প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি

তীব্র নিন্দা ও বিচার

 

*****************

*************

বগুড়ার নন্দীগ্রামের কোশাস উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শামিম হোসেন দ্বারা তেতুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুল ইসলাম দুদুর শারিরীকভাবে নির্যাতিত হওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এক স্কুলের সভাপতি হয়ে আরেক স্কুলের প্রধান শিক্ষককে শারিরীকভাবে নির্যাতন করা নিন্দনীয় অপরাধ। এহেন গর্হিত কাজের সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।

 

সংবাদে প্রকাশ কথিত সভাপতির ঘুষির আঘাতে প্রধান শিক্ষকের তিনটি দাঁত ভেঙ্গে যায়।

বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ বগুড়া জেলা শাখার নেতৃবৃন্দকে ঘটনা তদন্ত করে কেন্দ্রে অবহিত করার অনুরোধ রইল।

দুলাল চন্দ্র চৌধুরী

সাংগঠনিক সম্পাদক

কেন্দ্রীয় কমিটি

  1. বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ।তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি
    ******************************
    বগুড়ার নন্দীগ্রামের কোশাস উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শামিম হোসেন দ্বারা তেতুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুল ইসলাম দুদুর শারিরীকভাবে নির্যাতিত হওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
    এক স্কুলের সভাপতি হয়ে আরেক স্কুলের প্রধান শিক্ষককে শারিরীকভাবে নির্যাতন করা নিন্দনীয় অপরাধ। এহেন গর্হিত কাজের সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।সংবাদে প্রকাশ কথিত সভাপতির ঘুষির আঘাতে প্রধান শিক্ষকের তিনটি দাঁত ভেঙ্গে যায়।
    বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ বগুড়া জেলা শাখার নেতৃবৃন্দকে ঘটনা তদন্ত করে কেন্দ্রে অবহিত করার অনুরোধ রইল।
    দুলাল চন্দ্র চৌধুরী
    সাংগঠনিক সম্পাদক
    কেন্দ্রীয় কমিটি
    বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ।

ঘুষি মেরে প্রধান শিক্ষকের তিনটি দাঁত ফেলে দিলেন স্কুল কমিটির সভাপতি!

 

বগুড়ার নন্দীগ্রামে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির ঘুষিতে প্রধান শিক্ষকের তিনটি দাঁত পড়ে গেছে। এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

শুক্রবার আহত প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুল ইসলাম দুদুকে (৫৫) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নন্দীগ্রাম উপজেলার কুমিড়াপন্ডিত পুকুর বাজারে তার মুখে ঘুষি দিলে তিনটি দাঁত পড়ে যায়। তিনি একই উপজেলার ভর তেতুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক।

 

সাজ্জাদুল ইসলাম দুদুর স্ত্রী ও একই উপজেলার কোষাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মঞ্জুয়ারা বেগম জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে তার বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটির মিটিং হয়। মিটিংয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শামিম হোসেন লিটন চারজন শিক্ষক নিয়োগের বিষয় নিয়ে উত্তেজিত হয়ে নোটিশ খাতা ছিড়ে ফেলেন। তিনি মিটিং না করেই বিদ্যালয় থেকে চলে যান।

ওই দিন সন্ধ্যায় আমার স্বামী ভরতেতুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুল ইসলাম দুদু কুমিড়াপন্ডিত পুকুর বাজারে যান। ওই বাজারে কোষাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শামিম হোসেন লিটনের কাপড়ের দোকান আছে। আমার স্বামী তার দোকানে গিয়ে নোটিশ খাতা ছিড়ে ফেলার কারণ জানতে চান। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে তর্কবিতর্কের এক পর্যায় শামিম হোসেন লিটন আমার স্বামীকে মারধর করে এবং মুখে ঘুষি দিলে তার সামনের তিনটি দাঁত পড়ে যায়। পরে তাকে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

এদিকে কোষাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শামিম হোসেন লিটন বলেন, সাজ্জাদুল ইসলাম দুদুর সাথে আমার হাতাহাতি হয়েছে। তিনি দোকান থেকে দ্রুত বের হয়ে যাওয়ার সময় কলাপসিবল গেটে ধাক্কা লেগে দাঁত পড়ে যায়।

নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তথ্যসূত্র: বিডি প্রতিদিন

Leave a Reply