যে ৮টি উপাদান চেহারায় কখনোই লাগাবেন না | 8 Things You Should Never Put On Your Face | চিরকাল সুন্দর থাকতে এই ৯টি পণ্য ভুলেও মুখে লাগাবেন না

সুন্দর ত্বক সবারই কাম্য। এ জন্য অনেকেই ত্বকে নানা কিছু মাখেন। কসমেটিক থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক উপাদান সবকিছুই থাকে এর মধ্যে। তবে কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলোর ব্যবহারে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হয়। আর এগুলো ব্যবহার করা একেবারেই ঠিক নয়। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড টিম প্রকাশ করেছে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন।

১. ভ্যাসলিন

ভ্যাসলিন সারা বিশ্বেই ত্বক আর্দ্র করার একটি উৎকৃষ্ট উপাদান। এটি শুষ্ক ত্বক প্রতিরোধে উপকারী। বিভিন্ন কাটাছেঁড়া বা পোকামাকড়ের কামড়ে এটি ব্যবহার করা যায়। তবে ব্রণ হলে কখনোই ভ্যাসলিন মুখে লাগাবেন না। কারণ, এটি ব্রণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

২. বডি লোশন

বডি লোশন তৈরি করা হয় শরীরের জন্য, মুখের জন্য নয়। শরীরের ত্বক মুখের ত্বকের তুলনায় পুরু হয়। আর বডি লোশনকেও সে অনুযায়ী তৈরি করা হয়।

৩. গরম পানি

গরম পানির গোসল বা বাষ্পে গোসল অনেকেরই পছন্দ হতে পারে। তবে গরম পানি মুখের ত্বকে লাগানো ঠিক নয়। এটি মুখের ত্বককে শুষ্ক করে তোলে।

৪. টুথপেস্ট

অনেকেই ব্রণ শুকিয়ে ফেলার জন্য টুথপেস্ট ব্যবহার করেন। তবে এ কাজ কখনোই করতে যাবেন না। টুথপেস্ট মুখের ত্বকে অস্বস্তি বাড়ায় এবং জটিল সমস্যা তৈরি করতে পারে। যেমন : কেমিক্যাল বার্ন, স্কার্স ইত্যাদি।

৫. হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড

এই শক্তিশালী উপাদানটি কেটে গেলে ও পুড়ে গেলে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে কাজ করে। তবে এটি ব্রণের চিকিৎসায় কখনোই ভালো উপাদান নয়। এটি প্রদাহ ও অ্যালার্জি তৈরি করতে পারে।

৬. লেবু

লেবুর অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ রয়েছে। তবে এটি মুখের ত্বকের পিএইচের ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই এটি ত্বকে ব্যবহার করবেন না।

৭. বেকিং সোডা

অনেকেই ভাবেন, বেকিং সোডার ব্যবহার ত্বকের মৃতকোষ দূর করতে ভালো। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এর ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি হয় এবং ত্বকের আর্দ্রতা নষ্ট হয়। তাই মুখে বেকিং সোডা ব্যবহার না করার পরামর্শই দেন বিশেষজ্ঞরা।

৮. চিনি

অনেকে ত্বকের মৃতকোষ দূর করার জন্য চিনি ব্যবহার করেন। তবে এটি লাভের বদলে ক্ষতি বেশি করে। এটি ত্বকের নমনীয়তা কমিয়ে দেয়। তাই মুখে এই উপাদান ব্যবহার থেকেও বিরত থাকুন। আর খুব প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

চিরকাল সুন্দর থাকতে এই ৯টি পণ্য ভুলেও মুখে লাগাবেন না!
আপনি কি জানেন আপনার ত্বকের (skin) সবচেয়ে বড় শত্রু কে? কেন শত চেষ্টা করেও চেহারা সুন্দর রাখতে পারছেন না। ত্বকের হরেক রকম সমস্যা ও অসুখের জন্য দায়ী হতে পারে কিছু পন্য যা সহজেই আপনার (skin) নস্ট করে দিতে পারে। তাই চলুন, চিনে নিই এমন ৯টি পণ্য সম্পর্কে যা ভুলেও মুখে লাগাবেন না।

