একবার বল – অনুপম রায়
ছবিঃ ২২শে শ্রাবণ
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ
সেখানেই মুখ ডুবিয়ে খুঁজতে চাওয়া আমারি অভ্যেস।
যেখানে রোদ পালানো বিকেল বেলার ঘাস
সেখানেই ছুটবো ভাবি কিনব গল্প ভুল হবে বলার।
এই বুজি ফসকাল হাত আর কালো রাত
করে সময় গেল আয়োজনে।
প্রত্যেক দিন ভয় পাওয়া সব ইচ্ছেগুলো
অনেক ঝড়ের শব্দ শোনে
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই।
যেভাবে দৃশ্য অনেক গিলছে আমায় রোজ
সেভাবে আড়াল পেলে ভাঙছি আমি হচ্ছি যে নিখোঁজ।
যেখানে ডাক পাঠালে মৃত দেহের ভিড়ে
সেখানেই তুলছি ছবি , তুলছি নেশায় আচ্ছি আবার ফিরে।
এই বুজি ফসকাল হাত আর কালো রাত
করে সময় গেল আয়োজনে।
প্রত্যেক দিন ভয় পাওয়া সব ইচ্ছেগুলো
অনেক ঝড়ের শব্দ শোনে।
আজ শেষমেশ নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
আজ শেষমেশ নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
আজ শেষমেশ নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, তোর কেউ নেই, তোর কেউ নেই।
একবার বল
কথাঃ অনুপম রায়
সঙ্গীতঃ অনুপম রায়
মুভিঃ বাইশে শ্রাবণযেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ
সেখানেই মুখ ডুবিয়ে খুঁজতে চাওয়া আমারি অভ্যেস।
যেখানে রোদ পালানো বিকেল বেলার ঘাস
সেখানেই ছুটবো ভাবি কিনব গল্প ভুল হবে বলার।
এই বুঝি ফসকাল হাত আর কালো রাত
করে সময় গেল আয়োজনে।
প্রত্যেক দিন ভয় পাওয়া সব ইচ্ছেগুলো
অনেক ঝড়ের শব্দ শোনে
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, তোর কেউ নেই
যেভাবে দৃশ্য অনেক গিলছে আমায় রোজ
সেভাবেই আড়াল পেলে ভাঙছি আমি হচ্ছি যে নিখোঁজ।
যেখানে ডাক পাঠালে মৃত দেহের ভিড়
সেখানেই তুলছি ছবি , টলছি নেশায় আসছি আবার ফিরে।
এই বুঝি ফসকাল হাত আর কালো রাত
করে সময় গেল আয়োজনে।
প্রত্যেক দিন ভয় পাওয়া সব ইচ্ছেগুলো
অনেক ঝড়ের শব্দ শোনে।
আজ শেষমেশ নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
আজ শেষমেশ নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
আজ শেষমেশ নেই তোর কেউ নেই, তোর কেউ নেই
একবার বল একবার বল একবার বল নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
আজ শেষমেশ নেই তোর কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই
একবার বল নেই তোর কেউ নেই, তোর কেউ নেই
এ…হে তোর কেউ নেই, ও…হো তোর কেউ নেই আ…হা…
আমাকে আমার মতো থাকতে দাও
মুভিঃ অটোগ্রাফআমাকে আমার মতো থাকতে দাও,
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি।
আমাকে আমার মতো থাকতে দাও,
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি।
যেটা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক,
সব পেলে নষ্ট জীবন।
তোমার এই দুনিয়ার ঝাপসা আলোয়,
কিছু সন্ধ্যের গুড়ো হওয়া কাচের মতো।
যদি উড়ে যেতে চাও তবে গা ভাসিয়ে দাও,
দূরবীণে চোখ রাখবো না না না (না না না না না না না)।
এই জাহাজ মাস্তুল ছাড়খার,
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার।
আমি রাখতে চাইনা আর তার,
কোন রাত-দূপুরের আবদার।
তাই চেষ্টা করছি বারবার,
সাঁতরে পাড় খোঁজার।
কখনো আকাশ বেয়ে চুপ করে,
যদি নেমে আসে ভালবাসা খুব ভোরে।
চোখ ভাঙ্গা ঘুমে তুমি খুজোনা আমায়,
আশেপাশে আমি আর নেই।
আমার জন্য আলো জ্বেলোনা কেউ,
