আমিনশীপ বা সার্ভের পরীক্ষার প্রস্তুতি প্রশ্ন ও উত্তর | প্রশ্নপত্র আমিনশীপ ২০২৪

প্রশ্নপত্র আমিনশীপ ২০২৪

Total marks =50

1*5=5

  1. পর্চা ও খতিয়ান এর মধ্যে মূল পার্থক্য কি ?

2. ১৬ ইঞ্চি সমান ১ মাইল স্কেলের মাপে  গুনিয়া স্কেলের ছোট ঘর ও বড় ঘর

 কত লিংক

3.৮০ ইঞ্চি সমান এক মাইল ফিট স্কেলের এক দাগ = কত ফুট 

 

  1. নকশা ও খতিয়ানের মধ্যে পার্থক্য কি?
  2. বি আর এস খতিয়ান কি ?

 

  1. জে এল নম্বর বলতে কি বুঝ
  2. এস এ জরিপের সময়কাল লিখ

 

5*3=15

 

  1. দিক নির্ণয়ের কয়েকটি পদ্ধতি সংক্ষেপে আলোচনা কর
  2. নকশা হতে জমির পরিমাপদের বলতে বের করতে যে সকল যন্ত্রপাতি দরকার হয় তা সংক্ষেপে আলোচনা কর

10.সি এস হতে বর্তমান সময়  পর্যন্ত মালিকানা যাচাইয়ের কৌশল সংক্ষেপে আলোচনা কর

 

  1. দলিল, খতিয়ান, ম্যাপ  বিষয়ে সংখেপে  আলোচনা কর

 

10*3=30

 

  1. একটি মৌজা ম্যাপে আশি ইঞ্চি সমান এক মাইল স্কেলে তৈরি করুন। একটি জমি ফিট বা ৩৩০ ইঞ্চি স্কেল দিয়ে পরিমাপ করে পাওয়া গেলে উত্তরায় ৩৫.৫ গড় দক্ষিণ আইন ৩৮ পয়েন্ট ৫ ঘর পশ্চিম আইল 60 ঘর এবং পূর্বের আইল ৬২ পরিমাপ শত ও কাঠাতে  বের কর

 

  1. একটি জমির উত্তর আইল ৭০ লিংক  দক্ষিন  আইল৭৫ লিংক পশ্চিম আইল 

১০৫ লিংক পূর্ব ১১২ লিংক এবং মধ্যবর্তী কর্ণ ১২২ লিঙ্ক হলে জমিটিতে কত শতক জমি রয়েছে

দিক নির্ণয়ের কয়েকটি পদ্ধতি সংক্ষেপে আলোচনা কর

 

14.সিএস খতিয়ান, এসে খতিয়ান, আরএস খতিয়ান, বিআরএস মাঠপর্চা, খতিয়ান নাম জারি, বিআরএস খতিয়ান চেনার উপায় কি

 

15.তুমি কিভাবে একটি নিস্কন্টক  জমি ক্রয় করব  এবং জমি ক্রয়ের আগেও পরে যে সকল বিষয় খেয়াল করব

 

উত্তর:

1.পর্চা ও খতিয়ান এর মধ্যে মূল পার্থক্য কি?

 

যখন পৃথক একটি কাগজে খতিয়ানের অনুলিপি তৈরী করা হয় তখন তাকে পর্চা বলা হয়। এই অনুলিপি সাধারণত হাতে লিখে বা কম্পোজ করে তৈরী করা হয়ে থাকে। অনুলিপি যখন রেকর্ড রুমের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয় তখন তাকে নকল বা Certified Copy বলে। সহজ কথায় পর্চা হল হাতে লিখিত বা Compose কৃত খতিয়ানের কপি বা খসড়ার রূপ।

  1. ১৬ ইঞ্চি সমান ১ মাইল স্কেলের মাপে  গুনিয়া স্কেলের ছোট ঘর ও বড় ঘর

 কত লিংক।

১৬”= ১ মাইল নকশা মাপলে স্কেল এর প্রতি ক্ষুদ্র ঘর ১০ লিংক এবং প্রতি বড় ঘর = ২০ লিংক করে ধরতে হবে।

3.৮০ ইঞ্চি সমান এক মাইল ফিট স্কেলের এক দাগ = কত ফুট ।

যখন ৮০” = ১ মাইল নকশা মাপলে তখন প্রতি ক্ষুদ্র ১ ঘর = ২ লিংক

প্রতি বড় ১ ঘর =৪ লিংক ধরতে হবে।

  1. নকশা ও খতিয়ানের মধ্যে পার্থক্য কি?

