Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
Nakul kumar ar gan Bangla gan, nokul kumar নকুল বিশ্বাসের নতুন গান,

নকুল আমার নাম – নকুল কুমার বিশ্বাস (জীবনী) Nakul Amar Naam – Nakul Kumar Biswas,চেনা নকুল কুমার বিশ্বাসের অজানা গল্প!

ইত্যাদির হানিফ সংকেত অনেক প্রতিভাবান মানুষকে আবিষ্কার করেছেন, পরিচয় করে দিয়েছেন ইত্যাদির মাধ্যমে। আমার চেনা নকুল কুমার বিশ্বাসকে প্রথম ইত্যাদিতেই দেখি।

ইত্যাদির হানিফ সংকেত অনেক প্রতিভাবান মানুষকে আবিষ্কার করেছেন, পরিচয় করে দিয়েছেন ইত্যাদির মাধ্যমে। আমার চেনা নকুল কুমার বিশ্বাসকে প্রথম ইত্যাদিতেই দেখি। আমার মাও এই মানুষটির গান বেশ পছন্দ করতেন। নকুল কুমার বিশ্বাস অসাধারণ সব ছন্দে গান বাঁধতেন। তার সেসব গান শুনে আমরা হাসি, ভালবাসি, মুগ্ধ হই।

সেই চেনা নকুল কুমার বিশ্বাস আদতে একজন সত্যিকারের অসাম্প্রদায়িক মানুষ। তিনি এমনিতে হিন্দুধর্মে বিশ্বাসী কিন্তু সকল ধর্মের প্রতি তার অগাধ শ্রদ্ধা। তিনি কোরান শরীফ পড়েছেন, কোরান নিয়ে গান বেঁধেছেন, গেয়েছেন অনেকগুলো ইসলামিক গান। তার গান আলেমগণ ওয়াজমাহফিলেও গেয়েছেন বিভিন্ন সময়ে।

২০১১ সালের কথা। সেবছর পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের দিনে আমেরিকান ধর্মযাজক পাস্তর টেরি জোনস ঘোষণা দিয়েছিলেন যে, তিনি মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরান পোড়াবেন ঈদের দিনে। নকুল কুমার বিশ্বাস টেলিভিশনের স্ক্রলে এই খবর দেখে খুব বেদনার্ত হলেন। সেদিন আবার টেলিভিশনে লাইভ গানের প্রোগ্রাম ছিল একটা তার। সেই প্রোগ্রামে এক দর্শক নকুল কুমারের প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছিলেন। তিনি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেনও। কিন্তু ভিন্নভাবে। অনুষ্ঠানের মাঝখানে সংবাদের জন্য একটা বিরতি পড়ে একঘন্টার। নকুল সেই বিরতির ফাঁকেই গান লিখে ফেলেন ও সুর করেন। তিনি গেয়েছেন- যদি আগুন লেগে ধ্বংস হয়ে যায়, যদি আগুন লেগে ধ্বংস হয় পৃথিবীর সব বইয়ের দোকান তবু বিশ্ব থেকে হারাবে না পবিত্র কোরান…

মানুষটা ভীষণ আবেগী। মঞ্চে যখন মা নিয়ে কোনো গান করেন তখন আবেগে তার চোখে বেয়ে অশ্রুধারা নেমে আসে। কয়েকবারই দেখেছি, মাকে নিয়ে তিনি গান গাচ্ছেন এবং একেবারেই ভেতর থেকে আসা কথা সুরে তিনি আবেগাপ্লুত হয়ে যাচ্ছেন। তার প্রতিটা প্রোগ্রামের শেষ গানটা থাকে মাকে নিয়ে। তিনি আকুতি করেন, মিনতি করেন, যাদের মা বেঁচে আছে সবাই যেনো মায়ের পাশে থাকে। তিনি নিজের মা হারিয়েছেন একদম ছোটবেলায়। বাবাও হারিয়েছেন নাবালক বয়সে। তাই অভিভাবক হারানোর যাতনা উপলব্ধি করেন ভীষণ রকম।

