Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি গান কী?

বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি গান কী?

বলিউডের সেরা দশ গান

হিন্দি সিনেমার সর্বকালের সেরা দশ গান নিয়ে হয়েছে অনেক তালিকাই। সম্প্রতি এমনি একটা তালিকা করেছে ‘আউটলুক ইন্ডিয়া’।

১. মন রে, তু কাহে না ধীর ধারে

১৯৬৪ সালের ‘চিত্রলেখা’র এই গানটি গেয়েছিলেন মোহাম্মদ রফি। সাহির লুধিয়ানভির কথায় সুর দিয়েছিলেন রোশন।

গানটি অশোক কুমারের লিপে। পরিচালক কিদার শর্মার এই ছবিটি ছিল তাঁরই আগের ‘চিত্রলেখা’র (১৯৪১) রিমেক।

২. তেরে মেরে সাপনে এক রং হে

এস ডি বর্মণের সুরে ‘গাইড’ [১৯৬৫]-এর সব গানই হিট। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ‘তেরে মেরে সাপনে এক রং হে’ আছে সেরা গানের তালিকার দুই নম্বরে। এটাও মোহাম্মদ রফির গাওয়া। গানটির কথা লিখেছিলেন শৈলেন্দ্র। রোমান্টিক মুডের গানটিতে কণ্ঠ মিলিয়েছিলেন দেব আনন্দ।

৩. কুছ তো লোগ কহেঙ্গে

আর ডি বর্মণকে তখন সবাই ‘ওয়েস্টার্ন কম্পোজার’ বলে সমালোচনা করছে। এর মধ্যেই ১৯৭১ সালে ‘অমর প্রেম’-এ পাওয়া গেল নতুন এক পঞ্চমকে।

ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত ঘেঁষা গানগুলো পেল রাতারাতি জনপ্রিয়তা। কিশোর কুমারের গাওয়া এ গানটি একটু বেশি হিট। রাজেশ খান্নার লিপে এই গান লিখেছিলেন আনন্দ বক্সি।

৪. ওয়াক্ত নে কিয়া কেয়া হাসিন সিতম

১৯৫৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘কাগজ কি ফুল’ ফ্লপ করলেও পেয়েছিল সমালোচকদের প্রশংসা। আর এস ডি বর্মণের সুরে ছবিতে গীতা দত্তের গাওয়া গানটি মানুষের মুখে মুখে ফিরেছে অনেক দিন। ঠোঁট মিলিয়েছিলেন ওয়াহিদা রহমান। কথা লেখেন উর্দু কবি কাইফি আজমি।

৫. পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া

‘মুঘল-ই-আযম’-এর ১২টি গানের কোনোটির চেয়ে কোনোটির জনপ্রিয়তা কম নয়। তবে লতা মুঙ্গেশকরের গাওয়া এ গানটি এখনো মানুষের মুখে মুখে ফেরে। নওশাদের সুরে গানটির রেকর্ড চূড়ান্ত হতে সময় লেগেছিল পুরো এক দিন। প্রথম দুইবার শাকিল বেদাউনির লেখা পছন্দ হয়নি সুরকারের। তৃতীয়বার লেখায় চূড়ান্ত হয় ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া’। পর্দায় গানটি মধুবালার লিপে।

৬. ও সাজনা, বরখা বাহার আয়ি

শৈলেন্দ্রর লেখা আর সলিল চৌধুরীর সুরে লতা মুঙ্গেশকরের গাওয়া গানটি ষাটের দশকের বড় হিট। ‘পরখ’-এর সংগীত পরিচালনার পাশাপাশি গল্পও লিখেছিলেন সলিল চৌধুরী, যা তাঁকে এনে দেয় ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কার। আর বৃষ্টি দৃশ্যে গানটিতে কণ্ঠ মিলিয়েছিলেন সাধনা।

৭. চুরালিয়া হে তুমনে জো দিল কো

আশা ভোঁসলে ও মোহাম্মদ রফির গাওয়া এই গানটিকে অনেকেই বলিউডের সেরা রোমান্টিক গান বলে মনে করে। আর ডি বর্মণ গানটি সুর করেছিলেন ‘ইফ ইটস টিউজডে’র অনুপ্রেরণায়। ‘ইয়াদো কি বরাত’ ছবির গানে অভিনয় করেন জিনাত আমান ও ধর্মেন্দ্র।

৮. কাভি কাভি মেরে দিল মে

সুরকার খৈয়াম গানটি তৈরি করেছিলেন ১৯৫০ সালে। কিন্তু চেতন আনন্দের নাম ঠিক না হওয়া সে ছবিটি আর মুক্তিই পায়নি। তখন গানটি রেকর্ড করা হয় গীতা দত্ত আর সুধা মালহোত্রার কণ্ঠে। ১৯৭৬ সালে যশ চোপড়ার দ্বিতীয় ছবি ‘কাভি কাভি’তে সেই গান মুক্তি পায় মুকেশের কণ্ঠে, পর্দায় ঠোঁট মেলান অমিতাভ বচ্চন। এ ছবির গানের জন্য সেরা সুরকার হিসেবে ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কার পান খৈয়াম।

ধর্ম নিয়ে কটুক্তির অভিযোগে প্রবাসীর আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে হামলা প্রধানমন্ত্রীর এলাকায় : শ্রী অরবিন্দু রায়।

৯. দিল চিজ কেয়া হ্যায়

খৈয়ামের সুরে আশা ভোঁসলের গাওয়া অন্যতম জনপ্রিয় গান। ১৯৮১ সালের ‘উমরাও জান’-এ বাইজি নাচের আসরে গানে অভিনয় করেন রেখা।

১০. কাল হো না হো

২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘কাল হো না হো’র সাত গানের অ্যালবামটি ছিল বছরের সেরা ব্যবসাসফল অ্যালবাম। সুরের জন্য ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ড ও জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন শঙ্কর-এহসান-লয়। ছবির সব গানই জাভেদ আখতারের লেখা। সনু নিগমের গাওয়া ছবির টাইটেল ট্র্যাক ছাড়াও গানটির স্যাড ভার্সন গেয়েছিলেন অলকা ইয়াগনিক ও রিচা শর্মা। গানটির সঙ্গে পর্দায় গলা মেলান শাহরুখ খান।

Leave a Reply