জমি ক্রয় করার আগে ও পরে কি করবেন? ক্রয়কারী হলে আপনার করণীয় কি?

কোন বস্তু বা ব্যবস্থা নির্মানের জন্য, কোন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন, নমুনা বস্তু, পণ্য বা প্রক্রিয়া পূর্ণতা দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা বা স্তর নির্দিষ্টকরণ হল নকশানকশা ক্রিয়া পদটি একটি নকশা উন্নয়ন প্রক্রিয়া প্রকাশ করে।

 

কোন জমি জায়গা,অবকাঠামো বা কোন জিনিসের আক্ষরিক বা চিত্রভিত্রিক রূপকে নকশা বলে

 

5.বি আর এস খতিয়ান কি ?

 

BS খতিয়ানের মতোই তবে পৃষ্টার উপরে সিটি জরিপ সিল মারা থাকে। মূলতঃ ঢাকা মহানগর এলাকার BS খতিয়ানকে সিটি জরিপ খতিয়ান বলে। এটাও এক ধরণের RS খতিয়ান। তবে যে RS খতিয়ানের পরে কোন জরিপ হয়নি সেটার যদি BS খতিয়ান সৃষ্টি হয় তাকে BRS খতিয়ান বলে।

 

6.জে এল নম্বর বলতে কি বুঝ

 

জে,এল, নম্বর (Jurisdiction List No) : থানা বা উপজেলাধীন প্রত্যেকটি মৌজাকে পর্যায়ক্রমে ক্রমিক নম্বর দ্বারা চিন্থিত করা হয়। মৌজার এ নম্বরকে জে,এল, নম্বর বলে।

জে এল নম্বর বলতে কি বুঝা/দিক নির্ণয়ের কয়েকটি পদ্ধতি

7.এস এ জরিপের সময়কাল লিখ

 

মূলত, জমিদারী ও মধ্যস্বত্ব বিলোপ করে জমিদারগণকে প্রদেয় ক্ষতিপূরণ তালিকা প্রণয়ন এবং ভূমি মালিকগণকে/রায়তকে সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনয়ন করার লক্ষ্যে সে সময় একটি সংক্ষিপ্ত জরিপ ও রেকর্ড সংশোধনী কার্যক্রম পরিচালিত হয় যা পরবর্তীতে এসএ খতিয়ান বলে পরিচিত পায় । ১৯৫৬ হতে ১৯৬২ পর্যন্ত এই জরিপ পরিচালিত হয়।

 

  1. দিক নির্ণয়ের কয়েকটি পদ্ধতি সংক্ষেপে আলোচনা কর

১. সূর্য দেখে দিক নির্ণয় পদ্ধতি

 

একটা সময় লোকেরা সূর্য দেখার মাধ্যমে সময় অনুমান করতো। একইভাবে এই প্রক্রিয়াটি দিক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা যেতে পারে। বিষয়টা একটু ক্লিয়ার ভাবে বলা যাক।

 

আমরা সবাই এটা জানি যে, সূর্য উদিত হয় পূর্ব দিক হতে এবং সূর্য অস্ত যায় হচ্ছে পশ্চিম দিকে। তাহলে স্বাভাবিক ভাবে সূর্য যেদিক থেকে উদিত হয় সেটাই পূর্ব দিক, এবং সূর্য যেদিকে অস্ত যাবে সেটাই হচ্ছে পশ্চিম।  তাহলে সূর্য অস্ত যাওয়া এবং উদিত হওয়া যেকোনো একটি দেখে নেওয়ার মাধ্যমেই আপনি দিক নির্ণয় করে নিতে পারছেন। এটি ছিল সহজে দিক নির্ণয় করার কার্যকরী একটি উপায়।

২. কম্পাস দ্বারা দিক নির্ণয় পদ্ধতি

 

সহজে দিক নির্ণয় করার বহুল ব্যবহৃত এবং কার্যকর একটি উপায় বা পদ্ধতি হচ্ছে কম্পাস দ্বারা দিক নির্ণয়।  দিক নির্ণয় কম্পাস থাকলে আপনি সহজে বুঝে যেতে পারবেন কোনটি কোন দিক সেটি।

 

সাধারণত কম্পাসের কাটা সবসময় উত্তর দিকে মুখ নিয়ে থাকে, ফলে উত্তর দিন দিক কোনটি সেটা বুঝে নিতে পারলে আপনি অনায়াসে বাকি যে দিক রয়েছে সেগুলোও বুঝে যেতে পারবেন। 

