কবিতা নং:-১
———
কবিতার নাম:-বাংলাদেশ
কাব্য-গ্রন্থ:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
বাংলাদেশ
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
৭১ এ জন্মে ছিল ১ টি নতুন দেশ
যার নাম পূর্বে ছিল পূর্ব-পাকিস্তান,
বর্তমানে তার নাম আছে বাংলাদেশ।
“বাংলাদেশ” মানে বাঙ্গালীর দেশ।
কিন্তু না,এটি অন্য জাতিরও দেশ।
হাজারও জাতি বাস করে এই দেশে,
কিন্তু,পুরো পৃথিবী চেনে এক-নামে,
সেই নাম হচ্ছে,
বাংলাদেশ।
লক্ষ রক্তের বিনিময়ে জন্মে ছিল,
১ টি দেশ,
যার নাম হয়েছে বাংলাদেশ।
সবারই আছে ১ জন পিতা,
এই দেশেরও আছে ১ জন পিতা।
তার নাম হচ্ছে,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তিনি ছিলেন বাংলার সন্তান।
আমরাও বাংলার সন্তান।
ভাষা,জাতির সঙ্গে,
নামের মিল আছে এই দেশের।
সেই মিল,
যা নেই অন্য কোনো দেশের।
তাই,আমরাও দেশকে,
ভালোবাসি প্রচুর।
আরও ভালোবাসবো।
যতদিন,বেঁচে আছি,
এই ভূমির মাটিতে।
যারা রক্ত দিয়েছেন,
তারা ছিলেন দেশ-প্রেমিক।
আমরাও রক্ত দেব,
যদি হতে চাই দেশ-প্রেমিক।
সৌন্দর্যে ভরে আছে এই দেশ,
তাই তো সবাই বলে,
অন্যতম বাংলাদেশ।
আয়তনে হতে পারে ছোট এই দেশ,
কিন্তু,বড় সংখ্যার জন-গন,
ধরে রেখেছে এই দেশ।
অন্য সব দিক থেকে হয়েছে,
অনেক বড় দেশ।
নামি-দামি লোকেরও জন্ম এই,
দেশের মাটিতে।
সব-দিক থেকে দেখলেই মনে হয়,
এটা অন্য কোনো দেশ।
কিন্তু,না!
শুনাম যতই বলি,
ততই যেন কম বলা হয়।
না থাক,কম বলাই ভালো!
নাহলে,অন্য দেশ,
হিংসায় আড়-চোখে তাকায়।
ঋতুতেও বড় এই দেশ,
যার সংখ্যা ছয়।
যা,অন্য কোনো দেশে,
হওয়া সম্ভব নয়।
এই দেশে ফলে,
হরেক রকমের ফল-ফসল,
তাই,এই দেশকে দেখায় সোনালী।
তাই তো দেশের অপর নাম,
“সোনার বাংলাদেশ”।
এটা আট এর ও নয়,
আবার,নয় এর ও নয়,
এটা দশের দেশ,
বাংলাদেশ।
আমি এই দেশে জন্মে অনেক ধন্য।
যদিও হয় সম্পদ গন্য।
কিন্তু,প্রাকৃতিক সম্পদ আছে অগন্য।
কবিতা নং:-২
———
কবিতার নাম:-পতাকা
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
পতাকা
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
সকল দেশেরই থাকে চেনার চিহ্ন
চিহ্নটির নাম হলো কেতন।
যুদ্ধের মাধ্যমে তার হয় জন্ম।
কেতনের মাধ্যমে চেনা যায় দেশটাকে,
জানা যায় তার জন্ম-ইতিহাস,
যদিও সবার চিহ্ন হয় না একরকম!
অর্থ থাকে একই,
সেই দেশের জন্ম-ইতিহাস।
সকল দেশেরই আছে পতাকা,
যদিই সে পায়,
অন্যের থেকে নিজের স্বাধীনতা।
পতাকা হলো ১ টি দেশের গর্বের কাপড়,
যদিও কাপড়ের দাম হয় গন্য,
তবুও,তার দাম হবে অগন্য।
কারণ,সেটা আনা হয়েছে রক্ত দিয়ে,
যার মূল্য ধরা যাবে না,
সামান্য টাকা দিয়ে।
কারণ,রক্তের দাম দেওয়া যায় না,
টাকা দিয়ে।
যদি কোন দেশে সম্মানীয় বস্তু থাকে,
তাহলে,মানুষ তাকেই প্রথমে রাখে।
যদিও হয়,তাকে দেখতে সামান্য,
তবুও,তার সম্মান অসামান্য।
আমরা অন্যকে সম্মান দেই বা না দেই!