১. ডিওডোরেনট আপনার আন্ডারআর্মে ঘাম প্রতিরোধ করে মানে এটা নয় যে আপনার মুখেও সেটা ঘাম হতে দেবেন না। মেকআপ সেট রাখার জন্য বা কিছুক্ষণ কম ঘামার জন্য অনেক মেয়েই বেশী চালাকি করে ডিওডোরেনট মুখে স্প্রে করেন। এই কাজটি ভুলেও করবেন না।
২. চুলে রঙ করতে গিয়ে খেয়াল রাখুন যে রঙ যেন মুখে না লাগে। আর অনেকেই চুলের কালার ম্যাচ করার জন্য ভ্রু কালার করান যা খুবই ক্ষতিকর।
৩. ডালডা বা ঘি জাতীয় কোন দ্রব্য কখনো মুখে লাগতে দেবেন না। এই পণ্যগুলো মুখের জন্য অত্যন্ত ভারী ও লোমকূপ বন্ধ করে দিতে যথেষ্ট। ত্বকের জন্যই খুবই ক্ষতিকর।
৪. হ্যাঁ, shampoo আপনার মাথার ত্বক (skin) ও চুলকে পরিষ্কার রাখে। কিন্তু সেটার অর্থ এই নয় যে shampoo আপনার মুখের ত্বকের (skin) জন্য ভালো। চুলে শ্যাম্পু করার সময় সাবধানে করুন যেন মুখে না লাগে।
৫. বিশেষ করে আমাদের দেশে অনেকেই বডি লোশন মুখে মেখে থাকেন। মনে করেন যে যেটা শরীরে মাখা যায় সেটা মুখে মাখলে কী এমন ক্ষতি হবে। তবে সত্য এটাই যে বডি লোশন আপনার মুখের কোমল ত্বকের (skin) জন্য অনেক বেশী ভারী যা উপকার করার বদলে কেবল ক্ষতিই করে। এটা নানান রকম সুগন্ধী উপাদান থাকে যা মুখের জন্য ভালো নয়। মুখে চাই আরও হালকা জিনিস।
৬. ফুট ক্রিম বা পায়ে মাখার ক্রিম বা কোন ধরণের ভ্যাসেলিন জাতীয় পণ্য ভুল করেও কখনো মুখে touch করাবেন না। বিশেষ করে ফুট ক্রিম ভুল করেও না।
৭. শিশুরা খেলার সময় কখনোই nailbrush দিয়েও আঁকিবুঁকি করে মুখে। অনেককে nailbrush  দিয়ে কপালে টিপ আঁকতেও দেখা যায়। এই ভুলটি করবেন না কখনোই। মুখে থেকে দূরে রাখুন এই ক্ষতিকর রাসায়নিক।
৮. মেয়নিজ জিনিসটা খেতে যেমন মজাদার, তেমনই চুলের জন্য খুব ভালো। কিন্তু মুখের জন্য ভালো নয় মোটেও। অনেকে ফেস মাস্কে মেয়নিজ ব্যবহারের কথা বললেও এটা আসলে মোটেও ভালো নয়।
৯. ভিনেগার অনেক ঘরোয়া treatment কাজে লাগলেও আপনার মুখ থেকে দূরে রাখুন। ভিনেগার ব্যবহারের পর হাত ভালো করে ধুয়ে তবেই মুখে হাত দিন।