যদিও বর্তমানের যে দিক নির্দেশক কম্পাস গুলো আছে সেগুলো চার দিক উল্লেখ বিশিষ্ট। এতে করে সহজে দিক নির্দেশ করা যাচ্ছে। সুতরাং কম্পাস দ্বারা আপনি সহজে বুঝে যেতে পারবেন কোনটি উত্তর, কোনটি দক্ষিণ এসব দিকগুলো।

৩. মোবাইল দ্বারা দিক নির্দেশ পদ্ধতি

 

আপনি যেখানেই থাকুন না কেন একটি মোবাইল ফোন আপনার সাথে থাকলেই এটি হতে পারে আপনার একটি সঙ্গী। হ্যাঁ! মোবাইল দিয়ে সহজেই দিক নির্দেশ করা যায়। কিন্তু কিভাবে তাইতো?

 

এটি মূলত এড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন দ্বারা করতে পারবেন। তেমন কিছুই করা লাগবে না, Google Play Store এ গিয়ে একটি যেকোনো কম্পাস অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিন। ব্যাস! হয়ে গেল আপনার দিক নির্দেশক।

 

মূলত এই ৩ টি সহজ উপায়ে আপনি যেকোনো জায়গাতে থেকে দিক নির্ণয় করে ফেলতে পারবেন। তবে কিছু বিষয় মাথায় রেখে বিষয়টিকে আরো সহজ করা যেতে পারেন। যেমন ধরুন; আমাদের দেশীয় মসজিদ গুলোর যে দরজা সেগুলো সবসময় পূর্বমুখী দেওয়া হয়, তাই এমন মসজিদ দেখলে আপনি পূর্ব দিক চিনে ফেলতে পারলেন।

  ৮০ ইঞ্চি /১৬ ইঞ্চি সমান ১ মাইল স্কেলের মাপে গুনিয়া স্কেলের ছোট ঘর ও বড় ঘর কত লিংক

একইভাবে, আমাদের দেশে হিন্দুদের মন্দিরের প্রধান যে দরজা সেটি সবসময় হয়ে থাকে দক্ষিণ মুখ করে, এতে আপনি দক্ষিণ দিক চিনে গেলেন। তো এইভাবেই মূলত আপনি কথা খাটানোর মাধ্যমে দিক বা অবস্থান নির্ণয় করে ফেলতে পারবেন। 

  1. নকশা হতে জমির পরিমাপদের বলতে বের করতে যে সকল যন্ত্রপাতি দরকার হয় তা সংক্ষেপে আলোচনা কর

 

জমি মাপার সকল প্রকার যন্ত্রপাতি র দামের তালিকা নিচে দেয়া হলো-

১. ফাইবার গ্লাস ১০০ ফিট মেজারিং টেপ ফিতা ফাইবার গ্লাস ১৫০ টাকা। ইমপোর্টেড Tricle চাচ ও সূতার ফিতা ১০০ ফুট ৪৬০ টাকা।

২. অর্জিনাল এপেক্স একুরেট প্রিন্ট কোয়ালিটির ইমপোর্টেড ইঞ্জিনিয়ার স্কেল যার এক পাশে ফিট স্কেল এবং অপরপাশে গুনিয়া স্কেল সবচেয়ে ভালো মানের দাম =১৮০ টাকা।

৩. হলুদ গুনিয়া = ৫০টাকা, সাদা গুনিয়া ৫০ টাকা

৪. ফাইন গুনিয়া Apex India = ১০০ টাকা

৫. চাইনিজ ইমপোর্টেড অরিজিনাল হিরো ডিবাইডার বড় সাইজের দাম = ১৫০ টাকা

৬. কাশ্মীরি HB চাইনিছ চিকন কালির পেন্সিল ১ পিস = ২০ টাকা

৭. যন্ত্রপাতি গুলো পরিবহন এর জন্য জিপার হাত ব্যাগ ১ টি = ২০ টাকা।

৮. রেডলিফ হাইলাইটস পেন ১ টি = ৩০ টাকা

৯. দিক নির্ণয়ের সাধারণ কম্পাস দাম = ১২০ টাকা। উন্নত মানের লেনসেটিক কম্পাস ৩৬০ টাকা। লেনসিটিক + প্রিজমেটিক আর্মি কম্পাস ৬২০ টাকা।

