বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ 300 | গোপাল ভাড়ের জীবনের পরিচয় | Gopal Bhar মজার ধাঁধা

গোপাল ভাড়ের জীবনের পরিচয়

নদীয়ার সম্রাট মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র নানা লোকের মুখে গোপালের রসিকতা ও বুদ্ধিসত্তার কথা শুনে তাঁকে রাজসভায় স্থান দিয়েছিলেন। সেই থেকে গোপালের পরিচিতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
কথায় বলে নাপিতরা ধূর্ত হয়। গোপালরা জাতিতে নাপিত ছিলেন।
গোপাল অসম্ভব ধূর্ত ছিলেন কিন্তু তাঁকে কখনোই নাপিত বলা চলে না। তাঁর অসম্ভব বুদ্ধিমত্তা তকে শ্রেষ্ঠ ভাঁড় রূপে পরিচিতি দিয়েছে। তাই তিনি গোপাল ভাঁড়।

Read More: Biography of harichand guruchad thakur

গোপাল ভাঁড়ের বংশধর থাকেন কলকাতাতেই

তৈলচিত্রে রাজার সঙ্গে গোপাল ভাঁড় তৈলচিত্রে রাজার সঙ্গে গোপাল ভাঁড় সেই রাজাও নেই৷ সেই বিদূষকও নেই৷ শুধু ইতিহাস আছে৷ তারই পুনরাবৃত্তি হল প্রায় ২৮০ বছর পর৷ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বংশধরের মুখোমুখি হলেন বিদূষক গোপাল ভাঁড়ের বংশধর৷কলকাতা বইমেলায়৷ উত্তর পুরুষের হাত ধরে দুই ঐতিহাসিক চরিত্র আরও জীবন্ত হয়ে উঠল৷ কলকাতা: সেই রাজাও নেই৷ সেই বিদূষকও নেই৷

শুধু ইতিহাস আছে৷ তারই পুনরাবৃত্তি হল প্রায় ২৮০ বছর পর৷ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বংশধরের মুখোমুখি হলেন বিদূষক গোপাল ভাঁড়ের বংশধর৷কলকাতা বইমেলায়৷ উত্তর পুরুষের হাত ধরে দুই ঐতিহাসিক চরিত্র আরও জীবন্ত হয়ে উঠল৷ হুগলির খানাকুল থেকে গোপাল ভাঁড়কে নিজের রাজসভায় বিদূষক করে এনেছিলেন রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়৷ গোপাল ভাঁড় মানেই তো হাসির ফোয়ারা। শৈশবে বাংলার এই রসিকের গল্পে বুঁদ হননি এমন সংখ্যা মেলা ভার। কিন্তু কে এই গোপাল ভাঁড়। তিনিই কি শুধুই গল্পের এক চরিত্র? না তার বাস্তব অস্তিত্ব ছিল? এ নিয়ে লেখালেখিও কম হয়নি। গোপাল ভাঁড় হাস্য কৌতুকে ভরিয়ে দিতেন সবাইকে৷ কত গল্প, কত আড্ডা, কত মজা, শলা-পরামর্শ…সেই রাজা-রানি, বিদূষক, সেই রাজসভা…৷

কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড

PDF File DownloaNow

মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোড

PDF File Download Now

রাজতন্ত্র থাকলে এই দৃশ্যই হয়তো দেখা যেত কৃষ্ণনগরের রাজবাড়িতে৷ সোমবার দর্শকদের মধ্যে ঘুরপাক খেল এই কথা৷ তাঁরা শুনে বিস্মিত হলেন, গোপল ভাঁড়ের বংশধরদের কেউই হাস্যকৌতুকে পারদর্শী নন৷ পেশার তাগিদে সবাই ছুটছেন৷ রহস্যের জাল বুনে বাংলা সাহিত্যে রয়ে গেছেন গোপাল ভাঁড় চরিত্র। সেই গোপাল ভাঁড়কে নিয়েই কলকাতা বইমেলায় গবেষণাধর্মী বই প্রকাশ করলেন সাংবাদিক সুজিত রায়। বইয়ের নাম গোপাল ভাঁড়ের সন্ধানে। কলকাতার ৪/১/১ রাধাপ্রসাদ লেন৷ সুকিয়া স্ট্রিট সংলগ্ন এই বাড়িটিতেই পাঁচ পুরুষ ধরে বাস করছেন গোপাল ভাঁড়ের বংশধররা৷ এই বাড়িরই তিন সদস্য উপস্থিত ছিলেন বইমেলায়৷ মলয়কুমার দাস, বিষ্ণুমাধব দাস ও ছ’ বছরের শৌভিক দাস৷ প্রত্যেকের শরীরেই বইছে গোপাল ভাঁড়ের রক্ত৷ মলয় দাস গোপাল ভাঁড়ের ত্রয়োদশ প্রজন্ম৷ সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যাণ্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে সিইএসসি থেকে কিছুদিন হল অবসর নিয়েছেন৷ বললেন, গোপাল ভাঁড় একজন রক্তমাংসের মানুষ ছিলেন৷ এটা অনেকেই বিশ্বাস করেন না৷ আশা করি বংশধরদের দেখার পর গোপাল ভাঁড়ের অস্তিত্ব নিয়ে আর কোনও বিতর্ক থাকবে না৷” একই বক্তব্য রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বংশধর সৌমিশচন্দ্র রায়ের৷ জানালেন, গোপাল ভাঁড় কোনও কল্পনিক চরিত্র নন৷ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র আর গোপালের খুব ভাল সম্পর্ক ছিল৷

রাজা অনেক কাজই গোপাল ভাঁড়ের সঙ্গে শলা-পরামর্শ করে করতেন৷ তাঁদের রাজবাড়িতেও কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভার যে তৈলচিত্র রয়েছে তাতেও গোপাল ভাঁড়ের ছবি রয়েছে৷ রয়েছে আরও অনেক তথ্য প্রমাণ৷ গোপাল ভাঁড়ের গল্প নিয়ে অনেক বই থাকলেও সেগুলি কখনও ঐতিহাসিক দলিল হয়ে উঠতে পরেনি৷ ফলে গোপাল চরিত্রে কাল্পনিকতার ছায়া পড়েছে৷ তবে ব্যতিক্রমও রয়েছে৷

১৯২৯ সালে গোপালের বংশধর নগেন্দ্রনাথ দাস ‘নবদ্বীপ কাহিনী’ নামে একখানি বই লেখেন৷ তাতেও অনেক প্রমাণ রয়েছে৷ রয়েছে গোপালের ‘ফ্যামিলি ট্রি’৷ তাতে দেখা যাচেছ গোপাল ভাঁড়ের আসল নাম ছিল গোপাল ভাণ্ডারী৷ ‘ভাঁড়ামি’-র জন্যই তাঁকে ভাঁড় বলে ডাকা হত৷ গোপালের জন্মের আগে তাঁর বংশের পদবি ছিল ‘নাই’৷ মৃত্যুর পর আরও দু’বার গোপালের বংশের পদবি পরিবর্তন হয়৷ প্রথমে ছিল ভাণ্ডারী, সবশেষে দাস৷ গোপালের ভাই কল্যাণকুমার ভাণ্ডারীর বংশধর এই মলয়কুমার দাস৷ আরও গভীরে গিয়ে এই তথ্যই ফের মলাটবন্দি করছেন কর্পোরেট কর্তা সুজিত রায় তাঁর নতুন গবেষণাধর্মী বই ‘গোপাল ভাঁড়ের সন্ধানে’৷

গোপাল ভাড় আসলে কে ছিলেন?

 

রস সম্রাট গোপাল ভাড় এমনই এক হাস্যকর গল্প চরিত্র, যা বাঙালির কাছে চিরণবিন। যার গল্প পড়লে হাসতে হাসতে আজও বাঙালির পেটে খিঁচ ধরে। ছোট থেকে বড় সকলেই ভালোবাসে গোপালের হাস্যকর এবং তীক্ষ্ণ বুদ্ধির গল্প পড়তে। সেই গোপাল ভাঁড় বলে কি সত্যিই কেউ ছিলেন?

