বাজেটের সাথে মিল রেথে সব ফিচার পাওয়ার কষ্টসাধ্য। তাই সবদিক খেয়াল রেখে বাজেটের মধ্যে সর্বোচ্চ ফিচারগুলি পাওয়া যায় এমন রাউটার কেনাই উত্তম। আর কেনার পর রাউটারের বেসিক অপারেশন জেনে নেয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

প্রযুক্তির যুগে প্রযুক্তির সাথে এমনকি প্রযুক্তি ঠিক আমাদের হাতের মুঠোয় নিয়ে বাস করছি। আমাদের প্রায় সবার কাছেই এখন এই প্রযুক্তি এমন পর্যায়ে গিয়ে পৌছেছে যেন আমরা প্রযুক্তি ছাড়া প্রায় অচলই বলা চলে। আজ আমি এই প্রযুক্তির একটি ছোট কিন্তু খুব প্রয়োজনীয় পণ্য ‘ওয়াই-ফাই রাউটারের’ সেফটি ও সিকিউরিটি নিয়ে ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করব। ওয়্যারলেস ইন্টারনেট কানেকশন বর্তমান সময়ে খুবই প্রয়োজনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কে আর ব্রডব্যান্ডের ক্যাবল নিয়ে ঘুড়তে ভালোবাসে, আর না এটি ঘরের বাইরে ব্যবহার করা যায়। আর এই ওয়্যারলেস কানেক্টিভিটির জন্য অন্যতম উপায় হচ্ছে ‘রাউটারের’ ব্যবহার। এ জন্য এখন দেখা যাচ্ছে বর্তমান সময়ে অফিস-আদালত-স্কুল কলেজেও রাউটার ব্যবহৃত হচ্ছে অনেক। বিশেষ করে যারা একের অধিক ডিভাইস ব্যবহার করে থাকেন তাদের বাসায় ওয়্যারলেস কানেক্টিভিটির সবচাইতে ভালো মাধ্যম হচ্ছে ‘রাউটার’। ‘রাউটার’ ব্যবহার এর আগে কিছু সেটিংস করে নিতে হয়। কেননা, আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে রাউটার কিনে এনে যদি ভালো মত রাউটারটির সিকিউরিটি কনফিগার না করেন তবে দেখা যাবে আপনার ওয়্যারলেস কানেকশনটি কেউ লুকিয়ে ব্যবহার করছে। চলুন, ৫টি খুব গুরুত্বপূর্ণ উপায় জেনে নেই যার মাধ্যমে আপনার শখের এবং প্রয়োজনীয় রাউটারটি থাকে সেইফ এবং সিকিউর।

১. ‘ফার্মওয়্যার’ আপডেট করুনঃ রাউটারের স্ট্রাকচারের মাঝে একটি মেমোরি চিপ থাকে যার মধ্যে ‘ফার্মওয়্যার’ ইন্সটল করা থাকে। ‘ফার্মওয়্যারের’ মধ্যেই রাউটারটি কীভাবে চলবে না চলবে অর্থাৎ এটির অপারেটিং ইন্সট্রাকশন দেয়া থাকে। যদিও রাউটারের ফার্মওয়্যারের ক্ষেত্রে আপডেট তেমন আসেনা কেননা রাউটারের ‘ফার্মওয়্যার’ তৈরির সময় এটির প্রোগ্রামিং স্ট্রাকচার প্রথম থেকেই বেশ স্ট্যাবল করেই তৈরি করা হয়। তবুও মূলত রাউটার কেনার পর ‘দু’টি’ কারণে রাউটারের ফার্মওয়্যারের আপগ্রেড ভার্শন বের হয়েছে কিনা চেক করতে হয়। প্রথমত, রাউটারটি বাজারে আসার পর ঠিক কতটা সময় পরে আপনি কিনেছেন তাতো আর আপনি সঠিক বলতে পারবেন না। এর মধ্যে ‘ফার্মওয়্যারের’ আপডেট আসতেও পারে। আর দ্বিতীয়ত, অনেক সময় আপনার অপারেটিং সিস্টেমের কারণেও ফার্মওয়্যারের সমস্যা হতেই পারে। আর সরাসরি যদি বলি তবে, অবশ্যই আপনার আপ-টু-ডেট সিস্টেম-ই ব্যবহার করা উচিৎ।

২. ডিফল্ট লগিন পরিবর্তন করাঃ রাউটার কোম্পানিগুলো ম্যানুফ্যাকচারার ভেদে প্রাথমিকভাবে একই রকম ইউজার নেইম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে পণ্য বাজারজাত করে থাকে। এই ইউজার নেইম এবং পাসওয়ার্ডগুলো বের করা খুব একটা কঠিন কিছুই নয়। নতুন ব্যবহারকারীদের সুবিধার জন্য ম্যানুফ্যাকচারার রাউটারের প্যাকেটের মাঝেই একটি নির্দেশিকা দিয়ে রাখে যা ইন্টারনেটে পিডিএফ আকারেও পাওয়া যায়। বুঝতেই পারছেন, সহজেই গুগল অথবা অন্যন্য সার্চ ইঞ্জিন গুলোর সাহায্যে আপনার রাউটারটির ডিফল্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যায়। তাই, কেনার পর পরেই একটু সময় নিয়ে প্রাথমিক ভাবে প্রি-ডিফাইন্ড ইউজার নেইম এবং পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।