নামী-দামী সব ব্র্যান্ডের উপকরণের পাশাপাশি ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নিতে আগ্রহী বেশিরভাগ রূপ সচেতন মানুষ। এতে প্রায় খরচ ছাড়াই সুন্দর ত্বক পাওয়া যায়, তাও আবার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন। কিন্তু ঘরোয়া উপাদান বলেই সব জিনিস আপনার মুখে মাখতে যাবেন না যেন! কারণ আমাদের মুখের ত্বক অনেক বেশি কোমল হয়ে থাকে। আর চিন্তাভাবনা ছাড়াই কোনোকিছু ব্যবহার করলে কা ভীষণরকম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই জেনে নিন কোন পাঁচটি জিনিস কখনোই মুখে ব্যবহার করবেন না-

 

গরম পানি: গরম পানিতে মুখ ধোয়ার অভ্যাস? কিন্তু গরম পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস করলে মুখের সব আর্দ্রতা উবে গিয়ে ত্বক প্রচণ্ড রুক্ষ হয়ে যাবে। তাই স্টিম ফেসিয়াল করতেই পারেন, কিন্তু সরাসরি মুখে গরম পানি ব্যবহার করবেন না কখনোই। সবসময় মুখ ধোয়ার পানিতে ঠান্ডা ঠান্ডা পানি মিশিয়ে ঈষদুষ্ণ করে নিন। তাতে ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স বজায় থাকবে, ত্বকের কোমলতাও বজায় থাকবে।

 

টুথপেস্ট: হঠাৎ ব্রণের আক্রমণ ঠেকাতে কিংবা দাগ দূর করতে টুথপেস্টের কথা অনেকেই বলে থাকেন। কিন্তু ত্বকে টুথপেস্ট ব্যবহার করলে মেলানিন বেশি তৈরি হয়ে ত্বকের রং পালটে যেতে পারে, জায়গাটা কালো হয়ে যেতে পারে। টুথপেস্টে মিন্ট থাকে যা থেকে ত্বকে জ্বালাভাব আর কালো দাগছোপ দেখা যায়। তাই মুখে কখনোই টুথপেস্ট ব্যবহার করবেন না।

 

লেবুর রস: ত্বকের যত্নে লেবুর রসের ব্যবহারের কথা কারও অজানা নয়। রূপচর্চার বিভিন্ন উপাদানের সঙ্গেই এই লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করা হয়। তাই বলে কখনোই মুখে সরাসরি লেবুর রস ব্যবহার করতে যাবেন না যেন! লেবুর রস প্রচণ্ড অ্যাসিডধর্মী এবং এটি আপনার ত্বক পুড়িয়েও দিতে পারে। লেবুর রস লাগানোর পরে মুখে জ্বালা করা বা ফোসকা পরার উদাহরণ রয়েছে অনেক।

 

ওয়্যাক্স: আমরা সবাই জানি যে, শরীরের অন্য যেকোনো অংশের তুলনায় আমাদের মুখ অনেক বেশি কোমল আর স্পর্শকাতর। তাই হাত-পায়ের লোম তুলতে ওয়্যাক্স ব্যবহার করুন, কিন্তু তা মুখে ছোঁয়াবেন না! মুখের লোম তুলতে ওয়্যাক্স ব্যবহার করলে হিতে বিপরীত হয়ে ত্বকে প্রচণ্ড জ্বালা করবে, মুখ লাল হয়ে যাবে। মুখের লোম তুলতে অনেক বেশি নিরাপদ হল থ্রেডিং, তাই সেটাই করুন।

 

মেয়াদোত্তীর্ণ সানস্ক্রিন: সানস্ক্রিনের মেয়াদ শেষ তবু ড্রেসিং টেবিলে পড়ে আছে? আর আপনি ‘কী আর এমন হবে’ মনোভাব নিয়ে তা মুখে মাখলেন! এরপরই হতে পারে সর্বনাশ! কারণ মেয়াদোত্তীর্ণ সানস্ক্রিন ত্বককে রোদ থেকে সুরক্ষা দেয় না। বরং নানা ক্ষতি করে। তাই রোদ থেকে বাঁচতে নতুন সানস্ক্রিন কিনে নিন।