নদিয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় বিদূষক হিসেবে গোপালের উপস্থিতি বাস্তবে ছিল বলে একাংশের ধারণা। আবার অনেকে বলে এমন কেউ বাস্তবে ছিলোনা। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় ছিল একাধিক ব্যক্তি । সেখান থেকেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে গোপাল ভারের চরিত্রটি। কিন্তু নগেন্দ্রনাথ দাস নামক এক বেক্তি দাবি করেছেন গোপাল ভারের কাহিনী আসলে সত্যি। ‘নবদ্বীপ-কাহিনী বা মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র ও গোপাল ভাঁড়’ নামে একটি বইও লিখে ফেলেন তিনি। এ বইয়ে তিনি জানাচ্ছেন, ‘ভাঁড়’ নয়, গোপালের পদবি ছিল ‘নাই’। তাঁর ঠাকুর্দা ছিলেন ‘আনন্দরাম নাই’ নামে এক পরম তান্ত্রিক সাধক। আর গোপালের বাবা দুলালচন্দ্র নাই, পেশায় ছিলেন নাপিত।

 

তবে, গোপালের বুদ্ধিতে মুগ্ধ হয়েই রাজা কৃষ্ণচন্দ্র তাঁকে সভার অন্যতম রত্ন হিসেবে স্থান দেন এবং তাকে ‘ভাণ্ডারী’ উপাধি উপহার হিসেবে দেন। ‘ভাণ্ডারী’ থেকেই সেটা হয় ‘ভাঁড়’। গোপাল ভাঁড়। নগেন্দ্রনাথ দাস বলেন, গোপাল ভারের একটি মেয়ে ছিল যার নাম ছিল রাধারানী। ভাঁড়ের বংশ লতিকাও তিনি তার সেই বইয়ে রেখেছেন। নগেন্দ্রনাথের বক্তব্য, তিনি গোপালের দাদা কল্যাণের পরবর্তী প্রজন্ম। সেই হিসেবে গোপালের একমাত্র বংশধর তিনি। তবে এই মত এখনো সব ঐতিহাসিক পুরোপুরি মেনে নিচ্ছেন না।

মজার ১০ বিদেশি ধাঁধা জেনে নিন

বিশ্বের নানা দেশে প্রচলিত রয়েছে নানা ধরনের ধাঁধা। এসব ধাঁধা জানা থাকলে আপনি বন্ধুমহলে নিজেকে যথেষ্ট মজার মানুষ হিসেবে প্রমাণ করতে পারবেন। শিশুরাও এসব ধাঁধা পছন্দ করে। এ ছাড়া এ ধরনের ধাঁধার চর্চা মস্তিষ্ককে সচল রাখে এবং বুদ্ধি বাড়ায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ব্রাইট সাইড।

১. বহু দাঁত রয়েছে কিন্তু কোনো কিছু খায় না, জিনিসটি কি?

২. কোন জিনিসটির বাইরের দিকের অংশ খেয়ে ভেতরের অংশটি আমরা ফেলে দেই?

৩. আপনি যে ভাষায়ই কথা বলেন না কেন, সব ভাষাতেই জবাব দিতে পারে কে?

৪. একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বসে বিশ্বের সব স্থানে ভ্রমণ করে কে?

৫. অল্প বয়সে লম্বা থাকলেও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোট হয়ে যায় কে?

৬. একটি বল কিভাবে ছোড়া যায় যেন আবার হাতে ফিরে আসে?

৭. আপনার কোন জিনিসটি অন্যরা সর্বদা ব্যবহার করে?

৮. বহুদিন না ঘুমিয়ে একজন মানুষ কিভাবে বাঁচতে পারে?

৯. উঁচু কিংবা নিচু যাই হোক না কেন, একটি নির্দিষ্ট জায়গাতেই থাকে কী?

১০. কোন জিনিস কাটলে বাড়ে?

(উত্তর দেখুন নিচে) উত্তর মিলিয়ে নিন- ১. চিরুনি ২. ভুট্টা ৩. প্রতিধ্বনী ৪. ডাকটিকিট ৫. মোমবাতি ৬. ওপরের দিকে ৭. নাম ৮. রাতে ভালোভাবে ঘুমালেই হবে ৯. রাস্তা বা পথ, ১০. পুকুর মন্তব্য

কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড

PDF File DownloaNow

মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোড

PDF File Download Now

এই পোস্টে পাবেন বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ । আমরা অনেকেই বাংলা ধাঁধা খুজি অনলাইনে । কিন্তু তেমন ভালো কোন কালেকশান পাওয়া যায় না । এ কথা বিবেচনা করে অনেক গুলো সুন্দর বাংলা ধাঁধার আয়োজন করা হয়েছে । আশা করি নিচের বাংলা ধাঁধা গুলো আপনাদের অনেক ভালো লাগবে ।

Read More: স্কয়ার হাসপাতাল ডাক্তার লিস্ট

বাংলা ধাঁধা উত্তর সহঃ

(এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই দুম দুমিয়ে আছাড় খাই।

উত্তরঃ ঝাঁটা।

() সর্প বটে তার চারটি পা ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?