তাকে দিতে হবে!!
নাহলে,সবার অসম্মান হবে।
যদিও পাই,বড় সম্মান,
তবুও কি!
তার সম্মানের ধারে-কাছে যাবে?
কোন দিনই না।
তাই,যদি পেতে চাই বড় সম্মান,
পতাকাকে করতে হবে সম্মান।
যদি না করি!
তাহলে,মানুষ হিসেবে,
আমারই হবে অসম্মান।
তাই বলা যায়,পতাকার সম্মান,
নিজের সম্মান।
———
কবিতার নাম:-পতাকা
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
পতাকা
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
সকল দেশেরই থাকে চেনার চিহ্ন
চিহ্নটির নাম হলো কেতন।
যুদ্ধের মাধ্যমে তার হয় জন্ম।
কেতনের মাধ্যমে চেনা যায় দেশটাকে,
জানা যায় তার জন্ম-ইতিহাস,
যদিও সবার চিহ্ন হয় না একরকম!
অর্থ থাকে একই,
সেই দেশের জন্ম-ইতিহাস।
সকল দেশেরই আছে পতাকা,
যদিই সে পায়,
অন্যের থেকে নিজের স্বাধীনতা।
পতাকা হলো ১ টি দেশের গর্বের কাপড়,
যদিও কাপড়ের দাম হয় গন্য,
তবুও,তার দাম হবে অগন্য।
কারণ,সেটা আনা হয়েছে রক্ত দিয়ে,
যার মূল্য ধরা যাবে না,
সামান্য টাকা দিয়ে।
কারণ,রক্তের দাম দেওয়া যায় না,
টাকা দিয়ে।
যদি কোন দেশে সম্মানীয় বস্তু থাকে,
তাহলে,মানুষ তাকেই প্রথমে রাখে।
যদিও হয়,তাকে দেখতে সামান্য,
তবুও,তার সম্মান অসামান্য।
আমরা অন্যকে সম্মান দেই বা না দেই!
তাকে দিতে হবে!!
নাহলে,সবার অসম্মান হবে।
যদিও পাই,বড় সম্মান,
তবুও কি!
তার সম্মানের ধারে-কাছে যাবে?
কোন দিনই না।
তাই,যদি পেতে চাই বড় সম্মান,
পতাকাকে করতে হবে সম্মান।
যদি না করি!
তাহলে,মানুষ হিসেবে,
আমারই হবে অসম্মান।
তাই বলা যায়,পতাকার সম্মান,
নিজের সম্মান।
কবিতার নাম:-সরকার
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
সরকার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
প্রতিটি দেশেরই থাকে ১ জন প্রধান
যার নাম হচ্ছে সরকার।
তাকে প্রতিটি দেশে থাকাই দরকার।
সে নিয়ন্ত্রণ করে দেশটাকে,
যারা অনিয়ন্ত্রণে নিয়ে যায় দেশটাকে,
তাদেরকে দেয় সাজা।
তার জন্যে তারা হয়ে যায় সোজা।
সে নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের,
আবার,কখনও আমরাও নিয়ন্ত্রণ করি তাদের।
যখন তারা করে বাড়া-বাড়ি।
তখন ভোট দিয়ে করতে হয় ছাড়া-ছাড়ি।
তবুও ১ জনের হওয়া দরকার প্রধান,
যার সূত্র থাকে আমাদের হাতে,
তার জন্যে কখনও কখনও সরকারই ভয়ে কাঁদে।
বানিয়েছি তাকে প্রধান আমরা,
কখনও,কখনও সেই আমাদের তুলে নেয় চামড়া।
এটা কেমন হলো!
তোমরা কিছু বলো।
যদি পরের বছর আমরা না দেই তাকে ভোট,
তাহলে তো,সেও আমাদের মতো করে,
কাঁদবে ফোট ফোট।
তখন করবে সে কি?
আমাদের মতো জীবন-ধারন করবে,
আর কি।
সে আমাদের সাথে করে চালাকি,
সেটা কেমন?
