মানুষকে কুকুর বেশি ভালোবাসে, নাকি বিড়াল? মানুষের প্রতি ভালোবাসা কোন প্রাণীর বেশি কুকুর না বিড়াল না অন্য কোন প্রাণীর

কে বেশি ভালোবাসে আপনাকে? পোষা কুকুরটি? নাকি প্রিয় বিড়ালটি? বিষয়টি নিয়ে মতভেদ আছে অনেক। যারা বিড়াল পোষেন, তারা মনে করেন বিড়ালই বেশি ভালোবাসে। কিন্তু ভালোবাসার প্রকাশটা বেচারা বিড়াল ঠিকঠাক জানাতে পারেনা। আর যারা কুকুর পোষেন, তাদের মতে কুকুরের ভালোবাসার তুলনা হয় না।

অবশেষে গবেষকদের একটি গবেষণার মাধ্যমে বহুদিনের এই বিতর্কের অবসান ঘটেছে। জানা গেছে আসলে কোন প্রাণীটি তার মালিককে বেশি ভালোবাসে।

আরও পড়ুন:Biography of Buddhist guru Dalai lama || বৌদ্ধ ধর্মগুরু দালাইলামার জীবন কাহিনী

গবেষণা ফলাফল জানার পর নিশ্চয়ই সেই সিনেমাটির কথা মরে পড়ছে। বাস্তব ঘটনাভিত্তিক রিচার্ড গিয়ারের ‘হাচি: অ্যা ডগস টেল’ ছবিটির কথা মনে আছে তো?

রিচার্ড গিয়ার ছবিতে অভিনয় করেছিলেন প্রফেসর পার্কার উইলসনের ভূমিকায়। ট্রেন স্টেশনে তিনি একটি হারিয়ে যাওয়া কুকুর খুঁজে পান। বহু খুঁজেও মালিক পাওয়া না গেলে স্ত্রীর আপত্তি থাকা সত্ত্বেও নিজের বাড়িতেই কুকুরটিকে রাখেন তিনি। এক জাপানী বন্ধুর মাধ্যমে কুকুরটির গলায় থাকা লকেট থেকে জানতে পারেন এটির নাম ‘হাচি।’ তিনি কাজে যাবার সময় এবং বাড়ি ফিরে আসার সময় হাচি তার জন্য ষ্টেশনে অপেক্ষা করে থাকতো। একদিন কর্মস্থলেই অসুস্থ হয়ে প্রফেসর মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু হাচি তার অপেক্ষার হাল ছাড়ে না। দীর্ঘ নয় বছর স্টেশনে তার জন্য অপেক্ষা করতে করতে অসুখে একদিন তার মৃত্যু হয়।

আরও পড়ুন:গ্রীন লাইফ হাসপাতালের ডাক্তার লিস্ট তালিকা | Green Life Hospital all Doctor List Location Phone Number

