৬ষ্ঠ শ্রেণি বাংলা [১৭তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন || ষষ্ঠ (৬ষ্ঠ) শ্রেণি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

৬ষ্ঠ শ্রেণি বাংলা [১৭তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন || ষষ্ঠ (৬ষ্ঠ) শ্রেণি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

 

৬ষ্ঠ শ্রেণি বাংলা [১৭তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন

বাংলা পাঠ্য পুস্তকের পাঠ-৩ মানুষ জাতি থেকে বাংলাদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১৭ তম সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট এর জন্য প্রশ্ন নির্ধারণ করেছে। এটি ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বিষয়ের জন্য 5তম নির্ধারিত কাজ। আমরা বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট dshe.gov.bd.com থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১৭ তম সপ্তাহের নির্ধারিত বিষয় বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন সংগ্রহ করে শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে ব্যাখ্যাসহ আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করছি। যাতে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীরা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ব্যাখ্যাসহ প্রশ্ন সংগ্রহ করে পরবর্তীতে এসাইনমেন্ট তৈরি করতে পারে। নিচের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের ১৭ তম সপ্তাহে অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন দেওয়া হল।

অ্যাসাইনমেন্টঃ

০৫ (কবিতা) মানুষ জাতি

বিষয়বস্তুঃ

পাঠ-০৩ মানুষ জাতি

অ্যাসাইনমেন্টঃ

৬ষ্ঠ শ্রেণি বাংলা

‘মানুষ জাতি’ কবিতার বিষয়বস্তুর আলােকে সমাজে মানুষে মানুষে সৃষ্ট ভেদাভেদ দূরীকরণে তােমার অভিমত ব্যক্ত কর।

নির্দেশনাঃ

তোমার পাঠ্যবইয়ের মানুষ জাতি’ কবিতা ও তার বিষয়বস্তু | পড়বে এবং নৈতিক শিক্ষা ও মানব কল্যাণ সম্বলিত বিভিন্ন ধরণের গল্প, কবিতা উপন্যাস পড়বে এবংপ্রয়ােজনে ইন্টারনেটের সাহায্য নিবে।

৬ষ্ঠ শ্রেণি বাংলা [১৭তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর

 

ষষ্ট শ্রেণির ১৭ তম সপ্তাহের
ষষ্ট শ্রেণির ১৭ তম সপ্তাহের

৬ষ্ঠ শ্রেণি বাংলা

৬ষ্ঠ শ্রেণি বাংলা [১৭তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর

 

অধ্যায়ের শিরােনাম: অধ্যায়-মানুষ জাতি (কবিতা)

অ্যাসাইনমেন্ট:‘মানুষ জাতি’ কবিতার বিষয়বস্তুর আলােকে সমাজে মানুষে মানুষে সৃষ্ট ভেদাভেদ দূরীকরণে তােমার অভিমত ব্যক্ত কর।

শিখনফল/বিষয়বস্তু: পাঠ-০৩ মানুষ জাতি।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

তােমার পাঠ্যবইয়ের মানুষ জাতি’ কবিতা ও তার বিষয়বস্তু পড়বে এবং নৈতিক শিক্ষা ও মানব কল্যাণ সম্বলিত বিভিন্ন ধরণের গল্প, কবিতা উপন্যাস পড়বে এবং প্রয়ােজনে। ইন্টারনেটের সাহায্য নিবে।

ভূমিকাঃ বিশ্বের প্রতিটি সৃষ্টি একক ও অনন্য সুন্দর্যে মহিমান্বিত। প্রতিটি সৃষ্টিই স্বাধীনভাবে স্ব স্ব সুন্দর্য বিলিয়ে দিয়ে ধন্য হচ্ছে এবং বিশ্বের সেবা করে চলছে। মানুষ তার মধ্যে আরও বেশি একক ও অনন্য। আল্লাহতালা মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। এই পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা কোটি কোটি। কিন্তু একজন মানুষ অন্য আর একজন মানুষের মতো নয়, এরা একে অন্যের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এটি মানুষের অনন্য বৈশিষ্ট্য যেটি তাকে দান করে আলাদা গৌরব ও মর্যাদা।

একক ও অনন্য বৈশিষ্ট্য নিয়ে মানুষ যদি বৃদ্ধি লাভ করতে পারে তাহলেই মানুষ হয়ে ওঠে স্বাধীন। মানুষ তার অনন্য বৈশিষ্ট্য ও স্বাধীনতার কারণে নিজেকে আবিষ্কার করতে চায় বা নিজেকে সে আর গভীরভাবে জানতে চায়। নিজেকে জানার মধ্য দিয়ে সে নিজের শক্তির সীমাবদ্ধতা, ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আরও বেশি সচেতন হয়। এতে অন্যের সাথেও তার সুসম্পর্ক বজায় থাকে। এভাবেই মানুষ পরিপূর্ণ আত্মদান করে তার মানব জীবন স্বার্থক করে তােলে।

