Deprecated: Function WP_Dependencies->add_data() was called with an argument that is deprecated since version 6.9.0! IE conditional comments are ignored by all supported browsers. in /home/amadersa/public_html/wp-includes/functions.php on line 6131
পেটের মেদ কমানোর সহজ ও কার্যকর

এই মসলা গরম পানিতে দিয়ে খেলেই কমবে মেদ | ৭ দিনে পেটের মেদ কমাবেন যেভাবে | Loose weight

সারা দিনের ব্যস্ততায় ঠিকমতো খাওয়ার সময় পান না এমন অভিযোগ অনেকেরই। এতে শরীরে দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান নানা অসুখের আশঙ্কার পাশাপাশি তৈরি হচ্ছে ভুল খাদ্যাভ্যাস। সারা দিন না খেয়ে এরপর খাওয়ার সময় হয়তো খেয়ে ফেলছেন অনেক বেশি।

তাই খুব কষ্ট করে একবার ওজন কমলেও সুনির্দিষ্ট খাদ্যাভ্যাস না থাকায় কিছুদিনের মধ্যেই বাড়তে শুরু করে ওজন। জমতে থাকে মেদ। অথচ একটু বুঝে খেলেই কমতে শুরু করবে পেটের এসব মেদ। আমাদের এবারের আয়োজন সেসব খাবার নিয়েই।

গ্রিন টি: এতে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসহ এমন কিছু পুষ্টির উপাদান, যা চর্বি কমাতে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ক্যানসারেরও ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত গ্রিন টি পানে কমতে শুরু করবে ওজন।

মরিচ: কাঁচা মরিচে আছে ক্যাপসেইসিন নামের একধরনের উপাদান, যা শরীরকে সুঠাম করতে কার্যকর। রান্না করা বা কাঁচা যেকোনো ধরনের মরিচের ঝাল মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় এবং নিজে থেকেই ক্যালরি বার্ন করে। তাই একটু বেশি ঝালযুক্ত খাবার কমাতে পারে ওজন।

সাগু দানা: যদি আপনি একেবারে নিরামিষভোজী হন তাহলে ওমেগা থ্রি নিয়ে একদমই ভাবতে হবে না। সাগু দানায় আছে ওমেগা থ্রি, যা ওজন কমাতে সহায়তা করবে। এতে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম, লোহা ও প্রচুর পরিমাণে ফাইবার।

আদা-চা: আদা হজমে সাহায্য করে। সারা দিনের দৌড়ঝাঁপে আদা-চা যেমন প্রশান্তি দেবে, তেমন এটি দুশ্চিন্তাজনিত ওজন কমাতেও সাহায্য করবে।

মাছের তেল: মাছের তেলে আছে ওমেগা থ্রি, যা ওজন কমাতে সহায়তা করবে। মাছের তেল হাড় গঠনে সহায়তা করে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং প্রয়োজনীয় কোলস্টেরল বৃদ্ধি করে। মাছের তেল কোমর ও পেটের চর্বি কমাতে সহায়তা করে।

লেবু-পানি: চিনি ছাড়া তৈরি লেবু-পানি শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। লেবু-পানি লিভার পরিষ্কার রাখে, সে সঙ্গে বাড়িয়ে দেয় চর্বি ভাঙার কাজও।

দারুচিনি: দারুচিনি মেটাবলিজম বাড়িয়ে শরীরের মেদ কমাতে সহায়তা করে। এ ছাড়া দারুচিনি শরীরে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়, যার ফলে এটি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।

লিন মিট: মাংস সেদ্ধ করে পানি ফেলে দিলেই তৈরি হয় লিন মিট। যাঁরা মাংস খেতে ভালোবাসেন, তাঁরা তেল-চর্বিযুক্ত মাংস না খেয়ে লিন মিট খেতে পারেন। সাধারণ মাংসের থেকে ৩০ শতাংশ ওজন কমবে শুধু লিন মিট খাওয়ার জন্যই।

পানি: প্রচুর পানি পান করুন। পানি শরীরের নানা অসুখ থেকে আপনাকে নিরাপদ রাখবে। পানিস্বল্পতার কারণে মাথাব্যথা থেকে শুরু করে নানা অসুখ তৈরি হতে পারে। সেসব থেকেও মুক্তি মিলবে নিমেষেই।

ওজন কমে যাওয়ার পর অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস আর ভুল জীবনাচরণ আবার বাড়িয়ে দিতে পারে ওজন। সেটা একদিকে যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকারক, তেমন এতে তৈরি হতে পারে ওজনসংক্রান্ত হতাশাও।

পেটের মেদ চটজলদি কমাতে ৭ দিনের ঝটপট ডায়েট প্ল্যান!

