বয়ঃসন্ধির সময় সাধারণত ছেলে বা মেয়ে উভয়েরই ব্রণ হয়। মুখে গুটির আকারে হলেও অনেকের কাঁধ এবং পিঠেও ব্রণ হয়। ব্রণ হলে সামান্য ব্যথা হয়
ব্রণর চিকিৎসা কী?
ডাঃ সরকার: সংক্রমণ থেকে দূরে থাকাই ব্রণর মূল চিকিৎসা। তাই সাধারণ সাবান দিয়ে বারবার মুখ ধুতে হবে। পুঁজভর্তি ব্রণ হলে চিকিৎসকের পরামর্শে ডক্সিসাইক্লিন, ক্লিনডামাইসিন, এজিপ্রোমাইসিন ইত্যাদি অ্যান্টিবায়োটিক নির্দিষ্ট ডোজ মেনে খেতে হবে ও মুখে ক্লিনডামাইসিন ক্রিম লাগাতে হবে। আক্রান্ত স্থানে হাত লাগানো চলবে না। হাত দিয়ে ঘাঁটলে মুখে কালো দাগ ও গর্ত হবে।
ব্রণর দাগ বা গর্ত সারানোর উপায় কী?
ডাঃ সরকার: কেমিক্যাল পিলিংয়ে ব্রণর দাগ চলে যায়, মুখের পিগমেন্টেশনও কমে। এর জন্য স্যালিসাইলিক অ্যাসিড, ল্যাকটিক অ্যাসিড বা গ্লাইকোলিক অ্যাসিড ব্যবহার করলে নতুন ব্রণ ওঠা বন্ধ হয় ও পুঁজভর্তি ব্রণর প্রাদুর্ভাব কমায়। কেমিক্যাল পিলিং করতে ২ সপ্তাহ অন্তর ৫–৭টি সিটিং দিতে হয়। এ ছাড়া সার্জারিও করা হয়।
মাসিকের সময় কোমর ও পিঠ ব্যথার কারণ কী? Causes of Lower Back Pain During Period In Bengali
ব্রণর দাগ সারাতে সার্জারি?
ডাঃ সরকার: তেমন বড় কোনও সার্জারি নয়। কমিডন এক্সট্র্যাক্টরের সাহায্যে কালো মাথার ব্ল্যাক হেডস থেকে পুঁজ বের করে দেওয়া হয়। ছোট গর্তের জন্য সাবসিশন ও পাঞ্চ টেকনিক কাজে লাগে। চিকিৎসকের চেম্বারে বসেই এ সব করা যায়। সামান্যই রক্তপাত হয়।
ঠিক কী করা হয়?
ডাঃ সরকার: স্পিরিট বা বিটাডিন দ্রবণে ভালভাবে মুখ পরিষ্কার করিয়ে সাবসিক্সন পদ্ধতিতে খুব সরু ২৪ গজ সূঁচ পাশ দিয়ে ঢুকিয়ে গর্তের তলায় ঘোরানো হয়। এতে গর্তের চামড়ার ওপরের স্তর আলগা হয়ে তলায় রক্ত ও সিরাম জমে কিছুটা ফুলে ওঠে। ইনফ্ল্যামেশনের জন্য নতুন করে কোলাজেন তৈরি হয়। পাঞ্চ টেকনিকে বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে ব্রণর গর্তের চারদিকে গোল করে কাটা হলে মাঝের অংশটি সাবসিশনের মতো ভেসে ওঠে।
অন্য কোনও পদ্ধতি?
ডাঃ সরকার: ডার্মারোলার ও লেজারের ব্যবহারও আছে। ব্রণ হওয়ার পরে নখ দিয়ে খুঁটলে গালে গর্ত হয়ে সমস্যা হতে পারে। ডার্মারোলার বা লেজার চিকিৎসায় এর সমাধান সম্ভব। ডার্মারোলার দিয়ে চিকিৎসা শুরুর ৩০ মিনিট আগে মুখে প্রাইলোকেন অ্যানেস্থেটিক ক্রিম লাগানো হয়। চামড়া কিছুটা অসাড় হতে শুরু করলে ডার্মারোলারের কাজ শুরু হয়। এটি একটি ছোট রোলার, যার গায়ে বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের ০.৫–১.৫ মিমি কাঁটা লাগানো থাকে। যতক্ষণ অবধি না ছোট ছোট রক্তবিন্দু দেখা দিচ্ছে, ততক্ষণ রোলার দিয়ে মুখের ওপরে বারবার ঘষা হয়। মাসে একবার করে এরকম ৪–৫ বার করার পরে মুখে সানস্ক্রিন ও অ্যান্টিবায়োটিক মলম লাগিয়ে দেওয়া হয়। মুখের ক্ষত সারার সময়ে চামড়া কিছুটা টান হলে নীচের ডারমিস স্তরের কোলাজেনে তন্তু তৈরি হয়। তাতে মুখের দাগ অনেকটাই মিলিয়ে যায়।
আর লেজার?