১০.ম্যাগনিফাইং গ্লাস ৭৫ মি.মি. দাম= ১০০ টাকা। উন্নত মানের ৭০ মি.মি. ১৮০ টাকা।

১১. Apex India র পিতলের গ্যান্টার স্কেল ৩” দাম ১৮০ টাকা।

১২ . Apex India র উন্নত মানের ৬” পিতলের গান্টার স্কেল ২৮০ টাকা

১৩. Apex স্বচ্ছ ৬” গান্টার দাম ২১০ টাকা।

১৪. ভালো মানের পাতলা Apex ৩৩০ বা ফিট স্কেল ১২০ টাকা

১৫. উন্নত মানের ১২ ” ফিট বা ৩৩০’ স্কেল যেটা দিয়ে একবারে ৪০০০ ফুট পর্যন্ত নক্সা থেকে দুরুত্ব নেয়া যাবে দাম= ২৬০ টাকা [ শুধুমাত্র প্রফেশনাল সার্ভেয়ার দের জন্য]

১৬. Hero ঘুরানো ডিভাইডার দাম ১৫০ টাকা

১৭. সবচেয়ে ভালো মানের ফিট বা ৩৩০’ স্কেল Apex india র high accuracy scale দাম ২৬০ টাকা যেইটা বর্তমান বাজারে বাংলাদেশ ও ভারতের সবচেয়ে ভালো মানের স্কেল। যারা প্রফেশনাল সার্ভেয়ার বা আমিন শুধুমাত্র তারা এটি সংগ্রহে রাখতে পারেন।

১৮. ম্যাপ পট (হোল্ডার) বা সিডিউল পট (পয়েন্টার)

যেটাতে ম্যাপ রাখা হয়। নরমাল টা ১৫০ টাকা এবং মোটামুটি মানের ৪৫০ টাকা।

ভালো মানের ৬২০ টাকা।

১৯. রাইট এংগেল বা অপটিক স্কোয়ার্ড ৯০০ টাকা।

২০. ইমপোর্টেড ইঞ্জিনিয়ারিং T স্কেল ৪০০ টাকা।

২১. ৬ ইঞ্চি বা ১৫ সেঃমিঃ চাদা Apex india ৯০ টাকা , চায়না ১৫০ চাদা ১৩০ টাকা।

২২. নকশা বা ম্যাপ দিয়ে জমি পরিমাপ শিখার জন্য BRS ( বি আর এস) ম্যাপ ৮০”= ১ মাইল স্কেল এর ভালো মানের স্কেন ফটোকপি ম্যাপ আমাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।

যেটা দিয়ে জমি পরিমাপ প্র‍্যাক্টিস করতে পারবেন।

২৩. ট্রেসিং পেপার A4 সাইজ প্রতি পিস ৪ টাকা।

২৪. উন্নত মানের deli ইঞ্জিনিয়ারিং ফোর সেট ডিবাইডার ২৫০ টাকা

২৫. Apex পিতলের একর কম্ব ৩৮০ টাকা

২৬. স্বচ্ছ একরকম্ব ২৫০ টাকা

২৫ . জমি পরিমাপ বা আমিনশীপ ট্রেনিং এর ধারাবাহিক শীট ও বই সংগ্রহ করতে পারবেন।

এছাড়াও জমি মাপার অন্যান্য যন্ত্রপাতি সরবরাহ করতে পারবেন।

এই স্কেল গুলো বাংলাদেশ এ তৈরি হয় না।

১। গুনিয়া (স্বচ্ছ বা পানি কালার)

২। ফুট স্কেল / থ্রী থার্টি স্কেল (স্বচ্ছ / ট্রান্সপারেন্ট)

৩। ডায়াগোনাল গান্টার স্কেল (প্লাস্টিক বা ফিতল) (স্বচ্ছ/ ট্রান্সপারেন্ট)

৪। গ্রাফ স্কেল (প্লাস্টিক/স্বচ্ছ/ট্রান্সপারেন্ট)

৫। একর কম্ব (স্বচ্ছ/ট্রান্সপারেন্ট)

৬। ডুপ্লেক্স গান্টার স্কেল (স্বচ্ছ/ ট্রান্সপারেন্ট)

৭। ডিভাইডার / কাঁটা কম্পাস

ভূমিতে পরিমাপের জন্য যে যন্ত্রগুলো লাগেঃ

৭। অপটিক্যাল স্কোয়ার্ড

৮। ল্যাজার ডিস্টেন্স মিটার

৯। শিকল

১০। ট্যাপ বা ফিতা

১১। প্লেইন টেবিল

১২। প্লেনি মিটার

১৩। কম্পাস (দিক নির্ণয়)

১৪। থিওডোলাইড

এগুলোর মধ্যে আপনি একজন সার্ভেয়ার বা সার্ভে জানা ব্যক্তি হিসাবে যে উপকরণ সমূহ নিজের মধ্যে রাখা উচিতঃ

