প্রেমে..বয়সের পার্থক্য বেশি হলে যা করা জ’রুরি

প্রেম প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই আসে। ভালোবাসা না মানে কোনো বয়স, আর না মানে কোনো ধ’র্ম। একজন নারী তার থেকে ছোট একজন পুরুষের প্রেমে পড়তেই পারে,

তেমনি এর বিপরীতও ‘’হতে পারে। এই ব্যাপারটা নিয়ে ট্ যাব’’ু বানানোর আসলেই কি কিছু আছে? আ মা’দের সমাজে এই ব্যাপারটিকেই অনেক বড় করে দেখা হয়।

অথচ আ মা’দের সমাজেই এমন অনেক উদাহরণ আছে, যেখানে বিয়ে কিংবা প্রেমে বয়সের পার্থক্য বেশি থাকার পরও তারা সুখে জীবনযাপন

করছেন। তাই সমাজের মানুষদের কটূক্তিতে কান না দেয়াই শ্রেয়। অন্যদিকে, অসমবয়সী প্রেমের ক্ষেত্রে সবসময় যে পরিবারের সমর’’্থন

থাকে এমনটাও নয়। বরং নেতিবাচক মন্তব্যই বেশি আসে। তাই এমন প্রেমের ক্ষেত্রে নিজেদের শক্ত রেখে প্রতিবাদ করা জরুরি। এজন্য মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি বি’ষয়-

প্রথমেই নিজে নিশ্চিন্ত হন যে, এ সম্পর্কে আপনি কতটা খুশি? মাথায় রাখু’ন বন্ধুত্ব আর প্রেম সম্পূর্ণ অন্য বি’ষয়। যদি সম্পর্ক নিয়ে ভ বি’ষ্যৎ কোনো পরিকল্পনা করেন; তাহলে একবার অবশ্যই ভেবে দেখু’ন। আপনার এ সি ‘’দ্ধান্তে পরিবারের কতটা সমর’’্থন রয়েছে। কাছের মানুষদের পাশে পাবেন কিনা। > সম্পর্কে এগিয়ে যেতে চাইলে কাছের বন্ধুদের পরামর’’্শ নিন। সম্ভব হলে পরিবারের সবচেয়ে কাছের মানুষের স’’ঙ্গে স’’ঙ্গীর পরিচয় করিয়ে দিন। এতে পরিবারের অন্যরাও সহজে আপনাদের সম্পর্ক মেনে নিতে পারবেন।

নিজের মেয়েকে যে কারণে বিয়ে করলেন বাবা! জানলে অবাক হবেন আপনিও!

> স’’ঙ্গীর আগের সম্পর্ক কেমন ছিল, কেনই বা সেই সম্পর্ক থেকে তিনি বেরিয়ে আসলেন এসব বি’ষয়ে বি’ষদে কথা বলুন। তার নতুন করে সম্পর্কে যেতে কোনো আপ’ত্তি আছে কি-না সে বি’ষয়টিও জানুন। এছাড়া আর্থিক নিরাপত্তা, চাকরি এসব দেখে নিন। >> মানসিকভাবে আপনি ১২ বছরের বড় কোনো পুরুষকে বিয়ে করতে প্রস্তুত তো? সে প্রশ্ন নিজেকে করুন। কারণ স্বামী বয়সে যদি একটু বেশিই বড় হন; তাহলে সন্তান নেয়ার ভাবনা আগেই করতে হয়। অন্যদিকে হয়তো আপনার বন্ধুরা সমবয়সীকে বিয়ে করেছেন বলে, তাদের জীবনযাত্রা আবার অন্যরকম।

>> সম্পর্কে বয়সের বেশি পার্থক্য থাকলে আ’ত্মীয়-প্রতিবেশী কিংবা বন্ধুদের কাছেও উপহাসের পাত্র ‘’হতে হয়। এসব পরিস্থিতিতে নিজেকে সামাল দেয়ার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নিন। তাই কীভাবে উত্তর দেবেন কিংবা কীভাবে এ সমস্যার সমাধান করবেন, তা নিজেকেই ঠিক করতে হবে।

 

 

Leave a Reply