আসল প্রেমিক চেনার উপায় | সঠিক জীবনসঙ্গী চেনার উপায়

১. ভালোবাসা নাকি স্বার্থ :-

আপনি যদি কোনো সম্পর্কে আসেন, তাহলে বোঝার চেষ্টা করুন আপনার উল্টোদিকের মানুষটা আপনাকে কিছু দিয়ে খুশি হয় নাকি সে আপনার থেকে ছলে কৌশলে ক্রমাগত চাইতে থাকে। কারণ সত্যি ভালোবাসা দেওয়াতেই খুশি পাওয়া যায়,নেওয়াতে নয়। যে আপনার থেকে শুধুই চেয়ে যাবে তার কাছে ভালোবাসার থেকে অন্যকিছু বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই যদি আপনি মনে করেন আপনার প্রিয় মানুষটাকে জিনিস দেওয়া বন্ধ করলে আমাকে ছেড়ে দিতে পারে, তাহলে ওই সম্পর্কতে থাকার চেয়ে না থাকা অনেক বেশি সুখের। কারণ সম্পর্ক কোনোভাবেই স্বার্থ নিয়ে হয়না। ভালোবাসা সর্বদা স্বার্থহীন।

২. গুরুত্ব না দেয়া :-

মিথ্যা ভালোবাসা চেনার উপায়, আপনি উপলব্ধি করুন আপনার প্রিয় মানুষটি আপনার খেয়াল রাখছে কিনা। যে মানুষটা আপনাকে ভালোবাসবে সেই মানুষটির কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনিই থাকবেন। আপনার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তার কাছে আর কোনো কিছুই থাকবে না। তাই ভালো মতো বোঝার চেষ্টা করুন সে আপনাকে গুরুত্ব দিচ্ছে কিনা। আপনার বলা কথাগুলোকে আপনার প্রিয় মানুষটি কতটা গুরুত্ব দিচ্ছে! বা আপনার বলা কথা গুলোকে সে উড়িয়ে দিচ্ছে কিনা সেদিকে নজর রাখার চেষ্টা করুন। আর সে যদি আপনাকে বা আপনার বলা কথাগুলিকে গুরুত্ব কম দেয়, তাহলে বুঝে নেবেন আপনি ভুল সম্পর্কে আছেন।

৩. গোপন করা :-

আপনি ভালো ভাবে খেয়াল করে দেখুন সে আপনার কাছে কোনো কিছু গোপন করছে কিনা বা মিথ্যা কথা বলছে কিনা। সবকিছু আপনার সাথে শেয়ার করছে কিনা। সত্যিই কথা আপনাকে বলছে কিনা। কেননা আমরা যাকে ভালোবাসি তাকে আমাদের প্রতিদিনের জীবনের তুচ্ছ কথা গুলোও শেয়ার করতে ভুল করিনা। ছোটোখাটো যাই হোক অনায়াসে বলি ,সব তাকে সত্যিই বলে অনেকটা হাল্কা হই। ধরুন আপনার প্রিয় মানুষটি কোথাও কোনো বন্ধুর সাথে হয়তো অফিস টিফিনেই একসাথে খাবার খাচ্ছে। কিন্তু আপনাকে সেই বন্ধুর নাম বলতে গিয়ে ইতস্তত বোধ করছে, তখন এটাই বুঝে নেবেন আপনাদের সম্পর্কে কোনো গোলমাল না থাকলে আপনার প্রিয় মানুষটির আপনাকে লুকিয়ে যেতনা, বরং সাদা মনেই তার বন্ধুটির নাম বলে দিতো। আসলে যেখানে মিথ্যা আছে সেখানে কোনোদিন সত্যি প্রেম থাকতে পারে না। কারণ প্রেম সর্বদা সততার আশ্রয়ে চলে, মিথ্যার প্রশ্রয়ে নয়।

Read more: অনুপ্রেরণামূলক 20টি বক্তব্য গল্প যা আপনার জীবনকে অনুপ্রাণিত করতে পারে | #সফলতার_গল্প 

৪. সময় না কাটাতে চাওয়া :-

আপনার প্রিয় মানুষটি আপনার সাথে সময় কাটাতে চায় নাকি সে বোরিং অনুভব করে বা আপনাকে সময় না দেওয়ায় অজুহাত দেয়। এইটি আপনি ভালো করে নজর করুন। কারণ সে যদি আপনাকে সত্যিই ভালোবাসে তাহলে সে সবসময় চাইবে আপনার সাথে সময় কাটাতে। কিন্তু আপনি শুধু চেয়ে গেলেন আর অপর মানুষটা ব্যস্ততার অজুহাত দিতে থাকলো, তারমানে আপনি বুঝে নিন আপনি মিথ্যা ভালোবাসায় জড়িয়ে পড়েছেন।

