বিএ (অনার্স)-এর ওই শিক্ষার্থী জানান, তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষায় এ বিস্ময়কর নম্বর পেয়েছেন।
শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি এই ফল দেখে সত্যিই অবাক হয়েছি। যদিও এটা ছিল একটি অস্থায়ী মার্কশিট। তবে ফল প্রকাশের আগে তা কর্তৃপক্ষের পরীক্ষা করা উচিত ছিল।’
মায়ের জন্য পাত্র চেয়ে বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির অপর এক শিক্ষার্থী তাঁর অ্যাকাউন্টিং ও ফিন্যান্স পরীক্ষায় শূন্য নম্বর পেয়েছেন। এ নম্বর পাওয়া সত্ত্বেও তাঁকে পরের গ্রেডে উন্নীত করা হয়েছে।
এই শিক্ষার্থী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে যে তাঁর ফলের ক্ষেত্রে টাইপিং ত্রুটি ছিল। পরে তাঁকে একটি সংশোধিত মার্কশিট দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির রেজিস্ট্রার মুশতাক আহমেদ বলেন, দুটি মার্কশিটেই টাইপিং ত্রুটি ছিল। টাইপোগ্রাফিক ত্রুটি সংশোধনের পর উভয় শিক্ষার্থীকে নতুন মার্কশিট দেওয়া হয়েছে।
মুশতাক আহমেদ বলেন, ‘এগুলো শুধুই টাইপোগ্রাফিক ত্রুটি ছিল, অন্য কিছু নয়।’