S o n a Bo ro Ko r ar Upay লি ঙ্গ ব ড় ও মো টা করার উপায়

ছেলেদের লি  ঙ্গ বড় করার কার্যকর ও পরীক্ষিত পদ্ধতি সম্পর্কে জানুন পুরুষের মত যে আকাঙ্খা সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় সেটি হলো লি ঙ্গে র আকার আরও বড় করার।

স্বাভাবিকভাবে আমাদের লি ঙ্গের আকার যা থাকে আমরা সব সময় কামনা করে থাকে যে লিঙ্গের আকার যদি এর থেকে আরও একটু বড় করা যেত।

তাহলে কি আসলেই লি ঙ্গের আকার বড় করা যায় বা লিঙ্গের সাইজ মোটা বড় করা যায় কিনা এটি আমরা আজকে জানবো। লি ঙ্গের আকার বড় করার একটি পদ্ধতি রয়েছে সেটি হচ্ছে সার্জারির মাধ্যমে পেনিস বড় করা যায় কিন্তু এই পদ্ধতিটা অনেক ব্যয়বহুল।

এছাড়াও পে নিস বড় করার জন্য বিভিন্ন ক্রীম ঔষধ ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো করার মাধ্যমে আপনি পে নিসের সাইজ বড় করতে পারবেন এরকম বিজ্ঞাপন দেয়া থাকে তবে এগুলো আসলে সঠিক কিনা এখনো কোন বৈজ্ঞানিক  কোন প্রমাণ নেই। এবার আমরা জানবো একজন পুরুষের লিঙ্গের আসল সাইজ কতো যে সাইজ হলে একজন পুরুষের লি ঙ্গ সঠিক সাইজের বলে ধরে নেয়া হয়।

আমাদের উপমহাদেশের বিশেষ করে ভারতের আশেপাশের দেশগুলোতে পুরুষের লিঙ্গের গড় আয়তন হচ্ছে 5.5 থেকে 5.9 ইঞ্চি পর্যন্ত তবে এটি লি ঙ্গ উত্থিত অবস্থায় দৈর্ঘ্য।  তবে উপমহাদেশের বাহিরের দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর বিশেষ করে ভারত কোরিয়া জাপান এসব দেশগুলোর গড় দৈর্ঘ মাত্র 4 ইঞ্চি থেকে সাড়ে চার ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

পৃথিবীর সবচাইতে লম্বা  লি ঙ্গের অধিকারী দেশগুলো হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা মহাদেশের দেশ কঙ্গো এছাড়াও অন্য আফ্রিকার দেশগুলো আমেরিকার দেশগুলোর পুরুষের লি ঙ্গের দৈর্ঘ্য অনেক বড় হয়ে থাকে।  গবেষকদের মতে একজন পুরুষের লি ঙ্গের দৈর্ঘ্য সাড়ে তিন ইঞ্চি এর বেশি হলে একজন নারীকে তৃপ্তি দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।  নারীর যৌ নাঙ্গের গভীরতা 3 ইঞ্চি থেকে কিছু বেশি হয়। আপনি কোন এটা বুঝতে পারছেন যে আসলে আপনার পুরুষাঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য কত হওয়া উচিত আর পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া উচিত কি না বা পুরুষাঙ্গ বড় করার দরকার রয়েছে কিনা।

যদি মনে করেন আপনার পুরু ষাঙ্গ আরো বড় করা উচিত পুরু ষাঙ্গের দৈর্ঘ্য আরো বৃদ্ধি করা উচিত তাহলে নিচে পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির জন্য যে মেডিসিন ও ব্যায়ামগুলো বলব সেগুলো ফলো করতে পারেন। প্রায় একশত বছরের বেশি সময় ধরে লিঙ্গ বড় করার জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা অথবা চেষ্টা করেও লি ঙ্গের আকার পরিবর্তনে তেমন একটা ভাল ফলাফল/আবিষ্কার এখন পর্যন্ত করা সম্ভব হয়নি।