১) চুলে রঙ করতে গিয়ে খেয়াল রাখুন যে রঙ যেন মুখে না লাগে। আর অনেকেই চুলের কালার ম্যাচ করার জন্য ভ্রূ কালার করান যা খুবই ক্ষতিকর।

২) ডিওডোরেনট আপনার আন্ডারআর্মে ঘাম প্রতিরোধ করে মানেই এটা নয় যে আপনার মুখেও সেটা ঘাম হতে দেবেন না। মেকআপ সেট রাখার জন্য বা কিছুক্ষণ কম ঘামার জন্য অনেক মেয়েই বেশী চালাকি করে ডিওডোরেনট মুখে স্প্রে করেন। এই কাজটি ভুলেও করবেন না।

৩) হেয়ার স্প্রে যদি ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে মুখ ঢেকে তবেই মাখুন। এতে এমন উপাদান থাকে যা ত্বক রুক্ষ্ম করে তোলা, অকালে বলিরেখা, র‍্যাশ ও এলারজির জন্য দায়ী।

৪) ডালডা বা ঘি জাতীয় কোন দ্রব্য কখনো মুখে লাগতে দেবেন না। এই পণ্যগুলো মুখের জন্য অত্যন্ত ভারীও লোমকূপ বন্ধ করে দিতে যথেষ্ট।

৫) হ্যাঁ, শ্যাম্পু আপনার মাথার ত্বক ও চুলকে পরিষ্কার রাখে। কিন্তু সেটার অর্থ এই নয় যে শ্যাম্পু আপনার মুখের ত্বকের জন্য ভালো। চুলে শ্যাম্পু করার সময় সাবধানে করুন যেন মুখে না লাগে।

৬) হেয়ার সিরামের নামের সাথে “সিরাম” শব্দটি আছে বলেই ধরে নেবেন না যে সেটি আপনার ত্বকের জন্য ভালো। চুলের জন্য যেসব সিরাম যা সম্পূর্ণই মাথার চুলে ব্যবহারের জন্য তৈরি আর সেটাকে সেই কাজেই ব্যবহার করুন।

৭) বিশেষ করে আমাদের দেশে অনেকেই বডি লোশন মুখে মেখে থাকেন। মনে করেন যে যেটা শরীরে মাখা যায় সেটা মুখে মাখলে কী এমন ক্ষতি হবে।

তবে সত্য এটাই যে বডি লোশন আপনার মুখের কোমল ত্বকের জন্য অনেক বেশী ভারী যা উপকার করার বদলে কেবল ক্ষতিই করে। এতে নানান রকম সুগন্ধী উপাদান থাকে যা মুখের জন্য ভালো নয়। মুখে চাই আরও হালকা জিনিস।

৮) মেয়নিজ জিনিসটা খেতে যেমন মজাদার, তেমনই চুলের জন্য খুব ভালো। কিন্তু মুখের জন্য ভালো নয় মোটেও। অনেকে ফেস মাস্কে মেয়নিজ ব্যবহারের কথা বললেও এটা আসলে মোটেও ভালো নয়।

৯) ফুট ক্রিম বা পায়ে মাখার ক্রিম বা কোন ধরণের ভ্যাসেলিন জাতীয় পণ্য ভুল করেও কখনো মুখে স্পর্শকরাবেন না।

১০) ভিনেগার অনেক ঘরোয়া চিকিৎসায় কাজে লাগলেও আপনার মুখ থেকে দূরে রাখুন এই বস্তু। ভিনেগার ব্যবহারের পর হাত ভালো করে ধুয়ে তবেই মুখে হাত দিন।

১১) শিশুরা খেলার সময় কখনোই নেইল পলিশ দিয়েও আঁকিবুঁকি করে মুখে। অনেককে নেইল পলিশ দিয়ে কপালে টিপ আঁকতেও দেখা যায়। এই ভুলটি করবেন না কখনোই। মুখে থেকে দূরে রাখুন এই ক্ষতিকর রাসায়নিক।