১। একটি দুই ইঞ্ছি গুনিয়া।

২। একটি ডায়াগোনাল গান্টার স্কেল

৩। একটি গ্রাফ স্কেল

বিশান মাঠের সমিক্ষা করার জন্য একটি

৪। একর কম্ব (প্লাস্টিকের)

৫। একটি ডিভাইডার

৬। একটি থ্রীথার্টি স্কেল

আর্থিক অবস্থা ভাল থাকলে একটি

৭। ল্যাজার ডিস্টেন্স মিটার।

10.সি এস হতে বর্তমান সময়  পর্যন্ত মালিকানা যাচাইয়ের কৌশল সংক্ষেপে আলোচনা কর

 

সি. এস খতিয়ান

১৯৪০ সালে ব্রিটিশ সরকার জরিপ করে যে খতিয়ান তৈরি করে তাকে সি. এস খতিয়ান বলা হয়। আমাদের দেশে এটিই প্রাথমিক খতিয়ান হিসাবে বিবেচিত।

এস. এ খতিয়ান

পাকিস্তান আমলে ১৯৫০ সালে রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের চতুর্থ অধ্যায় এর ১৭ হতে ৩১ দ্বারা মতে ১৯৫৬-৬০ সালের দিকে যে খতিয়ান তৈরি করা হয় তাকে এস. এ (State Acquision) খতিয়ান বলে।

আর. এস খতিয়ান

বাংলাদেশ সরকার পূর্বের তৈরিকৃত খতিয়ানের ভুল ত্রুটি সংশোধন করার জন্য নতুনভাবে উদ্যোগ নিয়ে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা আর. এস(Renisional Survey)খতিয়ান নামে পরিচিত।

বি. এস খতিয়ান / সিটি জরিপ

১৯৯৮-৯৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত চলমান জরিপকে বি. এস খতিয়ান বা সিটি জরিপ বলে। এই খতিয়ান প্রস্তুতের কার্যক্রম এখনো চলছে।

খতিয়ানে কি কি বিষয় থাকে?

খতিয়ানে কি কি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে সে সম্পর্কে রাষ্ট্রীয় অর্জন বিধিমালা ১৮ নম্বর বিধিতে বলা হয়েছে। এগুলো হলো-

১. প্রজা বা দখলদারের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা, তারা কোন শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত, তাদের অধিকৃত জমির অবস্থান শ্রেণী পরিমাণ ও সীমানা।

২. প্রজার অথবা জমির মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা।

৩. খতিয়ান প্রস্তুতের সময় খাজনা এবং ২৮, ২৯, ৩০ বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত খাজনা। যদি খাজনা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে যে সময় ও যে যে পদ্ধক্ষেপে বৃদ্ধি পায় তার বিবরণ। যে পদ্ধতিতে খাজনা ধার্য হয়েছে তার বিবরণ।

৪. গোচরণ ভূমি, বনভূমি ও মৎস্য খামারের জন্য ধারণকৃত অর্থ। কৃষি কাজের উদ্দেশ্যে প্রজা কর্তৃক পানির ব্যবহার এবং পানি সরবরাহের জন্য যন্ত্রপাতি সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত প্রজা ও জমির মালিকের বর্ণনা।

৫. নিজস্ব জমি হলে তার বিবরণ।

৬.পথ চলার অধিকার ও জমির সংলগ্ন অন্যান্য ইজমেন্টের অধিকার।

৭. খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, বাট্টা নম্বর, এরিয়া নম্বর, মৌজা নম্বর ও জে. এল নম্বর, জেলার নাম, উপজেলা/থানা/ইউনিয়ন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে।

খতিয়ান তৈরির ইতিহাস সেই ব্রিটিশ আমল থেকে। এরপর পাকিস্তান এবং বর্তমান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরেও সংশোধনের মাধ্যমে অনেক ধাপে খতিয়ান তৈরির কার্যক্রম পরিলক্ষিত হয়।

 

  1. দলিল, খতিয়ান, ম্যাপ  বিষয়ে সংখেপে  আলোচনা কর

মোবাইলের সকল পার্টস এর নাম গুলো জেনে নিন। হয়ে যান মোবাইল টেকনেশিয়ান Mobilelab

দলিল বলতে যে কোন চুক্তির লিখিত ও আইনগ্রাহ্য রূপ বোঝায়। তবে বাংলা ভাষায় সম্পত্তি, বিশেষ করে জমি-জমা ক্রয়-বিক্রয়, বণ্টন এবং হস্তান্তরের জন্য ‘দলিল‘ শব্দটি বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

খতিয়ান কি?

