Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
প্রবাদ কাকে বলে উদাহরণ দাও, প্রবাদ ও প্রবচনের পার্থক্য, প্রবাদ বাক্য তালিকা,

বাগধারা কাকে বলে, প্রবাদ বাক্য কাকে বলে, প্রবাদ ও প্রবচনের মধ্যে পার্থক্য, প্রবচন কাকে বলে, বাগধারা ও প্রবাদ-প্রবচনের পার্থক্য

উত্তর:– বাগধারা: যে পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ বিশিষ্ট অর্থে ব‍্যবহারের ফলে আভিধানিক অর্থ অতিক্রম করে অন্য ব‍্যঞ্জনাগত অর্থ প্রকাশ করে।তাদের বাগধারা বলে।
যেমন= অ-আ-ক-খ(প্রাথমিক জ্ঞান)
টাকার গরম(অর্থের অহংকার)
মুখচোরা(লাজুক)
টনক নড়া(খেয়াল করা)

২৷ প্রবাদ বাক্য কাকে বলে ? চারটি উদাহরণ দিন ।

প্রবাদ বাক‍্য: প্রবাদ বাক্যের সংজ্ঞায় বলা হয়েছে:- “A Proverb is a short sentence based on long experience” — Miguel de Cervantes
অর্থাৎ দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ফলে সৃষ্ট কোনো বাক্যকে প্রবাদ বাক্য বলে‌।
উদাহরণ-
কান টানলে মাথা আসে।
মোল্লার দৌড় মসজিদ পযর্ন্ত।
চোরে চোরে মাসতুতো ভাই।
উচিত কথায় বন্ধু বেজার।

৩৷ প্রবচন কাকে বলে ? চারটি উদাহরণ দিন।

প্রবচন: প্রজ্ঞাবান ব‍্যক্তি বা মনীষীর অভিজ্ঞতা বা প্রতিভার দ্বারা সৃষ্ট বাক‍্যকে প্রবচন বলা হয়।
উদাহরণ:
যদি বষে মাঘের শেষ
ধন‍্যি রাজার পুণ‍্যি দেশ।(খনার বচন)
নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায় ?(ভারতচন্দ্র)

৪৷ প্রবাদ ও প্রবচনের মধ্যে পার্থক্য লিখুন ।

প্রবাদ ও প্রবচনের পাথক‍্য:
ক. প্রবাদ বাক্য গোষ্ঠী মানুষের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার দ্বারা রচিত। কিন্তু প্রবচন ব‍্যক্তি মানুষের অভিজ্ঞতা ও মননশীলতা দ্বারা রচিত।
খ.গোষ্ঠীগত রচনা তাই অঞ্চল ভেদে ভাষা ও শব্দ বদলে যেতে পারে। কিন্তু প্রবচন ব‍্যক্তিগত রচনা তাই অপরিবর্তিত থাকে।
প্রবাদের উদাহরণ:আঙুর ফল টক।
প্রবচনের উদাহরণ:বন‍্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে।(সঞ্জীব চন্দ্র চট্টপাধ‍্যায়)

৫৷ বাগধারা ও প্রবাদ-প্রবচনের পার্থক্য লিখুন ।

বাগধারা ও প্রবাদ-প্রবচনের পার্থক্য:
ক. বাগধারা পদসমষ্টি বা বাক্যাংশ নিয়ে রচিত কিন্তু প্রবাদ-প্রবচন পূর্ণ বাক্য নিয়ে গঠিত।
খ. বাগধারায় কোনো গল্প বা কাহিনি থাকে না কিন্তু প্রবাদ-প্রবচনে কোনো গল্প বা কাহিনি লুকিয়ে থাকে।
গ. বাগধারা আভিধানিক অর্থের বাইরে ব‍্যঞ্জনাগত অর্থ প্রকাশ করে কিন্তু প্রবাদ-প্রবচনে সমগ্র বাক্যটি কোনো অভিজ্ঞতাকে প্রকাশ করে।
ঘ. বাগধারা পদসমষ্টি বিশেষ‍্য বা বিশেষণ রূপে বাক্যে প্রযুক্ত হয় অন্যদিকে প্রবাদ-প্রবচন কোনো ঘটনা বা পরিস্থিতিকে ব‍্যঞ্জিত করে।