ডাঃ সরকার: লেজার বলতে ফ্র্যাকশনাল কার্বন ডাই অক্সাইড লেজারের কথা বলা হচ্ছে। এর কাজের ধরন অনেকটা একই রকম। তবে এতে ফল হয় ভাল। লেজার করার পরে মুখে হওয়া ছোট ছোট কালো স্পট দিন দশেকে পরিষ্কার হয়ে যায়। নতুন কোলাজেন তৈরি হওয়ার জন্য ত্বক কিছুটা পুরু বা মোটা হয় এবং টানটান হয়ে ওঠে।
ব্ল্যাকহেডস এর সমস্যা প্রায় কম বেশি সবাইকেই পড়তে হয়। আজ এর থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জানাবো।
লেবু চিনির স্ক্রাবঃ
ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এটি। মাঝারি সাইজের একটা লেবুর রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ব্ল্যাকহেডস আক্রান্ত স্থানে মাসাজ করুন চিনি গলে যাওয়া না পর্যন্ত। এর পর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ বার করুন। স্কিনের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে আর এক্সফলিয়েট করতে এর জুড়ি নেই।
বেকিং সোডাঃ
১ চামচ বেকিং সোডা আর ২ চামচ পানির পেস্ট তৈরি করুন। ৫ মিনিট হালকা মাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। এটি স্কিনের ব্যাকটেরিয়া দূর করতেও সাহায্য করে, ব্ল্যাকহেডস কমিয়ে আনে। অনেক সময় ব্ল্যাকহেডস পরিষ্কার হয়ে এলেও স্কিনের পোরস গুলো বড় থেকে যায়। এক্ষেত্রেও বেকিং সোডা চমৎকার কাজ করে।
টুথপেস্টঃ
অনেকদিনের জমে থাকা ব্ল্যাকহেডস পরিষ্কার করা বেশ ঝক্কির ব্যাপার। আর একদিনে তা কখনও দূর হয়না। সেক্ষেত্রে সামান্য সাদা টুথপেস্ট নিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন মিনিট পাঁচেক। এরপর নরম একটি টুথ ব্রাশের সাহায্যে আস্তে আস্তে স্ক্রাব এর মতো করে ঘষতে থাকুন। ত্বকের মরা চামড়া উঠে আসার সঙ্গে সঙ্গে এটি ব্ল্যাক হেডস গুলোকে নরম করে ফেলে। ব্রাশ দিয়ে ঘষে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ৫ মিনিট গরম পানির ভাপ নিন। এতে পোরস গুলো খুলে যাবে। এরপর আবারো ব্রাশ দিয়ে ঘষুন, দেখবেন খুব সহজেই ব্ল্যাক হেডস গুলো উঠে আসবে। সপ্তাহে ১ বার করুন।
আমণ্ড গোলাপজলের স্ক্রাবঃ
২ চামচ আমণ্ড গুঁড়ো আর ১ চামচ গোলাপজল এর পেস্ট তৈরি করুন। এবার এই পেস্ট সম্পূর্ণ মুখে লাগিয়ে সার্কুলার মোশনে ধীরে ধীরে মাসাজ করুন ২-৩ মিনিট। এর পর ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ব্ল্যাকহেডস দূর করার সাথে সাথে এটি স্কিনে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে।
লবণঃ
আজকাল বাজারে যে রিফাইন্ড লবণ পাওয়া যায়, সেগুলো নয়, বরং একটু মোটা দানাদার লবণের কথা বলছি। এটি যেমন চটজলদি ব্ল্যাকহেডস এর স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে তেমনি অয়েলি স্কিন এর অতিরিক্ত অয়েল কন্ট্রোল করতে সাহায্য করে। খুব সামান্য পরিমাণ লবণ নিন (২ চিমটি), এতে কয়েক ফোঁটা পানি যোগ করুন। এরপর ব্ল্যাকহেডস এর ওপর মাসাজ করুন লবণ গলে না যাওয়া পর্যন্ত। এর পর ঈষদুষ্ণ পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্ল্যাকহেডস এর সাথে সাথে ঐ স্থানের তেল নিঃসরণের পরিমানও কমিয়ে আনে। তবে সাবধান, পুরো মুখে এটি ব্যবহার করবেন না যেন! তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে। শুধু মাত্র ব্ল্যাকহেডস আক্রান্ত অংশের জন্য এই স্ক্রাব।