জমির ক্ষেত্রে খতিয়ান অর্থ হইল ‘হিসাব’। মূলত জমির মালিকানা স্বত্ব রক্ষা ও রাজস্ব আদায়ের জন্য জরিপ বিভাগ কর্তৃক প্রতিটি মৌজার জমির এক বা একাধিক মালিকের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, ঠিকানা, দাগ নম্বর, ভূমির পরিমাণ, হিস্যা(অংশ), খাজনা ইত্যাদি বিবরণসহ যে ভূমি স্বত্ব প্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে।

খতিয়ান কত প্রকার ও কি কি ?

বাংলাদেশে সাধারণত ৪ ধরণের খতিয়ান রয়েছে। যথা-

১. সি. এস খতিয়ান

২. এস. এ খতিয়ান

৩. আর. এস খতিয়ান

৪. বি. এস খতিয়ান / সিটি জরিপ

মানচিত্র ভূমির সাংকেতিক প্রতিচ্ছবি। দেশের সার্ভে বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত নির্ধারিত রং এর ব্যবহারে কোন এলাকার ভূমির উল্লেখ যোগ্য প্রাকৃতিক ও কৃত্তিম বস্তু সমূহকে নির্দিষ্ট সাংকেতিক চিহ্নের মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ের উপর ক্ষুদ্রাকারে মাপনী অনুযায়ী অঙ্কন করাকে ম্যাপ বা মানচিত্র বলে।

স্কেলের ভিত্তিতে মানচিত্র দুই প্রকার। যথা-  ক) বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র,  খ) ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র। বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র আবার তিন প্রকার। যথা- ১) ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র (Topographical map) । ২) প্ল্যান (Plan) । ৩) মৌজা মানচিত্র (Cadastral map) ।

 

  1. একটি মৌজা ম্যাপে আশি ইঞ্চি সমান এক মাইল স্কেলে তৈরি করুন। একটি জমি ফিট বা ৩৩০ ইঞ্চি স্কেল দিয়ে পরিমাপ করে পাওয়া গেলে উত্তরায় ৩৫.৫ গড় দক্ষিণ আইন ৩৮ পয়েন্ট ৫ ঘর পশ্চিম আইল 60 ঘর এবং পূর্বের আইল ৬২ পরিমাপ শত ও কাঠাতে  বের কর 

পাইকারি ও কম দামে ঢাকার কোথায় কি পাওয়া যায়!শোরুম এবং ঠিকানা

  1. একটি জমির উত্তর আইল ৭০ লিংক  দক্ষিন  আইল৭৫ লিংক পশ্চিম আইল 

১০৫ লিংক পূর্ব ১১২ লিংক এবং মধ্যবর্তী কর্ণ ১২২ লিঙ্ক হলে জমিটিতে কত শতক জমি রয়েছে

দিক নির্ণয়ের কয়েকটি পদ্ধতি সংক্ষেপে আলোচনা কর

 

14.সিএস খতিয়ান, এসে খতিয়ান, আরএস খতিয়ান, বিআরএস মাঠপর্চা, খতিয়ান নাম জারি, বিআরএস খতিয়ান চেনার উপায় কি

 

CS খতিয়ান চেনার উপায়

পৃষ্টার অর্থাৎ পৃষ্টার এপিট ওপিঠ। RS, MRR খতিয়ান ও ২পৃষ্টার হতে পারে।

■লম্বালম্বি অর্থাৎ লিগ্যাল পেপার সাইজ। প্রথমদিকের RS এবং MRR ও লম্বালম্বি হয়।

■প্রথম পাতায় দুটি ভাগ থাকে, উপরিভাগে জমিদার এবং নিচের ভাগে রায়তের বর্ণনা থাকে। MRR এ এরকম থাকতে পারে।

■রে. সা. নং থাকে তবে RS খতিয়ানে ও রে. সা. নং থাকতে পারে।

■অপর পৃষ্ঠায় উত্তর সীমানার দখলদার নামে একটি কলাম থাকে (Unique) 

■উপরে পরগনা লেখা থাকে তবে RS খতিয়ানে ও থাকতে পারে।

SA খতিয়ান চেনার উপায়

বিভিন্ন ধরণের খতিয়ান চেনার উপায়।

সিএস, আরএস, বিএস এসব খতিয়ান চেনা একটু জটিল। কিন্তু এই আর্টিকেলটি আপনার সেই সমস্যা আশা করি চিরতরে দূর করে দিবে। 

