সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি জায়েদ খানের চেয়ে শতগুণ জনপ্রিয়তা বেশি হিরো আলমের।
বছর পাঁচেক আগে বিভিন্ন জনপ্রিয় গানের মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করে তা ফেসবুক ছড়িয়ে দিয়ে দেশব্যাপী আলোচনার কেন্দ্রবিন্ধুতে চলে আসেন বগুরার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। বর্তমানে তিনি একাধারে মডেল, অভিনেতা, সঙ্গীত শিল্পী এবং পরিচালকও।
সম্পর্কিত খবর
হাওরের রাজকন্যা কিশোরগঞ্জ মিঠামন কনসার্ট করতে যাচ্ছে দুই বাংলার জনপ্রিয় সুপারস্টার নায়ক হিরো আলম
২০১৭ সালের ১১ আগস্ট মুক্তি পায় হিরো আলমের প্রথম ছবি ‘মার ছক্কা’। এরপর দ্বিতীয় সিনেমা ‘সাহসী হিরো আলম’ মুক্তি পায় ২০২০ সালের ১৬ অক্টোবর। এরমধ্যে ২০১৮ সালে বিজু দ্য হিরো নামে একটি বলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। পাশাপাশি বেশকিছু বিজ্ঞানপনচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন বগুরার এই সন্তান। এছাড়া একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। বর্তমানে তার ফেসবুক পেজে ১ কোটি ৯০ লাখ ফলোয়ার রয়েছে।
অপরদিকে ২০০৮ সালে মহম্মদ হান্নান পরিচালিত ‘ভালবাসা ভালবাসা’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে পা রাখেন জায়েদ খান। পরের বছর মনতাজুর রহমান আকবরের কাজের মানুষ ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের মন ছুঁয়েছে মন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
কে এই হিরো আলম, হিরো আলম কত টাকা আয় করেন?
২০১০ সালে মুক্তি পায় তার অভিনীত এফ আই মানিক পরিচালিত আমার স্বপ্ন আমার সংসার এবং মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত মায়ের চোখ ও রিকশাওয়ালার ছেলে। এরপর অদৃশ্য শত্রু, প্রেম করবো তোমার সাথে, ভালোবাসা সীমাহীনসহ একের পর এক ছবিতে অভিনয় করলেও দর্শকদের হৃদয়ে খুব একটা জায়গা করে নিতে পারেননি।
২০১৯ সালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে টানা দ্বিতীয়বারের মত সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন জায়েদ খান। আসন্ন নির্বাচনেও তিনি সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন। বর্তমানে ফেসবুকে তার ফলোয়ারের সংখ্যা ২ লাখ ৩৫ হাজারের কিছু বেশি।