মধুঃ
শুষ্ক ত্বকেও হতে পারে ব্ল্যাকহেডস। তাদের জন্য মধু আদর্শ। দারুচিনি গুঁড়ো আর মধু ২:১ পরিমাণে মিশিয়ে ব্ল্যাক হেডস এর উপর ১৫-২০ মিনিট রাখুন। এর পর ২ মিনিট মাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। একই সাথে এটি ময়েশ্চারাইজার আর স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে। সপ্তাহে ২ বার ব্যবহারে ব্ল্যাকহেডস অনেকটাই কমে আসবে।
টিপসঃ
বালিশের কভার প্রতি সপ্তাহে পালটে ফেলুন। আপনার ব্যবহারের চিরুনি, তোয়ালে সবসময় পরিষ্কার রাখুন। ব্ল্যাকহেডস, পিম্পল, খুশকি এসব কিছুর প্রকোপ থেকে কিছুটা মুক্তি পাবেন।
থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও ব্যবহারবিধি
ব্ল্যাক হেডস দূর করবে যেসব ফেসপ্যাক:
ডিমের প্যাক:
একটি ডিমের সাদা অংশ ও এক চা চামচ মধু ফেটিয়ে নিন৷ ত্বকে লাগিয়ে শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন৷ এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন৷ ডিমের সাদা অংশে যে অ্যালবুমিন থাকে, তা ত্বকের ছিদ্রগুলোকে বন্ধ হতে দেয় না এর ফলে ব্ল্যাকহেডস হয় না৷ বিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ দেয়৷ সপ্তাহের দুবার ডিমের এই প্যাকটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
অ্যালোভেরার প্যাক:
তাজা অ্যালোভেরার পাতা মাঝখান থেকে কেটে রসটা বের করে নিন৷ সরাসরি সেটা লাগান ব্ল্যাকহেডসের উপর৷ শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন৷ প্রতিদিন অ্যালোভেরা দিতে পারলে ব্ল্যাক হেডসের সমস্যা দূর হবে, সেই সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে৷
স্ট্রবেরি প্যাক:
একটি স্ট্রবেরি, আধ চা চামচ মধু, এক চা চামচ লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিন৷ তারপর সেটা ব্ল্যাকহেডসের উপর লাগিয়ে রাখুন অন্তত ২০ মিনিটের জন্য৷ তার পর ধুয়ে ফেলুন ঠান্ডা পানিতে৷
টমেটোর প্যাক:
টমেটোর খোসা ছাড়িয়ে থেঁতো করে নিন৷ নাকে, গালে বা যেখানে ব্ল্যাকহেডস আছে সেখানে লাগিয়ে রাখুন সারা রাত৷ পরেরদিন সকালে উঠে ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। আপনার ত্বক যদি খুব বেশি সংবেদনশীল হয় তাহলে টমেটোর সঙ্গে পানি মিশিয়ে নিন।
গরম পানির ভাপ:
গরম পানির ভাপ নিন অন্তত দু’ মিনিটের জন্য৷ তারপর মধু, চিনি আর লেবুর রসের প্যাক তৈরি করে আলতো হাতে ঘষে নিন মুখে৷ এইভাবে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করবেন৷ তার পর মুখ ধুয়ে ফেলুন৷ প্রতিদিন রাতে শোওয়ার আগে করলে ব্ল্যাকহেডস দূর হবে এবং ফিরে আসবে না৷
জয়ফলের পেস্ট:
দুধের সঙ্গে জায়ফলের গুঁড়া মিশিয়ে নিন, তারপর এই মিশ্রণটা দিয়ে স্ক্রাব করুন প্রতি রাতে৷ আগে অবশ্যেই মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেবেন।
ব্ল্যাক হেডস দূর করতে যাই ব্যবহার করেননা কেন নিয়ম মেনে অবশ্যই কয়েকদিন ব্যবহার করতে হবে, তাহলেই উপকার পাওয়া যাবে।
