Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
বিপ্লবী পন্ডিত কেশোরিলাল

বিপ্লবী পন্ডিত কেশোরিলাল | স্বাধীনতার শহীদ

পন্ডিত কেশোরিলাল ওরফে কেশোরিলাল রতন এর জন্ম হয় ৬ জুন ১৯০৯ সালে পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুর জেলার ধর্মপুর গ্রামে। তার পিতার নাম ছিল রঘুবির দত্ত শাস্ত্রী। রঘুবির অধ্যাপক ছিলেন আর ভগৎ সিং এর কাকা সর্দার অজিত সিং এর সঙ্গে আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন। তার বড় দাদা সমাজ সেবক ছিলেন ও অনেক বিপ্লবীর সাথে তার পরিচয় ছিল, যার কারণে কেশোরিলাল ভগৎ সিং এর বিপ্লবী দলের সংস্পর্শে আসেন। ডি,এ,বি কলেজ লাহোর পড়ার সময় কেশোরিলাল ভারত নোজোয়ান সভার সংস্পর্শে আসেন আর এখান থেকেই কেশোরিলাল বিপ্লবের রাস্তায় চলতে শুরু করেন।

পিজি হাসপাতালের ডাক্তারদের তালিকা,কন্টাক্ট নাম্বার ও অনলাইন টিকিট

কেশোরিলাল সবসময় হাসি মুখে থাকতেন। বোম ফ্যাক্টরিতে সম্পূর্ণ ভাবে কাজ করতে শুরু করেন। পরে লাহোর ষড়যন্ত্র মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয় ১৫ ই এপ্রিল ১৯২৯ সালে, বোম বানানোর কারণে তাকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দণ্ডিত করা হয়। কেশোরিলাল এর বয়স কম থাকায় ফাঁসির আদেশ থেকে তিনি মুক্তি পান। এই মামলায় ভগৎ সিং, শুখদেব ও শিবরাম রাজগুরুর ফাঁসির আদেশ হয়।

বিপ্লবী পন্ডিত কেশোরিলাল

লাহোর জেলে তিনি ভুখ হরতালে শামিল হন। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন জেলে যেতে হয় কেশোরিলালকে, পরে তাকে সেলুলার জেলে পাঠানো হয়।সেখানেই কেশোরিলালের সঙ্গী মহাবীর সিং অনশন করতে গিয়ে মারা যান। এই বন্দি জিবনে তিনি ১৭ বছর কারাবাসে ছিলেন।

৫ মিনিটে দূর করুন তেলাপোকা, ছারপোকা ও টিকটিকি

২১ ফ্রেবুয়ারি ১৯৪৬ সালে তিনি মুক্তি পান। ওই দিনে তার বন্ধু গয়া প্রাসাদ কাটিয়া, শিব বর্মা ও জয়দেব কাপুর মুক্তি পান এবং তারাও ১৭ বছরের বন্দি জিবন কাটিয়েছেন। স্বাধীনতার বহু সময় পরে একটি রোড দুর্ঘটনায় ভীষন ভাবে আহত হন ও তাকে সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কেশোরিলাল ১১ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে ১১ জুলাই ১৯৯০ সালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। (তথ্যসূত্র সংগৃহীত)

Leave a Reply