ছবিটি নির্মিত হয়েছিল বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে। জাপানের টোকিও ইউনিভার্সিটির প্রোফেসর হিদেসাবুরো উনো এবং তার পোষা কুকুর হাচিকে নিয়ে তৈরি হয়েছে ছবিটি। হাচির মৃত্যুর পর টোকিওর শিবুয়া স্টেশনে তার স্মরণে একটি ভাস্কর্য তৈরি করা হয় ‘হাচিকো’ নামে। মানুষের সঙ্গে পোষা কুকুরের আনুগত্য ও ভালোবাসা নিয়ে তৈরি এই ছবিটি কাঁদিয়েছে বহু দর্শককে। এই ভালবাসা কি শুধু ‘হাচি’তেই সীমাবদ্ধ? নাহ, আছে এমন আরও বহু ঘটনা। গবেষণায় জানা গেছে, মানুষের মতোই কুকুরের শরীরেও আছে ‘লাভ হরমোন’ অক্সিটোসিন। মানুষ তার সঙ্গী অথবা সন্তানকে দেখে, তখন রক্তে এই হরমোনের পরিমাণ প্রায় ৪০%-৬০% পর্যন্ত বেড়ে যায়। কুকুরের ক্ষেত্রেও এমনটাই হয়। মানুষের সঙ্গে খেলাধুলা করার সময় কুকুরের শরীরে এই হরমোন নিঃসরণ হয়। বিড়ালেরও এমনটা হয় কিনা তা এতদিন পরীক্ষা করে দেখা হয়নি। তাই নিউরো সাইন্টিস্ট ডঃ পল জাক গবেষণাটি কুকুর এবং বিড়াল দুটির প্রাণীর ওপরেই চালিয়েছেন। দশটি বিড়াল এবং দশটি কুকুরের ওপর গবেষণাটি চালানো হয়। প্রাণীগুলো তাদের মালিকের সঙ্গে খেলার ঠিক পরপরই এগুলোর লালা সংগ্রহ করা হয় অক্সিটোসিন পরীক্ষা করার জন্য। পরীক্ষায় দেখা যায় যে, কুকুরের হরমোন গড়ে ৫৭.২ শতাংশ বেড়ে গেছে, বিড়ালের ক্ষেত্রে এর হার মাত্র ১২ শতাংশ। অর্থাৎ মানুষের প্রতি পোষা কুকুরের ভালবাসা বিড়ালের চাইতে অনেক বেশি। টেলিগ্রাফ

আরও পড়ুন:প্রেমিকার সঙ্গে শারীরিক মিলনে আটকে গেল পুরুষাঙ্গ দেখুন মেয়েটির অবস্থা!

আমার বাচ্চারা প্রাণী পছন্দ করে। মেয়েটা ছোট থেকেই প্রতিবেশীর বিড়াল দেখে রাখত, যদি ও বাইরে কোথাও যেত। পাশের বাসার গাছে পানিও দিত। বেশ পয়সা ইনকাম করে ছোটবেলা থেকেই। আর বন্ধুবান্ধবদের বাসার কুকুরদেরও ভক্ত। এখানে যে কত হাজার রকমের সুদর্শন কুকুর দেখতে পাওয়া যায়! নিজেদের হাঁস–বিড়ালের যত্ন করতে করতে ওদের তাদের প্রতি একটা ভিন্ন রকমের ভালোবাসাও জন্মে গিয়েছিল। এই করোনার সময়ে হুট করে স্কুল বন্ধ হয়ে গেল। গত দুই বছর আমরা কোনো গৃহপালিত পশু রাখতে রাজি ছিলাম না। কারণ কাজের চাপ! বাচ্চাদের স্কুল সন্ধ্যা পর্যন্ত! অনেক সময় স্কুলের পর একটিভিটিস থাকলে ফিরতে ফিরতে রাত ১০টা–১১টা বা মাঝরাত! তারপরও এদের এত এনার্জি, উইকএন্ডে কাজ করে।

করোনার প্রথম প্রথম অনিশ্চয়তায় অনলাইনের ক্লাস শুরু হলো! তবে একটিভিটিস বন্ধ বলে ভীষণ বোরড। বাসার একমাত্র আমাকে সারা দিন বাইরে কাটাতে হয় কাজের জন্য। কাজের স্কোপ কমে গেলেও কাজে যেত মেয়ে। কিন্তু সময় তো আর কাটে না। কদিন থেকেই বায়না একটা পেট হলে হতো! সময় কাটত। আমি কানে তুলি না! সে খুঁজতে থাকে! জানে কুকুর বাসায় আনব না, মুরগি আনতে বাবা রাজি নয়। আমাদের পুরোনো মুরগির ঘর এরা দুই সপ্তাহ ধরে নিজ হাতে বানিয়েছিল! ভারী ভারী কাঠ কিনে এনে। ভীষণ ভারী বলে, পুরোনো বাসাতেই রেখে এসেছি।