আমি মানুষের সমুদ্রে গুনেছি ঢেউ।
এই স্টেশনের চত্বরে হারিয়ে গেছি,
শেষ ট্রেনে ঘরে ফিরবো না না না (না না না না না না না)।
এই জাহাজ মাস্তুল ছাড়খাড়,
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার।
আমি রাখতে চাইনা আর তার,
কোন রাত-দূপুরের আবদার।
তাই চেষ্টা করছি বারবার,
সাঁতরে পাড় খোঁজার।
(না না না না না না না না না না না না না না না, না না না না না না না না না না না না না না না)
তোমার রক্তে আছে স্বপ্ন যতো,
তারা ছুটছে রাত্রি-দিন নিজের মতো।
কখনো সময় পেলে একটু ভেবো,
আঙুলের ফাকে আমি কই;
হিসেবের ভিড়ে আমি চাইনা ছুঁতে,
যত শুকনো পেয়াজ কলি, ফ্রিজের শীতে;
আমি ওবেলার ডাল-ভাত ফুরিয়ে গিয়েছি,
বিলাসের জলে ভাসব না না না।
এই জাহাজ মাস্তুল ছাড়খাড়,
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার।
আমি রাখতে চাইনা আর তার,
কোন রাত-দূপুরের আবদার।
তাই চেষ্টা করছি বারবার,
সাঁতরে পাড় খোঁজার।
(না না না না না না না না না না না না না না না, না না না না না না না না না না না না না না না)
বাড়িয়ে দাও
কথাঃ অনুপম রায়
সঙ্গীতঃ অনুপম রায়
মুভিঃ চলো পাল্টাই বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
আমি আবার তোমার আঙুল ধরতে চাই।
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
আমি আবার তোমার পাশেই হাঁটতে চাই
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
তোমার হাত।
কিভাবে কাঁচের দেয়াল,
যেন আটকে থেকে যায়
কখনো ফুরোয় কথায়।
অনেক সন্ধ্যাবেলায়,তোমার ক্লান্ত চুলের হাত,
ছোঁয়াও আমার মাথায়।
এখন, কৃষ্ণচূড়ার আলো
আমাদের রাস্তা সাজানো
ও…ও….হো…হো…
তোমার পাশেই আমায় পাবে,
তোমার রক্তে বানানো,
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
আমি আবার তোমার আঙুল ধরতে চাই।
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
আমি আবার তোমার পাশেই হাঁটতে চাই
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
তোমার হাত।
মনের ভেতর ঘরে,
কিছু পাথর জমানো
ভাঙতে চাইছি যখন।
পাহাড় বরফ ঢেলে মুহূর্ত গলানো
হয়তো যাবে তখন।
এখন, কৃষ্ণচূড়ার আলো
আমাদের রাস্তা সাজানো
ও…ও….হো…হো…
তোমার পাশেই আমায় পাবে,
তোমার রক্তে বানানো,
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
আমি আবার তোমার আঙুল ধরতে চাই।
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
আমি আবার তোমার পাশেই হাঁটতে চাই
বাড়িয়ে দাও,তোমার হাত
তোমার হাত।
Prithibir ak pashe Maa ke rekhe ( পৃথিবীর একপাশে মাকে রেখে ) By আরিফিন রুমি
অন্য পাশেও, মাকে রাখি
পৃথিবীর সব কথা ভূলে গিয়ে
ব্যাকুল প্রাণে, মাকে ডাকি
জীবনের সবখানে, সব গানে
মাকে ছাড়া, জীবনের নিলামে
মা হীন এলোমেলেও হৃদয়ে,
আর কোনও ঠিকানা
কেউ কি জানে?
ও…ও…হো……মা
মায়েরই আঁচলে জীবন বুঝি।
যখনই দুরে যাই,
আড়ালে থাকি,
নিরবে চোখ মেলে মাকে খুঁজি।মায়েরই পায়েতে স্বর্গ আছে,
স্বর্গ খুঁজিনা তাই অন্যখানে
মায়েরই কারনে বাঁচতে শেখা
দু চোখে মা, তুমি
জগৎ জানে
ও…..মা….মা……আ…..
ও…..মা….মা……আ…..
পৃথিবীর একপাশে মাকে রেখে
অন্য পাশেও,মাকে রাখি।
পৃথিবীর সব কথা ভূলে গিয়ে
ব্যাকুল প্রাণে, মাকে ডাকি।
জীবনের সবখানে, সব গানে
মাকে ছাড়া, জীবনের নিলামে।
মা হীন এলোমেলো হৃদয়ে,
আর কোনও ঠিকানা
কেউ কি জানে?