৫. সম্মান করা:-

আমরা যখন কারুর সাথে সম্পর্কে আসি, তখন একে অপরের প্রতি সম্মান দেওয়াটাও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদি কখনো দেখেন আপনার সামনেই আপনার প্রিয় মানুষটা আপনাকে নিয়ে তার বন্ধুদের কাছে মজার খোরাক করছে, তাহলে বুঝে নেবেন আপনার সম্পর্কটা ভুল মানুষের সাথে। কেননা যে আপনাকে ভালোবাসবে সে কোনোদিন তার নিকটজনের কাছে আপনাকে ছোটো করবে না। এটার পাশাপাশি আরেকটি বিষয়ও বিশেষ লক্ষ্যণীয় আর যখনই এটি ঘটতে থাকবে, আপনার উচিত যতো কষ্টই হোক সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসা। কারণ আমরা মানুষ আত্মসম্মান আমাদের সকলের আছে।

৬. কথা না রাখা :-

কথা রাখা হলো একটি বড়ো দিক যেকোনো সম্পর্কতেই। হয়তো আপনাদের কোথাও ঘুরতে যাবার পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু সে আপনাকে ঘুরতে নিয়ে যেতে পারেনি। তবে এই ভুলটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু এই ভুলটার জন্য তার মধ্যে যদি কোনো প্রকার খারাপ লাগা না থাকে বা অনুশোচনা বোধ যদি না থাকে তাহলে এর থেকে এটাই বোঝা যায় আপনি তার জন্য কষ্ট পেলেন, বাঁচলেন কি মরলেন তার কাছে এগুলি নিয়ে বিন্দুমাত্র মাথা ব্যাথা নেই। অর্থাৎ আপনার জন্য তার কিছুই যায় আসে না। তাহলে এটির থেকে প্রমাণিত আপনার প্রিয় ব্যক্তিটি আপনার সাথে শুধুমাত্র টাইমপাস করতেই এসেছে। তবে পুরোটা বিষয়টিকে কিন্তু আপনাকেই অনুধাবন করতে হবে। আর এটি যদি মিলে যায় তাহলে বুঝে নেবেন আপনি আপনার প্রিয় মানুষটির কাছে মূল্যহীন একজন জীব মাত্র।

৭. অনুভূতিহীন আচরণ :-

মিথ্যা ভালোবাসা চেনার উপায়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনুভূতিহীন বা রুক্ষ আচরণ বড়ো কষ্টদায়ক। আর এই আচরণটি থেকে সবচেয়ে বেশি বুঝতে পারবেন আপনার প্রিয় মানুষটি আপনাকে আদৌ ভালোবাসে নাকি বাসেনা। সামান্য একটা উদাহরণ ধরুন, আপনি আর আপনার প্রিয় মানুষটি রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন, এমন সময় কোনো বৃদ্ধ হয়তো রাস্তা পেরোতে পারছেনা। তখন যদি আপনার প্রেমিক ইচ্ছে করে না তাকিয়ে চলে যায় আপনাকে নিয়ে; উপরন্তু আপনি এগোতে চাইছেন সেই বৃদ্ধের কাছে আপনাকেও না যেতে দেয় তাহলে বুঝবেন আপনার প্রিয় মানুষটি পাথর ছাড়া আর কিছুই নয়। আর পাথরের মন বলে কিছু থাকেনা। আপনিও যদি কখনো ওই পরিস্থিতির স্বীকার তখনো আপনাকে সে যে ছেড়ে আসবেনা তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।

৮. কষ্ট না হওয়া :-

আমরা যাকে ভালোবাসি তার যেকোনো কষ্টে কষ্ট না পাওয়াটা অসম্ভব ব্যাপার। আপনার প্রিয় মানুষটির কষ্টে যেভাবে আপনি সমব্যথী, ঠিক উল্টোদিকের মানুষটা আটনার মতোই আপনার কষ্টের ব্যাপারে কষ্ট পায় কিনা সেটিও আপনাকে বুঝে নিতে হবে। ধরুন আপনার বসের সাথে আপনার খুব ঝামেলা হলো, আপনাকে চাকরি থেকে তিনদিনের জন্য বসিয়ে দিলো আর সেটা কেঁদে কেঁদে আপনি আপনার প্রিয় মানুষটাকে বললেন। তখন দেখবেন আপনার প্রিয় মানুষটির আচরণ আপনার প্রতি ঠিক কি রকম! যদি দেখেন স্বাভাবিক অথবা আপনার কথাতে সে বিরক্ত হয়ে কথা ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে তাহলে অতি অনায়াসে বুঝে নিন আপনাকে সে আদৌ ভালোবাসে কিনা। ভালোবাসা নাকি সবটুকুই নাটক।

Read more: ছেলে দেশে ফিরে ফ্ল্যাটে পেলেন মায়ের কঙ্কাল!

