রাজপ্রাসাদ হত্যাকাণ্ডের রক্তাক্ত স্মৃতিতে নেপাল

গুলি করে বাবা-মাকে খুন করল ছেলে। বাবা-মা নেপালের রাজা ও রানি।

হ্যাঁ, এমনটাই ঘটেছিল ২০০১ সালের ১ জুনে। কাঠমাণ্ডুর নারায়ণহিতি প্রাসাদে রাজপরিবারের রি-ইউনিয়ন ডিনার পার্টি চলছে তখন। রাজা বীরেন্দ্র ও রানি ঐশ্বর্যকে আছেন সেখানে। রাত ৯টা বাজে প্রায়। বড় ছেলে প্রিন্স দীপেন্দ্র গুলি করলেন তাঁদের। মৃত্যু হল। ছাড় পেলেন না ডিনারে উপস্থিত থাকা পরিবারের বাকি সদস্যরাও। দীপেন্দ্রর গুলিতে মারা গেলেন তাঁরাও। ঘটনাটি নেপালিজ রয়্যাল ম্যাসাকার নামে পরিচিত। তখন নেপালে রাজতন্ত্র।

রাজা বীরেন্দ্র ওরফে বীরেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ দেব ১৯৭০ সালে কাঠমাণ্ডুর বিখ্যাত রানা পরিবারের মেয়ে ঐশ্বর্য রাজ্যলক্ষ্মী দেবী রানাকে বিয়ে করেন। প্রজারা তাঁকে শ্রদ্ধা করে ‘বড়া মহারানি’ বলে ডাকতেন। ১৯৭২ সালের ৩১ জানুয়ারি বীরেন্দ্র বীর নেপালের দশতম রাজা হিসেবে অধিষ্ঠিত হন। তাঁদের দুই পুত্র ও এক কন্যা। বড় ছেলে দীপেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ দেব, ছোট প্রিন্স নিরাজন ও কন্যা প্রিন্সেস শ্রুতি।

রাজপরিবারের সকলে মাসে অন্তত এক বার একসঙ্গে হয়ে ডিনার সারতেন। সেই মতো ২০০১ সালের ১ জুন কাঠমান্ডুর নারায়ণহিতি প্রাসাদে নৈশভোজে মিলিত হয়েছিলেন রয়্যাল ফ্যামিলির সকল সদস্য। হঠাৎ যুবরাজ দীপেন্দ্র বন্দুক বার করে প্রথমে তাঁর বাবাকে, তার পর তাঁর মা’কে ও পরে একে একে তাঁর ভাই-বোন ও সমস্ত পরিবারকে গুলি করতে শুরু করেন।

রাজা বীরেন্দ্র, রানি ঐশ্বর্য, নিরাজন ও শ্রুতি ঘটনাস্থলেই মারা যান। মারা যান রাজপরিবারের আরও পাঁচ সদস্য। এর পর দীপেন্দ্র নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করতে যান। কিন্তু না, তিনি সঙ্গে সঙ্গে মারা যাননি। গুরুতর আহত হলেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। রাজা বীরেন্দ্রর ছোট ভাই জ্ঞানেন্দ্রকেও গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। তিন দিন কোমায় থাকার পর দীপেন্দ্রর মৃত্যু হয়। কোমায় থাকা অবস্থায় দীপেন্দ্রকেই পরবর্তী রাজা হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু দীপেন্দ্রর মৃত্যুর পরে তাঁর কাকা জ্ঞানেন্দ্রকে বসানো হয়েছিল সিংহাসনে। তিনি ছাড়া তখন আর কেউ রাজা হওয়ার মতো অবস্থাতেও ছিলেন না।

ঠিক কী কারণে দীপেন্দ্র তাঁর সমস্ত পরিবারকে আকস্মিক ভাবে শেষ করে দিলেন, তা এত বছর পরেও অজানা। কীসের এত রাগ ও ঘেন্না? স্বাভাবিক ভাবেই রাজার পর যুবরাজের হাতে প্রশাসনিক ক্ষমতা থাকে। আর অফিশিয়ালি দীপেন্দ্রই ছিল অপ্রতিদ্বন্দ্বী যুবরাজ। রাজা বীরেন্দ্রর পর রাজ সিংহাসন তাঁরই। তা হলে কেন তিনি নিজের এমন কাজ করলেন?