একটা গানের কথায় তো তিনি বলেই দিয়েছেন, যারা মাকে ভালবাসে না, তারা যেনো তার গান না শুনে। “যা কিছু করো না বন্ধু, করবো না কিছু বারণ শুধু তুমি না হও যেনো,তোমার মায়ের কষ্টের কারণ মায়ের দুঃখে কাঁদো বন্ধু, মায়ের সুখে হাসো দুনিয়াটা ভুলে গিয়েও আমার মাকে ভালবাসো যারা মাকে ভালবাসো না যারা মাকে অবহেলা করো, মায়ের কষ্ট বোঝোনা তারা আমার গান শুনো না..”

জীবনমুখী গান করার মধ্য দিয়ে নকুল কুমার সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছেন বহু আগে থেকেই। তার গানে সামাজিক বিড়ম্বনার কথা উঠে আসে, সামাজিক অসংগতিকে তিনি গানের ভাষায় তুলে ধরেন মানুষের কাছে। তিনি নিজেকে মনে করেন একজন প্রগতিশীল মানুষ। তাই বিবেকের জায়গা থেকে, মানবিকবোধের তাড়নায় তিনি হিন্দু হয়েও কোরআন, মসজিদ, নবী রাসুল নিয়ে গান করেছেন। কিন্তু, কোনো এক অজানা কারণে তার অসাম্প্রদায়িক মনোভাব অনেকেই সহজভাবে নেয়নি।

Read More:  Chanakya Biography

তিনি এই কূল ওই কূল দুইকূলের মানুষের কাছ থেকেই সমালোচনা পেয়েছেন। যদিও অগণিত জনমানুষের ভালবাসার কাছে কিছু মস্তিষ্ক বিকৃত মানুষের খোটা গায়ে মাখান না নকুল কুমার বিশ্বাস। তার হিন্দু বন্ধুরা যখন তাকে জিজ্ঞেস করে, কেন সে কোরআন নিয়ে গান লিখেছে, নকুল কুমার বিশ্বাস জবাব দেন, তোমার পাশের বাড়িতে যদি আগুণ লাগে তুমি কি ভাববে তখন? বসে বসে কি বাঁশি বাজাবে? তোমাকে অবশ্যই সেই আগুণ নেভাতে যেতে হবে। নকুলের কাছে মনে হয়েছে, সব ধর্মকেই সম্মান জানানো উচিত। কোনো ধর্মকেই খাটো করা উচিত নয়। কেউ যদি করে তার প্রতিবাদ করা উচিত।

নকুল কুমার বিশ্বাস সেই কাজটাই করেছেন। তার এই প্রচেষ্টায় অনেকে আপ্লুত হলেও মন পুরোপুরি গলেনি অনেকেরই। অনেক মুসলমান তো তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, গান গেয়েছেন ভাল, এবার ধর্ম গ্রহণ করুন। আপনার হেদায়াত হোক আরো৷ ইউটিউবে নকুলের গানের নিচে কারো কারো আবার কমেন্ট আছে, মৃত্যুর আগে যেনো সে কালিমা উচ্চারণ করতে পারে একবার, সে যেনো সহী পথ চিনতে পারে। বিধর্মী হয়ে না মারা যায়। বাংলাদেশে ধর্ম নিয়ে এই অসহিষ্ণুতাটা বেশ প্রকট। নকুল কুমার বিশ্বাস জানেনও, তিনি কাউকে শতভাগ সন্তুষ্ট করতে পারবেন না।