তবে এটা সত্য যে – বিভিন্ন খাবার বড়ি, ক্রিম, ব্যায়াম, লকিং মেশিন এবং অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে এখন মানুষ তার পেনিসের আকার পরিবর্তনের চেষ্টা করে থাকে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তাদের কোনটিই কার্যকর হয়না। বরং এ রকম চেষ্টার ফলে অনেক পুরুষই লিঙ্গ ত্থান সমস্যাসহ নানবিধ যৌ ন জটিলতায় পতিত হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।আসলে লিঙ্গ মোটা করা কিংবা লম্বা করার মত কোনো ব্যবস্থা এখনো পর্যন্ত তৈরি হয়নি। আপনি যদি লি ঙ্গ মোটা করার জন্যে কোনো কিছু করতে চান তাহলে সেটা আপনার জন্যে বিপদও ডেকে আনতে পারে।

বস্তুত ছেলেদের লি ঙ্গ বা যৌ না ঙ্গ বা পু রু ষা ঙ্গ বড় হওয়া নির্ভর করে এতে রক্তের চাপ কেমন থাকে তার উপর। পুরু ষাঙ্গ একটি মাংসপেশি।অনেকেই মনে করেন অন্য সব মাংসপেশি যেমন ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়াতে হবে।

আর ব্যায়াম চালু না রাখলে যেমন মাংসপেশি শুকিয়ে যায় তেমন এটাও কমে যাবে। কিছু কিছু পেনাইল সার্জারির প্রচলন বিদেশে আছে। তবে তা স্থায়ী কোনকিছু নয়। পেনিস পাম্প এর প্রচলন ও আছে। কিন্তু ব্যায়ামের চেয়ে ভাল কিছু আর নেই ।

Read More:৮ উপায়ে চিনে নিন চরিত্রহীন নারী কেমন হয়!

পুরুষাঙ্গের আকার বৃদ্ধির তিন ধরনের জনপ্রিয় ব্যায়াম আছে বলে শোনা যায়। যথা—

1. শেকিংঃ প্রথমে আপনার পে নিস টাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)। এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন আস্তে আস্তে ঝাঁকানোর… গতি বাড়ান এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে।

ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। তারপর আবার করুন এভাবে দিনে দুইবার করুন এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না। এটা করার সময় যদি হ স্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা। যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটা করলে আপনার পুরু ষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বাড়বে। একটু কষ্ট করে হলেও এক্সারসাইজ চালু রাখুন বাদ দেবেন না।

2. জেল্কিংঃ প্রথমে পেনিস কে জলে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন। এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস, (তেল জাতীয় জিনিস হলেও হবে) যোগাড় করুন। এটি পে নিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়) এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীরসাহায্যে ”OK” সাইন এর মত করুন। এবার এই ”OK” সাইন দিয়ে পে নিসের গোড়া ধরুন (একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)। এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন। জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই।

কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পে নিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে। উল্টা দিকে করবেন না। এভাবে ৩০-৪০ বার করুন। দিনে দুইবার। এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গ মুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে। মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। এটা করার সময় আপনার হস্ত মৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না। যদি ৩০-৪০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটি করার সময় লিঙ্গ মুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যাথা বোধ হতে পারে।এছাড়া আপনি দেখবেন লি ঙ্গ মু ণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে। রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।

3. স্ট্রেচিংঃ প্রথমে লি ঙ্গ মু ণ্ড পাঁচ আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন এবার এটাকে সামনের দিকে টেনে ধরুন এমনভাবে ধরে রাখুন যাতে পিছলে না যায় এভাবে ২০ সেকেন্ড ধরে রাখুন ২০ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিন এভাবে একটানা ২০ বার করুন (দিনে ২ বার) মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে৷

ইরেকশন হলে পে নিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন তারপর আবার করুন৷ এর ফলে ধীরে ধীরে আপনার পুরুষাঙ্গ দীর্ঘতায় বাড়বে৷ যে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করে করুন। একসাথে না করলে লাভের সম্ভাবনা কম। এক্সারসাইজের সময় হস্তমৈথুন করবেন না। হস্ত মৈথুন করলে ব্যায়াম করার কোন দরকারই নাই। কারণ তাতে কোন লাভ হবেনা।

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

Leave a Reply