প্রবাদ-প্রবচনের উদাহরণ:
বামুন গেল ঘর তো লাঙল তুলে ধর।

গায়ে মানে না আপনি মোড়ল ।
বাগধারার উদাহরণ:
গোড়ায় গলদ
আকাশ কুসুম

 

বাছাই করা কিছু বাগধারা , প্রবাদ- প্রবচনের তালিকা দেওয়া হলঃ

বাগধারা:-

১।অকূল পাথার (একেবারে নিঃসহায় অবস্থা, মহাবিপদ) : আমি এখন অকূল পাথারে হাবুডুবু খাচ্ছি, ব্যবসা তাে গেছেই, তার ওপর মোবাইল ফোনটিও চুরি হয়ে গেছে।

.২। অরণ্যে রােদন (নিষ্ফল আবেদন) : আমি আগেই জানতাম,মোহনবাবুর কাছে আমাদেরর সব আবদারই অরণ্যে রােদনে পরিণত হবে।

৩। অকাল কুম্মাণ্ড (অকর্মণ্য, অপদার্থ) : এতসব সুযােগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও অবিনাশবাবুর ছেলেটি জীবনে উন্নতি করতে পারল না, সে সত্যিই একটা অকাল কুম্মাণ্ড।

৪। অগস্ত্য যাত্রা (শেষ যাত্রা, চিরবিদায়) : আচ্ছা, তােমরা এমন মন খারাপ করছো কেন বলাে তাে, এটা আমার অগস্ত্য যাত্রা নাকি; দু-মাস পরেই তাে আমি ফিরে আসবো।

৫। অন্ধের যষ্টি (অক্ষমের একমাত্র সম্বল) : অন্ধের যষ্টির মতাে করাে গাে আমারে।

৬। আদার ব্যাপারি (সামান্য বিষয়ে যে ব্যাপৃত, বৃহৎ ব্যাপারের সঙ্গে যার সম্পর্ক নেই) ; আমরা সামান্য মানুষ, দেশের মন্ত্রীরা কে কী করছেন, তা নিয়ে মাথা ঘামানাের অর্থ আদার ব্যাপারি হয়ে জাহাজের খবর রাখা ছাড়া কিছুই নয়।

৭। আকাশ কুসুম (অলীক কল্পনা) : একদিন তুমি বিশাল কিছু হবে, এ কিন্তু তােমার একেবারে আকাশ কুসুম কল্পনা নয়।

৮। আক্কেল সেলামি (বােকামির জন্য লােকসান) : টিকিট না কেটে ট্রেনে উঠে দুশো টাকা আক্কেল সেলামি দিতে হল।

৯। শাপে বর (ক্ষতির পরিবর্তে লাভ) : প্রধানশিক্ষকের কড়া শাস্তির ভয়ে সে প্রধানশিক্ষককে এড়িয়ে যায়, আজ তাঁর হাতে সে শাস্তি পেল বটে কিন্তু তার সুনজরে পড়ে গেল, এ তাে তার শাপে বর হল।

১০। চুনােপুটি (গুরুত্বহীন ব্যক্তি): যতীনবাবুর কাছে কত বড়ো বড়ো মানুষই পাত্তা পায় না, আর আমরা তাে চুনাে পুঁটি !

