পৃথিবীর অধিকাংশ নর-নারীর যৌনাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চলের রঙ শরীরের বাকি অংশের তুলনায় খানিকটা গাঢ় হয়। এটা একটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনা। তাই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ মুখের তুলনায় কিছুটা কালো মনে হলেও সেটা নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। নিজের যৌনাঙ্গের রঙ নিয়ে একদম লজ্জাবোধ করবে না। তোমার সত্যিকারের মনের মানুষ কখওনই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ দেখে তোমার সঙ্গ ত্যাগ করবে না।
আর যদি সে সত্যিই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ দেখে কষ্ট পায় তবে তৎক্ষণাৎ সেই মনের মানুষের সঙ্গ তোমার ত্যাগ করা উচিৎ। মনে রেখ তোমার মনের মানুষর গায়ের রঙ ফর্সা হলেও তার যৌনাঙ্গের রঙ গাঢ় হবার সম্ভাবনাই বেশি। তাই মনে হয় না সে তোমার রঙ নিয়ে কিছু মনে করবে।
বিভিন্ন পর্নোগ্রাফী মুভিতে খুব ফর্সা চকচকে যৌনাঙ্গযুক্ত নর-নারীর ছবি দেখানো হয়। ওইগুলোর অধিকাংশই কিন্তু মেক-আপের ফসল। কাজেই ওইসব দেখে যৌনাঙ্গের রঙ ফর্সা করতে বেশি আগ্রহান্বিত হওয়া একেবারেই অনুচিৎ। তবে যৌনাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চল নিয়মিত পরিষ্কার করলে এমনিতেই যৌনাঙ্গ দেখতে ভাল লাগবে (তোমার ভাল না লাগলেও বিশ্বাস কর তোমার মনের মানুষের অবশ্যই ভাল লাগবে)।
অনলাইন দুনিয়ার এই বাজারে এখন দেদার বিকোচ্ছে বিনামূল্যের ‘বিউটি টিপস’। চর্মরোগের সমস্যা হোক বা গায়ের রঙ নিয়ে খুঁতখুঁতানি! কুছ পরোয়া নেই। বিউটিশিয়ান, মেকআপ আর্টিস্টরা আছেন তো সমস্যা মেটানোর টিপস দেওয়ার জন্য। বিশ্বের ২৫ মিলিয়ন সৌন্দর্য পিয়াসী মানুষ তাই চোখ বন্ধ করে ভরসা রেখেছেন হুদা ক্যাটানের ওপর। মার্কিন সুন্দরী হুদা একজন পেশাদার মেকআপ শিল্পী। বিউটি টিপস নিয়ে নিয়মিত ব্লগ লেখেন তিনি। ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বককে ঝলমলে সজীব রাখতে, ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে হুদা ও তাঁর বিউটিশিয়ান টিমের পরামর্শের চাহিদা তুঙ্গে। সেকথা মাথায় রেখেই গত এপ্রিলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ত্বকের ওপর একটি দীর্ঘ নিবন্ধ নিয়ে হাজির হন তিনি। মহিলাদের যোনির চামড়া কি করে সাদা করা যায়, কেনই বা মহিলাদের যোনি কালো বা তামাটে বর্ণের হয়, সেই নিয়ে নিবন্ধটিতে বিশদে আলোচনা করা হয়। যোনির চামড়ার রং সাদা করার বিভিন্ন টিপসও ছিল সেখানে। আর সেই নিবন্ধ ঘিরেই যত গণ্ডগোলের সূচনা।
আরও পড়ুন: এই নারীর ৩টি পা‚ ৪টি স্তন এবং ২ টি যৌনাঙ্গ