আর প্রতিদিন সে ঘর ওয়াশ করে ক্লিন রাখা, মুরগি ঘরে ওঠা নিশ্চিত করা, বের করার মতো আসলেই কারও আপাতত সময় নেই! তো বিড়াল! মেয়েটা আমার পেট সেন্টার ভলান্টিয়ারের কাজও করত ছোটবেলায়। আমাকে ছবি পাঠাতে থাকে, আমি নাকচ করে দিতে থাকি। বিড়ালটি অ্যাটেশনসিকার। ছবি: লেখক বিড়ালটি অ্যাটেশনসিকার। ছবি: লেখক এবার বাবার কাছে বায়না, বাবা রাজি হয়, একটাকে দেখতে যাবে। ছবি পাঠায় আমাকে! আমি শর্ত জুড়ে দিই, বাসার ফার্নিচারে স্ক্রাচ করা যাবে না আর পটি ট্রেইন্ড হতে হবে। কিন্তু স্টিল রাজি হই না। এর মাঝে আমার বাবা-মার বাসার বিড়ালের দুটো বাচ্চা হয়েছে! খুবই কিউট। বলেছি ওদের আনতে পারে, তবে বাইরে রাখতে হবে।

কিন্তু তাদের ভ্যাকসিন দেওয়ার যন্ত্রণা আছে। আবার প্রতিনিয়ত কুকুর–বিড়ালের কামড়ানো পেশেন্ট দেখতে দেখতে মনে ভয় ঢুকে গেছে। রেবিস ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য হসপিটাল ছাড়া উপায় নেই। তো কী করে রাজি হই! আর এরা ভীষণ হ্যান্ডসঅন পেটসের ব্যাপারে। ওরা বলে একটা বিড়াল পেয়েছি, পটি ট্রেইন্ড আর ভালো, দেখতে যাবে বাবার সঙ্গে, আমি বলি ঠিক আছে, দেখে আসো। বাসায় ফিরে দেখি তারা তাকে নিয়েই চলে এসেছে। বিড়ালটা নাকি লাজুক কিন্তু অ্যাটেনশন সিকার আর সে জন্যই এর এমন ফ্যামিলি দরকার, যারা অ্যাটেনশন দিতে পারবে! আমি খুশি হলেও প্রকাশ করি না, প্রশ্ন চলতে থাকে, পটি ট্রেইন্ড? ভ্যাকসিন? নট অ্যাগ্রেসিভ!

সব উত্তর মনমতো হওয়ায় স্বস্তির নিশ্বাস ছাড়ি। ছেলেটা খেলছে বিড়ালের সঙ্গে। ছবি: লেখক ছেলেটা খেলছে বিড়ালের সঙ্গে। ছবি: লেখক ফাইনাল প্রশ্ন, কে দেখাশোনা করবে, দুই বাচ্চাই হাত তোলে। পরের সপ্তাহজুড়ে বিড়ালের নতুন মা–বাবার উদ্যোগ চোখে পড়ার মতো! তার অ্যাক্সেসরিজ, এটা–সেটা কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। বিড়ালের জন্য কী করতে হবে না হবে যেকোনো প্রশ্ন মনে এলেই তার আগের ওনারকে প্রশ্ন করে হ্যারাস করে বেড়ায়। আর আমরাও পরিচিত হতে থাকি আমাদের পরিবারের নতুন সদস্য বেনজির সাথে। ওর সব দোষ আমার চোখে পড়ে, অলস, অসামাজিক, ইত্যাদি ইত্যাদি। তারপরও বাইরে গেলে আমিও তার জন্য খেলনা নিয়ে আসি! মেয়ে রিঅ্যাসুরেন্সের জন্য জানতে চায়, তাকে আমার পছন্দ হয়েছে কি না; এটা–সেটা।

