Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
প্রেমে রাজি না হওয়ায় কিশোরীকে ধর্ষণ, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

প্রেমে রাজি না হওয়ায় কিশোরীকে ধর্ষণ, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

শেরপুর জেলার সদর থানাধীন টাঙারিয়াপাড়ার ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ধর্ষিতার পিতা-মাতা।

এ ঘটনায় থানায় মামলা করার পরেও পুলিশ আসামিকে গ্রেফতার করছে না বলে অভিযোগ তুলেছে পরিবারটি।

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা কমাতে পারে ৫০ সিসি স্কুটার

বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আসামিকে গ্রেফতারে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে মানববন্ধন করেছেন ধর্ষিতা ও তার বাবা-মা।

এ ঘটনায় গত ২৫ আগস্ট ধর্ষিতার মা আনোয়ারা খাতুন বাদী হয়ে ৩ জনের বিরুদ্ধে শেরপুর সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার আসামিরা হলেন ১. মো. সাইফুল ইসলাম, পিতা জিগার আলি মহুর ২. মোছা. নৌশী, পিতা মো. মোকলেছ ৩. মো. বিল্লাল, পিতা মো. হাবুল মিয়া।

মামলার বিবরণীতে বলা হয়েছে, গত ২৩ আগস্ট উক্ত কিশোরী মশার কয়েল কেনার জন্য দোকানে যায়। সেখান থেকে সাইফুল ইসলাম ও তার সঙ্গীরা সিএনজিতে করে পাশের বাঘেরচর গ্রামে হাবুল প্রিমিয়ার ক্লাব ঘরে তুলে নিয়ে যায়।

সেখানে ক্লাব ঘরের দরজা বাইরে থেকে তালা দিয়ে আমার মেয়েকে ধর্ষণ করে। পরে আমার মেয়ে চিৎকার চেঁচামেচি করলে আশে-পাশের লোকজন ছুটে এসে তালা ভেঙে ঘটনাস্থল থেকে মেয়েকে উদ্ধার করে।

ধর্ষিতার বাবা মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, এত দিন হলো ধর্ষণ হয়েছে পুলিশ আসামিকে ধরবে বলেও ধরছে না। অথচ সাইফুল ইসলাম দিব্বি সব জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। তারা বলছে, পুলিশ আমাদের কিছু করতে পারবে না। আসামি নাকি কোর্ট থেকে জামিনও নিয়েছে।

ব্র্যাক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা ‘রেপিস্ট’ সেই বাবা গ্রেপ্তার

মনজুরুল ইসলাম বলেন, আমার মেয়ে ৬ষ্ঠ শ্রণিতে পড়ে। গত ৩-৪ মাস আগে থেকে সাইফুল ইসলামসহ তার সঙ্গীরা প্রায়ই আমার মেয়েকে স্কুলে যাওয়ার সময় প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করত এবং বিভিন্ন অশ্লীল কথাবার্তা বলত। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

জানতে চাইলে মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা শেরপুর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (নিরস্ত্র) এস এম আবদুল্লাহ আল মামুন বাংলানিউজকে বলেন, আসামি সাইফুল ইসলাম এলাকায় ঘুরাঘুরি করছে বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমরা আসামিকে ধরার জন্য অভিযান অব্যাহত রেখেছি। আমাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। পাশাপাশি ভুক্তভোগী পরিবারকেও বলেছি, আপনাদের কাছে আসামির কোনো তথ্য থাকলে পুলিশকে জানাবেন। এই ধর্ষণের মেডিক্যাল রিপোর্ট আমাদের হাতে এখনো আসেনি। মেডিক্যাল রিপোর্ট আসতে মাসখানেকের মতো সময় লাগে।

Leave a Reply