কেউ না কেউ থাকবেই খুঁত ধরার জন্য, আজেবাজে কথা বলার জন্য। কিন্তু, তিনি একজন প্রগতিশীল মানুষ হিসেবে নিজের কাজ করে যেতে চান। যদি একজনও তার গান শুনে সকল ভেদাভেদ ভুলে অসাম্প্রদায়িক হতে পারে সেটাও তো অনেক বড় অর্জন। তার নামে আছে একটা সেবা সংঘ। সেই সেবা সংঘের তত্ত্বাবধানে অনেকগুলো মানবিক কাজ চলছে। নকুল বিশ্বাস সেবা সংঘ এইযাবত পর্যন্ত হাসপাতাল, সাহিত্য সঙ্গীত একাডেমি নির্মাণ, মানব মন্দির নির্মাণ (হত দরিদ্র মানুষের জন্য পাকা বাড়ি) বৃদ্ধাশ্রম নির্মাণ করার প্রচেষ্টা নিয়েছে।

 

শুধু তাই নয় বাড়ি বাড়ি টিউবল বিতরণ, বৃক্ষ রোপণ, বিলে মাছের পোনা অবমুক্তিকরণ, বাড়ি বাড়ি বন্ধুচুলা বিতরণ, ছাতা দান, সাঁকো তৈরি করা, মা দূর্গা ও সরস্বতী পূজা, ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্মাষ্টমী পালন, শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ, শাড়ি বিতরণ, লুঙ্গি বিতরণ, কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ, গ্রীষ্মের দাবদাহে কৃষক ও পথচারীদের ঠাণ্ডা সরবত পান করানো, গুরুচাঁদের মন্দিরে পাঁচ লক্ষ টাকা অনুদানসহ অসংখ্য ভাল কাজের সাথের জড়িত নকুল বিশ্বাস সেবা সংঘ।

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে একটি ব্যাতিক্রমধর্মী কাজ হয় নকুল বিশ্বাস সাহিত্য সঙ্গীত একাডেমী থেকে। মাদারীপুরের কয়েকটি গ্রামের প্রায় অর্ধশত মাকে পুজা করে সন্তানরা। জীবিত মাকে পূজার মাধ্যমে সম্মান জানানো হয় এই আয়োজনে। নকুল কুমার বিশ্বাস বলেন, “আমি আমার মাকে পাই নাই। আমি জানি মা কি। আমি চাই প্রতিটি ঘরে ঘরে প্রত্যেক সন্তান তার মাকে শ্রদ্ধা, ভক্তি ও সম্মান করে। সন্তানের অবহেলায় কোনো মা যেন আর বৃদ্ধাশ্রমে না থাকে। সকল বৃদ্ধাশ্রমে তালা দেয়া হোক। আমি এই আয়োজন গত তিন বছর যাবত করছি এবং আগামী দিনগুলোতে যেন এই আয়োজন আরো ব্যাপকভাবে করতে পারি সে আর্শিবাদ করবেন।”

শুধু নিজ ধর্মের মানুষের জন্যেই কাজ করেন এমন নয়। তিনি নিজ ধর্মের মানুষের জন্য যেমন মন্দির নির্মাণ করার কাজে সাহায্য করেছেন, ঠিক তেমনি তিনি তার নিজ গ্রামে একটা মসজিদও নির্মাণকাজে হাত দিয়েছেন দুই কোটি টাকা ব্যয়ে। মাদারিপুরের যে গ্রামে নকুল কুমার বিশ্বাসের বাড়ি, তার নাম পূর্ব কলাগাছিয়া। এই গ্রামটি স্বাধীনের আগে একেবারেই হিন্দু অধ্যুষিত গ্রাম ছিল। একাত্তরের পর এখানে অনেক মুসলিম পরিবার বসতি গড়ে। এই পরিবারগুলো এমনিতে নকুলকে খুব ভালবাসে।

একদিন মুসলমানরা নকুল কুমার বিশ্বাসকে নিয়ে গেলেন তাদের ওখানে। নকুল কুমার বিশ্বাস দেখলেন, গ্রামের মুসলমানরা যেখানে নামাজ পড়ছে সেটা নিতান্তই একটা টিনের ছাউনি দিয়ে ঘেরা জায়গা। সেখানে ছোটখাটো একটা মসজিদ বানানোর চেষ্টা শুরু হয়েছে। নকুল ভাবলেন, তার অবস্থান থেকে তিনি এই মানুষগুলো ইচ্ছে করলেই সাহায্য করতে পারেন। ইচ্ছেশক্তিটা সবার থাকে না। কাউকে সাহায্য করতে হলে কত বিভাজনের ফারাক আগে উতরে ভাবতে হয় সাহায্য করবো কি করবো কিনা।