উত্তরঃ গুইসাপ।

(জনম গেল দুখে বুকে আবার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।

উত্তরঃ হুঁকো।

(কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি, আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।

উত্তরঃ মাটির হাড়ি।

(আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে , দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।

উত্তরঃ মামা।

(দুধ দিয়া ফুল সাজে , খাইতে অনেক মিঠা লাগে।

উত্তরঃ সন্দেশ।

(কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ , মা বলেছে, বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।

উত্তরঃ লবণ।

(চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।

উত্তরঃ পালকি।

(যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।

উত্তরঃ বাদুর।

(১০ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।

উত্তরঃ সূর্য।

(১১হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।

উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।

(১২সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।

উত্তরঃ মেঘ।

(১৩এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।

উত্তরঃ বিদ্যুৎ।

(১৪চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ।

(১৫তি অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।

উত্তরঃ তামাক।

(১৬তেল চুকচুক পাতা ফলের ওপর কাঁটা পাকলে হয় মধুর মতো বিচি গোটা গোটা।

উত্তরঃ কাঁঠাল।

(১৭তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।

উত্তরঃ কমলা।

(১৮কাঁচা খাও, পাকা খাও খাইতে রড় মিষ্টি আমি যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।

উত্তরঃ কলা।

(১৯উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের ফল কাঁচা।

উত্তরঃ পেস্তাগাছ।

(২০জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।

উত্তরঃ লবণ।

(২১বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।

উত্তরঃ আনারস।

(২২ঘরের মইধ্যে ঘর নাচে কনে-বর।

উত্তরঃ মশারি

মজার বাংলা ধাধাঃ

(২৩আল বেয়ে যায় সাপ ফিরে ফিরে চায় বাপ।

উত্তরঃ সুঁইসুতো।

(২৪রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে যায় জীবন তো দূরের কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই কুপকাত।

উত্তরঃ দাবা খেলা।

(২৫বলো সে কী ফল খেতে বড় বেশ- কলজের মধ্যে থোকা থোকা কমলা বুড়ির কেশ।

উত্তরঃ।

(২৬মানুষ নয় প্রাণীও নয় পিছে পিছে ঘোরে লাথি দিলে সেও যে লাথি দেয় জোড়ে।

 

 

উত্তরঃ ছায়া।

(২৭হাতি নয় ঘোড়া নয়, মোটা মোটা পা তরু নয়, লতা নয়, ফুলে ভরা গা।

উত্তরঃ পালঙ্ক।

(২৮তিন অক্ষরের নাম তার বাংলাদেশে নাই প্রথম অক্ষর বাদ দিলে অনেক লোকে খায়।

উত্তরঃ জাপান।

(২৯অলি অলি পাখিগুলি গলি গলি যায়, সর্ব অঙ্গ ছেড়ে দিয়ে চোখ খুবলে খায়।

উত্তরঃ ধোঁয়া।

(৩০উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর বসতে পাখি ধন্দা আহার করতে যায় পাখি হাত থাকে তার বান্ধা।

উত্তরঃ জাল।

(৩১হাতে আছে, হাতে নাই হাত বাড়ালে পাবি কই।

উত্তরঃ কনুই।

(৩২চাই নাকো তবু খাই বেশি খেলে মারা যাই।

উত্তরঃ পিটুনি।

(৩৩দুই অক্ষরের নাম যার প্রসিদ্ধ একটি গাছ নামটি উল্টে দিলে পুঁতি চারাগাছ।

উত্তরঃ বটগাছ।

(৩৪সকলের শিরে ধরে নাহি ধরে কেশে হাত নাই, পা নাই বলো ধরে কে সে?