আমার পেট সব সময়ই পছন্দ। দেশি স্টাইলে তারে চিকেন, মাছ ভাত দিলাম—ছুঁয়েও দেখল না। তার ড্রাই আর ক্যানফুড ছাড়া কিছুতে মুখ দিয়ে ছুয়েও দেখে না! তারপর থেকে সে আমার বাচ্চাদের সাথে খেলা শুরু করে, এর মাঝেও তাদের ক্লাস, কাজ চলায়—খাবারদাবারের দায়ভার চলে যায় ঘরের কর্তার ওপর। দেখি সে এখন সারাক্ষণ কর্তার আশপাশে ঘোরাঘুরি করে, তার পাশেই সোফায় ঘুমায়। রোজার সাহরি খেতে সময় বিড়ালও উঠে পড়ত। সাহরির দিন শেষ হলেও তার অভ্যাসে পরিবর্তন হয় না, সে কর্তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে দেয়! কর্তার পেছন পেছন সারাক্ষণ, সকালবেলা আমার ঘুম ভাঙাতেও কর্তার পেছন পেছন সেও হাজির হয়! কর্তার কাজের সময়, চুপচাপ পাশেই বসে থাকে।

আবার কর্তাও তাকে সময় দেওয়ার জন্য ল্যাপটপ নিয়ে পোর্চে বসে থাকে, তার ইদানীং বদভ্যাস হয়েছে বাইরের প্রকৃতি দেখতে বাইরে যাওয়ার! বিড়ালের সঙ্গে খেলা। ছবি: লেখক বিড়ালের সঙ্গে খেলা। ছবি: লেখক বাইরে গিয়ে সে পাখিদের পেছনে ঘুরে বেড়ায়। পাখিগুলো বিরক্ত হয়, স্পেশালি যাদের বাচ্চা ফুটছে। এক সন্ধ্যায় আমি তাকে বের হতে দিয়ে কী যে ভুল করেছি! ভেবেছি সাথে সাথে ফিরে আসবে! আসেনি। আমি ডেকে যাচ্ছি, কোনো সাড়া নেই। এবার পরিবারের সবাই বের হয়ে ডেকে বেড়াচ্ছে। আমার ছেলে বিরক্ত হয়ে বলে মা কেন বের করছ? ও তো ইনডোরের বিড়াল! বাইরের কিছু জানে না।

আসলেই জানে না পোকামাকড় দেখলে সে ভীষণ সফট করে ছুঁয়ে দেখে। থাবা মারতে দেখিনি! পাখিদের পেছনে জেন্টলি দৌড়িয়ে বেড়ায় মাত্র! অন্ধকারে ঘণ্টাখানেক খোঁজাখুঁজি করে, যখন বলছি, সকালে খুঁজে দেখ। এরা রাজি নয়! ঘরের পেছনে জঙ্গলে টর্চের আলোয় তার দেখা পায় ফাইনালি। এরা ডাকতে থাকে, আমি দেখি বেনজি ওদের কাছে না যেয়ে, দৌড়ে আসছে সিঁড়িতে। হাফ ছেড়ে বাঁচি! সবাইকে ফাইনালি ডেকে ঘরে ফিরতে বলি। এ জন্য এখন আর তাকে একা ছাড়া হয় না, সন্ধ্যাতে তো অবশ্যই না। তবে তার ইচ্ছামতো পেছনের বারান্দায় থাকতে দিই। সেদিন দেখি রাত দশটায় সে চাঁদ দেখতে জন্য বারান্দায় যেতে চায়। দিলাম যেতে, ঘণ্টা পার করে ঘরে ফিরেছে। ওরও যে চাঁদ পছন্দ বুঝতে পারিনি। বাসায় ফিরে বিড়ালের সঙ্গে মেয়ে।

ছবি: লেখক বাসায় ফিরে বিড়ালের সঙ্গে মেয়ে। ছবি: লেখক বেনজির জন্য আমাদের কাজ বেড়েছে। তাকে তো আদর করতেই হয়, তার পশম যেন কোথাও পড়ে না থাকে, পটি যাতে সব সময় ক্লিন থাকে আর তার খাবার সময়মতো দেওয়া, আনুসঙ্গিক আরও অনেক কাজ বেড়েছে। তবে সে ভালোবাসা আর মানসিক প্রশান্তি আমাদের সবার জীবনে বয়ে এনেছে তার কোনো তুলনা নেই। বন্ধুরা তাকে দেখতে আসে আর আসে তাদের বাচ্চারা (অবশ্যই কোনো কোভিড এক্সপোজার নেই এমন দু–একজন)! সেসব বাচ্চারও ইমোশনাল সাপোর্ট সে এই করোনাকালে। তাকে পেট করতে, তাকে খাওয়াতে আর তার সাথে সময় কাটাতে আমার বাচ্চারাসহ এসব বাচ্চাও ভীষণ পছন্দ করে।