মানুষ জাতি কবিতার বিষয় বস্তুর আলোকে সমাজে মানুষ মানুষের সৃষ্ট ভেদাভেদ দূরীকরণে আমার মতামত নিম্নে ব্যক্ত করা হলােঃ

শারীরিক গঠন ও আকৃতিগত পার্থক্য: পৃথিবীর একটি বিস্ময়কর বিষয় হলো মানুষের মধ্যে কেউ কারাে মতাে নয়। একই মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া এমনকি জমজ ভাইবোন হলােও একজন আরেকজনের মতো নয়। দেখতে প্রায় একইরকম হলেও কিংবা উচ্চতার মিল থাকলেও কোন না কোন দিকে কিছুটা ভিন্নতা থাকছেই। মানুষের ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যের জ্ঞানের আলাে প্রথম বৈশিষ্ট্যই হলো শারীরিক গঠন ও আকৃতিগত দিক থেকে।

আত্মপরিচয়: প্রত্যেক মানুষের রয়েছে তার নিজস্ব আত্মপরিচয়। তার নিজের নাম, ঠিকানা, পেশা, পিতামাতা, আত্মীয়স্বজন ও বংশ পরিচয়। এগুলোর মধ্য দিয়েও তার ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যের দিক প্রকাশিত হয়। অনেক সময় একই প্রতিষ্ঠানে দুইজন শিক্ষার্থীর একই নাম হলেও তাদের রোল নম্বর দিয়ে তাদের আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হয়। তবে যে করি হােক আত্মপরিচয়ের মাধ্যমে মানুষ কোন না কোন ভাবে তার আলাদা অস্তিত্ব প্রকাশ করে থাকে।

ভিন্ন ব্যক্তিত্ব: ব্যক্তিত্বের দিক থেকেও মানুষে মানুষে মালিক পার্থক্য রয়েছে। মনােবিজ্ঞানীগণ মানুষের কতকগুলা মােলিক বৈশিষ্টের ভিত্তিতে ব্যক্তিত্বের শ্রেণীবিভাগ করলেও সত্যিকারে যত মানুষ আছে, তত রকম ব্যক্তিত্বও আছে। তার নিজস্ব পরিবেশ, পটভূমি ও জীবন অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করেই তার ব্যক্তিত্ব তৈরি হয়। স্বভাব গুণে মানুষের কিছুটা মিল থাকলেও মূলত একজন মানুষ আরেকজন মানুষ থেকে আলাদাই।

ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ ও রুচিবোধ: মানুষে মানুষে পছন্দ, অপছন্দ ও রুচিবোধের মধ্যেও ভিন্নতা রয়েছে। এর কারণেও মানুষ আলাদা। নানা বিষয়ে এই ভিন্নতা লক্ষণীয়। যেমন: পােশাকপরিচ্ছদ,খাবার দাবার, জীবন সঙ্গী বা বন্ধু নির্বাচন, পরিবেশ, রং ইত্যাদি। বিষয় নির্বাচনেও মানুষের মধ্যে অনেক পার্থক্য।

মূল্যবােধের পার্থক্য: মূল্যবােধের পার্থক্যের কারণে মানুষের ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যের বৈশিষ্ট্যে অনেক বড় পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। প্রত্যেক মানুষের রয়েছে নিজস্ব মূল্যবােধ বা বিশ্বাসের ধারা, যে অনুসারে সে আচরণ করে। এর উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে তার স্বাধীন ব্যক্তিত্ব। যীশু খ্রিষ্ট, মহাত্মা গান্ধী, মাদার তেরেসা, আর্চবিশপ গাঙ্গুলী এক কথায় পৃথিবীর সব মহামানবেরা স্ব স্ব মূল্যবােধের কারণেই হয়ে উঠেছেন একক ও অনন্য।

সম্পর্ক রক্ষার উপায়: 

ক) সমাজকে ধর্মীয় প্রতিচ্ছবি মনে করা এবং সেখানে ধর্মীয় উপস্থিতি উপলব্ধি করা।

খ) সৃষ্টিকর্তা নিজেই আমাদের পরস্পরের সাথে সম্পর্কিত করেন তা মনে রেখে মন খোলা রাখা।

গ) সমাজের মানুষদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যকে স্বীকার করে তাদের গ্রহণ করা। নারী পুরুষ, ধনী-গরিব সবার প্রতি সমান মনােভাব করা।

ঘ) সমাজের মানুষকে সব পরিস্থিতিতে সহযােগিতা করা ও তাদের প্রতি সহমর্মিতার মনােভাব প্রকাশ করা।