কাঁচা হলুদ-মধু একসঙ্গে প্রতিদিন খেলে যা হয়

কাঁচা হলুদের গুণাবলী সম্পর্কে অনেকেই অবহিত। আয়ুর্বেদেও হলুদের উপকারিতার উল্লেখ রয়েছে। যে কোনও রকমের ইনফেকশন হলে কাঁচাহলুদের জুড়ি মেলা ভার।

ত্বকের সমস্যা, লিভারের সমস্যা, পেশীর সমস্যা, কেটে যাওয়া বা ছড়ে যাওয়ার জন্যও হলুদ উপকারী।

এছাড়া হলুদের মধ্যে এমন উপাদান থাকে যার ফলে গ্যাসট্রিক, পেপটিক এবং গ্যাসট্রিক আলসার ইত্যাদির জন্যও উপকারী। অ্যালঝাইমারস-এর জন্যও কাঁচা হলুদ উপকারী।

এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিকিৎসকরা প্রতিদিন কাঁচা হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কাঁচা হলুদ খাওয়ার একটি পদ্ধতিও বর্ণনা করেছেন।

এক টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ গুঁড়ো এবং ১০০ গ্রাম মধু নিন। দুটোকে ভাল করে মিশিয়ে নিন। প্রতিবেদনটি থেকে জানা গিয়েছে, ফ্লু, জ্বর, সর্দি-কাশি হলে এই মিশ্রণ এক ঘণ্টা অন্তর অন্তর খান।

দ্বিতীয় দিন দু’ঘণ্টা অন্তর খান। রোজ অন্তত দু’বার হলুদ-মধু খেলে উল্লিখিত রোগগুলির থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এই মিশ্রণ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে।

চেষ্টায় ফল মেলে, মেদ ঝরিয়ে ভাইরাল এই মারোয়াড়ি দম্পতি

রব নে বানা দি জোড়ি’ই বাস্তবে। রব নে বনা দি জোড়ি ছবিতে শাহরুখ খানের ছাপোষা থেকে স্টাইলিশ অবতার বাস্তবে করে দেখিয়েছে এক মারোয়াড়ি দম্পতি।

চল্লিশ পার করেও শরীরে বদল এনেছেন আদিত্য শর্মা। ২০ কেজি ওজন কপিয়ে এখন তিনি মেদহীন তরুণ। বর্তমানে তাঁর ওজন ৭২ কিলোগ্রাম। নিজে শরীরচর্চা করে ছিপছিপে হননি, সঙ্গে নিয়েছেন সহধর্মিনীকেও। তাঁর স্ত্রী গায়ত্রী ঝরিয়েছেন ১১ কেজি।

রাজস্থানের শিক্ষা দফতরে চাকরি করেন আদিত্য শর্মা। গায়ত্রী ঘর সামলান। দম্পতির ১৪ বছরের ছেলে ও ৯ বছরের মেয়ে রয়েছে।

সপ্তাহে ৬দিন কসরত করেন স্বামী-স্ত্রী। প্রতিদিন শরীরের দুটি অংশের ব্যায়াম করেন তাঁরা। ভারতীয় সমাজে শরীর চর্চা নিয়ে নানা কথা শুনতে হয়, তা থেকে বাদ যাননি শর্মা দম্পতিও।

দুজনেই নিরামিশভোজী। পনীর, সয়াবিন ও ভাত ছিল তাঁদের ডায়েটে। এরসঙ্গে যোগ হয়েছে মাল্টিভিটামিন ও সাপ্লিমেন্ট।

Toothpaste 2. Hairspray, 3. citrus fruits, 4. Hydrogen peroxide, 5. glue 6. scrubs,যে ৮টি উপাদান চেহারায় কখনোই লাগাবেন না , 8 Things You Should Never Put On Your Face , চিরকাল সুন্দর থাকতে এই ৯টি পণ্য ভুলেও মুখে লাগাবেন না

Leave a Reply