ইউরোপে থাকার সময় দীপেন্দ্রর সঙ্গে আলাপ হয় দেবযানী রানার। তিনি ছিলেন একজন ভারতীয়। পরবর্তীকালে দেবযানীর সঙ্গে দীপেন্দ্রর প্রেম হয় ও দীপেন্দ্র তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। অনেকের ধারণা, দেবযানীর মা ‘নিচু’ সম্প্রদায় হওয়ায় ও তাঁর বাবার রাজনীতির অবস্থানের কারণেই রাজা বীরেন্দ্র এই সম্পর্ককে কোনও দিন মেনে নিতে পারেননি। আর এর থেকেই দীপেন্দ্রর রাগের সূত্রপাত।

অনেকে আবার মনে করেন, দীপেন্দ্রর সঙ্গে তাঁর কাকা জ্ঞানেন্দ্র ষড়যন্ত্র করেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। কেউ কেউ বলেন, দীপেন্দ্র তখন নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ছিলেন। কিন্তু এই রি-ইউনিয়ন ডিনারের আগে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় রয়্যাল কোর্টে ঢোকা নিষিদ্ধ ছিল। কারণ এটি একান্তই পারিবারিক ডিনার, নিজেদের মধ্যে সময় কাটানো। তা হলে?

এবং এটাও সত্যি, পরবর্তী কালে দীপেন্দ্রর ফরেনসিক রিপোর্টেও অ্যালকোহল পাওয়া যায়নি। যদিও এটাও মাথায় রাখতে হবে, যুবরাজ দীপেন্দ্রর মৃত্যুর পর তাঁর ফরেনসিক রিপোর্ট পুরোটা প্রকাশও করা হয়নি। আর তাই এই হত্যার কারণ হয়তো সারা জীবন রহস্যেই থেকে যাবে।

এখনও নেপালের প্রতিটি মানুষ তাঁদের প্রিয় রাজাকে মনে রেখেছেন। এমনকী এখনও নেপালিদের আদর্শের প্রতীক রাজা ও রানির যুগল ছবি কাঠমান্ডুর প্রতিটি দোকানে শোভা পায়। হবে না-ই বা কেন? নেপালের জন্য তো তিনি কম কিছু করেননি। তিনি ছিলেন সার্কের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা উদ্যোক্তা। বর্তমানে সার্ক যে অবস্থানে আছে, এতে রাজা বীরেন্দ্রের অবদান উল্লেখযোগ্য। অনেকেই রাজা বীরেন্দ্রকে বিষ্ণুর অবতার হিসেবেও মনে করেন। রাজপরিবারের সদস্যদের শাসনকালে নেপালে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, গবেষণা কেন্দ্র এবং হাসপাতাল-সহ উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হয়েছিল। যার কণামাত্রও রাজা জ্ঞানেন্দ্র শাহের আমলে হয়নি।

বর্তমানে নেপাল গণতন্ত্র শাসনে পরিণত হয়েছে। কাঠমাণ্ডুর রয়্যাল ফ্যামিলির নারায়ণহিতি প্রাসাদ ও বাগান এখন মিউজিয়ামে রূপান্তরিত করা হয়েছে।

১ জুন বিশ্বের ইতিহাসে নানা ঘটনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও দক্ষিণ এশিয়ায় দিনটি রক্তস্মৃতিতে মিশ্রিত। ২০০১ সালের এমনই ১ জুন হিমালয়কন্যা নেপালের রাজপ্রাসাদে ঘটেছিল স্মরণকালের ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ। নিহত হয়েছিল পুরো রাজপরিবার।

১৯ বছর আগের দিনটি এখনো নাড়া দেয় সবাইকে এবং ঘটনাচক্রে আমি রাজহত্যাকাণ্ডের পর পরই নেপাল গিয়েছিলাম, যে স্মৃতি রয়েছে দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক প্রকাশিত আমার ‘রক্তাক্ত নৈসর্গিক নেপালে’ গ্রন্থে। সেসব কথা এখনো নাড়া দেয় আমাকে।

ঘটনার দিন রাতে নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুতে অবস্থিত রাজপ্রাসাদে চলছিল রাজপরিবারের সদস্যদের পুনর্মিলনী পার্টি। পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন নেপালের রাজা বীরেন্দ্র, রানী ঐশ্বরিয়াসহ রাজ পরিবারের বিশ জনের মতো সদস্য। প্রায় প্রতি মাসেই রাজপরিবারের সদস্যদের পুনর্মিলনী পার্টি হয়। রাজা, রানী সহ রাজপুত্র, রাজকন্যা, রাজার ভাই, তাদের ছেলেমেয়েসহ অনেকেই উপস্থিত থাকেন সেসব পার্টিতে। কিন্তু ২০০১ সালের ১ জুনের পার্টি রক্তের বন্যায় ভেসে গিয়েছিল।