আমাদের টাকাই ভ্যাট হিসেবে নেয়,
আবার আমাদেরকেই ফেরত দেয়।
এতো,মাছের পানিতে মাছ ধোয়া।
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
সরকার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
প্রতিটি দেশেরই থাকে ১ জন প্রধান
যার নাম হচ্ছে সরকার।
তাকে প্রতিটি দেশে থাকাই দরকার।
সে নিয়ন্ত্রণ করে দেশটাকে,
যারা অনিয়ন্ত্রণে নিয়ে যায় দেশটাকে,
তাদেরকে দেয় সাজা।
তার জন্যে তারা হয়ে যায় সোজা।
সে নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের,
আবার,কখনও আমরাও নিয়ন্ত্রণ করি তাদের।
যখন তারা করে বাড়া-বাড়ি।
তখন ভোট দিয়ে করতে হয় ছাড়া-ছাড়ি।
তবুও ১ জনের হওয়া দরকার প্রধান,
যার সূত্র থাকে আমাদের হাতে,
তার জন্যে কখনও কখনও সরকারই ভয়ে কাঁদে।
বানিয়েছি তাকে প্রধান আমরা,
কখনও,কখনও সেই আমাদের তুলে নেয় চামড়া।
এটা কেমন হলো!
তোমরা কিছু বলো।
যদি পরের বছর আমরা না দেই তাকে ভোট,
তাহলে তো,সেও আমাদের মতো করে,
কাঁদবে ফোট ফোট।
তখন করবে সে কি?
আমাদের মতো জীবন-ধারন করবে,
আর কি।
সে আমাদের সাথে করে চালাকি,
সেটা কেমন?
আমাদের টাকাই ভ্যাট হিসেবে নেয়,
আবার আমাদেরকেই ফেরত দেয়।
এতো,মাছের পানিতে মাছ ধোয়া।
কবিতা নং:-৪
———
কবিতার নাম:-মুজিব বর্ষ
কাব্য-গ্রন্থ:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
মুজিব বর্ষ
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
২০২০ এ হলো মুজিব বর্ষ
যারা দিয়েছিল রক্ত,
মাধ্যমে কর্ষ।
এবার আছে মুজিব বর্ষ,
কি জানি,
আরও কত আসবে শতবর্ষ?
এবার আছে আমাদের,
মুজিব বর্ষ।
যে,ছিল আমাদের পথপ্রদর্শক।
যার মাধ্যমে আমরা উৎসাহ পেয়েছি,
দৌড়ে মাঠে নেমেছি,
তাদের করেছি পরাজয়,
আমরা করেছি জয়।
পাইনি কো ভয়,
যদিও হয়েছি ক্ষয়,
এনেছি হাতে জয়।
তার কারণে পেয়েছি নতুন দেশ,
তাই এখন আছি বেশ,
নাহলে,হতাম শেষ।
তাকে জানাই সালাম সহস্র,
তাই আবার বলি,
বুক ফুলিয়ে গর্ব,
জয় মুজিব বর্ষ।
———
কবিতার নাম:-মুজিব বর্ষ
কাব্য-গ্রন্থ:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
মুজিব বর্ষ
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
২০২০ এ হলো মুজিব বর্ষ
যারা দিয়েছিল রক্ত,
মাধ্যমে কর্ষ।
এবার আছে মুজিব বর্ষ,
কি জানি,
আরও কত আসবে শতবর্ষ?
এবার আছে আমাদের,
মুজিব বর্ষ।
যে,ছিল আমাদের পথপ্রদর্শক।
যার মাধ্যমে আমরা উৎসাহ পেয়েছি,
দৌড়ে মাঠে নেমেছি,
তাদের করেছি পরাজয়,
আমরা করেছি জয়।
পাইনি কো ভয়,
যদিও হয়েছি ক্ষয়,
এনেছি হাতে জয়।
তার কারণে পেয়েছি নতুন দেশ,
তাই এখন আছি বেশ,
নাহলে,হতাম শেষ।
তাকে জানাই সালাম সহস্র,
তাই আবার বলি,
বুক ফুলিয়ে গর্ব,
জয় মুজিব বর্ষ।
কবিতা নং:-৫
———
কবিতার নাম:-মুক্তিযুদ্ধ
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
——————————— মুক্তিযুদ্ধ
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
চলো চলো বাঙ্গালী
গর্জে ওঠো বাঙ্গালী
হাতে হাত রেখে,
গায়ে রক্ত মেখে,
করবো শত্রুমুক্ত একসাথে,
এই দেশটাকে।
করবই মোরা জয়,
কাউকে পাই নাকো ভয়,
পারলে হব ক্ষয়,
মোরা করবই জয়।
পাকিস্তান দূর যাও,
নাহলে,এবার গুলি খাও,
গায়ে,গায়ে গুলি নাও,
আর মাটিতে মিশে যাও।
বাঘের খাঁচায় ঢুকে পরেছ,
তোমরা বড় ভুল করেছ,
এবার তো তোমরা মরেছ,
এখন ভাব,কি করেছ?