১১।কলুর বলদ (পরিশ্রমী, ফলভােগী নয়) : বুদ্ধি না থকলে এ-সংসারে শুধু কলুর বলদ হয়ে ঘানি টেনেই যেতে হবে , আর কিছু করা হবে না।

১২।বিড়ালতপস্বী (ভণ্ড): ও পাড়ার নিধু কাকু যতই ফেঁটা-তিলক কেটে সাধু সাজুক না কেন, ওকে বিশ্বাস কোরাে না, ও একটা আসলে একটা বিড়ালতপস্বী।

১৩। ব্যাঙের সর্দি (অবিশ্বাস্য ব্যাপার) : চা-খাের মানুষ তুমি আজকে বলছো যে চা খাবে না, বলছ কী হে, এ যে দেখি ব্যাঙের সর্দি ।

১৪। তুলসী বনের বাঘ (ভণ্ড সাধু): লালুবাবু লােকটা সবসময় ধর্মের বুলি আওড়ায়, আসলে কিন্তু উনি তুলসী বনের বাঘ।

১৫। আমড়া কাঠের চেঁকি (অন্তঃসারশূন্য): অরিন্দম বাক্যবাগীশ হলে কী হবে , বড় লোকের ছেলে ও আসলে একটি আমড়া কাঠের চেঁকি, কোনাে কাজে লাগে না।

১৬। শিরে সংক্রান্তি (সমূহ বিপদ): সামনে পরীক্ষা, কিছুই পড়া হয়নি চন্দনের , তাই সে যেতে চাইছে না, ওর তাে শিরে সংক্রান্তি অবস্থা।

১৭। পুকুর চুরি (সর্বস্ব চুরি): মালিকের অবর্তমানে ম্যানেজারবাবু তো দেখি পুকুর চুরি করার মতলব করে আছেন।

১৮। শাঁখের করাত (উভয় সংকট): বকুলবাবু দল ছাড়লে সহকর্মীরা বদনাম দেবে, আবার দলে থাকলে সাধারণ মানুষ পদলোভি বলবে, তিনি এখন শাঁখের করাতে পড়েছেন।

১৯। খাল কেটে কুমির আনা (নিজের দোষে নিজে বিপদে পড়া): দুষ্ট প্রকৃতির লােক জেনেও সাবলুকে নিজের বাড়ির দেখাশােনার দায়িত্ব দিয়ে ধনীরামবাবু আসলে খাল কেটে কুমির এনেছেন।

২০। অষ্টরম্ভা (নিষ্ফলা) : হানিফদা শুধু মুখে বড়ো বড়ো কথা বলে কিন্তু কাজের বেলা তাে দেখি অষ্টরম্ভা।

২১। টইটম্বুর (কানায় কানায়): চারদিনের বৃষ্টিতে নদী-খাল-বিল জলে একেবারে টইটম্বুর হয়ে গেছে।

২২। জলের আলপনা (নশ্বর, ক্ষণস্থায়ী) : মহাকালের কাছে মানুষের কীর্তি, সাম্রাজ্যবাদ ,—সবই জলের আল্পনার মতাে শেষপর্যন্ত সবই বিলীন হয়ে যায়।

২৩। কড়ায় গন্ডায় (সম্পূর্ণ হিসাব অনুসারে): তোমার যা পাওনা রয়েছে বলো আমি কড়ায় গন্ডায় সব মিটিয়ে দিয়ে চলে যাবো।

২৪। অহি-নকল সম্পর্ক (চিরশত্রুতা) : পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে কলহের ফলে দু-ভায়ের গলাগলি সম্পর্ক এখন অহি-নকুল সম্পর্কে পরিণত হয়েছে।

২৫। আঁতে ঘা (অন্তরে আঘাত): উচিত কথা বললেই সকলের আঁতে ঘা লেগে যায়।

২৬। আলালের ঘরের দুলাল (অতিশয় আদরে পালিত ধনী সন্তান) : ঋত্বিকের কথা ছেড়ে দাও, ও হল আলালের ঘরের দুলাল — ওকে দিয়ে এসব কাজ হবে না ।

২৭। উত্তম-মধ্যম (প্রহার) : আজকে বাজারে পকেটমার ধরা পরে জনতার হাতে আগে বেশ কিছু উত্তম-মধ্যম খেল; তারপর পুলিশ এসে ধরে নিয়ে গেল।

২৮। উলুবনে (বেনাবনে) মুক্তো ছড়ানাে (অপাত্রে উত্তম উপদেশ / বস্তু দান) : এরকম আড্ডাস্থলে দর্শনের তত্ত্ব ব্যাখ্যা করা মানে উলুবনে মুক্তো ছড়ানাে ছাড়া আর কিছুই নয়।