নকুল বিশ্বাস যশ খ্যাতি বাহবা পাওয়ার খাতিরে না, নিজ গ্রামের প্রতিবেশিদের কথা ভেবে ঘোষণা দিলেন, এখানে মসজিদ হবে। বিশাল মসজিদ হবে, এতো সুন্দর করে বানানো হবে যেন দূর দূরান্ত থেকেও মানুষ মসজিদ দেখে পছন্দ করে ফেলে। তিনি দুইকোটি টাকা ব্যয় করে মসজিদ নির্মাণের কথা জানান। এই কাজটা তার অন্যতম স্বপ্নের কাজ, কারণ, তিনি স্বপ্নেও মসজিদের মিনার দেখতে পেতেন সেই সময়টায়!

* ১৯৬৫ সালে জন্মেছিলেন নকুল কুমার বিশ্বাস। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি পঞ্চম। দশবছর বয়সে ১৯৭৫ সালে গোপালগঞ্জের দীপালি অপেরা নামক এক যাত্রাদলে অডিশন দেন শিশুশিল্পী হিসেবে। অডিশনে তার গান শুনে সবাই অবাক হয়! এতো অল্পবয়সে এতো সুন্দর গান কজন গাইতে পারে। গুরু আশুমিয়ার কাছে শুনেছিলেন বিখ্যাত সেতারবাদক পন্ডিত রবিশংকরের গল্প। সেই গল্প শুনে মনে মনে ভাবেন তাকেও একদিন অনেক বড় হতে হবে। পকেটে মাত্র ৫০০ টাকা। সেই ৫০০ টাকা নিয়ে ১৯৮০ সালে পাড়ি জমালেন কলকাতায়।

সেখানে গিয়ে কিছুদিন সেতার বাজানো শেখেন ওস্তাদ রনজিত বিশ্বাসের কাছে। শেখার আগ্রহ বরাবরই আছে নকুল কুমার বিশ্বাসের। তাই তো তিনি ভিন্ন ভিন্ন বাদ্যযন্ত্রে হাত পাকিয়েছেন সময়ের সাথে সাথে। এতো ভার্সাটাইল বাদক বাংলাদেশে খুব কমই আছেন। যাইহোক, সেই আশিরদশকে কলকাতা থেকে ২৮০ টাকায় কিনলেন একখানা সেতার। ফিরে আসেন আবার জন্মভূমিতে। দেশে ফিরেই বিভিন্ন প্রোগ্রামে গান করতে শুরু করেন। মানুষ তার গান পছন্দ করতে থাকে। থেমে থাকেননি কখনো। এসেছিলেন এই শহরের বুকে, আশা বাংলাদেশ বেতার ও টিভির শিল্পী হবেন।

১৯৮৩ সাল তখন। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে একটা অনুষ্ঠান হচ্ছে উচ্চাঙ্গসংগীতের। সেখানে এককভাবে হারমোনিয়াম বাজানোর সুযোগ পান নকুল কুমার বিশ্বাস। সবাই এতোটাই বিমোহিত হয় যে, আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের তহবিল থেকে একহাজার টাকা এনে দেন নকুল কুমারকে পুরষ্কার হিসেবে। তবে নকুল কুমার বিশ্বাসকে সর্বস্তরের মানুষ চিনতে শুরু করে ইত্যাদি অনুষ্ঠান থেকে। ১৯৯৬ সালে হানিফ সংকেত ইত্যাদির মঞ্চে নিয়ে আসেন নকুল কুমার বিশ্বাসকে৷ সেখানে তিনি গান, “দাদা বিয়া করলাম ক্যান”। স্বভাবসুলভ সেই সঙ্গীত শুনে মানুষ পরিচিত হয় একজন ব্যাতিক্রমধর্মী শিল্পীর সাথে। তারপর থেকে হু হু করে বাড়তে থাকে নকুল কুমার বিশ্বাসের জনপ্রিয়তা।