উত্তরঃ মাথাধরা।

(৩৫সবকিছুই সে পাড়ি দিয়ে যায় নদীর পাড়ে গেলে অমনি থেমে যায়।

উত্তরঃ রাস্তা।

(৩৬গায়েতে কন্টকাবৃত সজারু সে নয় মানুষে পেলে গন্ধ তখনি ছেদ হয়।

উত্তরঃ কাঠাল।

(৩৭আহার্য নয় তবু খায় সর্বজন, অনিচ্ছাতে বাধ্য হয়, করিতে ভক্ষণ।

উত্তরঃ আছাড়।

(৩৮জলে রই স্থলে রই জল বিনা কিছু নয়।

উত্তরঃ বরফ।

(৩৯লাল বরণ, ছয় চরণ, পেট কাটলে হাঁটে, মূর্খ লোকে বলবে কিসে পন্ডিতের শির ফাটে।

উত্তরঃ ডাস পিঁপড়া।

(৪০তিন বীর রারো শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।

উত্তরঃ পাশার ঘুঁটি

(৪১ভন্ ভন্ করে তবু ভোমরা নয় গলায় পৈতা তার বামুন তবু যে নয়।

উত্তরঃ।

(৪২কাঁটা ভরা অঙ্গ তার, সুদীর্ঘ আকার প্রাণ আছে, শিরে কেশের সম্ভার জিহবার আগে মধু, বিন্দু বিন্দু ঝরে জুড়ায় রসনাখানি, পান করে তারে।

উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।

(৪৩একটুখানি ঘরে চুনকাম করে

উত্তরঃ ডিম।

(৪৪ভয়ঙ্কর পথিক সে সকলে যে ডরায় খানিক পরে কাঁদিয়া সাগর সে ভাসায়।

উত্তরঃ বৃষ্টি।

কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড

PDF File DownloaNow

মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোড

PDF File Download Now

বাংলা ধাঁধা কালেকশনঃ

(৪৫একটুখানি পুষ্পরিনী টলমল করে, একটুখানি কুটা পাড়লে সর্বনাশ করে।

উত্তরঃ চোখ।

(৪৬আাঁধার পুকুর, গড়ান মাঠ, বত্রিশ কলাগাছ, একখানি পাট।

উত্তরঃ দাঁত জিহবা।

(৪৭ছোট ছোট গাছখানি তার কত ফল ধরে একটা যদি খায় তবে আহা-উহু করে।

উত্তরঃ বোম্বাই মরিচ।

(৪৮আমারও নাই, তোমারও নাই, আমরা কে তা বোঝ নাই

উত্তরঃ মানুষ।

(৪৯হাত পা তার ইটের সমান অতি পুরু ছাল, পেটে দিলে তাকে বাড়ে অনেক মান

উত্তরঃ গম গাছ।

(৫০এই পাড়ে খাগড়া ওই পাড়ে খাগড়া কখনও মিলেমিশে কখনও বা ঝগড়া

উত্তরঃ চোখের পাতা।

(৫১আট পা আঠারো হাঁটু জাল ফেলিয়া মরা ঠেঁটু শুকনায় ফেলিয়া জাল গাছে উঠিয়া নিল ফাল

উত্তরঃ মাকড়শা।

(৫২বিনা দুধে হইছে দই এমন কুমার পাব কই।

উত্তরঃ চুন।

(৫৩লাঠির মত গাছে সোনার ফল নাচে।

উত্তরঃ ভুট্টা গাছ।

(৫৪একই মায়ের সন্তান মোরা আমি তাকে ভাই বলি সে আমায় বলে না ভাই বলুনতো কি সম্পর্ক তাই।

 

(৫৫উঠান ঠন ঠন, বাড়িতে নাই খাই বস্তুর বাকল নাই।

উত্তরঃ লবণ।

(৫৬এ পাড়ে বুড়ি মরল ও পারে গন্ধ ছাড়ল।

উত্তরঃ কাঁঠাল।

(৫৭ঝাপাট জঙ্গল খেকে বের হলো সাপ ডিম পাড়ে কাপ কাপ।

উত্তরঃ বেতফুল।

(৫৮থাল ঝনঝন, থাল ঝনঝন থাল নিল চোরে, বৃন্দাবনে লাগলো আগুন কে নিভাইতে পারে।

উত্তরঃ রোদ।

(৫৯বৃক্ষ এক হইছে যে মাঠের উপর ডালে ডালে পুষ্প তার, ফুটিছে বিস্তর যৌবনকালেতে তারে সর্বলোকে খায়, হেমন্তে জন্ম তার, বসন্তে মরে যায়।

উত্তরঃ সরিষা ফুল।

(৬০এই দেখলাম এই নাই কী বলব সবই রাজার ঠাঁয়।

উত্তরঃ বিদ্যুৎ।

(৬১উপর থেকে পরলো বুড়ি হাত-পা তার আঠার কুঁড়ি।

উত্তরঃ কেল্লা।

(৬২দুই অক্ষরে নাম যায় সবদেশেতে রয় সর্বদেশেই তার সুনাম দুর্নাম স্বাক্ষ্য হয়ে রয়।