রাজপ্রাসাদ হত্যাকাণ্ড নেপালসহ পুরো বিশ্বকেই অবাক করে দেয়। সপরিবারে নিহত রাজা বীরেন্দ্র বীর বিক্রম সহদেব জনগণের কাছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেশ পছন্দের ছিলেন। ফলে ঘটনাটি নেপালের জাতীয় ক্ষেত্রের পাশাপাশি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। নেপালে ঘটনাটি নিয়ে চাপা উত্তেজনা ও নানা গুজব শুনতে পাই। বলার অপেক্ষা রাখেনা, বিশ্বের প্রায়-সকল রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের মতোই নেপালের রাজপ্রাসাদ হত্যাযজ্ঞও রহস্যের চাদরে আবৃত থাকে।

নেপালের ক্ষেত্রে সুপ্রাচীন রাজবংশ ছিল ঈশ্বরের অবতার স্বরূপ। প্রাসাদের ভেতরের সব কিছুই ছিল জনগণের ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবু জানা যায়, হত্যাকারী হিসেবে নাম আসে রাজা বীরেন্দ্রর বড় ছেলে ক্রাউন প্রিন্স দীপেন্দ্রের নাম। আরো আসে তার প্রেম ও বিয়ে সংক্রান্ত নানা তথ্য। শোনা যায় প্রেমিকা দেভয়ানি রানার কথাও, যিনি ঘটনার পর পালিয়ে যান ভারতে।

ঘটনার পর পরই দীপেন্দ্র আত্মহত্যা করেন বলে জানানো হয়। কিন্তু তার মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়নি। ঘটনারও কোনো তদন্ত হয়নি। কারণ নেপালের আইনে রাজপ্রাসাদের ঘটনার তদন্ত করার নিয়ম নেই। ফলে অনেক কিছুই রহস্যের আড়ালে ঢাকা পড়ে।

কিন্তু মানুষের মনে সন্দেহ ও প্রশ্ন থেমে থাকে না। কেন গোলাগুলি শুরু হবার পরেও প্রাসাদের নিরাপত্তাকর্মীরা কিছু করেনি, এমন প্রশ্ন সামনে আসে। রাজা বীরেন্দ্রর ভাই জ্ঞানেন্দ্র ঘটনার পর রাজা হন। তাকে নিয়েও প্রশ্ন উত্থাপিত হয়। সবাই হাজির তাকলেও সেদিন পার্টিতে তিনি কেন অনুপস্থিত ছিলেন?

অনেকেই মনে করেন, জ্ঞানেন্দ্রর রাজ সিংহাসনে বসার একটি মাত্র উপায় ছিল। রাজা বীরেন্দ্র ও তার দুই ছেলে দীপেন্দ্র ও নিরঞ্জনের মৃত্যু। সেদিন দীপেন্দ্র বাবা, ভাইদের সাথে বোন ও তাদের স্বামীদেরও হত্যা  করে। সবাইকে হত্যা করতেও জ্ঞানেন্দ্রর কিছু হয়নি। কারণ, ঐদিন জ্ঞানেন্দ্র নিজে ছিলেন অনুপস্থিত, তার স্ত্রীর হাতে গুলি লাগলেও অন্যদের তুলনায় তার আঘাত ছিল খুবই সামান্য। এমনকি জ্ঞানেন্দ্রর ছেলে পরশ কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই বেঁচে যান, যা সবাইকে ভীষণ অবাক করে।

জ্ঞানেন্দ্র ও পুত্র পরশ দুজনই জনগণের কাছে খুব একটা জনপ্রিয় ছিলেন না। তবু তারাই ক্ষমতায় আসেন। মানুষের মধ্যে প্রেম-প্রণয়ের ইস্যুর পাশাপাশি নেপালের ক্ষমতার রাজনীতি ও বহিস্থ নানা ইস্যু গুঞ্জরিত হয়।

কারণ, রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে চীনপন্থী মাওবাদীরা সরব ছিল এবং রাজা বীরেন্দ্র তাদের সঙ্গে আলাপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার নরমপন্থার অনুসারী ছিলেন। এজন্যই তাদের সরে যেতে হয় বলে ধারণা অনেকের।

তবে জ্ঞানেন্দ্র রাজা হয়েও নেপালের রাজতন্ত্র রক্ষা করতে পারেননি। রাজহত্যা নেপালের শাসন কাঠামোকে প্রবলভাবে নাড়িয়ে দেয়। এবং সুপ্রাচীন রাজতন্ত্রের প্রতি জনগণ আস্থা হারায়, যদিও নেপালে রাজতন্ত্র ছিল ঈশ্বরের প্রতিনিধি স্বরূপ। শেষ পরিণতিতে বিশ্বের একমাত্র হিন্দু রাজতন্ত্রের অবসান হয়ে নেপালে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম হয়।

