মাইক্রোসফট এর সম্পর্কে না জানা কিছু কথা, যা আমাদের জানা উচিত।

পৃথিবীর নামকরা কয়েকটি বড় বড় কোম্পানির মধ্যে মাইক্রোসফ্ট /Microsoft একটি এমন নাম শোনেনি এমন কোনো মানুষ নেই।যেখানে ফেসবুক আইবিএম ইত্যাদি কোম্পানির কথা আমরা সচরাচর শুনি ঠিক সেই রকমই মাইক্রোসফট কোম্পানি থেকেও আমরা খুব ভালোভাবে জানি। আসলে মাইক্রোসফটের কোম্পানিটি আমাদের কাছে সবথেকে বেশি পরিচিত উইন্ডোজ নামে। উইন্ডোজ টি আসলে এই মাইক্রোসফট কোম্পানির তৈরি করা একটি অপারেটিং সিস্টেম যা আমাদের কম্পিউটারে ব্যবহার হয়। বর্তমান দিনের দাঁড়িয়ে আমরা যখন কোনো কম্পিউটার বা ল্যাপটপের বিষয়ে কথা বলি তখন সেখানে উইন্ডোজ এর অপারেটিং সিস্টেম এর নাম চলে আসে।

আর এই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমটি মাইক্রোসফট দ্বারা তৈরি করা বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় একটি অপারেটিং সিস্টেম। পৃথিবীতে যত গুলি অপারেটিং সিস্টেম আছে তার মধ্যে এই মাইক্রোসফট কোম্পানির উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমটি সবথেকে সুরক্ষিত বলে মনে করা হয়। যদিও অ্যাপেল এর MAC, লিনাক্স (ubuntu) অপারেটিং সিস্টেম বাজারে পাওয়া যায়। তবুও সমস্ত কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ এমন একটি জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম যা আজ মাইক্রোসফটকে এত পরিচয় দিতে সক্ষম করে তুলেছে।

মাইক্রোসফ্ট অফিস MS Office এর কাজ কি ?

কিন্তু এই মাইক্রোসফট কি বা কবে কখন এলো সে সম্পর্কে আমাদের খুব একটা বেশি ধারণা নেই। যখন আমরা অনলাইনে মাইক্রোসফট বা উইন্ডোজ লিখে সার্চ করি তখন তা আমাদের কমবেশি তার প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস সম্পর্কে কিছু ধারণা দিয়ে থাকে।কিন্তু এই কোম্পানিটি কিভাবে এলো কিভাবে এই উইন্ডোজ তৈরি করে তার সমস্ত পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিল সে সম্পর্কে আমরা কিছুই জানতে পারি না। মাইক্রোসফ্ট কোম্পানিটির এমন কিছু তথ্য আছে যা আমরা সচরাচর কোন ওয়েবসাইট বা অনলাইন থেকে পাইনা।এই আর্টিকেলে আমি আজ সেই কয়েকটি তথ্য যা আমাদের না জানা এবং খুবই জনপ্রিয় সেগুলি সম্পর্কে আলোচনা করব। G cam কিভাবে ইনস্টল করতে পারবেন যেকোনো mobile ।

মাইক্রোসফট কি মাইক্রোসফ্ট পৃথিবীর-সবচেয়ে-বড় একটি ইনফরমেশন টেকনোলজি সংস্থা। এই সংস্থাটি তৈরি করেছিল এক বিখ্যাত ব্যক্তি বিল গেটস কিন্তু এই কোম্পানির সম্পর্কে এমন কিছু কথা আছে যেগুলো আমরা জানি না। ১৯৭৫ সালে বিল গেটস ও পল এলেন নামে দুজন ব্যক্তি প্রথম এই মাইক্রোসফট কোম্পানিটি শুরু করেছিলেন।আমরা সচরাচর বিল গেটস এর সম্পর্কে জানলেও এই পল অ্যালেন এর সম্পর্কে কিছুই জানতে পারি না। এই সময় বিল গেটস হার্বাট বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করতেন আর অন্যদিকে পল অ্যালেন ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটি তে পড়াশোনা করতেন। প্রথমদিকে যে মাইক্রোসফট কোম্পানিটি তৈরি হয়েছিল তা এর দুটি নামের মধ্যে একটি হাইফেন যুক্ত করে রাখা হয়েছিল প্রথমটি মাইক্রো ও দ্বিতীয় টি সফট।

Safe Sites to Download Free Software 40 | কম্পিউটার সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সেরা 40টি ফ্রী সাইট