তোমরা তো বড়ই ভুল করেছ,
কেন,এখানে এসেছিলে?
এতজন মিলে,
ভেবেছিলে,খাবে গিলে,
আমরা তোমাদের চমকে দেব পিলে।
আমরা নিয়ে আসবই মুক্তি,
যত করা লাগে যুক্তি,
একে অপরে করে ভক্তি,
আমরা নেবই মুক্তি।
———
কবিতার নাম:-মুক্তিযুদ্ধ
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
——————————— মুক্তিযুদ্ধ
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
চলো চলো বাঙ্গালী
গর্জে ওঠো বাঙ্গালী
হাতে হাত রেখে,
গায়ে রক্ত মেখে,
করবো শত্রুমুক্ত একসাথে,
এই দেশটাকে।
করবই মোরা জয়,
কাউকে পাই নাকো ভয়,
পারলে হব ক্ষয়,
মোরা করবই জয়।
পাকিস্তান দূর যাও,
নাহলে,এবার গুলি খাও,
গায়ে,গায়ে গুলি নাও,
আর মাটিতে মিশে যাও।
বাঘের খাঁচায় ঢুকে পরেছ,
তোমরা বড় ভুল করেছ,
এবার তো তোমরা মরেছ,
এখন ভাব,কি করেছ?
তোমরা তো বড়ই ভুল করেছ,
কেন,এখানে এসেছিলে?
এতজন মিলে,
ভেবেছিলে,খাবে গিলে,
আমরা তোমাদের চমকে দেব পিলে।
আমরা নিয়ে আসবই মুক্তি,
যত করা লাগে যুক্তি,
একে অপরে করে ভক্তি,
আমরা নেবই মুক্তি।
কবিতা নং:-৬
———
কবিতার নাম:-শহীদ মিনার
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
শহীদ মিনার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
তাদের সামনে দাড়িয়ে
ফুল দেব হাত বাড়িয়ে,
শ্রদ্ধা জানাবো মন ভরিয়ে।
যারা রক্ত দিয়ে,
ভাষা এনেছিল কুড়িয়ে।
তাদের সম্মান কোনদিনও,
যাবে নাকো ফুড়িয়ে।
তাদের দিকে তাকালেই মনে হয়,
বলছে মনে হয় অনেক কিছু।
বাড়ি ফেরার সময় তাই,
বার বার ফিরে তাকাই পিছু।
আর বলি,বলবেন কিছু?
কিন্তু,পাই নাকো শব্দ-সাড়া,
আর বার বার হই দিশাহারা।
মনে করিয়ে দেয় সেই লাল দিন,
আর বার বার মাথা ঘুরায়,
এসেছে বোধ হয়,
ঘাড়ে কোন জ্বিন।
তাদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি,
তাদের জন্যই বলি আজ,
আমরা বাঙ্গালী,
ও বাংলাদেশি।
———
কবিতার নাম:-শহীদ মিনার
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
শহীদ মিনার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
তাদের সামনে দাড়িয়ে
ফুল দেব হাত বাড়িয়ে,
শ্রদ্ধা জানাবো মন ভরিয়ে।
যারা রক্ত দিয়ে,
ভাষা এনেছিল কুড়িয়ে।
তাদের সম্মান কোনদিনও,
যাবে নাকো ফুড়িয়ে।
তাদের দিকে তাকালেই মনে হয়,
বলছে মনে হয় অনেক কিছু।
বাড়ি ফেরার সময় তাই,
বার বার ফিরে তাকাই পিছু।
আর বলি,বলবেন কিছু?
