ভ্রমণ কাহিনী বরিশাল টু ঢাকা- মোহাম্মদ রাসেল

পর্ব ১.

২০১১ সাল ঢাকা টু বরিশাল ট্রাভেল উদ্দেশ্য রওনা হলাম, ঢাকা কল্যানপুর থেকে গাড়ীতে উঠলাম, গাড়ীর মাঝ খানে আমার সিটি আমার পাশে, জানালার পাশে সিট টি খালি,হটাৎ করে কিছু খন পরে একটি মেয়ে আসলো, মেয়ে টি বললো ভাইয়া আপনার সিট কী এখানে, আমি বললাম জী মেয়ে টি ভাইয়া আপনার পাশে জানালার কাছে সিট টি আমার, আপনি কী একটু কষ্ট করে উঠে দারা বেন, তা হলে আমি সিট এ যেয়ে বসবো জি অবশ্যই,।

তার পর আমি উঠে দাড়ালাম মেয়েটি আমার পাশের জানালার কাছের সিট বসলো ,তার পর সবাই বাসে বসে আছি, বাস ছারবে কিছু খনের মধ্যে সুপারভাইজার বললো, গাড়ীর যাএী যদি কেউ বাহিরে থাকেন তা হলে সবাই গাড়ীতে উঠে বশুন,।কিছু খনের মধ্যে আমাদের গাড়ি ছেড়ে দিবে, তার পর তার ১১ টা গাড়ি ছেড়ে দিলো, মেয়ে টি বসে আছে আমি ফোন এ ফেসবুক চালাচ্ছি,এমন সময় মেয়ে টি বললো ভাইয়া আপনার নাম কী আপনি কী করেন কোথায় জাবেন,।

আমার নাম মোঃ সাইফুল আমার গ্রামের বাড়ি বগুড়া তে আমি থাকি ঢাকায় ধানমন্ডি তে পরাশুনা করি, আমাদের ইউনিভার্সিটি থেকে বরিশাল একটা প্রোগ্রাম আছে তার জন্য আমি বরিশাল যাচ্ছি, ওআচ্ছা ভালো ভাইয়া আপনি কোথায় পরাশুনা করেন, সাইফুল আপু আমি পরাশুনা করি প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি তে, টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং ২য় ইয়ার, এটা হলো বনানী নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটি পাশে,।

সাইফুল আপু আপনার নাম কী আপনি কী করেন কোথায় যাচ্ছেন, ভাইয়া আমার নাম রুবিনা, আমার গ্রামের বাড়ি বরিশাল, আমি গ্রামেই থাকি গ্রামে পরাশুনা করি, ঢাকায় বেরাতে আসলাম বাবা কাছে, সাইফুল ওআচ্ছা ভালো, সাইফুল এভাবে কথা বলতে বলতে অনেক রাত হয়ে যায়, এক সময় দেখলাম মেয়ে টি ঘুম পাচ্ছে আমি বললাম আপু আপনি তা হলে ঘুমিয়ে জান, রুবিনা না ভাইয়া সমস্যা নেই, এক সময় দেখলাম রুবিনা ঘুমিয়ে পরলো,।

রুবিনা আমার কাঁদে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পরেছে, আমি ও আর ঢাকিনী ঘুমিয়ে আছে থাক, চুল গুলো বাতাসে উরছে কী সুন্দর না লাগছে মায়াবী চেহারা, কিছু খন পরে হটাৎ করে রুবিনা ঘুম ভেঙে যায়, কী লজ্জা না পেয়েছে রুবিনা, রুবিনা সরি ভাইয়া শরীর টা একটু ক্লান্ত ছিল তাই ঘুমিয়ে পরেছি কিছু মনে করবেন না, সাইফুল ঠিক আছে আপু কোন সমস্যা নেই,।

 

 

রাত ৪ টা গাড়ি টি একটি হোটেল এ সামনে নিয়ে ধারালো ড্রাইভার, সুপারভাইজার বললো কেউ যদি নাস্তা করতে চান তা হলে নামতে পারেন, ২০ মিনিট সময় দেওয়া হলো, ২০ মিনিট পড়ে আমরা গাড়ি ছারবো,।২০ মিনিট পড়ে আবার সবাই এশে সবাই সিট এ বসবেন, আমার তখন গাড়ি ছারবো,সাইফুল চলেন আপু আমরা নেমে একটু নাস্তা করে আসি,রুবিনা না ভাইয়া আপনি জান আমি জাব না,সাইফুল চলেন আপু সমস্যা নেই,।

তার পর রুবিনা ঠিক আছে ভাইয়া চলেন, পরে দুজন এক সাথে নাস্তা করে আবার গাড়ি তে উঠে বসলো,কিছু খন পরে গাড়ি আবার ছেড়ে দিলো, সাইফুল রুবিনা কথা বলতে বলতে দুজন বাকি সময় টুকো কাটিয়ে দিলো,।তার পর সকাল ১০ টা সময় সাইফুল রুবিনা একি বাসস্ট্যান্ডে নামলো,।সাইফুল আপু তা হলে সকালের নাস্তা করে এক বারে রওনা করেন,রুবিনা না ভাইয়া আমি এখন আর কিছু খাব না, অবশেষে সাইফুল এর সাথে আর পারলোনা, ভাইয়া ঠিক আছে নাস্তা করবো,

 

কিন্তু আমার একটি শর্ত আছে, সাইফুল এ কথা শুনে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে, আচ্ছা ঠিক আছে আমি আপনার শর্তে রাজি বলেন,কী শর্ত বলেন রুবিনা তা হলে এবার নাস্তা করে বিল আমি দিব, সাইফুল আচ্ছা ঠিক আছে তা হলে চলেন,পরে সাইফুল রুবিনা দুজন এক সাথে নাস্তা করে বের হলো

 

Leave a Reply