Micro-soft কিন্তু পরে 1981 সালে এর মাঝখান থেকে হাই পেন্টি তুলে দেয়া হয়, ও সরাসরি নাম রেখে দেওয়া হয় মাইক্রোসফট।এবং প্রথম যখন কোম্পানিটি স্থাপিত হয় তখন তা নিউ মেস্কিকো তে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল পরে, 1979 সালে তা ওয়াশিংটনে নিয়ে আসা হয়। আরো পরে  1986 সালে তা রেড মেন্ট এ নিয়ে আসা হয়। রেড মেন্ট হল মাইক্রোসফট এর হেডকোয়ার্টার। যেখানে মাইক্রোসফট এর সমস্ত প্রোডাক্ট কে ডেভলপ করা হয়। সুতরাং এই অজানা তথ্যটি আজ আমরা জানতে পারলাম মাইক্রোসফট এর হেডকোয়ার্টার কোথায়। মাইক্রোসফট কোম্পানিটি শুরু হওয়ার প্রায় 11 বছর ধরে তা মানুষের সামনে আসেনি। পরে যখন এই সংস্থার সফটওয়্যারটি মানুষের সামনে আসে তার এক বছরের মধ্যেই বিল গেটস বিলিওনার রূপে পরিণত হয়।

 

যা ছিল সবচেয়ে কম বয়সের প্রথম একজন বিলিওনার। 1995 সাল আসতে আসতেই মাইক্রোসফট এর প্রধান বিল গেটস দুনিয়ার মধ্যে সবথেকে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে একজনে পরিণত হয়ে যান। আর মাইক্রোসফট এর টোটাল নেটওয়ার্ক এর মূল্য হয়ে দাঁড়ায় 12.9 বিলিয়ন ডলার। কিন্তু মাইক্রোসফট শুধুমাত্র বিল গেটসকে বিলিয়নার তৈরি করেছিল এমন ঠিক নয় মাইক্রোসফটের বিলগেটস এর সাথে সাথে আরো অনেক মানুষকে বিলিয়নার বানিয়ে ফেলেছিল। যেমন মাইক্রোসফট এর ফর্মার ceo মিস্টার স্টিভ পলোয়ার কেও বিলিয়নের বানিয়ে দিয়েছিল। এটা হয়তো আপনার এক অজানা তথ্য যে মাইক্রোসফট প্রতিবছর 3000 পেটেন্ট ফাইল করে থাকে আর সাথে সাথে এদের হাতে আজকের দিনে 48 হাজার থেকে বেশি পেটেন্ট বর্তমান। যখন প্রথম বাজারে মাইক্রোসফট এক্সপি আসতে চলেছিলো তখন এর প্রথমে নাম রাখা হয়েছিল অক্সিজেন।

তারমানে তা ছিল উইন্ডোজ ওটু (O2) ।  কিন্তু পরে তা windows-xp করে দেয়া হয়েছিল। এটা জানলে হয়তো আরও অবাক হবেন যে এত বড় কোম্পানির 1995 সাল পর্যন্ত নিজের কোনো ওয়েবসাইট ছিল না। যা পরবর্তী সময়ে তারা তৈরি করেছিলো। কম্পিউটারে ভাইরাসের কথা আমরা কমবেশি শুনে থাকি কিন্তু উইন্ডোজে প্রথম অ্যাটাক করা ভাইরাসটির নাম কি জানেন।  মাইক্রোসফট উইন্ডোজে প্রথম আসা ভাইরাসটি ছিল উইন ভার 1.4। আর এই ভাইরাসটি প্রথম দেখা গিয়েছিল 1992 সালে। যদিও উইন্ডোজের এর আগের ভার্সনগুলোতে ভাইরাস দেখা যায়নি। আপনারা তো এটা জানেন যে মাইক্রোসফট ও এপেল এদের মধ্যে একটা দ্বন্ধ আছে।

কিন্তু 1997 সালে,অ্যাপেল কোম্পানি এক বিশাল এ সমস্যার মুখে পড়লে তখন বিলগেটসের এই মাইক্রোসফট কোম্পানি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। তারপর মাইক্রোসফট অ্যাপেলের সঙ্গে দেড়শো মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছিল। তারপর যখন পরে অ্যাপেল তার আগের অবস্থায় ফিরে আসে তখন মাইক্রোসফট এর সমস্ত বিনিয়োগ এবং শেয়ার সবকিছুই বিলগেটস কে ফিরিয়ে দিয়েছিল অ্যাপেল এর কর্ণধার স্টিভ জবস। বিলগেটস জনপ্রিয়তা শুধু তারেই মাইক্রোসফট উইন্ডোজের জন্য নয় সাধারণত তার বুদ্ধির জন্য তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন। মনোবিজ্ঞানীরা তার বুদ্ধি মাত্রাকে মেপে দেখেছেন তার আইকিউ (IQ) 160 এর উপর।