ঙ) সমাজকে বা সমাজের প্রতিষ্ঠানকে নিজের স্বার্থের উপায় বলে মনে না করে বরং সমাজের স্বার্থকে বড় করে দেখা।

চ) সম্পর্ক রক্ষার জন্য পরস্পরের প্রতি সহনশীল থাকা।

ছ) প্রয়ােজনে ত্যাগস্বীকার করার মনোভাব থাকা।

জ) কোন কারণে সম্পর্ক নষ্ট হলে ক্ষমা ও পুনর্মিলনের মাধ্যমে তা পুনঃস্থাপন করা।

ঝ) সম্পর্কের জন্য ন্যায্যতা একান্ত দরকার। সামাজিক সাম্য ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করে সম্পর্ক রক্ষা করা।

ঞ) সম্পর্ক রক্ষার সরচেয়ে বড় বিষয় হলো নিজের ও অন্যের স্বাধীনতা স্বীকার করা।

ট) সম্পর্ককে জীবনের একটি মূল্যবােধের বলে মনে করা। মূল্যবােধের কারণে সম্পর্ককে লালন করা।

পরিশেষে বলা যায় যে,উপরোক্ত উপায়ে আমরা আমাদের সমাজ থেকে জগড়া ফ্যাসাদ দূর করে সমাজকে সুন্দর ও বসবাসের জন্য উপযােগী পরিবেশে রুপান্তর করতে পারি।

মাধ্যমিক ৬ষ্ঠ শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ১৭ তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২১

 

অধ্যায়ের শিরােনাম: অধ্যায়-দ্বিতীয়: তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি।

অ্যাসাইনমেন্ট:

“করােনায় স্কুল বন্ধ থাকায় তুমি তােমার দৈনন্দিন পড়ালেখার ঘাটতি পূরণে সংসদ টেলিভিশনে প্রচারিত ক্লাসসমূহ অনুসরণ করে থাকো। এছাড়া তুমি তােমার স্কুল পরিচালিত অনলাইন ক্লাসসহ অন্যান্য বিশিষ্ট শিক্ষকের ক্লাসও দেখে থাকো।”

তুমি এসব ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে কোন কোন ডিভাইস ব্যবহার করাে? তার একটি তালিকা তৈরি করে ব্যবহার প্রক্রিয়া লিখ।

শিখনফল/বিষয়বস্তু:

  • পাঠ-১. তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি কম্পিউটার
  • পাঠ-২. কম্পিউটার কম্পিউটার খেলা
  • পাঠ-৩. ইনপুট ডিভাইস
  • পাঠ-৪. মেমরি ও স্টোরেজ ডিভাইস
  • পাঠ-৫. প্রসেসর ও মাদারবাের্ড
  • পাঠ-৬. আউটপুট ডিভাইস
  • পাঠ-৭. সফটওয়্যার
  • পাঠ-৮. অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার
  • পাঠ-৯. তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির আরও কিছু যন্ত্রপাতি।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

শিরােনাম, বিষয়বস্তু উপস্থাপন, পরিশিষ্ট (প্রতিবেদন প্রস্তুতকারীর নাম, শ্রেণি, রােল, প্রতিবেদন তৈরির সময়, তারিখ ও স্থান)

তারিখ : –/—/২০২১ ইং ।

বরাবর , প্রধান শিক্ষক ,ঢাকা।

বিষয় : করোনাকালীন সময়ে অনলাইন ক্লাস করতে প্রযুক্তির ব্যবহার।

 

করােনা মহামারিতে প্রযুক্তির ব্যবহার

করােনা মহামারীতে সারা পৃথিবী স্থবীর হয়ে পড়েছে। অফিস-আদালত, কলকারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সহ সব সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান কার্যত লডাউন, মহামারির এই সময়ে করােনা নিয়ন্ত্রনে সবাইকে বাসায় থাকতে হচ্ছে। বাসায় থেকেই প্রযুক্তির কল্যানে সরকারি-বেসরকারি সহ বিভিন্ন অফিসের কাজ বাসায় বসেই করা সম্ভব হচ্ছে।

গত ০৮ ই মার্চ দেশে করােনা ভাইরাস আক্রান্তের সন্ধান পাওয়ার পর গত ২৬ মার্চ থেকে সাধারন ছুটি ঘােষনা করে প্রকার বিভিন্ন ধাপে ধাপে সাধারন ছুটি বাড়িয়েও জনগনের অসচেতনতা এবং স্বাস্থবিধি না মানার কারনে করােনার প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলছে। কতদিন এই মহামারি চলবে বা কবে নাগাদ শেষ হবে তার হদিস কেউ জানেনা। সবাই এক রকম ঘরবন্দী জীবন যাপন করছে।