উত্তরঃ নদী।

(৬৩এক না জামিরের গাছ টোকা দিলে পরে রস।

উত্তরঃ চোখ।

(৬৪এমন একটি ফুল যে হয় উল্টা-পাল্টা যা-ই করি একই নাম হয়।

উত্তরঃ লিলি ফুল।

(৬৫একটু খানি গাছে রাঙ্গা বউটি নাচে।

উত্তরঃ পাকা মরিচ।

(৬৬জমিন থেকে বেরুল টিয়ে লাল টুপি মাথায় দিয়ে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ। 

উত্তর সহ বাংলা ধাধাঃ

(৬৭ঝাড়ের থেকে এলো খোজা পিছনে লাঠি, মাথায় বোঝা।

উত্তরঃ আনারস।।

(৬৮আল্লাহর কি কুদরত লাঠির মাঝে শরবত।

উত্তরঃ আখ।

(৬৯রাজার বাড়ির ছুড়ি এক বিয়ানেই বুড়ি।

উত্তরঃ কলাগাছ।

(৭০আকাশে টিরিবিরি চৌড়ালে বাসা আহারে খাইলো ছা এ কেমন তামাশা।

উত্তরঃ বাজপাখি।

(৭১আকাশের সমান দড়া বিনি কুমারের হাঁড়া বিনি কুমারের দই এমন গয়না কই।

উত্তরঃ ডাব।

(৭২পাতাটি ঢোলা, ফলটি কুঁজো হয় তাতে দেবতার পূজো।

উত্তরঃ কলা।

(৭৩খড়িতে জড়াজড়ি, ফলে অধিবাস ফুল নাই ফল নাই, ধরে বারো মাস।

উত্তরঃ পান।

(৭৪হরি হরি দন্ড, ছিরি ছিরি পাত, মাণিক দন্ড, য়োলখানি হাত।

উত্তরঃ সুপারী গাছ।

(৭৫উঠান ঠন্ ঠন্ বৈঠক মাটি মা গর্ভবতী, পুতে ধরছে ছাতি।

উত্তরঃ সুপারী গাছ।

Read More : সদগুরু জাগ্গি বাসুদেব জীবনী

(৭৬এ পাড় মালসা, ও পাড় মালসা মধ্যখানে লাল তামসা।

উত্তরঃ মসুরডাল।

(৭৭এক গাছে তিন তরকারী দাঁড়িয়ে আছে লালরিহারী।

উত্তরঃ সজনে।

(৭৮হেতা দিলাম থান হয়ে গেল লতা ফুল নাই, ফল নাই সবই তার পাতা।

উত্তরঃ পান।

(৭৯গা করে তার খসর মসর পাত করে তার ফেনী ফুল করে তার লাল তামাসা ফল করে কুস্তনি।

উত্তরঃ শিমূল।

(৮০ছিটকিরি ছিটকিরি পাতা বত্রিশ ডালে বাঁকা দেখতে সুন্দর খাইতে মিষ্টি মাণিক মুক্তো করছে বৃষ্টি।

উত্তরঃ।

(৮১কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়।

উত্তরঃ ডুমুর।

(৮২তলে মাটি উপরে মাটি তার মধ্যে সুন্দর বেটি।

উত্তরঃ হলুদ।

(৮৩কুল কুল কুলেরি ভাদ্র মাসে ধুলোরি কাঁচায় পাকায় সবাই খায় নেংটো হয়ে হাটে যায়।

উত্তরঃ তেঁতুল।

(৮৪রাজার বেটা রাম দাস খায় খোলা তার ফেলায় শাঁস।

উত্তরঃ চালতা।

(৮৫ইকরের তলে তলে ভিকমতির ছানি, কোন দেশে দেখিয়াছ গাছের আগায় পানি।

 

উত্তরঃ নারিকেল।

(৮৬হাতির দাঁত, কদম্বের পাত হয় শুধু ফুল খাও বসে মূল

উত্তরঃ মূলা।

(৮৭এক থালা সুপারী গণিতে পারে কোন ব্যাপারী।

উত্তরঃ আকাশের তারা।

(৮৮সফেদ শয্যা পড়ে আছে কেউ তাতে না শোয়, ভিতর থেকে খোলাম কুচি আঙিনাতে থোয়

উত্তরঃ সমুদ্র।

কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড

PDF File DownloaNow

মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোড

PDF File Download Now

আরো কিছু বাংলা ধাঁধাঁঃ

(৮৯সকালে চার পায়ে হাঁটে দুপুরে দুই পায়ে, সন্ধায় তিন পায়ে হাঁটে বলো তো কে যায়?