তামাটে যোনির রঙ সাদা করার টিপসের মধ্যে বর্ণ বৈষম্যের গন্ধ পেয়েছেন হুদার অনুরাগীরা। আর তাতেই চটে লাল তাঁরা। মুহুর্তের মধ্যে রাশি রাশি সমালোচনা আছড়ে পড়ে তাঁর ব্লগে। নারীদের যোনির তামাটে রঙ প্রকৃতি সৃষ্ট। তার বিরুদ্ধে কখনও যাওয়া উচিত নয়। তাই যোনির স্বাভাবিক রঙ নিয়ে মহিলাদের সন্তুষ্ট থাকার ‘টিপস’ কেন হুদা দিলেন না? এই নিয়ে প্রশ্ন তুলে দেন অনেকে। কয়েকজন তো বিরক্তির চোটে হুদার বিউটি টিপসের লিঙ্কটাই উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। কেউ আবার হুদার ও তাঁর টিমের টিপসকে ‘বিরক্তিকর’, ‘ক্ষতিকারক’ বলে মন্তব্য করেন। বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার মত যোনি নিয়ে প্রতিযোগিতা হচ্ছে বলেও সমালোচনা করেন অনেকে।
সমালোচকদের এই সমস্ত অভিযোগের প্রত্যুত্তরে হুদা অবশ্য সাফ জানিয়েছেন, যোনির চামড়ার রং সাদা করার জন্য কাউকে জোরাজুরি করা হয়নি। যাঁদের ইচ্ছা হয় করবেন, যাঁদের ইচ্ছে না হয় করবেন না। যোনির রঙ নিয়ে ইন্টারনেটে ইদানিং বিভ্রান্তিকর খবর রটছে। সেই সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতেই এই ধরণের নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন তিনি। ক্ষুব্ধ ভক্তদের রাগ কমাতে নরম সুরে এমনই সাফাই দিয়েছেন এই জনপ্রিয় মার্কিন মেকআপ আর্টিস্ট।
তবে ওখানের লোম খুব বেশি কামালে (shaving) কিন্তু ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সব থেকে ভাল হচ্ছে ট্রিমিং করা। যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য সাবান ব্যবহার করা ঠিক নয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করতে পার। লিঙ্গের অগ্রভাগ (লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যোনি পথ, যোনিদ্বার এবং পায়ু – এইসব
অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জীবাণু সংক্রমণ, মলদ্বারের ত্বক ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে।
উপরন্তু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের ভারসাম্য সাবান ব্যবহারের ফলে বিঘ্নিত হয়, যার থেকে যৌনাঙ্গে ব্যালানাইটিস, ক্যান্ডিডায়াসিস, ভ্যাজিনাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্যেই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে যৌনাঙ্গের আশেপাশের অঞ্চলে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান জল লিঙ্গের অগ্রভাগ, যোনিদ্বার, যোনি বা পায়ুতে না পৌঁছয়। আর সাবান কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবে সেটা যেন মাইল্ড সাবান হয়। আর হ্যাঁ, ওই অঞ্চলে পারফিউম, ডিওড্র্যান্ট বা ট্যালকম পাউডার একেবারেই ব্যবহার করবে না। ফর্সা করার জন্য ত্বক কখওনই ব্লীচ (to lighten skin) করবে না। হার্বাল ক্রিম ও প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপাচার থেকেও সাবধান।
যদি যৌনাঙ্গের রঙ হঠাৎ করে পরিবর্তিত হয় তবে সেটা কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত যদি যৌনাঙ্গ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়, বা ওখানে চুলকানি বা এলার্জি হয়, ব্যাথা হয়, জ্বালা করে, পুজ বের হয় ইত্যাদি, তবে অতি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ।
সাবান দিয়ে কী যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করা উচিত?
যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য কোন সাবান না ব্যবহার করাই শ্রেয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করা যেতে পারে। লিঙ্গের অগ্রভাগ (লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যোনি পথ, যোনিদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জীবাণু।
পৃথিবীর অধিকাংশ নর-নারীর যৌনাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চলের রঙ শরীরের বাকি অংশের তুলনায় খানিকটা গাঢ় হয়। এটা একটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনা। তাই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ মুখের তুলনায় কিছুটা কালো মনে হলেও সেটা নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। নিজের যৌনাঙ্গের রঙ নিয়ে একদম লজ্জাবোধ করবে না। তোমার সত্যিকারের মনের মানুষ কখওনই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ দেখে তোমার সঙ্গ ত্যাগ করবে না।
আর যদি সে সত্যিই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ দেখে কষ্ট পায় তবে তৎক্ষণাৎ সেই মনের মানুষের সঙ্গ তোমার ত্যাগ করা উচিৎ। মনে রেখ তোমার মনের মানুষর গায়ের রঙ ফর্সা হলেও তার যৌনাঙ্গের রঙ গাঢ় হবার সম্ভাবনাই বেশি। তাই মনে হয় না সে তোমার রঙ নিয়ে কিছু মনে করবে।
এজন্যই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে যৌনাঙ্গের আশেপাশে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান লিঙ্গের অগ্রভাগ জুনির ভিতর না পৌঁছায়।
আর সাবান কেনার সময় দেখে নিবেন সেটা যেন এন্টিসেপ্টিক সাবান হয়। আর এ অঞ্চলে পারফিউম ব্যবহার এবারে করা যাবে না।
ফর্সা করার জন্য কখনোই করবেন না হারবাল ক্রিম থেকে সাবধান। যদি যৌনাঙ্গের রং হঠাৎ করে পরিবর্তন হয় তবে সেটা কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত যদি যৌনাঙ্গ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয় বা ওখানে চুলকানি বা অ্যালার্জি হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
যদিও বন্ধুরা এই সকল স্পর্শ কাতর জায়গার দাগ গুলো খুব সহজে যায় না তারপরেও আমাদের কাছে প্রাকৃতিক কতগুলো উপাদান রয়েছে যে উপাদান গুলো আপনারা ব্যবহার করলে তাড়াতাড়ি কোন ফলাফল না পেলেও ধীরে ধীরে আপনারা এর অনেক ভালো একটা ফলাফল পেতে পারেন।
প্রাকৃতিক উপাদান
এখন সে উপাদানগুলো আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এবং কিভাবে উপাদানগুলো আপনার স্পর্শ কাতর জায়গায় আপনি ব্যবহার করবেন তাও বলে দিব।
প্রথমে আসা যাক শসার রসঃ
শসার রস যেকোনো স্পর্শ কাতর অঙ্গের দাগ দূর করার জন্য দারুন উপকারী। এতে ত্বকের কোনো ক্ষতি হয় না। শসার রস লাগিয়ে রাখুন আপনার গোপন জায়গায়।২৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সরাসরি লাগাতে পারেন কিন্তু সমস্যা হতে পারে আপনার চলাফেরার অসুবিধা হতে পারে। এই জন্য আপনি শসার রস লাগান কয়েকদিন ব্যবহারেই উপকার পাবেন।
আলু লাগানো একটু ঝামেলা হলেও এটি উপকারী।
লেবুর রস
লেবুর রস এ আছে প্রাকৃতিক ব্লিচ।
কিন্তু এটি সরাসরি স্পর্শকাতর’ অঙ্গে ব্যবহার করা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। লেবুর রসের সাথে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে নিন এরপর একে আপনার গোপন স্থানে লাগান। লেবুর রস ও হলুদ দাগ দূর করবে।২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ভুলেও সাবান ব্যবহার করবেন না।
মুলতানি মাটি
এরপর কাঁচা দুধের সাথে মুলতানি মাটি ও গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। এই মিশ্রণ আপনার গোপন অঙ্গের উপর লাগান । খেয়াল রাখবেন যেন না চলে যায়। এরপরে শুকিয়ে ফেলুন পরে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এই প্যাকটি মুখে ব্যবহার করতে পারেন।