২৯। উভয় সংকট (উভয় দিকেই বিপদ) : নিজামির এখন উভয় সংকট, বাড়িতে মা অসুস্থ আর অফিসে ধর্মঘট, কোনদিক সামলাবে বুঝতে পারছে না।

৩০। কলকে পাওয়া (পাত্তা পাওয়া) : বিদিপ্তার যত কিছু দিদিগিরি আমাদের কাছেই, অন্য জায়গায় তাে কলকে পাওনা সে।

আরো কিছু বাগধারা ও তার অর্থ দেওয়া হলঃ

কূপমণ্ডুক (সংকীর্ণ জ্ঞানের অধিকারি)

একাদশে বৃহস্পতি (পরম সুসময়)

কাঠের পুতুল (নির্জীব পদার্থ প্রায়)

কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে (এক কষ্টের ওপর অন্য কষ্ট)

খয়ের খা (তােষামােদকারী)

গােবর গণেশ (নির্বোধ)

গৌরচন্দ্রিকা (ভণিতা)

গােকুলের ষাঁড় (ভবঘুরে)

ঘােড়ার ডিম (অলীক বস্তু)

চক্ষুদান করা (চুরি করা)

চাঁদের হাট (বহু গুণী ব্যক্তির সমাবেশ)

চিনির বলদ (পরিশ্রম করে কিন্তু ফল ভােগ করতে পারে না)

 

 

প্রবাদ:-

১। অতি বাড় বেড়ো নাকো ঝড়ে ভেঙে যাবে;অতি ছোট হয়ো নাকো ছাগলে মুড়াবে।

২। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ।

৩। আগে আপন সামাল কর,শেষে পরকে গিয়ে ধর।

৪। আপনি ঠাকুর ভাত পায় না,শংকরাকে ডাকে।

৫। উঠতি মুলো পত্তনে চেনা যায়।

৬। উচিত কথায় বন্ধু বেজার, গরম ভাতে বিলাই বেজার।

৭। উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে।

৮। এক মাঘে শীত যায় না।

৯। এমনি নাচুনি বুড়ি, তার উপর ঢোলের বাড়ি।

১০। শুকনো কথায় চিঁড়ে ভেজে না।

১১। কাঙালের কথা বাসি হলে ফলে।

১২। কাদায় পড়লে হাতি, চামচিকেতে মারে লাথি।

১৩।গঙ্গা জলে গঙ্গা পূজা।

১৪। ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি।

১৫। ঘুঁটে পোড়ে গোবর হাসে।

১৬। ঘরের শত্রু বিভীষণ।

১৭। চাচা আপন প্রাণ বাঁচা।

১৮। চোরে উপর বাটপাড়ি।

১৯। চোরের সাক্ষী গাঁট কাটা, শুঁড়ির সাক্ষী মাতাল।

২০।ছুঁচ হয়ে ঢোকে ফাল হয়ে বেরোয়।

২১। ছাগলে কি না খায়, পাগলে কি না কয়?

২২। ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকা স্বপ্ন দেখা।

২৩। কপালে নাই ঘি , ঠকঠকালে হবে কি ।

২৪। ডুব দিয়ে জল খেলে অমাবস্যার বাপেও জানে না।

২৫। নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল।

২৬। ধর্মের কল বাতাসে(আপনি)নড়ে, পাপ করলে ধরা পড়ে।

২৭। নুন আনতে পান্তা ফুরায়।

২৮। পুরুষের দশ দশা, কখনও হাতি কখনও মশা।

২৯। পুরানো চাল ভাতে বাড়ে।

৩০। বামুন গেল ঘর তো লাঙল তুলে ধর।

আরো কিছু প্রবাদ বাক্যের উদাহরণঃ

গাছ তার ফলে পরিচয়।

গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল।

গেঁয়ো যোগী ভিখ পায় না ।

ঘরে পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায় ।

চকচক করলেই সোনা হয় না।

চেনা বামুনের পৈতার দরকার হয় না।

চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।

জোর যার মুলুক তার।

জলে কুমির ডাঙায় বাঘ।

টাকায় টাকা আনে।

যেমন কর্ম তেমন ফল।

যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আশ।

ঠাকুর ঘরে কেরে, আমি কলা খাই না।

ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়।

দুধ কলা দিয়ে কালসাপ পোষা।

দশের লার্ঠি একের বোঝা।

নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা।

নানা মুনির না পথ।

বিপদ কখনও একা আসে না।

 