যদি কোন ব্যক্তির বুদ্ধি মাত্রা 140 এর উপর হয় তবে তাকে জিনিয়াস হিসাবে ধরা হয়। মাইক্রোসফট সফটওয়্যার কোম্পানির মধ্যে অনেক ছোট বড় কোম্পানি কাজ করতো কেননা এটি ছিল বিশ্বের প্রথম বড় একটি ইনফরমেশন টেকনোলজি কোম্পানি।আর এই সমস্ত তে যে সমস্ত কর্মচারী কাজ করতো তাদের বলা হতো সফটিস। মাইক্রোসফ্ট সম্পর্কে না জানা আরও কিছু মজাদার তথ্য আপনি হয়তো এটা জানেন না যে একসময় বিল গেটস ও অ্যাপেল এর কর্ণধার স্টিভ জবস এর বন্ধু ছিল। প্রথমদিকে মাইক্রোসফ্ট mac-dos যে সমস্ত সফটওয়্যার গুলো তৈরি করেছিল তার বেশিরভাগই ছিল ম্যাক এর জন্য।

Bijoy Bangla Typing Tutorial Free Online Course – বিজয় বাংলা টাইপিং টিউটোরিয়াল ফ্রি অনলাইন কোর্স

কিছু সময় পরে এসে এই দুটি বড় কোম্পানি একে অপরের শত্রুতে পরিণত হয় কিন্তু আবার 1997 সালে অ্যাপেল ব্যাংক ক্রাফট হয়ে যাওয়ার পথে নামলে মাইক্রোসফট তাকে বাঁচিয়ে তোলে। যখন অ্যাপেলকে মাইক্রোসফট বাঁচিয়েছিল তখন স্টিভ জবস বিল গেটসের স্কেচের উপর নিজের ইন্ট্রোডাকশন দিয়েছিল। অর্থাৎ প্রথম জীবনে বন্ধুত্ব তারপরে আবার শত্রু তারপরে আবার বন্ধুতে পরিণত হয় এই দুটি কোম্পানি। মাইক্রোসফট এমন কিছু বিস্ময়কর জিনিস তৈরি করেছিল যা মাইক্রোসফটকে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে দেয়। 1994 সালে টাইম ম্যাক্স নামে যে ঘড়ি বানানোর কোম্পানিটি ছিল তাদের সাথে পার্টনারশিপ করে একটি স্মার্টওয়াচ তৈরি করেছিল যার নাম ছিল ডেটা লিংক ওয়ান ফিফটি। আর একে পৃথিবীর প্রথম স্মার্টওয়াচ বলা হয়ে থাকে। মাইক্রোসফট অনেক নতুন নতুন টেকনোলজি কে তৈরি করেছিল যেমন real-time ট্রানজিশন টেকনোলজি, একটি ইন্টারনেট এনাবেল টিভি, এমনকি কম্পিউটার ও ট্যাবলেট পর্যন্ত তারা তৈরি করেছিল। কিন্তু এর মধ্যে বেশির ভাগ টেকনোলজি গুলি বাজারে আসতে পারিনি। আর যেগুলি বাজারে এসেছিল তা খুব ভালোভাবে বাজারে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠতে পারিনি।

সুতরাং microsoft-এর এই সমস্ত টেকনোলজি গুলো  খুব মূল্যবান হলেও মানুষের খুব বেশি গ্রহণ করেনি। Microsoft-এর এই ফেল হয়ে যাওয়ার মূল কারণ ছিল এমন সময়ে সে মাইক্রোসফ্ট এগুলি তৈরি করেছিল যখন অন্য কিছু কোম্পানি এদের থেকে অনেক ভালো জিনিস তৈরি করে বাজারে নিয়ে এসেছিল। আর আপনারা তো মাইক্রোসফ্টের গেমিং কনসোল সম্পর্কে ভালোভাবেই জানেন। যার নাম মাইক্রোসফট এক্সবক্স (x box) । প্রথমেই টেকনোলজি টির নাম ছিল ডাইরেক্ট এক্সবক্স। পরে এর থেকে ডাইরেক্ট কে সরিয়ে দিয়ে নাম রাখা হয়েছে এক্সবক্স। ডাইরেক্ট নামটি এইজন্য রাখা হয়েছিল যে এটি এমন একটি এপিআই (API) যার মাধ্যমে মাইক্রোসফট এ আপনি সরাসরি গেমিং কনসোলের মাধ্যমে গ্রাফিক্স দিয়ে গেম খেলা সম্ভব। এমনকি বর্তমান দিনেও এক্সবক্স এর মধ্যে ডাইরেক্ট এপিআই ব্যবহার করা হয়।