এরপর এক চিমটে হলুদ সামান্য লেবুর রস ও চিনি মিশিয়ে নিন এই মিশ্রণটি লাগান তবে খুব হালকা ভাবে। রেখে দিন ২০ মিনিট । এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এগুলা আপনি আপনার গোপনাঙ্গের উপরের চামড়া এবং তার আশেপাশে জায়গায় লাগাবেন। এমন ভাবে যাতে আপনার যোনি পথে কোন ধরনের এর ইফেক্ট না করে।
ক্রিম ব্যবহার করা যাবে না।
বিভিন্ন পর্নোগ্রাফী মুভিতে খুব ফর্সা চকচকে যৌনাঙ্গযুক্ত নর-নারীর ছবি দেখানো হয়। ওইগুলোর অধিকাংশই কিন্তু মেক-আপের ফসল। কাজেই ওইসব দেখে যৌনাঙ্গের রঙ ফর্সা করতে বেশি আগ্রহান্বিত হওয়া একেবারেই অনুচিৎ। তবে যৌনাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চল নিয়মিত পরিষ্কার করলে এমনিতেই যৌনাঙ্গ দেখতে ভাল লাগবে (তোমার ভাল না লাগলেও বিশ্বাস কর তোমার মনের মানুষের অবশ্যই ভাল লাগবে)।
তবে ওখানের লোম খুব বেশি কামালে (shaving) কিন্তু ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সব থেকে ভাল হচ্ছে ট্রিমিং করা। যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য সাবান ব্যবহার করা ঠিক নয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করতে পার। লিঙ্গের অগ্রভাগ (লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যোনি পথ, যোনিদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জীবাণু সংক্রমণ, মলদ্বারের ত্বক ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে।
উপরন্তু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের ভারসাম্য সাবান ব্যবহারের ফলে বিঘ্নিত হয়, যার থেকে যৌনাঙ্গে ব্যালানাইটিস, ক্যান্ডিডায়াসিস, ভ্যাজিনাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্যেই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে যৌনাঙ্গের আশেপাশের অঞ্চলে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান জল লিঙ্গের অগ্রভাগ, যোনিদ্বার, যোনি বা পায়ুতে না পৌঁছয়। আর সাবান কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবে সেটা যেন মাইল্ড সাবান হয়। আর হ্যাঁ, ওই অঞ্চলে পারফিউম, ডিওড্র্যান্ট বা ট্যালকম পাউডার একেবারেই ব্যবহার করবে না। ফর্সা করার জন্য ত্বক কখওনই ব্লীচ (to lighten skin) করবে না। হার্বাল ক্রিম ও প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপাচার থেকেও সাবধান।
যদি যৌনাঙ্গের রঙ হঠাৎ করে পরিবর্তিত হয় তবে সেটা কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত যদি যৌনাঙ্গ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়, বা ওখানে চুলকানি বা এলার্জি হয়, ব্যাথা হয়, জ্বালা করে, পুজ বের হয় ইত্যাদি, তবে অতি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ।
সাবান দিয়ে কী যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করা উচিত?যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য কোন সাবান না ব্যবহার করাই শ্রেয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করা যেতে পারে। লিঙ্গের অগ্রভাগ (লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যোনি পথ, যোনিদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জীবাণু।
সারা শরীর ফর্সা হলেও যৌনাঙ্গ এবং উরুসন্ধিস্থল কালো হয় কেন?,গোপনাঙ্গ ফর্সা করার উপায়! সত্যিই কি সম্ভব?,যৌনাঙ্গ ফর্সা করার উপায় প্রাকৃতিক উপায় ►লিঙ্গ কালো বলে লজ্জিত ।।মাত্র ৭ দিনে যৌনাঙ্গ ফর্সা করুন,ছেলেদের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার উপায় প্রাকৃতিক উপায়? কালো যোনাঙ্গ ফর্সা করার সহজ উপায়,মেয়েদের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার উপায় প্রাকৃতিক উপায়?, মেয়েদের কালো যৌনাঙ্গ ফর্সা দূর্গন্ধ ঘাড় ও গলার বিশ্রী কালো দাগ দূর করার উপায়? ,যোনি রস খাওয়ার উপকারিতা, মেয়েদের গুপ্ত স্থানের নাম, হরিণী যোনি চেনার উপায় ,যোনি খাওয়ার নিয়ম, যোনি অর্থ কি, যোনি কালো হওয়ার কারণ ,যোনির বিভিন্ন নাম, যোনি শুকিয়ে যায় কেন