কালোজিয়া শুধু ছোট ছোট কালো দানা নয়, এর মধ্যে রয়েছে বিস্ময়কর শক্তি। প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক।
এ ছাড়া অনেকে গোপন শক্তি বাড়াতে চিকিৎসকের আশ্রয় নেন ও ভায়াগ্রা সেবন করেন! তাদের বলছি-এর জন্য ভায়াগ্রা নয়, এক চামুচ কালোজিরাই যথেষ্ট। কারণ কালোজিরায় এ ক্ষমতা অপরিসীম।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কালোজিরায় রয়েছে-ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণুনাশক বিভিন্ন উপাদান। কালোজিরায় ক্যান্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন, প্রস্রাবসংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, পাচক এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।
আসুন জেনে নিই কালোজিরায় আর কি কি উপকারিতা রয়েছে-
মাথাব্যথা: মাথাব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে ও কানের পার্শ্ববর্তী স্থানে দৈনিক ৩-৪ বার কালোজিরার তেল মালিশ করুণ। তিন দিন খালি পেটে চা চামচে এক চামচ করে তেল পান করুন উপকার পাবেন।
যৌন দুর্বলতা: কালোজিরা চুর্ণ ও অলিভ অয়েল, ৫০ গ্রাম হেলেঞ্চার রস ও ২০০ গ্রাম খাঁটি মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সকালে খাবারের পর এক চামুচ করে খান। এতে গোপন শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
চুলপড়া: লেবু দিয়ে সব মাথার খুলি ভালোভাবে ঘষুণ। ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ও ভালোভাবে মাথা মুছে ফেলুন। তার পর মাথার চুল ভালোভাবে শুকানোর পর সম্পূর্ণ মাথার খুলিতে কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এতে এক সপ্তাহেই চুলপড়া কমে যাবে।
কফ ও হাঁপানি: বুকে ও পিঠে কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এ ক্ষেত্রে হাঁপানিতে উপকারী অন্যান্য মালিশের সঙ্গে এটি মিশিয়েও নেয়া যেতে পারে।
স্মৃতিশক্তি বাড়ে ও অ্যাজমায় উন্নতি ঘটে: এক চামচ মধুতে একটু কালোজিরা দিয়ে খেয়ে ফেলুন। এতে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। হালকা উষ্ণ পানিতে কালোজিরা মিলিয়ে ৪৫ দিনের মতো খেলে অ্যাজমার সমস্যার উন্নতি ঘটে।
ডায়াবেটিস: কালোজিরার চূর্ণ ও ডালিমের খোসা চূর্ণ মিশ্রণ এবং কালোজিরার তেল ডায়াবেটিসে উপকারী।
মেদ ও হৃদরোগ: চায়ের সঙ্গে নিয়মিত কালোজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হয়, তেমনি মেদ কমে যায়।
অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্টিক: এক কাপ দুধ ও এক টেবিল চামুচ কালোজিরার তেল দৈনিক তিনবার ৫-৭ দিন সেবন করতে হবে। এতে গ্যাস্টিক কমে যাবে।
চোখে সমস্যা: রাতে ঘুমানোর আগে চোখের উভয়পাশে ও ভুরুতে কালোজিরার তেল মালিশ করুণ। এক কাপ গাজরের রসের সঙ্গে এক মাস কালোজিরা তেল সেবন করুন।
উচ্চ রক্তচাপ: যখনই গরম পানীয় বা চা পান করবেন, তখনই কালোজিরা খাবেন। গরম খাদ্য বা ভাত খাওয়ার সময় কালোজিরার ভর্তা খান রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকবে। এ ছাড়া কালোজিরা, নিম ও রসুনের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুণ। এটি ২-৩ দিন পরপর করা যায়।
জ্বর: সকাল-সন্ধ্যায় লেবুর রসের সঙ্গে এক টেবিল চামুচ কালোজিরা তেল পান করুণ। আর কালোজিরার নস্যি গ্রহণ করুন।
স্ত্রীরোগ: প্রসব ও ভ্রুণ সংরক্ষণে কালোজিরা মৌরী ও মধু দৈনিক ৪ বার খান।