নাকের উপরে ও দুইপাশে নানান রকম সমস্যা দেখা যায়। যেমন- ছোট ছোট কালো তিলের মতো থাকে আমরা মেসতা বলে থাকি। আবার কখনও ব্ল্যাক হেডস বা হোয়াইট হেডসের সমস্যাও দেখা দেয়। এজন্য নিয়মিত নাকের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
দুধে ১ চিমটি খাবার সোডা মিশিয়ে নিতে হবে। এর মধ্যে তুলা ভিজিয়ে নাকের উপর আলতো করে মুছে নিতে হবে। এতে নাকের উপরে জমে থাকা ধুলো পরিষ্কার হবে।
১শ’ গ্রাম গোলাপজলে ১ চা-চামচ কর্পূর মিশিয়ে রেখে দিন। দিনে দুই থেতে তিনবার তুলোয় এই গোলাপ পানির মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার করলে ব্ল্যাক হেডস বা হোয়াইট হেডসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
অনেকের নাকের দুই পাশে কালচে ছাপ দেখা যায়। এ থেকে মুক্তি পেতে ১ চামচ মুলতানি মাটি, চার-পাঁচটি লবঙ্গগুঁড়া, গোলাপজলে মিশিয়ে নাকের উপর লাগিয়ে রাখতে হবে। শুকিয়ে এলে ধুয়ে ফেলুন।
নাকের উপর থেকে কালো ছোপ দূর করতে টকদই, মধু ও ডিমের সাদা অংশ এক সঙ্গে মিশিয়ে প্যাক হিসেবে ব্যবহার করুন।
ব্ল্যাক হেডসের হাত থেকে রক্ষা পেতে মসুর ডাল আর আতপ চাল নারিকেলের পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরের দিন রোদে শুকিয়ে গুঁড়া করে এর সঙ্গে কমলালেবুর খোসা বাটা ও ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে নাকে লাগিয়ে রাখুন। মিনিট দশেক পর এর উপর দুধ দিয়ে নরম করে বৃত্তাকারে মালিশ করে তুলে ফেলুন।
নাকের পাশে বা ত্বকের যে কোন জায়গায় হোয়াইট হেডস হলে তা কখনও চাপ দিয়ে বের করার চেষ্টা করবেন না। আতপ চালের গুঁড়ার সঙ্গে মসুর ডাল বাটা লাগালে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
নাকের উপর ও চারপাশে দুধ দিয়ে পরিষ্কার করে ক্লিনজিং মাস্ক লাগাতে হবে। দই, ডিম, মধু ও সামান্য পরিমাণ হলুদ একসঙ্গে মিশিয়ে নাকের উপর লাগিয়ে রাখুন। মিনিট দশেক পরে ধুয়ে ফেলুন। ফলে সব সময় নাকের উপর ও চারপাশ পরিষ্কার থাকবে। সহজে কোন ছোপ বা ব্ল্যাক হেডস হবে না।
নাকের ত্বক মসৃণ করতে ১ চামচ মধু, ১০ থেকে ১২ ফোঁটা লেবুর রস, ২ চামচ গাজরের রস ও ১ চামচ বেসন একসঙ্গে মিশিয়ে এই মিশ্রণ লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
নাক ফুটানোর পর একটু বাড়তি যত্নের প্রয়োজন। যেমন তরল অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে দিনে দুইবার জায়গাটা আলতো করে পরিষ্কার করতে হবে। হলুদ ও নিমপাতা বেটে এর রস তুলায় করে লাগালেও উপকার পাওয়া যায়। নাক ফুটানোর পর সাবান এবং শ্যাম্পু যতটা সম্ভব ব্যবহার কম করাই ভালো।
নাকে কালো ছোপ থাকলে নারিকেল তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে। অনেক সময় শরীরের বিভিন্ন সমস্যার কারণে কালচে ছোপ হতে পারে। তখন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মুখের ছোট ছোট ব্রণ দূর করার উপায়, ব্ল্যাকহেডস দূর করার মাস্ক, কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার উপায়, নাকের ব্ল্যাক হেডস দূর করার উপায়., তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ দূর করার উপায়, নাকের কালো দাগ তোলার উপায়,ব্লাকহেডস দূর করার ক্রিম, ব্লাকহেডস দূর করার ঘরোয়া উপায়,Ways to get rid of small pimples on the face