বিভিন্ন ধরণের খতিয়ান যেমন CS, SA/PS, RS, BS, BRS, MRR/ROR, DP, দিয়ারা খতিয়ান, সিটি জরিপ খতিয়ান গুলি কিভাবে চিনবেন। প্রত্যেকটি আলাদা ভাবে বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোকপাতকরা হয়েছে। যে বৈশিষ্ট্যটি অন্য কোন কোন খতিয়ানের সাথে মিল নেই তার শেষে unique লিখে দেয়া হয়েছে।

CS খতিয়ান চেনার উপায়

■২ পৃষ্টার অর্থাৎ পৃষ্টার এপিট ওপিঠ। RS, MRR খতিয়ান ও ২পৃষ্টার হতে পারে।

■লম্বালম্বি অর্থাৎ লিগ্যাল পেপার সাইজ। প্রথমদিকের RS এবং MRR ও লম্বালম্বি হয়।

■প্রথম পাতায় দুটি ভাগ থাকে, উপরিভাগে জমিদার এবং নিচের ভাগে রায়তের বর্ণনা থাকে। MRR এ এরকম থাকতে পারে।

■রে. সা. নং থাকে তবে RS খতিয়ানে ও রে. সা. নং থাকতে পারে।

■অপর পৃষ্ঠায় উত্তর সীমানার দখলদার নামে একটি কলাম থাকে (Unique) 

■উপরে পরগনা লেখা থাকে তবে RS খতিয়ানে ও থাকতে পারে।

SA খতিয়ান চেনার উপায়

■পৃষ্ঠায় আড়াআড়ি বা ল্যান্ডস্কেপ। শেষের দিকের তৈরি RS, BS খতিয়ান ও আড়াআড়ি হয়।

■এক পৃষ্টার। আড়াআড়ি সবই এক পৃষ্টার হয়।

■১ম কলামে সাবেক ও হাল খতিয়ান বা শুধু সাবেক খতিয়ান নং থাকবে। (unique)

■শেষের দিকে মন্তব্য কলামের পাশে রাজস্ব কলাম থাকে।

■পৃষ্টার নীচে “৪৯/৫০/৫১/৫২ অথবা ৫৩ ধারা অনুসারে”… লেখাটি দেখা যায়। (unique)

RS চেনার উপায়

■লম্বালম্বি বা আড়াআড়ি দুরকমই দেখা যায়। 

■১/২ পৃষ্টার হয়। আগে ২ পৃষ্টার এখন ১ পৃষ্টার হয়। ২পৃষ্টার হলে লম্বালম্বি আর ১ পৃষ্টার হলে আড়াআড়ি হয়।

■রে. সা. নং থাকতেও পারে নাও থাকতে পারে।

■১ম পৃষ্টার নীচের বামদিকের কোণায় “১০৫/১০৬/১০৮/১০৯ ধারামতে”… লেখাটি উল্লেখ থাকে (Unique)

■তৌজি নং থাকতে পারে।

BS খতিয়ান চেনার উপায়

■১ পৃষ্টার।

■আড়াআড়ি।

■১২ টি কলাম থাকে।

সিটি জরিপের খতিয়ান চেনার উপায়

BS খতিয়ানের মতোই তবে পৃষ্টার উপরে সিটি জরিপ সিল মারা থাকে। মূলতঃ ঢাকা মহানগর এলাকার BS খতিয়ানকে সিটি জরিপ খতিয়ান বলে।

BRS খতিয়ান চেনার উপায়

এটাও এক ধরণের RS খতিয়ান। তবে যে RS খতিয়ানের পরে কোন জরিপ হয়নি সেটার যদি BS খতিয়ান সৃষ্টি হয় তাকে BRS খতিয়ান বলে।

MRR/ROR খতিয়ান চেনার উপায়

উত্তরবঙ্গ বিশেষ ময়মনসিংহ, কুমিল্লায় MRR খতিয়ান দেখা যায়। একই খতিয়ানকে ময়মনসিংহে ROR বলে। উক্ত খতিয়ান ও ২ পৃষ্টার দেখা যায়। প্রথম পৃষ্ঠায় জমিদার ও রায়তদারের নাম ঠিকানা বিবরণ থাকে।

দিয়ারা জরিপের খতিয়ান চেনার উপায়

১৮৬২ সালে ব্রিটিশ আমলে সুন্দরবন জরিপের মাধ্যমে এ জরিপের কাজ শুরু হয়। মূলতঃ চর, নদী সিকিস্তি জমি অর্থাৎ যে জমি প্রাকৃতিক উপায়ে নতুনকরে সৃষ্টি হয় তার উপর যে জরিপ করা হয় তার রেকর্ডকে দিয়ারা খতিয়ান বলে। রাজশাহী, নরসিংদী, বরিশাল ও চট্টগ্রামে এ ধরণের খতিয়ান দেখা যায়।