সৌন্দর্য বৃদ্ধি: অলিভ অয়েল ও কালোজিরা তেল মিশিয়ে মুখে মেখে এক ঘণ্টা পর সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলন।
বাত: পিঠে ও অন্যান্য বাতের বেদনায় কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এ ছাড়া মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা সেবনে স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
দাঁত শক্ত করে: দই ও কালোজিরার মিশ্রণ প্রতিদিন দুবার দাঁতে ব্যবহার করুন। এতে দাঁতে শিরশিরে অনুভূতি ও রক্তপাত বন্ধ হবে।
ওজন কমায়: যারা ওজন কমাতে চান, তাদের খাদ্য তালিকায় উষ্ণ পানি, মধু ও লেবুর রসের মিশ্রণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এখন এই মিশ্রণে কিছু কালোজিরা পাউডার ছিটিয়ে দিন। পান করে দারুণ উপকার পাবেন।
কালিজিরা যেভাবে ওজন কমায়: এটা উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ। খাবারে কালিজিরা দিলে তা দীর্ঘক্ষণ আপনাকে তৃপ্ত রাখতে পারবে। বলা হয়ে থাকে খাবারে কালিজিরা যুক্ত করা মস্তিষ্ক তৃপ্ত রাখার অন্যতম কৌশল। যে কোনো খাবারে কালিজিরা যুক্ত করা সেই খাবারের পুষ্টিগুণ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়। এতে নাইজেলন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা স্থূলতার সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ক্যান্সার প্রতিহত করতে পারে।
যারা ওজন কমাতে চান তাদেরকে কালিজিরার তেল খাওয়ার পরামর্শ দেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
কালিজিরা খেয়ে ওজন কমাতে চাইলে অনুসরণ করতে পারেন কয়েকটি রেসিপি। এগুলো আয়ুর্বেদীয় শাস্ত্র অনুযায়ী সিদ্ধ।
* কুসুম গরম পানি দিয়ে ৩ মি.লি. গ্রাম কালিজিরা গিলে নিন। তারপর চামচ ভর্তি করে প্রাকৃতিক মধু খান। ওজন কমাতে প্রতিদিন এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।
এছাড়াও আরও কিছু রেসিপি আছে।
রেসিপি ১
কালিজিরার বীজের উপর লেবুর রস চিপে নিন, যতক্ষণ না তা সম্পূর্ণ ভিজে যাচ্ছে।
এরপর এই মিশ্রণ রোদে শুকাতে হবে। দুতিন দিন পর এটা শুকিয়ে এলে চার পাঁচটা বীজ পানির সঙ্গে প্রতিদিন দুপুর ও বিকালে খেতে হবে। এক সপ্তাহের মধ্যেই এর ফলাফল পাওয়া যাবে।
পেটের মেদ কমাতে এই রেসিপি ব্যবহার করতে পারেন।
রেসিপি ২
১ কাপ মুসুরের ডাল, কুচি করে কাটা ২টা টমেটো, ৪-৫ কোষ রসুনকুচি, কুচি করে কাটা ২টি কাঁচামরিচ, ১ টেবিল-চামচ কালিজিরা, ১ টেবিল-চামচ হলুদগুঁড়া, ২ টেবিল-চামচ ধনেপাতা-কুচি, স্বাদ মতো লবণ ও তেল।
প্রেসার কুকারে দুই কাপ পানিতে এক কাপ ডাল নিয়ে তাতে লবণ ও হলুদগুঁড়া মিশিয়ে মাঝারি আঁচে রান্না করুন। দুবার সিঁটি দেওয়ার পরে পাত্রটি চুলা থেকে সরিয়ে নিন। অন্য একটি পাত্রে তেল ঢেলে গরম করে নিন।
এবার এই মিশ্রণে কালিজিরা যোগ করুন। তারপর ভালোভাবে রসুনকুচি মেশান। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে কাঁচামরিচ ও টমেটো মিশিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। সবশেষে এতে রান্না করা ডাল মিশিয়ে দিন। সাধারণ তাপমাত্রায় তিন-চার মিনিট রান্না করুন। তারপর ধনেপাতা দিতে পরিবেশন করুন।
ওজন কমানোর পাশাপাশি কালিজিরার রয়েছে নানান উপকার। এটা হাঁপানি সমস্যা দূর করে, জ্বালাপোড়া ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
