Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কী কী? পুরুষের যৌন বিষয়ক

পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কী কী? এবং তার চিকিৎসা

১. যৌন ইচ্ছা (সেক্সুয়াল ডিজায়ার) জাগ্রত হওয়া,

২. লিঙ্গোত্থান (ইরেকশন) হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহবৃদ্ধি পাওয়া বা সঠিকভাবে চলাচল করার কারণে হয়,

 ৩. পুরুষাঙ্গ দিয়ে প্রয়োজন মতো বীর্য নির্গত হওয়া। তবে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এসবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা (ইরেকটাইল ডিজফাংশন) টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। সমস্যাটি নানা কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। দ্রুত বীর্যপাত অনেক পুরুষের জন্যে একটি কমন সমস্যা। শতকরা ৮০% লোক এ সমস্যায় ভুগছেন। পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা এর প্রধান কারণ। যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে স্বপ্নদোষ সমস্যা। দ্রুত বীর্যপাত রোধ, লিঙ্গ অকেজো, লিঙ্গের অসারতা, স্বপ্নদোষ রোধে ‘নাইট কিং’ বেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এতে কোনোপ্রকার কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ নেই। এ ঔষধ সেবনের মাধ্যমে হারানো যৌবনশক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব। এতে কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ না থাকায় এর কোনো বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। নিশ্চিন্তে এ ঔষধ সেবন করে দীর্ঘক্ষণ যৌনসঙ্গম করা যায়। ‘নাইট কিং’সঠিক মাত্রায় ব্যবহারে নারী-পুরুষের যৌনক্ষমতা পরিমিতমাত্রায় বৃদ্ধিসহ দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায়। দেহে স্পার্ম বৃদ্ধি করে নারীর বন্ধাত্ম মুক্তি ও পুরুষের পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। এটি দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ রাখে। রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি সাধন করে। এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। দেহের কোলেস্টেরেল নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে এবং শরীরের রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক করে। নিয়মিত সেবন করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।

  মোটকথা’নাইট কিং’ব্যবহারে : ১. সহবাসকে আনন্দময় করবে। শরীরে অনুভূতি প্রচুর থাকে। 

২. লিঙ্গ দীর্ঘক্ষণ শক্ত থাকে। 

৩. সহবাসের সময় আপনার মনোবল বাড়িয়ে তুলবে।

 ৪. আপনাকে দীর্ঘসময় সহবাসে সহায়তা করবে। 

৫. সেনসিটিভিটি ভালো হয়। 

৬. কোনোপ্রকার সাইড ইফেক্ট বা বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়া নেই। শরীর ব্যথাও হয় না, মাথা ঠান্ডা থাকে। 

৭. সহজে বীর্যপাত হয় না। 

৮. সেবনের ৩০ মিনিট পর থেকে কার্যকারিতা শুরু হয় সারারাত সতেজ অনুভূতি থাকে। 

৯. একবার সহবাস শেষ হবার পরও পেনিস বা লিঙ্গ শক্ত থাকে। ‘নাইট কিং’এন্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ডের ক্রিয়াশক্তি বৃদ্ধি এবং হরমোনাল নিঃসরণ স্বাভাবিক করে। দুর্বল ও অক্ষম নার্ভসমূহকে সবল, সতেজ ও কর্মক্ষম করে। যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে অতীব কার্যকরী ও নিরাপদ। এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক পদার্থ নেই বলে কোনো পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। ‘নাইট কিং’ নিয়মিত সেবনে যৌনশক্তি স্থায়ীভাবে বৃদ্ধি ও অতি আনন্দদায়ক করে। মহিলা ও পুরুষের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে এবং শুক্রানু বৃদ্ধি করে।

ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব দূরীভূত হয়। ‘নাইট কিং’ব্যবহার বিধি : সহবাসের আধধণ্টা আগে এক চা চামচ ঔষধ এক কাপ হালকা ঊষ্ণ দুধ বা এক চামচ মধুমিশ্রিত উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে পান করবেন। নাইট কিং শুধুমাত্র হালকা গরম পানি দিয়েও সেবন করা যায়। তবে মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এর কার্যকারিতা বেশিক্ষণ থাকে। এতে লিঙ্গের শক্তি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং এক রাতে তিন-চারবারও সহবাস করা যাবে। তবে এ সময় শান্ত করতে হবে মন। মনে কোনো ঋনাত্মক ভাবনা বা দুশ্চিন্তা আনলে চলবে না। কারণ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হলো শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা। নিজেকে শারীরিক মিলনের জন্যে মানসিক ও শারীরিকভাবে তৈরি করতে হবে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনতে হবে। মনে রাখবেন মানসিক চাপ, উদ্বেগ, উত্‍কণ্ঠা, মদ, তামাক, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সষ্টি করতে পারে। যৌনমিলনের সময় অবস্থানে পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন। সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোনো কারণ নেই। ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে, ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে। যৌন দুর্বলতার চিকিত্‍সা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তাহলে অবশ্যই ওই রোগেরও চিকিত্‍সা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্যে কিছু বাড়তি ওষুধেরও প্রয়োজন হয়। আপনার সমস্যা গোপন না রেখে ডাক্তারের কাছে খোলাখুলিভাবে বলুন, তিনি এর চাইতেও আরো বেশি ভালো সমাধানের পথও বাতলে দিতে পারবেন। এ সমস্যাসমূহ সমাধানের ক্ষেত্রে লক্ষণভেদে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন, যেকোনো প্রকার যৌন সমস্যার সমাধান রয়েছে রোগ ও রোগের লক্ষ্মণ ভেদে সঠিক চিকিত্‍সায়। তাই রোগ শরীরে পুষে না রেখে চিকিত্‍সককে খুলে বলুন। 