ও…ও…হো……মা…..
Na bola valobasha ( না বলা ভালবাসা ) – আরিফিন রুমি
মাঝে মাঝে গল্প বলি নিজেই নিজের সাথে
ও মাঝে মাঝে ইচ্চে করে কষ্ট উড়াই হাওয়ায়
মাঝে মাঝে তোমায় সাজাই সকল চাওয়া পাওয়ায়তুমি আমার না বলা ভালবাসা
এক সুরে বোনা এ হৃদয়ের শত আশা
মাঝে মাঝে ভাসে যে মন দুরের খেয়া ঘাটে
মাঝে মাঝে বুকের ভেতর একলা পথিক হাটে
মাঝে মাঝে ভাসাই যে মন দুরের খেয়া ঘাটে
ও মাঝে মাঝে বুকের ভেতর একলা পথিক হাটে
মাঝে মাঝে যাই যে ভুলে ভালবাসার মানে
মাঝে মাঝে দুঃখ ছোটে সুখের পিছুটানে
প্রিয়তমা
কথাঃ জাহিদ আকবর
অ্যালবামঃ ভালোবাসি তোমায়
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা।।
পথের শুরু থেকে শেষে যাবো তোমায় ভালোবেসে
বুকে আছে তোমার জন্য অনেক কথা জমা।
রাঙিয়ে দেবো তোমার পাঁজর মনের রঙিন ফুলে
ভালোবাসি তোমায় কত, দেখো হৃদয় খুলে
রাঙিয়ে দেবো তোমার পাঁজর মনের রঙিন ফুলে
আকাশ হয়ে জড়িয়ে রবো গভীর অনুরাগে
তোমায় দেখার শেষ হবেনা দুচোখ বোজার আগে
আকাশ হয়ে জড়িয়ে রবো গভীর অনুরাগে
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা।
হৃদয়ে আমার বাংলাদেশ
স্বাধীনতার যুদ্ধে আছি
দোয়া করিস মা গো
তোর মুখে হাসি ফোটাবো
জাগো বাঙ্গালি জাগো
মা তোর খোকন
যেন ভয় না পায়
মরণের আগে এ
স্বাধীন করবো এ দেশ
বুকের যত রক্ত লাগে…
স্বাধীনতার যুদ্ধে আছি
দোয়া করিস মা গো
তোর জন্য শহীদ হবো
জাগো বাঙ্গালি জাগো……
মা তোর খোকন
যদি বাড়ি না ফেরে
স্বাধীনতার পরে
সবুজ লালের পতাকা
রাখিস বড় যত্ন করে
স্বাধীনতার যুদ্ধে আছি
দোয়া করিস মা গো
মায়ের দেশ মাকে দেব
জাগো বাঙ্গালি জাগো !!!!
প্রত্যাবর্তন (portaborton) – tahasan
তাহসান
হঠাৎ মনে পড়লো তোমায়,
মনে পড়ে গেল সেই ছেলেমানুষী হারিয়ে গিয়েছে কোথায়
হঠাৎ আজ মনে পড়লো তোমায়।
এই আমি কতবার সেই তোমার প্রেমে পড়েছি
মনে আছে কি তোমার।
আর ঠিক ততবার বৃষ্টির গান লিখেছি
পিয়ানোতে সুর তুলেছি, হৃদয় জুড়ে গেয়েছি
তাই আবার ফিরে যাই, তাই আবার ফিরে যাই
আমি আবার আরেকটাবার তোমার প্রেমে পড়তে চাই।
পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে ( রবীন্দ্র সংগীত ) – আবিদ
অ্যালবাম: তারুন্যের জয়গান
পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে
পাগল আমার মন জেগে ওঠে॥
চেনাশোনার কোন বাইরে যেখানে পথ নাই নাই রে
সেখানে অকারণে যায় ছুটে॥
ঘরের মুখে আর কি রে কোনো দিন সে যাবে ফিরে।
যাবে না, যাবে না–
দেয়াল যত সব গেল টুটে॥
বৃষ্টি-নেশা-ভরা সন্ধ্যাবেলা কোন বলরামের আমি চেলা,
আমার স্বপ্ন ঘিরে নাচে মাতাল জুটে–
যত মাতাল জুটে।
যা না চাইবার তাই আজি চাই গো,
যা না পাইবার তাই কোথা পাই গো।
পাব না, পাব না,
মরি অসম্ভবের পায়ে মাথা কুটে॥
বন্ধু তোমার – কৃষ্ণকলি
এলবামঃ সূর্যে বাঁধি বাসা
বন্ধু তোমার চোখের মাঝে চিন্তা খেলা করে
বন্ধু তোমার কপাল জুড়ে চিন্তালোকের ছায়া
বন্ধু তোমার নাকের ভাজে চিন্তা নামের কায়া
বন্ধু আমার মন ভাল নেই
তোমার কি মন ভালো
বন্ধু তুমি একটু হাসো
একটু কথা বলো
বন্ধু আমার বন্ধু তুমি
বন্ধু মোরা ক’ জন
তবুও বন্ধু…… মন হলো না আপন ।।
বন্ধু আমার বুকের মাঝে বিসর্জনের ব্যথা
বন্ধু তুমি অমন করে যেও না আর একা
বন্ধু এসো স্বপ্ন আকি চারটা দেয়াল জুড়ে
বন্ধু এসো আকাশ দেখি পুরোটা চোখ খুলে
বন্ধু এসো জল এ ভাসি
বুক ভাসানোর সুখে
বন্ধু তোমার বন্ধু আমি
বন্ধু মোরা ক’ জন
তবুও বন্ধু….. ভাসি নাকো
আঁকি নাকো স্বপন ।।
আমি তোমাকেই বলে দেব – সঞ্জীব চৌধুরী
কী যে একা দীর্ঘ রাত
আমি হেটে গেছি বিরান পথে
