২০১২ সালে পরিপত্র জারি করে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন বন্ধ করা হয়েছে। ব্লাষ্ট শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক শাস্তি বন্ধের আরজি জানিয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন। সেখানে বিজ্ঞ বিচারক শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক শাস্তি বন্ধের নির্দেশনা দিয়ে রায় প্রকাশ করে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তা পরিপত্র আকারে প্রকাশ করে। বিষয়টি পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ২০১২ সাল থেকে আইনটির অপপ্রয়োগ হয়ে আসছে। একটি দুষ্ট চক্র শিক্ষকদের হয়রানি করার জন্য এটা ব্যবহার করে আসছে। প্রথম দিকে সহকারী শিক্ষকবৃন্দ এ আইন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সে কারনে সহকারী শিক্ষকবৃন্দ এখন আর শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা বিষয় নিয়ে কাউকে শারীরিক ভাবে আঘাত করে না। কবাকবিও বন্ধ করে দিয়েছে।
ধর্ম নিয়ে মন্তব্য : প্রতিবাদের মুখে ক্ষমা চাইলেন সাই পল্লবী
এখন কোথাও কোথাও সহকারী প্রধান শিক্ষক বা প্রধান শিক্ষক কে শারীরিক শাস্তি দিতে শোনা যাচ্ছে। এটাও ভাই বন্ধ করা উচিত। আমি সম্মানিত প্রধান শিক্ষক ও সহ প্রধান শিক্ষকদের বলব যেহেতু সরকার শারীরিক ও মানসিক শাস্তি বন্ধ করেছে আপনারা দয়া করে বন্ধ করুন। পাশাপাশি অভিভাবকদের বলব আপনার সন্তানের আচরণ, পোশাক, কথাবার্তা দিকে একটু খেয়াল রাখুন। মাথার চুল যদি বড় রাখা আপনার পছন্দ হয়।
তাহলে আপনি নিজে এসে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে কথা বলে অনুমতি নিয়ে যেতে পারেন। স্কুল ড্রেস পরিহিত কোন ছাত্র বা ছাত্রীকে আপনি খারাপ ভাবে চলতে দেখলে বা খারাপ আচরণ করতে দেখলে সাথে সাথে বলেন কোন স্কুলের ছাত্র? শিক্ষকরা কিছু শিক্ষায় না। কেউ কিন্তু বাবা মার কথা বলে না।দোষ দেয় শিক্ষকদের। এ জন্য ভাই আমাদের শিক্ষকদের আর দায়ী করবেন না। অনেক শিক্ষাবিদ আমাদের আর শিক্ষক বলতে চায় না।তাঁরা শিক্ষকদের শিক্ষক বলতে আপত্তি জানায়, শিক্ষক এখন শিক্ষাকর্মী । এটাই নাকি মর্যাদা কর।আমরা এখন আর শিক্ষার্থীদের শিক্ষক নই, শিক্ষা সহায়ক। এখন মনে হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটি কারখানা এখানে একদিকে শিক্ষার্থী নামক কাঁচামাল দিয়ে দিবে অন্য দিক দিয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বের হতে থাকবে।
সেই শিক্ষার্থী ডাক্তারী পাস করার পরে মানুষের সেবা করবে না কিডনি বিক্রি করবে? ইঞ্জিনিয়ার রড দিয়ে দালান করবে না বাঁশ দিয়ে করবে?জানিনা আমাদের গন্তব্য কোথায়? আইনের বিরুদ্ধে আমরা যাব না তবে খেয়াল রাখতে হবে আইনের যেন অপপ্রয়োগ না হয়।
This is a very good post. I like this post