 

আরও পড়ুন:অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র ‘কম বয়সী ছেলেদের স্বা’দটাই একটু আ’লাদা

বেনজি লাজুক হলেও সোশ্যাল হতে শিখেছে, আর শিখেছে অলসতা বাদ দিয়ে খেলতে। তার পছন্দের খেলনা, লেসের আগায় বাঁধা স্পাইডারের পেছনে দৌড়ানো। ইদানীং সে চালাকও হয়েছে ওয়েট করে কোন দিকে গেলে সহজে ক্যাচ করতে পারবে। মাঝে মাঝে দেখি সিঁড়ি দিয়ে দৌড়ে নেমে সে নিজে নিজেই খেলনার সাথে দৌড়ঝাঁপে ব্যস্ত হয়ে পড়ে বা খেলনা ইঁদুরটাকে মুখে নিয়ে ভোঁদৌড়ে চলে যায়! আর ক্ষুধা পেলে আমার পেছনেও দৌড়ে বেড়ায়, জানে আমি তাকে এক্সট্রা খাবার দেব, এটা আমাদের দুজনের সিক্রেট! ভাইবোনের সঙ্গে বিড়ালের বেশ ভাব।

ছবি: লেখক ভাইবোনের সঙ্গে বিড়ালের বেশ ভাব। ছবি: লেখক আসলেই একটি প্রাণীর কাছ থেকেও আমাদের কত কিছু শেখার আছে! শুধু আমরাই ভালোবাসি না, এরাও ভালোবাসা ফিরিয়ে দেয়! মেয়ে কাজ থেকে এলে সে দৌড়ে তার কাছে চলে যায়! অল্পবিস্তর ভালোবাসা দিয়ে আমরা একে অন্যকে কত সহজেই আপন করে নিই! এই ভালোবাসায় চাওয়া–পাওয়া নেই, তবে কর্তব্য, রেসপন্সিবিলিটি আছে—আর এই রেসপন্সিবিলিটি আর ইমোশনাল সাপোর্ট সিস্টেমের জন্যই আমার বাচ্চাদের পশুপাখি পালতে দিই! হোক না কিছুটা এক্সট্রা কাজ।

আর আপনি যদি পশুপাখি কখনো পালেন, প্লিজ ডোন্ট বি ক্রুয়েল টু দেম। খেতে দিন সময়মতো! আঘাত কখনোই করবেন না। যদি পালতে না পারেন, কেউ পালতে পারলে, পালতে আগ্রহী হলে, তাদের দিয়ে দিন! মনে রাখবেন, জীবে দয়া করে যেইজন, সেইজন সেবিছে ঈশ্বর! এরা বলতে পারে না কিন্তু এদেরও ইমোশন আছে, ভালোবাসা বোঝার ক্ষমতা আছে, ভয় পায় আর ব্যথা পায় আপনারই মতন।

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

পশুর প্রতি ভালোবাসা উক্তি, জলাতঙ্ক টিকার মেয়াদ কতদিন, বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ, রেবিস ভ্যাকসিন ডোজ, কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন, কুকুর মানুষকে রুবেলা ভাইরাস কোন রোগ সৃষ্টি করে, কোন কোন প্রাণী কামড়ালে জলাতঙ্ক হয়,পশু-পাখির প্রতি দয়ার গুরুত্ব,বেওয়ারিশ’ প্রাণী এবং মানবিকতার নৈতিক দায়বোধ,মানুষকে কুকুর বেশি ভালোবাসে, নাকি বিড়াল?

Leave a Reply