উত্তরঃ মানুষ।

(৯০ইটে গুরুগুরু, বৈঠা নাগর বিনা বৈঠায় বায় সে সাগর।

উত্তরঃ কচ্ছপ।

(৯১জ্বলছে তবু পুড়ছে না কোন সে প্রানী বলো তা।

উত্তরঃ জোনাকী।

(৯২টুক্কা দিলে টাকাটা লাল শাকের ঐ ডাঁটাটা।

উত্তরঃ কেন্নো।

(৯৩হাড়গোড় নেই কেবল মাসে। কালা কুচু জলে ভাসে।

উত্তরঃ জোঁক।

(৯৪ছোট কালে লেজ হয় বড় কালে খসে বাঘের মত লাফ দেয় কুকেুরের মত বসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ্গ।

(৯৫নেই পা, চলছে চাকা তবু তারা দুই ভাই চলছে কেবল শব্দ নাহি কভু।

উত্তরঃ দিনরাত্রি।

(৯৬একটুখানি জলে মাছ কিলবিল করে কারো বাবার সাধ্য নাই হাত দিয়ে তায় ধরে।

উত্তরঃ ফুটন্ত ভাত।

(৯৭মেটো গোয়াল, কাঠের গাই বাঁছুর ছাড়াই দুধ পাই।

উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।

(৯৮দেয়াল আছে, ছাদও আছে এমন এক ঘর ভিতর তার প্রবেশ করার একটাও নেই দ্বার।

উত্তরঃ মশারি।

(৯৯লেজ, মাথা, পাখা আছে পাখি তবুও নয়, ডানা তার মেলে দিয়ে উড়ে চলে যায়।

উত্তরঃ উড়োজাহাজ।

(১০০সারা মাথায় পক্ক কেশ মাথার ঘিলু খেতে বেশ।

উত্তরঃ তালের আঁটি।

(১০১লাল টুকটুক ছোটমামা গায়ে পরে অনেক জামা।

উত্তরঃ পেঁয়াজ।।

(১০২যমজ ভাই যায় আসে একবার গিয়ে না ফিরলে ধরেতে না প্রাণ থাকে।

উত্তরঃ শ্বাসপ্রশ্বাস।

(১০৩ছোট্ট একটা ঘরে, পঞ্চাশ টুপি পরা সৈনিক বাস করে।

উত্তরঃ দেশলাই।

(১০৪এরা বাপ বেটা ওরা বাপ বেটা আমতলা দিয়ে যায়, তিন খানা পাকা আম পেড়ে নিয়ে সমান ভাগেতে খায়।

উত্তরঃ বাপছেলেনাপিত।

(১০৫কাঁচায় তুলতুলে পাকায় সিঁদূর যে না বলতে পারে সে ধেড়ে ইঁদুর।

উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।

(১০৬চার রূপসী চার রং মিলন হলে এক রং।

উত্তরঃ পানচুনখয়েরসুপারী।

(১০৭জন্ম দিয়ে মা কাহার ফেলিয়া পালালো, পাড়া প্রতিবেশী বুঝি তাহারে পালিলো।

উত্তরঃ কোকিল।

(১০৮অষ্ট চরণ য়োল হাঁটু মাছ ধরতে যায় লাটু শুকনো ডাঙায় পেতে জাল শিকার ধরে চিরকাল।

উত্তরঃ মাকড়সা।

(১০৯পিতার আদেশ পেয়ে কোন যোগীবরে জননীর মাথা কাটে ভুমিতলে পাড়ে কী তাহার নাম বল শাস্ত্রে আছে লেখা বলতে কি পারো তার নাম আছে শেখা।

উত্তরঃ পরশুরাম।

(১১০মন দিয়ে শোনা সবে কালিদাসের ছন্দ হাজার দুয়ারী ঘরে স্বামী স্ত্রীতে বন্ধ।

উত্তরঃ মশারি।

 

 ১০টি মজার ধাঁধা। আর বুদ্ধির লড়াইয়ে বন্ধুদের হারিয়ে দিয়ে হয়ে ওঠো আড্ডার মধ্যমণি।