আমি তোমাকেই বলে দেব
সেই ভুলে ভরা গল্প
কড়া নেড়ে গেছি ভুল দরোজায়-
ছুয়ে কান্নার রঙ
ছুয়ে জোছনার ছায়া
কেউ জানেনা, না জানে আড়াল
জানে কান্নার রঙ
জানে জোছনার ছায়া
দিন হোক লাবন্য, হ্রদয়ে শ্রাবন
তুমি কান্নার রঙ
তুমি জোছনার ছায়া
অ দিয়ে গানের লিরিক্স
অ আ
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ বিপ্লব
অ্যালবামঃ অ আ
কারে আর মন দিবি তুই
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ বিপ্লব
অ্যালবামঃ অংক
তোমারই পরশে জীবন আমার ওগো ধন্য হল
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ গাজী মাজহারুল আনোয়ার
সুরকারঃ সত্য সাহা
গেয়েছেনঃ সাবিনা ইয়াসমিন
অ্যালবামঃ অংশীদার
বেদনার রঙ
ধরনঃ আধুনিক
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ বাপ্পা মজুমদার
গেয়েছেনঃ অর্ণব
অ্যালবামঃ অকারণ
কালো মেঘ
ধরনঃ আধুনিক
গীতিকারঃ জুয়েল
সুরকারঃ সজীব
গেয়েছেনঃ সজীব
অ্যালবামঃ অকৃত্রিম
কে তুমি আমারে ডাকো
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ গৌরী প্রসন্ন মজুমদার
সুরকারঃ অনুপম ঘটক
গেয়েছেনঃ সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়
অ্যালবামঃ অগ্নি পরীক্ষা
যদি ভুল করেই ভুল মধুর হলো
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়
অ্যালবামঃ অগ্নি পরীক্ষা
যদি হই চোরকাটা ঐ শাড়ীর ভাজে
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ কিশোর কুমার ও আশা ভোঁসলে
অ্যালবামঃ অগ্নি পরীক্ষা
গানে মোর কোন ইন্দ্রধনু আজ স্বপ্ন ছড়াতে চায়
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ গৌরিপ্রসন্ন মজুমদার
সুরকারঃ অনুপম ঘটক
গেয়েছেনঃ সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়
অ্যালবামঃ অগ্নি পরীক্ষা
আমি পাগল হবো
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান
সুরকারঃ আলী হোসেন
গেয়েছেনঃ রথীন্দ্র নাথ রায়
অ্যালবামঃ অঙ্গার
ও রূপের আগুন লাইগাছে মনে
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ সৈয়দ আব্দুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিন
অ্যালবামঃ অচেনা অতিথি
অচেনা শহরে
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ উইনিং
অ্যালবামঃ অচেনা শহরে
তাঁরা ভরা এই রাতে
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ উইনিং
অ্যালবামঃ অচেনা শহরে
ধুমকেতু
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ উইনিং
অ্যালবামঃ অচেনা শহরে
একা থাকা
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ উইনিং
অ্যালবামঃ অচেনা শহরে
প্রিয় ঠিকানা
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ উইনিং
অ্যালবামঃ অচেনা শহরে
মেঘ ছুড়ে দেই
ধরনঃ ব্যান্ড
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ কার্বোনাইজড
অ্যালবামঃ অজানা
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে যত দূরে আমি ধাই
ধরনঃ রবীন্দ্র সংগীত
গীতিকারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সুরকারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গেয়েছেনঃ রিজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
অ্যালবামঃ অজানা
আম গাছে ঢেলা মারে কিডারে
ধরনঃ বিবিধ
গীতিকারঃ সংকলিত
সুরকারঃ অজানা
গেয়েছেনঃ অনীল হাজারী
অ্যালবামঃ অজানা
মায়া নদী
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ অজানা
সুরকারঃ অজানা
গেয়েছেনঃ অজানা
অ্যালবামঃ অজানা
অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে?
