Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
What is Egg Donation: বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে কোটি টাকা ধার, ডিম্বাণু বিক্র

What is Egg Donation: বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে কোটি টাকা ধার, ডিম্বাণু বিক্রি করে ধার মেটাচ্ছেন তরুণী

ভারতীয় হিসাবে প্রায় ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা ধার হয়েছে এই ছাত্রীর। কিন্তু পাশ করে কোনও চাকরি পাননি তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ কত হতে পারে? নামজাদা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করলেই বা কত পৌঁছোতে পারে পড়ার খরচ? কী ভাবছেন? কয়েক লক্ষ? না, তার চেয়ে অনেকটাই বেশি। ভারতীয় অর্থের হিসাবে প্রায় ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা। পড়ার খরচ চালাতে গিয়েই এই পরিমাণ অর্থ ধার করতে হয়েছে এক তরুণীকে। পড়া শেষে চাকরিও পাননি। ফলে নিজের ডিম্বাণু বিক্রি করে ধার শোধ করতে হচ্ছে তাঁকে।

ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে। কাসান্ড্রা জোনস নামের ওই তরুণী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ চালাতে তাঁকে প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার ধার করতে হয়েছিল। ভারতীয় অর্থের হিসাবে সেটিই ওই ১ কোটি ১৯ লক্ষের মতো।

ঘরে বাইরে বায়োস্কোপ ভাগ্যলিপি ময়দান

What is Egg Donation: বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে কোটি টাকা ধার, ডিম্বাণু বিক্রি করে ধার মেটাচ্ছেন তরুণী

পড়াশোনার খরচ চালাতে ধার হয়েছে মারাত্মক। (

পড়াশোনার খরচ চালাতে ধার হয়েছে মারাত্মক। (প্রতীকী ছবি)

What is Egg Donation: বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে কোটি টাকা ধার, ডিম্বাণু বিক্রি করে ধার মেটাচ্ছেন তরুণী

 

ভারতীয় হিসাবে প্রায় ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা ধার হয়েছে এই ছাত্রীর। কিন্তু পাশ করে কোনও চাকরি পাননি তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ কত হতে পারে? নামজাদা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করলেই বা কত পৌঁছোতে পারে পড়ার খরচ? কী ভাবছেন? কয়েক লক্ষ? না, তার চেয়ে অনেকটাই বেশি। ভারতীয় অর্থের হিসাবে প্রায় ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা। পড়ার খরচ চালাতে গিয়েই এই পরিমাণ অর্থ ধার করতে হয়েছে এক তরুণীকে। পড়া শেষে চাকরিও পাননি। ফলে নিজের ডিম্বাণু বিক্রি করে ধার শোধ করতে হচ্ছে তাঁকে।

 

ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে। কাসান্ড্রা জোনস নামের ওই তরুণী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ চালাতে তাঁকে প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার ধার করতে হয়েছিল। ভারতীয় অর্থের হিসাবে সেটিই ওই ১ কোটি ১৯ লক্ষের মতো।

 

ট্রেন্ডিং স্টোরিজ

 

ডায়াবিটিসের সমস্যা কমাতে পারে এই পানীয়। (ফাইল ছবি)

Tips to Control Blood Sugar: কয়েক মিনিটেই কমবে ডায়াবিটি ….

কোভিড পরীক্ষার ফল কি ভুল আসতে পারে? (প্রতীকী ছবি)

How to Detect Omicron: কোভিডের সব রকম লক্ষণ রয়েছে, কিন্ ….

প্রজাতন্ত্র দিবসের ছবি। (ফাইল ছবি)

Republic Day 2022: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জেনে নিন, এই ….

আপনিও কি প্রিয়াঙ্কার মতো সারোগেসির মাধ্যমে মা হতে পারেন? (ফাইল ছবি)

Rule of Surrogacy: চাইলে আপনিও কি প্রিয়াঙ্কার মতো সারোগ ….

মজার কথা, তিনি একা নন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ চালাতে ধার নিয়ে তা ফেরত দিতে সমস্যায় পড়েন অনেকেই। এবং সেই ধার শোধ করতে গিয়ে অনেকেরই নাভিশ্বাস ওঠে। যে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য এমন সমস্যায় পড়েন ছাত্রছাত্রী এবং তাঁদের অভিভাবকরা, সেই তালিকায় একেবারেই গোড়াতেই রয়েছে নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখানে পড়ার খরচ যেমন বেশি, তেমনই পড়া চলাকালীন অর্থ সঙ্কটে পড়লে তার প্রমাণ দেখিয়েও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে বিশেষ সাহায্য পাওয়া যায় না।

 

এত দিন এই বিষয়গুলি টুকটাক আলোচনা চললেও কাসান্ড্রার ঘটনাটি সকলকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে পড়াশোনার খরচ চালাতে কী অবস্থা হচ্ছে অনেকের।

 

২৮ বছরের তরুণী জানিয়েছেন, ধার শোধ করতে ইতিমধ্যেই ৫ বার নিজের ডিম্বাণু বিক্রি করেছেন তিনি। তাতে তাঁর মোট আয় হয়েছে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এখনও বাকি ১ লক্ষ ১০ হাজার ডলার। ভারতীয় অঙ্কে প্রায় ৮২ লক্ষ টাকা।

 

এভাবে ডিম্বাণু বিক্রি করে ধার শোধ করার ফলও ভয়াবহ হতে পারে। তেমন আশঙ্কার কথা চিকিৎসকরা নাকি জানিয়েছেন কাসান্ড্রাকে। তবুও পিছিয়ে আসতে পারেননি তিনি।

কী কী হতে পারে এর ফলে?

 

চিকিৎসকরা তাঁকে জানিয়েছেন, ডিম্বাণু দেওয়া মোটেই রক্তদানের মতো নয়। এর আগে হাজারো পরীক্ষা করানো হয়। দেখা হয়, দাতার শরীরে কোনও অসুখ আছে কি না। তাঁর বয়স, নেশার অভ্যাস, স্বাস্থ্য— সব দিক দেখে তবেই ডিম্বাণু নেওয়া হয় তাঁর থেকে।

 

যিনি দিচ্ছেন, তাঁর ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যাও। যেমন কোলন ক্যানসার, ভবিষ্যতে আর মা হতে না পারার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে এর ফলে। শরীরে হরমোনের ভারসাম্যও নষ্ট হতে পারে। হতে পারে আরও অনেক কিছু। পুরোটা হয়তো চিকিৎসকরাও জানেন না। কারণ এত কম পরিমাণে এই কাজ হয় যে, এ সম্পর্কে চিকিৎসকদেরও ধারণা পরিষ্কার নয়।

 

এত কিছু জেনেও পিছিয়ে আসতে পারেননি কাসান্ড্রা। ধার শোধ করার জন্য আপাতত এটাই তাঁর একমাত্র রাস্তা। হয়তো আরও অনেকেরও।

Leave a Reply