অপরাধ নিয়ন্ত্রণে প্রিভেনটিভ বা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, শুধু পাহারা দিয়ে অপরাধ দমন করা যায় না, অপরাধীদের শনাক্ত করে তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে অপরাধ প্রতিরোধ করতে হবে, এটাই আসল পদ্ধতি।
ঈদকে কেন্দ্র করে বিপণিবিতানগুলোর নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশনা দিয়ে কমিশনার বলেন, গত দুই বছর ঈদে মানুষ তেমন কেনাকাটা করতে বের হননি। এবার করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় মানুষ কেনাকাটা করতে মার্কেটে যাবেন। রাজধানীতে মানুষ গভীর রাত পর্যন্ত কেনাকাটা করবেন।
এ সময় আসন্ন রমজান মাসে ঢাকার চাকা সচল রাখতে মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, পবিত্র রমজান মাস আসছে। এবার রমজান মাসে স্কুল খোলা থাকবে, যা ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার ওপর ব্যাপক চাপ ফেলবে। এটা ডিএমপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। থানার টহল দলগুলো বড় বড় মোড়ে ট্রাফিক পুলিশকে সহায়তা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ‘যে যেখানেই চাকরি করি না কেন, কারও দৃষ্টিতে কোনো অনিয়ম বা ট্রাফিক বিশৃঙ্খলা চোখে পড়লে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবগত করতে হবে।’
কমিশনার আরও বলেন, ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের টাকা উত্তোলন কিংবা পোশাকশ্রমিকদের বেতন–ভাতা পরিবহনের ক্ষেত্রে তাঁদের নিরাপত্তা দিতে হবে।