এরপর কতবার তিনি গান গেয়ে মানুষকে আবেগে ভাসিয়েছেন, হাসিয়েছেন, কখনো কাঁদিয়েছেন তার কি কোনো হিসেব আছে! আর এখন শুধু গান নয় মানবিক জায়গা থেকে কাজ করে যাচ্ছেন মানুষের জন্যে। সেইসব কাজের প্রাপ্তির আশা করেন না বটে, কিন্তু যতটুকু সম্মান প্রাপ্য ততটুকু কি পাচ্ছেন আসলে! এমনটা খুব কমই হয় যে, একজন মানুষ কারো সাতেও নেই, পাঁচেও নেই, হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা বাঁধাতে চান না, ধর্মীয় উশকানিতে নেই, গালাগালিতে নেই, শুধু সবার কথা ভাবেন, সবার জন্য কাজ করেন, দুই ধর্মের মানুষের জন্যেই সাহায্যের হাত প্রসারিত করেন, অথচ দুইপক্ষেরই কারো না কারো কাছে তাকে সমালোচনা পেতে হয়েছে। প্রতিদানের রুপ বুঝি এমনই হয় বাংলাদেশে।

তবুও, নকুল কুমার বিশ্বাস ভাল আছেন। মনের কোনে কোথাও অভিমান জমেছে কিনা জানা হবে না আমাদের। কারণ, মানুষ ভীষণ হাসিখুশি থাকেন। স্বপ্ন দেখতে ভালবাসেন। তার মনে হয়, এই পৃথিবী অনেক সুন্দর, আরো সুন্দর হবে যদি একটা অভাব ঘুচে যায়। অভাবটা ভালবাসার। সবার মধ্যে ভালবাসাবোধটুকু যখন আরো উদার হবে, মানুষ মানুষকে হেয় করবে না, ঘৃণা করবে না তখনই এই দুনিয়া আরো সুন্দর হবে। সেই দিনের আশাতেই নকুল কুমার বিশ্বাস গান গেয়ে যান, মানুষের জন্যে গান গেয়ে যাবেন! কেউ না কেউ তো বুঝবে এসব গানের মর্ম।

নকুল কুমার বিশ্বাস এর জীবনী -এ এক অন্য নকুল |

অতি সাধারণ একজন মানুষকে নিয়ে অসাধারণ দু’জন মানুষের গবেষণার ফসল ‘ এক অবিশ্বাস্য প্রতিভার নাম নকুল কুমার বিশ্বাস ‘ এ এক জীবন বৃত্তান্ত, যার আদি থেকে অন্ত ২১ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড! প্রিয় দর্শক শ্রোতাদের সময় এবং ধৈর্যের সমন্বয় হোক সেই কামনা নিরন্তর।
ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

স্বার্থ ছাড়া ভালবাসে শুধু আমার মা, নকুল কুমার বিশ্বাস ভাগবত পড়ে ভগবানকে পাইছ নি ,নকুল কুমার বিশ্বাস নকুল বিশ্বাস বাউল গান, নকুল কুমার বিশ্বাস এর জীবনী, Nakul kumar ar gan Bangla gan, nokul kumar নকুল বিশ্বাসের নতুন গান, ক্রাউন সিমেন্টের গান,নকুল কুমার বিশ্বাস ইনি কে?, কপি না করে নিজ থেকে বলুন?,নকুল কুমার বিশ্বাসের গান,Nakul kumar biswas,নকুল কুমার বিশ্বাসের উল্লেখযোগ্য গান সমূহ,নকুল কুমার বিশ্বাসের জীবন কাহিনী,গায়ক নকুল কুমার বিশ্বাস এর জীবন কাহিনী , Biography of Singer Nakul Kumar Bisw

Leave a Reply