DP বা বুজরত খতিয়ান চেনার উপায়

এটা একধরণের খসড়া খতিয়ান। জরিপকালীন সময়ে এই খসড়া খতিয়ান প্রস্তুত করে প্রাথমিক ভাবে জমির মালিক কে দেয়া যায় যার সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে পরবর্তীতে চূড়ান্ত হিসেবে প্রকাশ করা হয়।

15.তুমি কিভাবে একটি নিস্কন্টক  জমি ক্রয় করব  এবং জমি ক্রয়ের আগেও পরে যে সকল বিষয় খেয়াল করব 

 

জমি ক্রয়ের পূরে যা ভালভাবে জানা প্রয়োজন

জমি ক্রয় করার পূর্বে নিচের বিষয়গুলো ভাল করে যাচাই করে নিবেন:

 * জমির খতিয়ান অর্থাৎ বিক্রেতার সঠিক মালিকানা ও হস্তান্তরের বৈধ অধিকার আছে কি না যাচাই করে নিন।

* প্রস্তাবিত সম্পত্তির সর্বশেষ খতিয়ান দাতার নিজ নামে কিংবা পূর্ব পরুষের সম্পত্তি হলে প্রস্তাবিত সম্পত্তি পূর্ব-পরুষের নামে আছে কি না। 

* হাল সন পর্যান্ত ভূমি উন্নয়ণ কর পরিশোধ করা আছে কিনা।

* প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কিনা।

* সম্পত্তি খাস বা সরকারি নয় তা নিশ্চিত হওয়া।

* প্রস্তাবিত সম্পত্তি কোন ব্যাংক কিংবা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিকট দায়বদ্ধ কিনা।

* অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা।

* নাবালকের সম্পত্তি হলে বৈধ অভিভাবক কিংবা আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অভিভাবকের বিক্রয়ের ক্ষমতা আছে কিনা।

* হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইবুনাল) আদেশ ১৯৭২ এর অধীন ক্রোকের আওতাধীন নয় নিশ্চিত হওয়া।

* বাংলাদেশ পরিত্যক্ত সম্পত্তি (নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা ও নিষ্পত্তি) আদেশ ১০৭২, অনুযায়ী পরিত্যক্ত নয় তা নিশ্চিত হওয়া।

* হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত নয় নিশ্চিত করা।

* প্রস্তাবিত হস্তান্তর আপাততঃ বলবত অন্য কোন আইনের বিধানের সহিত সাংঘর্ষিক নয় তা নিশ্চিত করা।

* জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্ণি নিয়োগ আছে কিনা যাচাই করা।

মোবাইলের সকল পার্টস এর নাম গুলো জেনে নিন। হয়ে যান মোবাইল টেকনেশিয়ান Mobilelab

  • দলিল রেজিস্ট্রির পর আমিন দ্বারা জমি মেপে সীমানা নির্ধারণ করে পূর্বের মালিকের কাছ থেকে দখল বুঝে নিন।
  • জমিতে আপনার দখল প্রতিষ্ঠার জন্য জমির প্রকৃত ব্যবহার করুন। যেমন- চাষাবাদ, গাছপালা রোপন, ঘরবাড়ি নির্মাণ ইত্যাদি করে নিজের দখল প্রতিষ্ঠা করুন।
  • রেজিস্ট্রি অফিস থেকে মূল দলিল পেতে দেরি হলে মূল দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করুন।
  • দলিলের নকল প্রাপ্তির পর দ্রুত সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে আবেদন করে নিজ নামে নামজারি (খারিজ/ মিউটেশন) করুন। কেননা নামজারি করতে দেরি করলে অসাধু বিক্রেতা আপনার ক্রয়কৃত জমি অন্যত্র বিক্রয় করতে পারে।
  • ভূমি অফিসে আপনার ক্রয়কৃত জমির নামজারি হলে, নামজারি খতিয়ান, ডি.সি.আর সংগ্রহ করুন এবং নতুন হোল্ডিং এ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করে দাখিলার কপি সংগ্রহ পূর্বক যত্নসহকারে সংরক্ষণ করুন।

 

2 thoughts on “আমিনশীপ বা সার্ভের পরীক্ষার প্রস্তুতি প্রশ্ন ও উত্তর | প্রশ্নপত্র আমিনশীপ ২০২৪

Leave a Reply