তাছাড়া জলপাইয়ের তেল ও মেহেদির সঙ্গে কালিজিরা মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।
সাবধানতা
দিনে চার থেকে পাঁচটার বেশি কালিজিরার বীজ খাওয়া যাবে না। কারণ এতে শরীরে পিত্ত বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকে। অতিরিক্ত কালিজিরা খাওয়া শরীরে তিনটি আয়ুর্বেদিক দোষের সৃষ্টি করে।
গর্ভবতী নারীদের কালিজিরা না খাওয়ার পরামর্শ দেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। অতিরিক্ত কালিজিরা খেলে শরীরে বাড়তি তাপ উৎপাদন হয় যা অযাচিত গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।

পুরুষের লিঙ্গে কালিজিরার তেল মালিস করলে কি হয় 🔥 পুরুষাঙ্গে
কালিজিরার তেলের গুনাগুন – কালোজিরার
পূর্ব, যেমন আমরা জানি, একটি সূক্ষ্ম বিষয়। পূর্বের লোকেরা বড়ি দিয়ে চিকিত্সা করা নয়, প্রাকৃতিক প্রতিকারের সাথে পছন্দ করে। আমরা ইউরোপীয়রা তাদের মধ্যে কতটা কেমিস্ট্রি যুক্ত তা ভেবেও ওষুধ সেবন করে এবং স্বাস্থ্যের সাথে এর কোন যোগসূত্র নেই। ট্যাবলেটগুলি একটি অঙ্গকে চিকিত্সা করে তবে অন্যর উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। আমরা অনেকেই সবচেয়ে ক্ষতিকারক ওষুধ ব্যবহারের জন্য নির্দেশাবলী পড়ি এবং তবুও তাদের শরীরে প্রচুর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
Plantsষধি গাছ বা প্রাকৃতিক প্রস্তুতিগুলি যা এই গাছগুলির ভিত্তিতে তৈরি হয় শরীরের উপর সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে কাজ করে। Medicষধি গাছগুলিতে ভিটামিন, জৈব অ্যাসিড, ক্ষারকোষ, জৈবিকভাবে সক্রিয় কমপ্লেক্স, রজন, তেল এবং অন্যান্য দরকারী পদার্থ থাকে। যা ইতিবাচকভাবে পুরো শরীরকে প্রভাবিত করে।
কালোজিরা হিসাবে দেখা গেছে যে এটি একটি বহু পুরানো এবং প্রমাণিত সরঞ্জাম যা 3, 000 বছরেরও বেশি বছর ধরে সমস্ত ধরণের রোগের সাথে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হিপোক্রেটস এবং অ্যাভিসেন্না তার গ্রন্থগুলিতে এখনও তাকে নিয়ে কথা বলেছিল। এই বিস্ময়কর উদ্ভিদটি আফ্রিকা মহাদেশের উত্তরে ভূমধ্যসাগর, এশিয়া ও উত্তর ককেশাসে এবং দক্ষিণ ইউরোপে জন্মে। প্রত্নতাত্ত্বিকেরা তাকে তুতানখামুনের সমাধিতেও পেয়েছিলেন। এবং ক্লিওপাত্রা প্রতিদিন কালোজিরার তেল প্রয়োগ করে তার সৌন্দর্য বজায় রেখেছিল।
তেল এবং এর মান

নাইজেল্লা তেল একটি বাদামী বর্ণের স্নিগ্ধ তরল যা একটি টার্ট এবং তেতো আফটার টেস্টযুক্ত।
ক্যারওয়ে তেল উত্তোলনের জন্য, ঠান্ডা চাপযুক্ত ব্যবহার করুন। নিষ্কাশনের এই পদ্ধতির সাহায্যে সমস্ত ভিটামিন কমপ্লেক্স সংরক্ষণ করা হয়। তেল ট্যানিন, ফ্ল্যাভোনয়েডগুলির স্টোরহাউস। এটিতে দস্তা, ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, তামা এবং অন্যান্য ট্রেস উপাদান রয়েছে। ভিটামিন “এ” এবং “ই”, “বি” গ্রুপের সমস্ত ভিটামিন। ফাইটোস্টেরলস, এনজাইম, প্রয়োজনীয় তেল, পলিস্যাকারাইডস এবং মনস্যাকচারাইডস, ক্ষারকোষ।
এছাড়াও চেরুশকা তেলের সংমিশ্রণে প্রচুর পরিমাণে পলিঅনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। প্রধানগুলি হ’ল পলিউনস্যাচুরেটেড অ্যাসিড ওমেগা -6 এবং মনস্যাচুরেটেড ওমেগা -9। এরা দেহকে নিউওপ্লাজম থেকে রক্ষা করে, প্রদাহজনক প্রক্রিয়া, বার্ধক্যজনিত বাধা দেয়।
নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য