প্রবচন:-

১। মাকড়ের হাথে যেহ্ন ঝুনা নারীকল । (শ্রীকৃষ্ণকীর্তন)

২। দেখিল কোকিল বেল গাছের উপরে।/আরতিল কাক তাক ভখিতেঁ না পারে। (শ্রীকৃষ্ণকীর্তন)

৩। আপনা মাংসেঁ হরিণা বৈরী ।(চর্যাপদ)

৪। হাথেরে কাঙ্কাণ মা লৌউ দাপণ। (চর্যাপদ)

৫। পড়শী হইলে শত্রু গৃহে সুখ নাই। (পদ্মাবতী :আলাওল)

৬। দুগ্ধ দিয়া কেন পোষ কাল সাপ(চন্ডীমঙ্গলঃ মুকুন্দ চক্রবর্তী)

৭। পরে নিন্দ নাহি দেখ ছিদ্র আপনার। (কাশিদাশি মহাভারত)

৮। বৈপত্ত্যের কালে কেহ নাহি মিলে সখা। (মনসামঙ্গল)

৯। ‘জন্মভূমি জননী স্বর্গের গরিয়সী’ ( রায়গুনাকর ভারতচন্দ্র)

১০। ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’,. ( “” )

১১। ‘নগর পুড়িলে কি দেবালয় এড়ায়’। ( “” )

১২। ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’। ( “” )

১৩। ‘বড়র পিরীতি বালির বাঁধ/ ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণেকে চাঁদ’। ( “” )

১৪। ‘এত ভঙ্গ বঙ্গদেশ তবু রঙ্গে ভরা।’ (ঈশ্বর গুপ্ত)

১৫। ‘ছেড়ে দিলাম পথটা বদলে গেল মতটা’ (দ্বিজেন্দ্রলাল রায়)

১৬। ‘মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ’ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

১৭। ‘বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে।’ (সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)

১৮। জম্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে? চিরস্থির কবে নীর হায়রে জীবন নদে? ” (মাইকেল মধুসূদন দত্ত)

১৯। “গতি যার নীচ সহ নীচ সে দুর্মতি।” (মাইকেল মধুসূদন দত্ত)

২০। “ রাত্রি বলবে নেই, নক্ষত্র বলবে নেই
শহর বলবে নেই, সাগর বলবে নেই
হৃদয় বলবে- আছে ” (রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ)

২১। ” ধর্মতলা ধর্মহীন গোহত্যার ধাম”। (ঈশ্বর গুপ্ত)

২২। ”শয্যায় ভার্যার প্রায় ছারপোকা ওঠে গায়।” (ঈশ্বর গুপ্ত)

 

 

প্রবাদ কাকে বলে উদাহরণ দাও, প্রবাদ ও প্রবচনের পার্থক্য, প্রবাদ বাক্য তালিকা, প্রবাদ বাক্য রচনা, বাগধারা দিয়ে বাক্য রচনা pdf, প্রবাদ বাক্য সম্পর্কে ১০ টি বাক্য, গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদ বাক্য, হরি ঘোষের গোয়াল প্রবাদ প্রবচন

বাংলা প্রবাদ বাক্য pdf, প্রবাদ প্রবচন কাকে বলে, প্রবাদ বাক্য বাংলা, প্রবাদ বাক্য সম্পর্কে ১০টি বাক্য, প্রবাদ বাক্য রচনা, বাংলা প্রবাদ বাক্য ও অর্থ, লৌকিক প্রবাদ, গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদ বাক্য

Leave a Reply