Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
গণবিজ্ঞপ্তি নয়, প্যানেলভিত্তিক নিয়োগের দাবিতে অনশন

গণবিজ্ঞপ্তি নয়, প্যানেলভিত্তিক নিয়োগের দাবিতে অনশন

গণবিজ্ঞপ্তি নয়, প্যানেলভিত্তিক নিয়োগের দাবিতে অনশন কর্মসূচি পালন করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিবন্ধন সনদধারী প্যানেল প্রত্যাশীরা।

#এনটিআরসিএ’র (#NTRCA) নিবন্ধনধারী শিক্ষকদের প্যানেল ভিত্তিক নিয়োগ চাই

NTRCA গণবিজ্ঞপ্তি প্রত্যাশী
NTRCA গণবিজ্ঞপ্তি প্রত্যাশী

বুধবার (৯ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধন শিক্ষক’ সংগঠনের ব্যানারে এ দাবি জানায় তারা।

সংগঠনের সভাপতি মো. আমির হোসেন বলেন, এনটিআরসিএ বারবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ফরম পূরণে চাকরি প্রত্যাশীদের নিকট থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। কিন্তু বিভিন্ন অজুহাতে তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হচ্ছে না। সরকারের নিকটে এই ধরনের প্রতারণা বন্ধের জোর দাবি জানাচ্ছি। গণবিজ্ঞপ্তি না, তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করেও যে সকল শিক্ষক চাকরি পাননি, তাদেরকে প্যানেলভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হোক।

১২৭৭ প্রতিষ্ঠানে আবেদন করেও শিক্ষক হতে পারেননি পারভীন

অনশন কর্মসূচিতে বক্তারা জানান, এই সনদ চাকরির সনদ, একাডেমিক সনদ নয়। শিক্ষকতা ছাড়া এ সনদ আর কোন কাজেও আসবে না।

তারা আরও জানান, নিবন্ধন নীতিমালা অনুযায়ী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষাও বন্ধ রাখতে হবে। ইনডেক্সধারীদের গণবিজ্ঞপ্তির অন্তর্ভুক্ত না করে আলাদা বদলির ব্যবস্থা করতে হবে।

আরও পড়ুন : বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের পাঁচ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ১১ মার্চ শিক্ষকবন্ধন কর্মসূচি শুক্রবার

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ মার্চ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের লক্ষ্যে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। ৫৪ হাজার ৩০৪টি শূন্যপদের বিপরীতে ৪ এপ্রিল থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়। ১-১২তম নিবন্ধনের রিটকারীদের জন্য দুই হাজার ২০০টি পদ সংরক্ষণ করে ৫১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের উদ্যোগ নেয় এনটিআরসিএ।

NTRCA গণবিজ্ঞপ্তি প্রত্যাশী
NTRCA গণবিজ্ঞপ্তি প্রত্যাশী

তবে ৮ হাজার ৪৪৮টি পদে কোন আবেদন না পাওয়ায় এবং ৬ হাজার ৭৭৭টি মহিলা কোটা পদে মহিলা প্রার্থী না থাকায় মোট ১৫ হাজার ৩২৫টি পদে বাকি রেখে ৩৮ হাজার ২৮৬ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে প্রায় ৪ হাজার প্রার্থী ভি রোল ফরম পূরণ করে না পাঠানোয় ৩৪ হাজার ৭৩ জনকে নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করা হয়।

 

Leave a Reply