৯. মন নাকি শরীর :-

আজকাল আমাদের সম্পর্ক গুলো বড়ো যান্ত্রিক হয়ে গেছে। অনুভব যেখানে বড্ড কম। যেখানে কিনা মন চাইতে শরীর বেশি প্রাধান্য পায়। আর আমরা হয়তো আমাদের প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে তার সকল হ্যাঁ গুলোতে হ্যাঁ মেলাই। কিন্তু এটাই আমরা সবচেয়ে বেশি ভুল করি, নিজের মনের কথা না শুনে অপরজনকে খুশি করার প্রচেষ্টায়। আপনি খেয়াল করবেন আপনার প্রিয় মানুষটি আপনার সাথে ওপেন জায়গায় বেশি সময় কাটাতে চায়, নাকি বন্ধ ঘরের অন্ধকার বেশি পছন্দ করে! যদি দেখেন চারদেয়ালের বন্ধ ঘরের মধ্যে আপনাকে নিয়ে প্রায়শই থাকতে চায়, তাহলে চোখ বন্ধ বুঝে নিন , আপনি সম্পূর্ণ ভুল সম্পর্কে আছেন।

আসল প্রেমিক চেনার উপায়: আজ আমরা এমন একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। এটা বিশেষ করে অভিভাবকদের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু অভিভাবকরা বিশেষ করে যারা উর্তি ছেলেমেয়ে তাদের জন্য অনেক অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে। আজ আমরা আলোচনা করব প্রেমিক চিনবেন কেমন করে। আসল প্রেমিক চেনার কিছু বৈশিষ্ট আছে। আমরা সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা আবেগে হাবুডুবু খায়। এটা খামখেয়ালি বয়সের দোষ। কিন্তু তারা সেটা বুঝতে পারেনা। তারা এটা কিভাবে প্রেম এটা কিভাবে ভালোবাসা এটা কিভাবে জীবন। কিন্তু এই সময়টায় আবেগ এমনভাবে ঘিরে ধরে যে ভুল গুলো সাধারণত এই বয়সেই হয়।

যার ফলে একবার যদি পা পিছলে যায় তাহলে সঠিক পথটা আর কখনোই পেতে পারে না আমাদের এই ছেলেমেয়েগুলো। কিন্তু আমরা যদি একটু সচেতন হই তাহলে খুব সহজেই আমরা এই উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের আবেগকে কন্ট্রোল করে তাদের সঠিক পথটা দেখিয়ে দিতে পারি।

প্রথমত পিতা-মাতাকে যেটা করতে হবে সেটা হল তাদের মধ্যে এটা বুঝাতে হবে যে এখন লেখাপড়ার বয়স এখন নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার বয়স নিজেকে তৈরি করার বয়স। যদি আমরা এটা বুঝাতে পারি তাহলে পরের ছেলে মেয়েরা অনেক ক্ষেত্রেই বিপথগামীতার হাত থেকে রক্ষা পাবে।

এছাড়াও প্রতিটা ছেলে মেয়েকে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে আমি আজকে আমাদের বোনদেরকে বলছি। বিশেষ করে যারা ইন্টারমিডিয়েট লেভেলের পড়েন। অথবা অনার্স-মাস্টার্স লেভেলেও গেছেন। অনেকে আবেগের বশে কাউকে ভালোবেসেছেন পছন্দ হয়ে গেছে।

হ্যাঁ কাউকে পছন্দ হতে পারে ভাললাগতে পারে জীবন সঙ্গী হিসাবে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা জানতে পারে। কিন্তু সেই মানুষটি আপনার জন্য কতটা পারফেক্ট সেটা কিন্তু আপনাকে যাচাই করতে হবে। এর জন্য আপনাকে যেটা করতে হবে তা হচ্ছে আপনি যাকে প্রেমিক হিসাবে বেছে নিচ্ছেন আসলে কতটা আপনার জন্য পারফেক্ট। সেটা অবশ্যই খেয়াল করতে হবে।

এখনকার যুগে অনেক ছেলে আছে যারা মেয়েদের সাথে প্রেমের অভিনয় করে তাদের জীবনটাকে নষ্ট করে দূরে সরে যায়। অনেকে আছে মেয়েদের সম্ভ্রমটুকু লুটে নিয়ে তারপরে তারা সরে যায়। এর জন্য আপনি যদি কয়েকটা বিষয় খেয়াল করেন তাহলে আপনি আপনার প্রেমিক প্রেমিকা নাকি নকল তা সহজেই ধরতে পারবেন।


