বিধবা ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমার মানসম্মান নষ্ট করেছেন। এলাকায় মুখ দেখানো দায় হয়ে পড়েছে। তাই আমি বিয়ের দাবি করছি। অন্যথায় আত্মহত্যা ছাড়া আমার উপায় থাকবে না।’
অভিযোগ অস্বীকার করে করপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান এস এম হাবিবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাকে হেয় করতে নির্বাচনে পরাজিত ব্যক্তিরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন, যাতে আমার চেয়ারম্যান পদ চলে যায়। সে জন্য এই অভিযোগ করা হচ্ছে। ওই নারীর সঙ্গে আমার কোনো দিনই আর্থিক ও শারীরিক সম্পর্ক ছিল না। তবে নির্বাচনে ওই নারী আমার দল করেছেন, আমার জন্য ভোট চেয়ে আমার পক্ষে কাজ করেছেন।’
এর আগে ১৪ আগস্ট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ভুক্তভোগী ওই নারী অভিযোগ করেন। অভিযোগটি আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
Source: prothomalo