Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
যোনি কালো হওয়ার কারণ যোনির বিভিন্ন নাম যোনি

যোনি কাকে বলে বর্ননা বৈশিষ্ট | যোনির ছবি দেখুন | মেয়েদের যোনির ভিতরে কয়টি ফুটো থাকে?

মেয়েদের নিম্ন ভাগে সর্বমোট তিনটি ফুটো থাকে। একটি দিয়ে প্রসাব বের হয়। মাঝেরতি যোনী ও তৃতীয়টি মল ত্যাগ করার জন্য।

বহিঃস্থ যোনি : যোনি দ্বার থেকে শুরু হয়ে যোনি নালীর বাইরে বিস্তৃত অংশকে বহিঃস্থ যোনির ভিতরে ধরা হয়। এই অংশটিকে বলা হয় ভালভা (valva) বলে। ভালভা অনেকগুলো ছোটো অংশ নিয়ে তৈরি। এই অংশগুলো হলো যোনিমণ্ডপ , মন্স পিউবিস, যোনিওষ্ঠ, ভগাঙ্কুর , যোনিচ্ছদ, ভালভাল ভেস্টিবিউল, বহিঃস্থ ইউরেথ্রাল অরফিস, বার্থোলিনের গ্রন্থি, গ্রাফেনবার্গ স্পট বা জি-স্পট ।

আরও পড়ুনএই নারীর ৩টি পা‚ ৪টি স্তন এবং ২ টি যৌনাঙ্গ

অন্তস্থিত যোনি : এই অংশ বাইরে থেকে দেখা যায় না। এমনকি সজোরে প্রসারিত করলেও বাইরে থেকে এই রন্ধ্রটি স্পস্ট দৃষ্ট হয়। এর নমনীয় মাংশপেশী গায়ে গায়ে লেগে থাকে বলে, বাইরে থেকে অবরুদ্ধ পথ মনে হয়। এর উপরে অংশ জরায়ুমুখের সাথে যুক্ত থাকে। অবস্থানের বিচারে যোনি মুত্রনালীর পিছনে এবং মলদ্বারের সামনে অবস্থিত। 

যোনির উপরের এক চতুর্থাংশ রেকটোউটেরিন পাউচ দ্বারা মলাধার থেকে পৃথক থাকে। যোনিদ্বারের ভিতরের অংশের রং হাল্কা গোলাপী। এর ভিতরের পুরোটাই মিউকাস ঝিল্লী দ্বারা গঠিত। যোনির অভ্যন্তরের তিন চতুর্থাংশ অঞ্চল উঁচু-নিচু ভাঁজে পরিপূর্ণ, এই ভাঁজকে রুগি (rugae)বলে।

 

আরও পড়ুনমেয়েদের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার উপায় প্রাকৃতিক উপায়? |

যোনির পিচ্ছিলতা বার্থোলিনের গ্রন্থি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই গ্রন্থি যোনির প্রবেশ মুখে এবং জরায়ু-মুখের কাছে অবস্থিত। যৌনমিলনের সময় প্রয়োজনীয় পিচ্ছিলকারক তরল ক্ষরিত করার মাধ্যমে এটি লিঙ্গপ্রবেশ জ্বনিত ঘর্ষণ হ্রাসে ভূমিকা রাখে  এবং একই যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। প্রতি মাসে ডিম্বক্ষরণের সময় জরায়ুমুখের মিউকাস গ্রন্থিগুলো বিভিন্ন রকম মিউকাস ক্ষরণ করে। এর ফলে যোনীয় নালিতে ক্ষারধর্মী অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয় এবং এটি যৌনমিলনের মাধ্যমে প্রবিষ্ট পুরুষোর শুক্রাণুর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

যোনিমুখ জন্মগত ভাবে যোজক কলার একটি পাতলা পর্দা দিয়ে ঢাকা থাকে। এই পর্দাকে বলা হয় যোনিচ্ছদ বা সতীচ্ছদ। একসময় ধারণা ছিল পুরুষের সাথে সঙ্গম ছাড়া বা কোনো অপদ্রব্য প্রবেশ ছাড়া এই পর্দা ছিঁড়ে যায় না। এই পর্দা অক্ষুণ্ণ থাকাটা সতী নারীর লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু বাস্তবে নানা কারণে এই পর্দা ছিন্ন হতে পারে। ঘোড়ায় চড়া, সাইকেল চালনা, ব্যায়াম চর্চা ইত্যাদির কারণে এই পর্দা ছিড়ে যেতে পারে।

Leave a Reply