৩. SSID পরিবর্তন করুনঃ একটি রাউটারের সাহায্যে একই ইনপুট কানেকশনের প্রেক্ষিতে কয়েকটি আউটপুট কানেকশন সরবরাহ করা যায়। আর রাউটারের সাহায্যে একটি বা একের অধিক যতগুলি কানেকশনই আপনি ক্রিয়েট করেন তাদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা নাম ডিফাইন করতে হবে আপনাকে। রাউটার থেকে নতুন কানেকশন তৈরি করে আপনি আপনার সেই কানেকশনের যে নাম দিচ্ছেন সেটিই হচ্ছে SSID। এই SSID কিছু রাউটারে হয়ত আগে থেকে প্রি-ডিফাইন করা থাকতে পারে। যদি থেকে থাকে তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে SSIDটি হয় সেই মডেলটি অথবা ম্যানুফ্যাকচারারের নামে। এক্ষেত্রে খুব সহজেই আপনি যদি ডিফল্ট লগইন ইনফরমেশন পরিবর্তন করেও থাকেন তবুও অন্য কেউ এক্সেস করে নিতে পারে শুধুমাত্র ইন্টারনেটের সহায়তা নিয়ে। বোঝাই যাচ্ছে, SSID থেকে অনেক আপনার রাউটার সম্পর্কে অনেক কিছুই প্রকাশ পেতে পারে। তাই, SSID পরিবর্তন করে যা ইচ্ছে রাখুন তবে খেয়াল রাখবেন যেন সেই নামগুলোর মধ্যে এমন কিছু না থাকে যাতে সহজে কিছু চিহ্নিত করা যায়।

 

Read More: ডাটা ছাড়াই চলবে ফেসবুক-মেসেঞ্জার

৪. ওয়াই-ফাই কানেকশনের পাসওয়ার্ড নির্বাচনের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুনঃ শুধু রাউটারের ক্ষেত্রেই নয়, ইন্ট��রনেট অথবা এরকম যে কোন তথ্য সংক্রান্ত কাজের জন্য শক্ত এবং কিছুটা বড় পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিৎ। ওয়াই-ফাই রাউটারের পাসওয়ার্ডের ক্ষেত্রে আপনি ভালো মানের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন যেমন এই ক্ষেত্রে আপনি WPA2 সুবিধাটি ব্যবহার করতে পারেন যেখানে সর্বোচ্চ ৬৩টি অক্ষর বিশিষ্ট পাসওয়ার্ড আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। WPA 2 ছাড়াও কিছু মোডের পাসওয়ার্ড আপনি ব্যবহার করতে পারেন তবে সহজ পাসওয়ার্ড এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, ওয়াইফাই রাউটারের পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার জন্য বেশ কিছু প্রোগ্রাম বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, তাই সঠিক ভাবে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

৫. ‘রিমোট এক্সেস’ সুবিধা বন্ধ করে দিনঃ আপনার যদি খুব বেশি ‘রিমোট এক্সেস’ এর সুবিধা ব্যবহারের প্রয়োজন হয় শুধু মাত্র সেক্ষেত্রেই সুবিধাটি চালু রাখুন। হোম ইউজারদের ক্ষেত্রে এই সুবিধাটি দরকার হয় না বললেই চলে। ‘রিমোট এক্সেস’ সুবিধাটি হচ্ছে, এর মাধ্যমে আপনি আপনার রাউটারটি রিমোট এক্সেসড করে রাখা রাউটারটি থেকে দূরের কোন কম্পিউটার থেকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। রাউটারটি আপনার কম্পিউটারের নেটওয়ার্কের সাথে সাথে এর ফায়ারওয়ালের সাথেও সম্পর্কিত। তাই যদি অন্য কোন ব্যবহারকারী আপনার নেটওয়ার্কে ঢুকে পরে তবে খুব সহজেই সে ফায়ারওয়ালের মাধ্যমে আপনার রাউটারটিতে এক্সেস করতে পারবে। অবশেষে বলবো ফার্মওয়্যার আপডেট, প্রি-ডিফাইন্ড লগইন তথ্য পরিবর্তন, রিমোর্ট এক্সেস লক করা – এই কাজগুলো করতে ১০ মিনিটের বেশি সময় কোনভাবেই লাগবেনা। আপনার সামান্য সময় আপনার ডিভাইসটিকে সিকিউর করে ফেলবে অনেকখানি। তাই, যদি নতুন রাউটার কিনে থাকেন আর এখনো কাজগুলো করে না থাকেন তবে ঝটপট করে ফেলুন।

কম দামে রাউটার, Wifi তারের দাম কত, রাউটার দাম, বিডি মধ্যে tp লিংক রাউটারের দাম, রাউটার ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক তৈরির কৌশল, কোন রাউটার ভালো ,রাউটার ভালো রাখার উপায়, রাউটার কেনার আগে

Leave a Reply