কিন্তু,পাই নাকো শব্দ-সাড়া,
আর বার বার হই দিশাহারা।
মনে করিয়ে দেয় সেই লাল দিন,
আর বার বার মাথা ঘুরায়,
এসেছে বোধ হয়,
ঘাড়ে কোন জ্বিন।
তাদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি,
তাদের জন্যই বলি আজ,
আমরা বাঙ্গালী,
ও বাংলাদেশি।
কবিতা নং:-৭
———
কবিতার নাম:-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মোঃনাফিজ হোসেন
——————
হঠাৎ কান্নার চিৎকার
সবার মনে আনন্দের হাহাকার,
এসেছে যে ঘরে নতুন সন্তান,
কে সে সন্তান?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
কে তা জানতো?
নতুন এক দেশ আসবে,
ধরে তার হাত।
সবাই আনন্দে হাঁসবে,
শত্রুকে করে মাত।
সেই বাপের তো বড় কপাল,
যার ঘরে এসেছে দেশের হাতিয়ার,
যে সৃষ্টি করবে নতুন দেশ কাল।
মা-বাবা এর কত বড় কপাল!
কারণ,তাদের ঘরে এসেছিল গোপাল।
আপনাকে জানাই সহস্র সালাম আর,
সহস্র শ্রদ্ধা-ভালোবাসা,
আপনার জন্যেই আজ পেয়েছি,
নিজেদের অধিকার।
———
কবিতার নাম:-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মোঃনাফিজ হোসেন
——————
হঠাৎ কান্নার চিৎকার
সবার মনে আনন্দের হাহাকার,
এসেছে যে ঘরে নতুন সন্তান,
কে সে সন্তান?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
কে তা জানতো?
নতুন এক দেশ আসবে,
ধরে তার হাত।
সবাই আনন্দে হাঁসবে,
শত্রুকে করে মাত।
সেই বাপের তো বড় কপাল,
যার ঘরে এসেছে দেশের হাতিয়ার,
যে সৃষ্টি করবে নতুন দেশ কাল।
মা-বাবা এর কত বড় কপাল!
কারণ,তাদের ঘরে এসেছিল গোপাল।
আপনাকে জানাই সহস্র সালাম আর,
সহস্র শ্রদ্ধা-ভালোবাসা,
আপনার জন্যেই আজ পেয়েছি,
নিজেদের অধিকার।
কবিতা নং:-৮
———
কবিতার নাম:-রাজাকার
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
——————————-
রাজাকার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
এই তোমরা কারা
আমরা রাজাকার!
তোমরা বাইরে কেন?
তোমাদের স্থান তো কারাগার!
হঠাৎ,ঐ খানে কেন?
কারণ,তোমরা রাজাকার।
করেছিলাম কি?
দেশের সাথে বড় বেঈমানী।
কি!কি!!
বেঈমানী জ্বী,বেঈমানী
তাই তো আজ হয়েছ,
দেশের চোখে বড় আসামী।
করেছিলে,বড় ভুল,
এবার বোঝ,
করেছ খুব খারাপ কাম,
হারিয়েছ দেশ দামি!
এবার দাও তার দাম।
———
কবিতার নাম:-রাজাকার
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
——————————-
রাজাকার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
এই তোমরা কারা
আমরা রাজাকার!
তোমরা বাইরে কেন?
তোমাদের স্থান তো কারাগার!
হঠাৎ,ঐ খানে কেন?
কারণ,তোমরা রাজাকার।
করেছিলাম কি?
দেশের সাথে বড় বেঈমানী।
কি!কি!!
বেঈমানী জ্বী,বেঈমানী
তাই তো আজ হয়েছ,
দেশের চোখে বড় আসামী।
করেছিলে,বড় ভুল,
এবার বোঝ,
করেছ খুব খারাপ কাম,
হারিয়েছ দেশ দামি!
এবার দাও তার দাম।
কবিতা নং:-৯
———
কবিতার নাম:-বাংলা আমার
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
বাংলা আমার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
জন্ম এর সাথে সাথে
ভোরের অতিথি এর ডাকে
কিচিরমিচির কিচিরমিচির
প্রতি জানালার ফাঁকে।
জন্মেছি এই বাংলা এর মাটিতে,
সবুজ,হলুদ নানান রং এর পাটিতে,
বসে মোরা বাংলায় গান গাই।
যাই অন্যের মাটিতে,
একটু হাঁটিতে,
তবুও সে আনন্দ না পাই!