নাইজেলা তেল একটি শক্তি উদ্দীপকও। দীর্ঘায়িত অসুস্থতার পরে গুণগতভাবে পুনরুদ্ধার করা হয়। এটি শরীরকে সুরক্ষিত সমস্ত কোষের কাজ সক্রিয় করে। তেল রক্ত ক্যান্সার সহ সবচেয়ে মারাত্মক রোগ সহ্য করতে সহায়তা করবে। এটি পুরোপুরি প্রতিরোধ ক্ষমতা জাগিয়ে তোলে। এইচআইভি সংক্রমণের রোগীদের জীবনমান উন্নত করে। সাফল্যের সাথে সমস্ত ধরণের অ্যালার্জির চিকিত্সা করে।
এছাড়াও এটিতে ব্যাকটিরিয়াঘটিত বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি প্রদাহবিরোধী, মূত্রবর্ধক, অ্যান্টিস্পাসমডিক, অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিপ্যারাসিটিকও। অয়েল অ্যান্টিবায়োটিকের চেয়ে কখনও কখনও ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াগুলির সাথে লড়াই করতে পারে Oil এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং সার্সের সাথে, কালোজিরার তেল কেবল অপূরণীয়। এটি এমনকি ছোট বাচ্চাদের দেওয়া যেতে পারে। বাচ্চাদের জন্য ডোজ অর্ধেক কমে যায়। এটি দই দিয়ে দেওয়া যেতে পারে যাতে বাচ্চা তেলের তেতো স্বাদ অনুভব না করে।
নাইজেরেলা তেল ডায়াবেটিস রোগীদের সাহায্য করবে। এটি নিয়মিত প্রয়োগ করা, আপনি রক্তে চিনির ঘনত্বকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারেন। তেল স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতাও উন্নত করে। মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। এটি করার জন্য, আপনি এটি হুইস্কিতে ঘষতে পারেন। হাইপারটেনসিভ চাপও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে।
মহিলাদের যৌনক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব। এবং পুরুষরা এটি প্রোস্টাটাইটিস সহ গ্রহণ করা ভাল। তেল যৌনাঙ্গে সমস্ত প্রদাহজনক প্রক্রিয়া থেকে মুক্তি দেয়। পুরুষদের মধ্যে শক্তি বাড়ায়। এটি পুরুষ বন্ধ্যাত্বের জন্যও ব্যবহৃত হয়। নার্সিং মায়েদেরও তেল নেওয়া উচিত, এটি গুণগতভাবে স্তন্যদানকে প্রভাবিত করে। কালোজিরা স্মৃতি পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করবে। এর তেল স্ট্রোক, স্ক্লেরোসিস, ভাস্কুলার ডাইস্টোনিয়াতে নেওয়া উচিত। এবং সমস্ত কার্ডিওভাসকুলার প্যাথলজি এবং রোগগুলির সাথেও। অস্টিওকোঁড্রোসিস, রিউম্যাটিজম, রিউম্যাটয়েড বাত দীর্ঘস্থায়ী পর্যায়ে চলে যায় এবং কিছু ক্ষেত্রে সম্পূর্ণরূপে ক্ষয় হয়। হাঁপানি, পেটের আলসার, কোলাইটিস, গ্যাস্ট্রাইটিস, টনসিলাইটিস, সাইনোসাইটিস – এগুলি সফলভাবে কালোজিরার তেল দিয়ে চিকিত্সা করা হয়।
ত্বকের সৌন্দর্য সম্পর্কে
প্রাচীন মিশরের রানীরা ক্রমাগতভাবে কালোজিরা তেল ব্যবহার করতেন, তাদের ত্বক নরম এবং মখমল ছিল। সমস্ত মুখোশগুলিতে তেল যুক্ত করা যেতে পারে, মুখোশের কার্যকারিতা আরও কয়েকটি আকারের উচ্চতর আকারের হবে। এছাড়াও তেল ব্রণ, রিঙ্কেলস এবং ত্বকের সমস্যার সাথে ভাল লড়াই করে। ত্বকের বর্ধিত ছিদ্র সংকীর্ণ হবে। ত্বক মসৃণ ও নরম হয়ে যাবে। এছাড়াও, জিরা তেল সাফল্যের সাথে চুলের জন্য ব্যবহৃত হয়। চুল রেশমি হয়ে যাবে এবং বাইরে পড়া বন্ধ করবে।
তাই না, কালোজিরার তেল পুষ্টির এক ভাণ্ডার মাত্র! তবে এমন একটি দরকারী সরঞ্জাম অবশ্যই দক্ষতার সাথে এবং কঠোরভাবে নির্দেশাবলী অনুসারে ব্যবহার করতে হবে।
Sexual health specialists Dr. in india list | যোনি শক্ত করার এর জন্য ভারতের সেরা চিকিৎসকগণ