কিন্তু তাই বলে জীবন তাে থেমে থাকবে না। বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির কল্যানে ঘরে বসেই বিভিন্ন অত্যা| ধুনিক সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে, যা ব্যবহার করে কর্মস্থলে উপস্থিত না হয়েই অফিস – আদালত পরিচালনা মিটিং, শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অনলাইন শপিং, ই-কমার্স , সমাজিক যােগাযােগ ছাড়াও বহু সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে।

ইন্টারনেট প্রযুক্তি :

ইন্টারনেটের কল্যানে বর্তমানে বেশিরভাগ অনলাইন প্রযুক্তি পরিচালিত হয়। যার মাধ্যমে সামাজিক যােগাযােগ থেকে শুরু করে, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি ক্ষেত্রে ও কাজ করা যাচ্ছে। বর্তমানে করােনা মহামারীতে ইন্টারনেটের ব্যাবহার ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রযুক্তির ব্যবহার :

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে শিক্ষাখাতে প্রযুক্তির ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন | সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এই পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় মনােযােগী হচ্ছে। এই ভার্চুয়াল ক্লাস কার্যক্রমে যারা যেতে পারছে না। তাদের জন্য ক্লাস গুলাের ভিডিও আপলােড দিচ্ছে যাতে পরবর্তীতে এগুলাে দেখা যায় । করােনার এই পরিস্থিতির পরও অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত রাখা যাবে শিক্ষর্থীদের। আমার ব্যবহৃত ডিভাইস গুলাের আলােচনা করা হলাে: টেলিভিশন, মােবাইল ফোন, কম্পিউটার… টেলিভিশন:পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই টেলিভিশন ব্যবহার করা হয়। মূলত বিনাদনের মাধ্যম হিসেবে টেলিভিশন ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে টেলিভিশন চালু হয়েছে আজ থেকে প্রায় আটচল্লিশ বছর আগে।

বিনাদনের পাশাপাশি আমাদের দেশে টেলিভিশনে গণশিক্ষা, নিরক্ষরতা দূরীকরণ, পরিবার পরিকল্পনার মতা«ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলাতে প্রচার করে থাকে। কম্পিউটার: কম্পিউটারের ব্যাবহার আমাদের দেশে সমস্ত ক্ষেত্রে, ব্যাক্তিগত ও সামাজিক জীবনে নিয়ে এসেছে এক বিরাট পরিবর্তন। কম্পিউটার কর্ম জীবনে ব্যাবহারিক ক্ষেত্রে খুলে দিয়েছে একের পর এক নতুন দিগন্ত। অনেক জন মানুষের কাজ। একমুহূর্তে নির্ভুল ভাবে করতে পারে কম্পিউটার। দৈনন্দিন জীবনে সবকাজেই রয়েছে কম্পিউটারের ব্যাবহার ব্যাংকের কাজ নির্ভুল ও তাড়াতাড়ি করে দেয়। শেয়ার বাজারকে নির্ভুল প্রদর্শন করে।

স্কুল, কলেজ অফিস আদালত সমস্ত ক্ষেত্রে তথ্য জমার কাজ করে।চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও কম্পিউটারের ব্যাবহার উল্লেখযােগ্য।মুদ্রণ শিল্পে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দিয়েছে কম্পিউটার। কম্পিউটারে উপলব্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা | গােটা পৃথিবীকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়। শুধু কাজের ক্ষেত্রেই কম্পিউটারের ব্যাবহার সীমাবদ্ধ নয়।কম্পিউটারের প্রমােদ মূল্যও যথেষ্ট। অনলাইনে গেম খেলা, গান শােনা, সিনেমা দেখা প্রভৃতি কাজে কম্পিউটার ব্যাবহার করে থাকি আমরা। | টিকিট বুকিং, পরীক্ষার ফল প্রকাশ থেকে পাত্র পাত্রী নির্বাচন, অপরাধী খোঁজা সবকিছুতেই কম্পিউটার -তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় আধুনিক সভ্যতা কম্পিউটার ছাড়া অচল। এসকল ডিভাইস ব্যবহার করে আমি সংসদ টিভিতে ক্লাসগুলাে করেছি

প্রতিবেদকের নাম :
রোল নং : ০১
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক,
প্রতিবেদনের শিরোনাম : করোনাকালীন সময়ে অনলাইন ক্লাস করতে প্রযুক্তির ব্যবহার।
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : –/—/২০২১ ইং ।

৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১, ৬ষ্ঠ শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট বাংলা, ৬ষ্ঠ শ্রেণির ধর্ম অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১, উত্তর ৬ষ্ঠ শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট গণিত, ৯ম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১, ৬ষ্ঠ সপ্তাহ ষষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট উত্তর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়, ষষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট ধর্ম উত্তর ৬ষ্ঠ শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান

Leave a Reply