সন্তানের জন্মদাতা কে তা অধিকাংশ মহিলা জানাতে চায় না লোক লজ্জার ভয়ে

আমাদের দেশের সন্তানরা তাদের প্রকৃত জন্মদাতা পরিচয় জানতে পারেন পারে না কারণ নারীদের স্বাধীনতা নেই এই দেশে ভয়ে বা লোকও লজ্জার ভয়ে সন্তানের প্রকৃতি বাবাকে পরিচয় করিয়ে দেয় না। কারণ যখন একটা মেয়ের বিবাহ দেয় তখন ওই স্বামী এই তার সন্তানের জন্মদাতা অটোমেটিক্যালি হয়ে যায় কিন্তু দেখা গেছে যে ওই মহিলা হয়তো প্রকৃতির নিয়ম অথবা জবরদস্তি জোরপূর্বক কেউ থাকে সন্তান দিয়ে যৌন মিলন করে সন্তান উৎপাদন করে করে থাকে সেক্ষেত্রে সে কোনদিন এই গোপন সত্য টাকা প্রকাশ করে না সমাজের কাছে লোক লজ্জার ভয়ে কারণ এই দেশের সমাজ সেটা মেনে নেবে না এবং নারী যেহেতু কোন অর্থ উপার্জন করেনা ইনকাম করে না তাই সাহস হয় না যে এই সন্তানের বাবা অমুক কারণ সেখানে মাতৃ পরিচয় প্রাধান্য দেয় মাই একমাত্র তার মূল অভিভাবক পিতা যে কেউ হতে পারে সেটা অবৈধ নয়।ই

ন্টারনেটে পরিচয়, সেখান থেকেই বন্ধুত্ব। এরপর পরিচয় হয় পরস্পরের স্বামীর সঙ্গেও। কিছুদিন না যেতেই দুই দম্পতির বন্ধুত্ব গাঢ় হয়ে ওঠে। কিন্তু সম্পর্কের গভীরতা বাড়তে থাকে, শেষ পর্যন্ত দুই দম্পতি সিদ্ধান্ত নেন একই সঙ্গে একই বাড়িতে থাকবেন চারজন। সেই থেকেই একই ছাদের তলায় থাকছেন চারজন। দুই বধূও পরস্পরের স্বামীর সঙ্গে লিপ্ত হয়েছেন শারীরিক সম্পর্কে। দুই বধূই মা হয়েছেন। কিন্তু কোন সন্তানের বাবা কে, তা নিয়ে নিশ্চিত নন চারজনের কেউই! এমনই এক আজব ঘটনা ঘটেছে আমেরিকার অরেগন প্রদেশের ঘটনা।

জানা যায়, দুই বধূ টায়া হার্টলেস ও অ্যালিসিয়া রজার্স এবং তাঁদের স্বামী সিন ও টাইলার নিজেরাই খোলাখুলি ভাবে জানিয়েছেন গোটা বিষয়টি। সন্তানদের পিতৃপরিচয় নিয়ে অবশ্য খুব একটা চিন্তিত নন কেউই। ২৭ বছর বয়সি টায়া জানিয়েছেন, তাঁরা আসলে একটি বড় পরিবার, বাবা মা হিসেবেও তাঁরা একই সঙ্গে সব দায়িত্ব পালন করবেন।

দুই দম্পতি জানাচ্ছেন, প্রথমে কিছুটা সঙ্কোচ থাকলেও, মনের কথা লুকিয়ে রাখা সম্ভব ছিল না কারও পক্ষে। শেষ পর্যন্ত ২০২০ সালের শুরুতে একই সঙ্গে থাকা শুরু করেন তাঁরা। এই সম্পর্কের আগেও অবশ্য দুই দম্পতির সন্তান ছিল। কিন্তু একসঙ্গে থাকার পর, ফের এক বার মা হতে ইচ্ছে হয় দুই বধূর। তার পরই সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত।

তারা আরও জানান, তাদের প্রথম দুই সন্তান এখন গর্ব করে বলে যে তাদের এক নয়, দু’জোড়া বাবা মা!

– সূত্র: আনান্দবাজার পত্রিকা

Leave a Reply