প্রায় দুই যুগ হতে চললেও বিশ্বের বহু রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের মতো নেপালের রাজপ্রাসাদ হত্যাযজ্ঞ সম্পর্কেও প্রকৃত তথ্য মানুষ জানতে পারেনি। যারা সব বলতে পারতেন, তাদের সবাই সেদিন মারা যান। ফলে পুরো বিষয়টিই রয়ে গেছে রহস্যের অন্তরালে।

তবে, এই হত্যাকাণ্ড রাজতান্ত্রিক নেপালের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে অনুঘটকের কাজ করে। সপরিবারে নিহত হয়ে রাজা বীরেন্দ্র নিজেই রাজতন্ত্রের সমাধি রচনা করেন আর গণতান্ত্রিক নেপালের পথ উন্মোচন করে দেন। রাজতন্ত্র না থাকলেও নির্মমভাবে নিহত নেপালের এই রাজাকে মানুষ ভুলতে পারেনা।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সংস্থা ‘সার্ক’ গঠনের সময় রাজা বীরেন্দ্র ঢাকায় এসেছিলেন মধ্য আশি দশকে। সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে তিনি রোপণ করেছিলেন একটি বৃক্ষ, যা এখন অনেক বড় হয়েছে তার স্মৃতিকে বুকে নিয়ে। ]

Read More: হ্যাল এলরড 10টি বানী হ্যাল এলরড 10টি বানী

কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF

মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোড PDF

 

Most Popular Downloads:

Adobe Premiere Pro CC

TechSmith Camtasia Studio 8.6.0 

TechSmith Camtasia Studio 9.1 

TechSmith snagit

sonyvags

Download and Install Explaindio Video Creator For FREE 2021

ProShow Producer 9 Full with Crack

Download and Install Sparkol VideoScribe FREE

Download and Install Edius Pro For FREE

Top Popular Downloads:

Top Maltimedia Media Player Download

wondershare-filmorago-Free download

বাণী চিরন্তণী all Quotes 1000 TOP POPULAR DOWNLOADS.pdf

Tutorial html blog code all.pdf

Himu Ebong Harvard Ph.D. Boltu Bhai By Humayun Ahmed [2011] PDF Downloads

বিখ্যাত লেখক ও মণীষীদের নির্বাচিত ৩০০০ টি [বাংলাঃ ১২০০ English 1800 ] বানী বা উক্তি সমূহের বাংলা বই বা ই-বুক বা PDF [ কম্পিউটার + মোবাইল ভার্সন ]

বাণী চিরন্তণী all Quotes 1000 TOP POPULAR DOWNLOADS.pdf

পড়ুন

আরও পড়ুনStephen Hawking Biography

বন্ধুরা, এই পোস্টে আমরা আপনাকে  পোস্টটি সম্পর্কে বলেছি। আশা করি আপনি এই পোস্টটি পছন্দ করবেন।

আপনার এই পোস্টটি কেমন লেগেছে, মন্তব্য করে আমাদের জানান এবং এই পোস্টে কোনও ত্রুটি থাকলেও আমরা অবশ্যই এটি সংশোধন করে আপডেট করব।

 

Biography, Famous Quotes ও উক্তি সমূহ লেখাটি ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো। এই ধরনের লেখার নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি ফলো ।

 

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

Subscribe to the Daily News Times bd.com YouTube channel and follow the Facebook page.

 

উক্ত আর্টিকেলের উক্তি ও বাণীসমূগ বিভিন্ন ব্লগ, উইকিপিডিয়া এবং .. রচিত গ্রন্থ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

আরও পড়তে পারেন:

আরও পড়ুন

Read More:

তথ্যসূত্র: Wikipedia, Online

Sourc of : Wikipedia, Online Internet

 

 ছবিঃ ইন্টারনেট

দৃষ্টি আকর্ষণ এই সাইটে সাধারণত আমরা নিজস্ব কোনো খবর তৈরী করি না.. আমরা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলো সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি.. তাই কোনো খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ সবাইকে।

নেপালের বর্তমান রাজা কে,নেপালে রাজতন্ত্রের চুড়ান্ত অবসান,বিশ্বের শেষ হিন্দু রাজা,রাজপ্রাসাদ হত্যাকাণ্ডের রক্তাক্ত স্মৃতিতে নেপাল, যার সম্পর্কে জানেন খুব কম লোক, নেপালের ইতিহাস, নেপাল কোন দেশের উপনিবেশ ছিল, নেপালের মানচিত্র, নেপালের রাষ্ট্রপতির নাম কি, নেপালের সর্বশেষ রাজা কে ছিলেন, নেপাল কত সালে স্বাধীন হয় নেপালি,current king of nepal, nepal royal family, net worth who was the last king of nepal, nepal king birendra family photos, nepal royal family, now who killed royal family of nepal, king of nepal 2020, devyani rana and dipendra

Leave a Reply