আসল প্রেমিক এর যে গুণগুলি থাকবে:

১) তারা কখনই আপনার শরীর স্পর্শ করবেনা যদি আপনার শরীর কখনও স্পর্শ করে জানবেন সে কখনো আপনার আসল প্রেমিক নয়। সে একজন ভন্ড প্রতারক দুইদিন পরে দেখা যাবে অন্য একটা মেয়ের কাছে ঘুরঘুর করবে। অথবা অন্য একটা মেয়ের সর্বনাশ করবে।

যারা আপনার শরীরে স্পর্শ করে দেখবেন এক সময় শরীরটার আপনার সবকিছু ভোগ করতে চাইবে। তাই যদি কখনো কোনো প্রেমিক আপনার শরীর স্পর্শ করতে আগ্রহী হয় তাহলে জানবেন সে প্রতারক তার সাথে সম্পর্ক রাখবেন না।

২) এরপরে যে বিষয়টা খেয়াল করবেন যদি সত্যিকার প্রেমিক হয় সে কখনো আপনাকে আঘাত দিয়ে কোন কথা বলবে না। অর্থাৎ আপনার পরিবার নিয়ে তেমন একটা মাথা গলাবে না। দেখা যাচ্ছে আপনি হয়তো একটু গরিব ঘরের মেয়ে। আপনার এই গরীব গরিব বানানো অসহায়ত্বের সুযোগ সে নিবে না।

কখনো আপনাকে কারোর সামনে ছোট করবেন। কিন্তু দেখবেন অনেক ছেলে আছে যারা মেয়েদেরকে ছোট করে। হোক সে অন্য কোন মেয়েকে ছোট করছে যদি আপনি দেখেন এমনটা সে কোন মেয়ের সাথে করছে তাহলে জানবে সে কখনো ভালো মনের মানুষ না। অতএব সে আপনার প্রেমিক হওয়ার যোগ্য না।

Read more: মুখের দাগ সহজে দূর করার সেরা কয়েকটি ঘরোয়া উপায় | ফর্সা হওয়ার উপায় – ২৫ টি ঘরোয়া পদ্ধতি – Fairness Tips in Bengali 

৩) এরপরে যে বিষয়টা খেয়াল রাখবেন কোন সময় সত্যি কারের প্রেমিক-প্রেমিকারা হয়ে থাকে তারা কখনো আপনার কাছ থেকে কিছু অর্থ সম্পদ টাকা পয়সা চাইবে না। কিছু ছেলে আছে দেখা যাচ্ছে আপনার হাতে কিছু টাকা পয়সা আপনারা তো ভালো একটা সেট আছে আপনার পিতার গাড়ি-বাড়ি আছে শুধু সেগুলো হাতিয়ে নেওয়ার জন্য কিছু অর্থ নেওয়ার জন্য আপনার সাথে প্রেমের ছলনা করে।

যদি দেখেন আপনার প্রেমিক আপনার কাছ থেকে কোনো বাহানা টাকা নেয়ার চেষ্টা করছে। আপনি তার থেকে 100 হাত দূরে থাকুন জানবেন সে কখনোই সত্যিকারের প্রেমিক না। সত্যিকারের প্রেমিক যারা তারা কখনো নিজেকে নিচু করে কোন মেয়ের কাছ থেকে টাকা নিবে না।

এই বিষয়গুলো যদি আপনারা খেয়াল রাখতে পারেন তাহলে দেখবেন যে একজন সত্যিকারের প্রেমিক আপনি খুঁজে পাবেন। খুব সহজেই আপনি সত্যিকার প্রেমিক কে চিনতে পারবেন।

আশা করি আজকের “পোস্ট আসল প্রেমিক চেনার উপায় | সঠিক জীবনসঙ্গী চেনার উপায়” আপনাদের উপকারে লাগবে। যদি ভালো লাগে অবশ্যই কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না।

 

 

 

ভালোবাসা চেনার উপায়, ভালোবাসা থেকে বাচার উপায়, মন থেকে ভালোবাসা, Kivabe bujbo se amake valobase, সঠিক ভালোবাসা, হঠাৎ ভালোবাসা, কাউকে ভালোবাসার কারণ, সত্যি ভালোবাসা, ছেলেদের ভালবাসা বোঝার উপায়, সত্যিকারের ভালোবাসা বোঝার উপায়, ভালোবাসা বোঝানোর উপায়, মেয়েদের ভালবাসা বোঝার উপায়, ভালোবাসা কেমন হয়, ভালোবাসা কোথায় পাওয়া যায়, মিথ্যা ভালোবাসা স্ট্যাটাস, প্রকৃত ভালোবাসা কেমন

Leave a Reply