তাই শুধু বলি,বাংলা আমার
যেন অন্য অনুভূতি এর খামার।
হাওয়া দেয় গায়ে,
মন কে দেয় আনন্দ
শুধু এই বাংলার বুকে।
থাকি বহু সুখে।
কোথায়ও নেই তো পাবার,
মনের আনন্দ আমার,
তাই তো বলি,
বাংলা আমার।
———
কবিতার নাম:-বাংলা আমার
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
বাংলা আমার
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
জন্ম এর সাথে সাথে
ভোরের অতিথি এর ডাকে
কিচিরমিচির কিচিরমিচির
প্রতি জানালার ফাঁকে।
জন্মেছি এই বাংলা এর মাটিতে,
সবুজ,হলুদ নানান রং এর পাটিতে,
বসে মোরা বাংলায় গান গাই।
যাই অন্যের মাটিতে,
একটু হাঁটিতে,
তবুও সে আনন্দ না পাই!
তাই শুধু বলি,বাংলা আমার
যেন অন্য অনুভূতি এর খামার।
হাওয়া দেয় গায়ে,
মন কে দেয় আনন্দ
শুধু এই বাংলার বুকে।
থাকি বহু সুখে।
কোথায়ও নেই তো পাবার,
মনের আনন্দ আমার,
তাই তো বলি,
বাংলা আমার।
কবিতা নং:-১০
———-
কবিতার নাম:-কৃষি-কৃষক
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
কৃষি-কৃষক
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
বাংলার মাটি
বাংলার বারি
ব্যবহারের উপযোগী,
ফসলে রঙিন
বাংলার খাদ্য সঙ্গিন
তাই তো সবাই,
ভোজন-ভোগি।
সকল এর প্রধান কার,
“চাষ” করে,দেয় কর।
কৃষি-কৃষক
মূল কারিগর
যাদের উপর নির্ভর,
করে জাতির ভর।
———-
কবিতার নাম:-কৃষি-কৃষক
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
কৃষি-কৃষক
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
বাংলার মাটি
বাংলার বারি
ব্যবহারের উপযোগী,
ফসলে রঙিন
বাংলার খাদ্য সঙ্গিন
তাই তো সবাই,
ভোজন-ভোগি।
সকল এর প্রধান কার,
“চাষ” করে,দেয় কর।
কৃষি-কৃষক
মূল কারিগর
যাদের উপর নির্ভর,
করে জাতির ভর।
কবিতা নং:-১১
———-
কবিতার নাম:-ঐ পণ
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
ঐ পণ
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
রাজার রাজ্যে
রাজা স্বাধীন
পরাধীন শুধু মোরা
স্বাধীনতা কে দেয়,
ছাড়া মোদের পণ
বৃদ্ধ কিংবা খোঁড়া।
পণ মোদের মৌলিক অধিকার,
বাঁচাতে স্বাধীনতা,
নিবে পণ সরকার
হতে আমজনতার।
কে খাইতে পারিল!
আর
কে খাইতে পারিল না!!
সেথা,রাজার নাই কোন মাথা ব্যাথা।
রাজনীতিবিদ করে অনসন,
এবার দাও তাদের পণ,
নাহলে,করে অত্যাচার
উপর জনগণ।
রাজারা চায়,রাজার হালে বাঁচতে,
আরও চায়
সোনার অলংকার!
গলায় দিয়ে সাজতে।
তাতে আমাদের কি!
আমরা তো সাধারণ জনগণ,
মাসে কিংবা বছরে
দিতে হবে,
মোদের পণ।
———-
কবিতার নাম:-ঐ পণ
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
ঐ পণ
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
রাজার রাজ্যে
রাজা স্বাধীন
পরাধীন শুধু মোরা
স্বাধীনতা কে দেয়,
ছাড়া মোদের পণ
বৃদ্ধ কিংবা খোঁড়া।
পণ মোদের মৌলিক অধিকার,
বাঁচাতে স্বাধীনতা,
নিবে পণ সরকার
হতে আমজনতার।
কে খাইতে পারিল!
আর
কে খাইতে পারিল না!!