১. দুই হাত আছে তার/ আরো আছে মুখ/ পা ছাড়াও জিনিসটার মনে বড় সুখ। বলো তো জিনিসটা কী? উত্তর : ঘড়ি।

২. জিনিসটার এমন কী গুণ/ টাকা করে দেয় দ্বিগুণ? উত্তর : আয়নার সামনে টাকা ধরুন।

৩. মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও নেই প্রাণ/ বল তো জিনিসটার কী নাম? উত্তর : দস্তানা।

৪. ব্যবহারের আগে ভাঙতে হবে/ জিনিসটার উত্তর কে ক’বে? উত্তর : ডিম।

৫. ঘাড় আছে, মাথা নেই/ ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে দিই? বলো তো কী? উত্তর : বোতল।

৬. তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে/ উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা করে নিজে? উত্তর : টাওয়েল বা গামছা। ৭. বেড়ে যদি যায় একবার/ কোনোভাবেই কমে না আর? উত্তর : মানুষের বয়স।

৮. জিনিসটা একেবারেই তোমার/ অথচ ব্যবহার করে অন্যে, বারবার? উত্তর : তোমার নাম।

৯. সবাই তোমাকে ছেড়ে গেলেও সে যাবে না ছেড়ে/ চেষ্টা করে বলো দেখি, উত্তর কে পারে? উত্তর : তোমার ছায়া।

১০. হাজার বছরের পুরোনো হয়েও বয়স তার এক মাস/ আমাদের মাথার ওপরই জিনিসটার বাস? উত্তর : চাঁদ।

 

মজার মজার আজব ধাঁধা সমগ্র –

• ধাঁধা:
১). ভেতরে আমার সুষম খাদ্য বাইরে আর্বজনা।
আমার নিয়ে কাড়াকাড়ি করে কত রসিকজনা।
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
২). এক মাথা আট কান ঢলঢলে জামা গায়
ঠেলা দিলে উঠে ফুলে, তোমরা কি বলো তায়?
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
৩). তিন বর্ণে নাম তার কে বলিতে পারে,
গৃহ ছাড়া থাকে না সে সবে চিনে তারে।
আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে পানি যে গড়ায়,
মধ্যম ছাড়িতে তাতে পানি রাখা যায়।
শেষ বর্ণ ছাড় যদি জ্ঞানের মশাল,
ইহা বিনা ধরাতলে সকলি বেতাল।
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
৪). রজনীতে জম্ম তার দিবসে মরণ,
বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ,
ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন,
হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
ধাঁধাচর্চা আপনার মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়। এতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে বুদ্ধি বাড়ায়। সে নিমিত্তে রইলো আপনাদের জন্য আজকের ধাঁধা..
ধাঁধা পড়ুন শিখুন বুদ্ধির পরিক্ষা যাচায় করুন আপনার বুদ্ধি, বুদ্ধি মানদের জন্য প্রতিদিন ধাঁধার পোষ্ট।
আজকের ধাঁধা ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সকল সঠিক উত্তর
দাতাকে দেওয়া হবে প্রমোট। আর ধাঁধার
উত্তর দেওয়া হবে পরবর্তী পোষ্টে ইনশাআল্লাহ।
ধাঁধা শুরু ১৪
ডিসেম্বর ১৬ইং মোট ধাঁধা ৭৮৭ টি দেওয়া
হয়েছে। প্রতিদিন উত্তর সহ ধাঁধা পেতে চোখ রাখুন এই ধাঁধার পেইজে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকুন.
এতে আমাদের পরবর্তী পোষ্টের জন্য আগ্রহ তৈরি হবে।

 

কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড

PDF File DownloaNow

মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোড

PDF File Download Now

মজার মজার আজব ধাঁধা সমগ্র –

১). কোন ড্রেস পৃথিবীর সবার আছে কিন্তু কেউ গায়ে পড়েনা। বলুন দেখি. . .
★ উত্তরঃ এডড্রেস।
২). নামে আছে কামে নাই, কিনতে গেলে দামে নাই।
★ উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।
৩). তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস,
দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ
এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে,
বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।
★ উত্তরঃ বকুল ফুল।
৪). তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে,
প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে,
মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।
★ উত্তরঃ বিছানা।

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

Leave a Reply