Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
জায়েদ খান হাইকোর্টের রায়ে শিল্পী সমিতির সম্পাদক পদ ফিরে পেলেন

জায়েদ খান হাইকোর্টের রায়ে শিল্পী সমিতির সম্পাদক পদ ফিরে পেলেন

বহু নাটকীয়তা শেষে অবশেষে হাইকোর্টের রায়ে বাংলাদেশে শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদ ফিরে পেয়েছেন চিত্রনায়ক জায়েদ খান।

সাধারণ সম্পাদক নিয়ে জায়েদ খানের করা রিটের শুনানি শেষে বুধবার এই রায় দিয়েছে হাইকোর্ট বেঞ্চ।

 

জায়েদ খানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি এই তথ্য জানিয়েছেন।

 

তবে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিপুণ আকতার জানিয়েছেন, তিনি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন।

 

বাংলাদেশ শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে চিত্রনায়ক জায়েদ খানকে বিজয়ী বলে ঘোষণা করেছিল নির্বাচন কমিশন।কিন্তু সেই ঘোষণার বিরুদ্ধে আপিল বোর্ডে আবেদন করে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিপুণ আকতার।

পুতিনের ধারণাই নেই কী ঘটতে চলেছে : বাইডেন

সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা এলে আপিল বোর্ড অভিযোগগুলো আমলে নিয়ে এফডিসিতে বৈঠকে বসে।

 

বৈঠকের পর আপিল বোর্ডের প্রধান চলচ্চিত্র পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নিপুণ আকতারকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেন।

 

তবে জায়েদ খান আপিল বোর্ড আর কার্যকর নেই দাবি করে তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে বোর্ডের সামনে উপস্থিত হননি।সেই ঘোষণার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেন জায়েদ খান। সেই রিটের শুনানি নিয়ে আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবেনা, জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়।

 

পরে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আটই ফেব্রুয়ারি আপিল আবেদন করেন নিপুণ আকতার। আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন। সেই সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক পদের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন।

 

১৪ই ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হলে, চেম্বার আদালতের আদেশ বহাল রেখে হাইকোর্টকে রুল নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।

প্রথমবারের মত ১৫ মার্চ বাংলাদেশে আসছেন সুবর্ণ আইজ্যাক!

২৮শে জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নিপুণ আকতার ১৬৩ ভোট আর জায়েদ খান ১৭৬ ভোট পেয়েছিলেন। নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন।

নিপুণ আকতারের যেসব অভিযোগ

নিপুণ আকতারের যে অভিযোগটি চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে সেটি হল এই নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে যিনি দায়িত্ব পালন করেছেন সেই পীরজাদা শহীদুল হারুনের বিরুদ্ধে। নিপুণ অভিযোগ করেন যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার তার প্রতি অশালীন মন্তব্য করেছেন।

ইউক্রেন: ভুল হিসেব-নিকেশ থেকে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠতে পারেন পুতিন

নিপুণ আকতার ৩০শে জানুয়ারি ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, “সকাল বেলা তিনি (পীরজাদা শহীদুল হারুন) আমার দুই গালে দুইটা কিস চাচ্ছে। সেখানে আমার দুইজন নারী প্রার্থী ছিল। আমার উচিত ছিল তার ঐ দুই গালে দুইটা চড় মারা, যেটা আমি করি নাই। উনি যখন এই কথাটা বলেছে তখন আমার ঐ দুই নারী প্রার্থী দেখেছে। তখনি আমার চড় মেরে নির্বাচন বন্ধ করে দেয়া উচিত ছিল।”

 

তিনি বলেন, তার মনে হয়েছে আগে এই অভিযোগগুলো সংবাদমাধ্যমে আসা উচিত।

Leave a Reply