সেথা,রাজার নাই কোন মাথা ব্যাথা।
রাজনীতিবিদ করে অনসন,
এবার দাও তাদের পণ,
নাহলে,করে অত্যাচার
উপর জনগণ।
রাজারা চায়,রাজার হালে বাঁচতে,
আরও চায়
সোনার অলংকার!
গলায় দিয়ে সাজতে।
তাতে আমাদের কি!
আমরা তো সাধারণ জনগণ,
মাসে কিংবা বছরে
দিতে হবে,
মোদের পণ।
কবিতা নং:-১২
———-
কবিতার নাম:-নির্বাচন
কাব্য-গ্রন্থ:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
নির্বাচন
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
মানুষের জন্য,মানুষের সাথে
থাকতে চাই চিরকাল,
আপন এর বুদ্ধি দিয়ে
“নির্বাচন” এর মাধ্যমে
যৌগ্য প্রার্থী কে করুন দান।
আপনার নজরে
যে ভালো কাজে অংশীদারে
রাখে অবদান।
তাকেঁই করবেন বিজয়।
———-
কবিতার নাম:-নির্বাচন
কাব্য-গ্রন্থ:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
নির্বাচন
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
মানুষের জন্য,মানুষের সাথে
থাকতে চাই চিরকাল,
আপন এর বুদ্ধি দিয়ে
“নির্বাচন” এর মাধ্যমে
যৌগ্য প্রার্থী কে করুন দান।
আপনার নজরে
যে ভালো কাজে অংশীদারে
রাখে অবদান।
তাকেঁই করবেন বিজয়।
কবিতা নং:-১৩
———-
কবিতার নাম:-কালো রাঁত
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
কালো রাঁত
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
ইতিহাস আছে সাক্ষী
এই রাঁতের,
নির্দোষ রক্ষী।
দের উপর হামলার,
আরও ছিল জনগণ
স্তরে নিদ্রা র,
শিশু আর বয়স্ক
কি ছিল তাদের অপরাধ,
পাকিস্তানি হানাদার
দিয়ে ছিল অপঘাত।
অপঘাতে মৃত্যু
কে দিল তার বিচার,
বই এর পাতায় আছে তারা
ইতিহাসে প্রচার।
———-
কবিতার নাম:-কালো রাঁত
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
———————————
কালো রাঁত
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
ইতিহাস আছে সাক্ষী
এই রাঁতের,
নির্দোষ রক্ষী।
দের উপর হামলার,
আরও ছিল জনগণ
স্তরে নিদ্রা র,
শিশু আর বয়স্ক
কি ছিল তাদের অপরাধ,
পাকিস্তানি হানাদার
দিয়ে ছিল অপঘাত।
অপঘাতে মৃত্যু
কে দিল তার বিচার,
বই এর পাতায় আছে তারা
ইতিহাসে প্রচার।
কবিতা নং:-১৪
———-
কবিতার নাম:-মধুমতী নদী
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
——————————— মধুমতী নদী
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
বিকেল আবহাওয়া য়
নদীর বারি বয়,
কলা-কল ধ্বনি
পাড়ের কিনারায়,
দাঁড়িয়ে শ্রবণ
আপন মন।
মুগ্ধ হয় লোচন
কখনও বা পাড়ে বসে,
নদী র ভাষা খুঁজে-বুঝে
অর্থ বের করি,
ধ্বনি কি মধু!
মন করে শান্ত।
নদী র উৎস খুঁজি শুধু,
খুঁজতে খুঁজতে আপন মন ক্লান্ত।
———-
কবিতার নাম:-মধুমতী নদী
কাব্য-গ্রন্থের নাম:-স্বদেশ-প্রেম
কবির নাম:-মোঃনাফিজ হোসেন
——————————— মধুমতী নদী
মোঃনাফিজ হোসেন
————-
বিকেল আবহাওয়া য়
নদীর বারি বয়,
কলা-কল ধ্বনি
পাড়ের কিনারায়,
দাঁড়িয়ে শ্রবণ
আপন মন।
মুগ্ধ হয় লোচন
কখনও বা পাড়ে বসে,
নদী র ভাষা খুঁজে-বুঝে
অর্থ বের করি,
ধ্বনি কি মধু!
মন করে শান্ত।
নদী র উৎস খুঁজি শুধু,
খুঁজতে খুঁজতে আপন মন ক্লান্ত।