আরও পড়ুন : নরমাল ডেলিভারি চান

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির জন্যে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো অনুসরণ করবেন স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির পথ ও পদ্ধতির মধ্যে প্রথমটি হল নিজের খেয়াল ও ধ্যান ধারণাকে সব সময় পাক সাফ রাখবেন। নিজের মনকে নিজের আয়ত্বে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করবেন। সত্‍ ও ভালো লোকদের সাথে চলাফেরা করবেন। এসবের সাথে সাথে খাবার ও পেট ভালো রাখাও অধিক গুরুত্বপূর্ণ। অধিক মসলাযুক্ত খাবার, যেসব খাবার বিলম্বে হজম হয়, সেগুলো যথাসম্ভব কম খাবেন। যেমন-গোশত, কাবাব, ডিম, অধিক পরিমাণে চা পান, কফি পান, বেগুন, মশুরির ডাল ইত্যাদি। খাবার-দাবারে বিশেষ করে রাতের খাবার কমিয়ে দেবেন এবং শোয়ার কমপক্ষে দুই ঘণ্টা পূর্বে খাবেন। শোয়ার সময় অধিক পরিমাণে পানি ও চা পান করবে না। শোয়ার পূর্বে পেশাব পায়খানার প্রয়োজন সেরে ঘুমাবেন। মূত্রথলিতে পেশাব জমা হয়ে স্বপ্নদোষ হওয়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। নরম ও গরম বিছানায় শয়ন করা অনুচিত। বরং এমন ঘরে শোবেন, যে ঘরে আলো-বাতাস প্রবেশ করে।

 চিত হয়ে শয়ন করাও স্বপ্নদোষ হওয়ার সহায়ক। শেষ রাতে পেশাবের বেগ হলেই উঠে পেশাব করবেন। গরমকালে রাতে অধিক গরম লাগলে এবং মেজাজও গরম থাকলে গোসল করে নেয়া লাভজনক। স্বপ্নদোষ প্রতিরোধক ওষুধ সেবন করতে হবে। স্বপ্নদোষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি শয়নকালে কখনো লিঙ্গে কোনো প্রকার মলম বা মালিশ ব্যবহার করে শয়ন করবেন না। অন্যথায় স্বপ্নদোষের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। স্বপ্নদোষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি স্বপ্নদোষের চিকিত্‍সার পূর্বে ডাক্তার বা হাকীমের নিকট নিজের পেটের হালত বর্ণনা করবে। চিকিত্‍সা চলাকালীন হাকীম বা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অন্য কোনো ওষুধ ব্যবহার করবে না। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি রাতের খাবারে কাঁচা পেঁয়াজ খাবেন না।

Read More: মাং’সে লবণ ক’ম হয়েছে ব’লায় জা’মাই’কে পি’টালে’ন শ্বা’শুড়ি!

অন্যথায় এ রাতেই স্বপ্নদোষ হবে। তামাক, বিড়ি, সিগারেটও সেবন করবে না। যদি এসব পান করতে অভ্যস্ত থাকেন, তাহলে ধীরে ধীরে তা পরিত্যাগ করবেন। তামাক মানুষের দেমাগ ও বীর্যের জন্য অধিক ক্ষতিকর। বিষ যেমন মানুষের ক্ষতি করে, তামাক মানুষকে তার চেয়েও বেশি ক্ষতি করে। এটা যদি মাত্রায় একটু বেশি সেবন করা হয়, তবেই তার প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। সমস্ত শরীরকে দুর্বল বানানো, মাথা ঘেমে পানি পড়া, মাথা ঘুরা, বমি, চোখে সরিষার ফুল দেখা, দৃষ্টিশক্তি কম, শ্রবণশক্তি হ্রাস, হাত-পায়ে জ্বলন, শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট, হজমশক্তি দুর্বল এমনকি আত্মভোলা হয়ে যায়। তামাক অধিক পরিমাণে ব্যবহার করলে এক সময় মানুষের ক্ষুধা ও যৌনশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। হার্টে ধুকপুকানি বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ জাতীয় আরো অনেক রোগ দেখা দেয় যা একজন সুস্থ মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তামাক গ্রহণকারীদের সন্তানও দুর্বল হয়ে থাকে।

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

তথ্যসূত্র: অনলাইন নিউজপোর্টাল

Leave a Reply