ধরনঃ রবীন্দ্র সংগীত
গীতিকারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সুরকারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গেয়েছেনঃ শ্রীকান্ত আচার্য্য
অ্যালবামঃ অজানা
আর জ্বালা সয়না গো সরলা
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ শাহ আবদুল করিম
সুরকারঃ শাহ আবদুল করিম
গেয়েছেনঃ কালা মিঞা
অ্যালবামঃ অজানা
রাখিলেন সাঁই কূপজল করে
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ লালন সাঁই
সুরকারঃ লালন সাঁই
গেয়েছেনঃ বাউল
অ্যালবামঃ অজানা
যেভাবেই তুমি সকাল দেখো
ধরনঃ আধুনিক
গীতিকারঃ অজানা
সুরকারঃ অজানা
গেয়েছেনঃ শুভমিতা
অ্যালবামঃ অজানা
পাবে সামান্যে কি তার দেখা!
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ লালন সাঁই
সুরকারঃ লালন সাঁই
গেয়েছেনঃ অজানা
অ্যালবামঃ অজানা
হবিগঞ্জের জালালী কইতর
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ অজানা
সুরকারঃ অজানা
গেয়েছেনঃ অজানা
অ্যালবামঃ অজানা
ও আকাশ সোনা সোনা এ মাটি সবুজ সবুজ
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ মিল্টু ঘোষ
সুরকারঃ হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
গেয়েছেনঃ হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
অ্যালবামঃ অজানা শপথ
মনে রেখো মোরে যদি আমি চলে যাই.
ধরনঃ চলচ্চিত্রের গান
গীতিকারঃ পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়
সুরকারঃ হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
গেয়েছেনঃ আরতি মুখোপাধ্যায়
অ্যালবামঃ অজানা শপথ
দাঁড়িয়ে তোমারি শহরে
ধরনঃ বিবিধ
গীতিকারঃ অভিষেক দেবনাথ
সুরকারঃ শুভঙ্কর দেবনাথ
গেয়েছেনঃ শুভঙ্কর দেবনাথ
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত
সাথি পুরা বোতল দে আমারে
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ অজ্ঞাত
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত
মানুষ ধরো মানুষ ভজ শোন বলিরে পাগল মন
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ অজ্ঞাত
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত
Rai jago go – রাই জাগো গো
ধরনঃ পল্লীগীতি
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ অজ্ঞাত
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত
কী জানি কী কথা
ধরনঃ প্রেমের গান
গীতিকারঃ রিতেম সেন
সুরকারঃ মনিদীপা সিংহ
গেয়েছেনঃ কৌস্তব চ্যাটারজি, তাইসি নন্দী
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত
সাথি পুরা বোতল দে আমারে নেশায় মজে রই
ধরনঃ বাউল
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ অজ্ঞাত
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত
Jago he ei nogorbasi – জাগো হে এই নগরবাসী
ধরনঃ পল্লীগীতি
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ অজ্ঞাত
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত
মাকে ভালোবাসি আমি মা যে আমার প্রাণ
ধরনঃ জীবনমুখী গান
গীতিকারঃ অজ্ঞাত
সুরকারঃ অজ্ঞাত
গেয়েছেনঃ অজ্ঞাত
অ্যালবামঃ অজ্ঞাত