এই মাসের শুরুতে একটি রিপর্টে জানা গিয়েছে এলন মাস্ক তার নিউরালিংক সংস্থার এক্সিকিউটিভ শিভন জিলিসের সঙ্গে নভেম্বরে যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছে। এর ফলে বর্তমানে এলনের নয় সন্তানের বিষয় জানা গিয়েছে।
ফের বাবা হলেন মাস্ক। তবে এবার এলন নয়। বাবা হলেন এলনের বাবা এরল মাস্ক। এরল মাস্ক তার সৎ মেয়ের সঙ্গে দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন বএল জানা গিয়েছে। সৎ মেয়ে তার তুলনায় ৪১ বছরের ছোট। একটি সাক্ষাৎকারে এই কথা জানিয়েছেন তিনি।
৭৬ বছরের এরল মাস্ক বুধবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে ২০১৯ সালে ৩৫ বছর বয়সী জনা বেজুইডেনহাউটের সঙ্গে তার একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়েছে।
বাঙ্গালী স্বাধীনতার শহীদ দীনেশ গুপ্ত | অমর শহীদ দীনেশচন্দ্র গুপ্ত
এর আগে এরন মাস্ক এবং বেজুইডেনহাউটের এক ছেলে ছিল। তার নাম ইলিয়ট রাশ। ইলিয়টের বয়স বর্তমানে পাঁচ বছর।
বেজুইডেনহাউটের মা, হেইডি এবং মাস্কের মধ্যে ১৮ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক ছিল এবং তাঁদের দুটি সন্তান ছিল। বেজুইডেনহাউটের চার বছর বয়সে তাঁর মায়ের সঙ্গে এরল মাস্কের বিয়ে হয়।
এরোল এবং মায়ে মাস্ক ১৯৭০ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বিবাহিত ছিলেন এবং তাঁদের তিনটি সন্তান রয়েছে। এরা হলেন এলন, কিম্বল এবং টোসকা।
এরোল মাস্ক একটি ট্যাবলয়েডে জানিয়েছেন যে শিশুটির জন্মের জন্য তাঁরা পরিকল্পনা করেননি। তিনি আরও বলেন বেজুইডেনহাউটের সঙ্গে তাদের প্রথম সন্তানের জন্মের পরে প্রায় ১৮ মাস তাঁরা একসঙ্গে ছিলেন। এরপরে তাঁরা আলাদা হয়ে গেলেও একে অপরের প্রতি তাঁদের ভালবাসা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এরল মাস্ক বলে যে তার মেয়েরা বেজুইডেনহাউটের সাথে তার সম্পর্ক মেনে নিতে পারেননি। জানা গিয়েছে এরল মাস্ক মোট সাত সন্তানের পিতা।
ট্যাবলয়েডের সঙ্গে কথা বলার সময়, মাস্ক জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে তার ছেলের মতামতের সঙ্গে সহমত পোষণ করেন। তিনি বলেন, “আমরা পৃথিবীতে শুধুমাত্র প্রজননের জন্যই রয়েছি।” তিনি আরও বলেন, “আমি আরও সন্তানের জন্ম দিতে পারলে আমি তা করতাম। আমি এটা না করার কোন কারণ দেখতে পাচ্ছি না।”
বর্তমানে এরল এবং এলন মাস্কের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই।
আরও পড়ুন: Sri Lanka Crisis: স্পিকারের কাছে ইস্তফাপত্র পাঠালেন পলাতক প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া
এই মাসের শুরুতে একটি রিপর্টে জানা গিয়েছে এলন মাস্ক তার নিউরালিংক সংস্থার এক্সিকিউটিভ শিভন জিলিসের সঙ্গে নভেম্বরে যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছে। এর ফলে বর্তমানে এলনের নয় সন্তানের বিষয় জানা গিয়েছে।
এর একদিন পরে, তিনি টুইট করে তিনি বলেন, “নিম্ন জনসংখ্যা সঙ্কটকে সাহায্য করার জন্য আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। জন্মহার কমে যাওয়া এখনও পর্যন্ত সভ্যতার সবচেয়ে বড় বিপদ।”
মাস্ক বহুবার জন্মহার কমে যাওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। গত বছর, তিনি টুইট করে বলেন যে, “সভ্যতা ভেঙে পড়বে” যদি মানুষের বেশি সন্তান না হয়।