How to find my competitors website | Organics keywords, top-ranking pages, & do-follow backlinks

মাইক্রোসফ্ট এত বড়ো একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি কিন্তু এটা জানলে অবাক হতে হয় যে তারা তাদের ইঞ্জিনিয়ারকে কিভাবে হায়ার করে থাকে। এর পিছনে একটি সুন্দর গল্প আছে। মাইক্রোসফ্ট যখন তাদের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে ইন্টারভিউ করে তখন সেখানে নানান রকম অদ্ভুত প্রশ্ন থাকে – যেমন, যদি আপনাকে অ্যাস্ট্রোনট এর জন্য কফি মেকার বানানো হয় তবে তা আপনি কিভাবে তৈরি করবেন, তাকে কিভাবে ডিজাইন করবেন। আসলে এই ধরনের কিছু অবাক করা বিষয় মাইক্রোসফ্টের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ইন্টারভিউ ক্ষেত্রে জিজ্ঞাসা করা হয় কারণ তাদের ক্রিটিভিটি কে দেখার জন্য তারা এ ধরনের প্রশ্ন করে থাকে। তার মানে এটা কোন বিষয় না যে মাইক্রোসফ্ট সত্যি সত্যি অস্ত্রনট জন্য কফি তৈরি করবে।

মাইক্রোসফট এর এইসব ধরনের ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন যা পরবর্তী সময়ে অন্যান্য বড় কোম্পানি গুলি অবলম্বন করে তারাও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারকে চাকরি দিত। যেমন গুগল, ইয়াহু ইত্যাদি কোম্পানিগুলো এইভাবে তাদের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারকে নানারকম অবাক করা বিষয় জিজ্ঞাসা করতো। মাইক্রোসফট মাইক্রোসফট সারফেস নামে যে ল্যাপটপ তৈরি করেছিলো, ছিল তা ছিল তাদের দশ হাজারতম পেটেন্টের সমন্বয়ে তৈরি। আমরা যেখানে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ মানুষ, Google / গুগলকে ব্যবহার করে থাকি সেখানে মাইক্রোসফট নিজের জন্য একটি সার্চ ইঞ্জিন শুরু করেছিল যার নাম হয় বিং সার্চ ইঞ্জিন। 2014 সালে যখন ফুটবলের ফিফা বিশ্বকাপ চলছিল তখন বিং সার্চ ইঞ্জিন এটা অনুমান করে দিয়েছিল যে এই বিশ্বকাপে যে ফাইনাল ম্যাচ হবে তা আর্জেন্টিনা ও জার্মানির মধ্যে খেলা হবে।

মাইক্রোসফ্ট এখনো পর্যন্ত প্রায় 190 টির মত ছোট ছোট কোম্পানিকে কিনে তাদের সঙ্গে যুক্ত করে রেখেছে। যেমন 2014 সালে মাইক্রোসফট বিশ্বের অন্যতম মোবাইল কোম্পানি নোকিয়াকে কিনে নেয়। নোকিয়া কে কেনার মোট অর্থের পরিমাণ ছিল 8 বিলিওন ডলার। Microsoft এর Nokia কোম্পানিকে কেনার মূল উদেশ্য ছিল, মোবাইল জগতে প্রবেশ করা। এর জন্য মাইক্রোসফট নোকিয়া এর নাম পরিবর্তন করে রাখে, HMD গ্লোবাল, কিন্তু এই প্রচেষ্টা মাইক্রোসফট এর বেশি দিন চলেনি। মাইক্রোসফট মোবাইল জগতে প্রবেশ করে বাজার পাওয়ার জন্য কিন্তু , তা করতে পারেনি, সাথে সাথে নোকিয়া কোম্পানিকে খানিকটা ডুবিয়ে দিয়েছে। নিশ্চয় বুঝতে পারছেন যে বিষয়টি কেমন হাস্যকর।

বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম একটি আইটি সেক্টর বা ইনফরমেশন টেকনোলজি কোম্পানি হল মাইক্রোসফট। এই কোম্পানিটি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি কিন্তু এই কোম্পানির এমন কিছু কথা আছে যেগুলো আমরা জানতাম না। আমার জানা এই কোম্পানি সম্পর্কে এই কথাগুলি আমি শেয়ার করলাম আপনাদের জানানোর জন্য। আশাকরি এই বিষয়গুলি আপনাদের খুব গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয়েছে।

Source: www.kivabe

Leave a Reply