‘মেদ ভুঁড়ি কি করি’ সমস্যায় অনেকেই ফেঁসে গিয়েছেন। আর সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অবলম্বন করছেন বিভিন্ন পদ্ধতি। মেদ ভুঁড়ি নিয়ে যারা মহা বিপদে আছেন তারা খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারবেন এই সমস্যা থেকে। এমনকি মাত্র ৭ দিনেও বেশ কিছুটা কমানো সম্ভব পেটের মেদ। যেসব খাবার শরীরের মেদ বাড়ায় যেমন অ্যালকোহল, চিনি, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি এড়িয়ে মাছ, মুরগী ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রক্রিয়াজাত খাবার ও চিনি শরীরকে মেদ বহুল করে তোলে এবং তলপেট, উরু, নিতম্বে মেদ জমে যায়। তাই খাবার গ্রহণের সময় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। আসুন জেনে নেয়া যাক ওজন কমানোর ডায়েট প্ল্যান।

১. ক্যাফেইন, চিনি, অ্যালকোহল ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। এসব খাবার শরীরে সহজেই মেদ জমিয়ে দেয়।

২. খাবার তালিকা থেকে নিজের প্রিয় খাবার গুলো বাদ না দিয়ে সপ্তাহে এক দিন খান। সপ্তাহে একদিন কেক কিংবা চকলেট খেলে পুরো সপ্তাহ ডায়েটের বিরক্তি ও একঘেয়েমি কেটে যাবে। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে মেটাবলিজম।

৩. মেদ কমাতে মাছের তেল খান। মাছের তেল অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে ফেলে এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড সরবরাহ করে।

৪.নিয়মিত সকালের নাস্তা করুন। ঘুম থেকে ওঠার ১ ঘন্টার মধ্যেই সকালের নাস্তা সেরে ফেলুন। যদি সকালে নাস্তা করার একেবারেই সময় না পান, তাহলেও কিছু ফল ও বাদাম অথবা একটি ডিম সেদ্ধ খেয়ে নিন।

৫. রাত ৮ টার পড়ে ভারী খাবার খাবেন না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ৪ ঘন্টা আগে ভারী খাবার খেয়ে নেয়া ভালো। রাতে খেয়েই ঘুমিয়ে পড়লে হজমে সমস্যা হয় এবং মেদ বাড়ে।

পেটের মেদ কমাতে ৮টি কৌশল

একটু-আধটু মেদ সাধারণ ডায়েট এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে কমিয়ে ফেলা যায়। কিন্তু বেশি মেদ জমলেই সমস্যা। কিছুতেই পিছু ছাড়তে চায় না। বরং বাড়তেই থাকে এই পেটের মেদ। কিন্তু এই জমে থাকা মেদ নিয়ে তো বসে থাকা যায় না। মেদ কমানোর উপায় বের করতে হবে। তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল পেটের মেদ দ্রুত ও সহজে কমানোর ৮টি দারুণ “অব্যর্থ” কৌশল।

দিন শুরু করুন লেবু গরম পানি দিয়ে: সকালে খালি পেটে খান এক গ্লাস লেবু পানি। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক ফালি লেবু চিপে নিয়ে এতে ১ চিমটি লবণ মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন। প্রতিদিন নিয়ম করে পান করুন এই লেবু গরম পানি। লেবুর সাইট্রিক অ্যাসিড এবং গরম পানি উভয়ই পেটের মেদ কাটাতে সাহায্য করবে।

ভাত খাওয়া বন্ধ করুন: ভাত খেলে পুরোটাই পেটে মেদ হিসেবে জমা হয়। ভাতের পরিবর্তে লাল আটার রুটি খান। মেদ কমবে। যদি নিতান্তই ভাত খেতে হয় তবে এক কাপের বেশি ভাত খাবেন না।

চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন: যেসব খাবারে চিনি রয়েছে সেসব খাবার খাওয়া বন্ধ করুণ। চিনি জাতীয় খাবার পেটে মেদ জমায়। চিনির পরিবর্তে মধু ব্যবহার করুণ।

দৈনিক ৬-৮ গ্লাস পানি পান করুন: যদি পেটের মেদ দ্রুত কমাতে চান তবে অবশ্যই প্রতিদিন ৬-৮ গ্লাস পানি পান করার অভ্যাস করতে হবে। পানি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং দেহের টক্সিন দূর করে পেটের মেদ কমতে সাহায্য করে।

নিয়মিত কাঁচা রসুন খান: গন্ধের কারণে অনেকেই কাঁচা রসুন থেকে দূরে থাকেন। কিন্তু যদি দ্রুত পেটের মেদ কমাতে চান তবে নিয়মিত কাঁচা রসুন খাবেন। কাঁচা রসুন দেহের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ও মেদ ক্ষয় হতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২/৩ কোয়া রসুন খাবার অভ্যাস করুণ।

শাকসবজি খাবার অভ্যাস করুন: অনেকরই মাছ-মাংসের প্রতি আগ্রহ থাকে বেশি। এবং সবজি খাবার কথায় অনীহা প্রকাশ করেন। কিন্তু মাছ মাংসে প্রোটিনের পাশাপাশি ফ্যাট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে যা দেহে মেদ জমায়। শাকসবজিতে আছে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এবং পরিমিত ফাইবার। তাই পেটে মেদ জমতে দিতে না চাইলে শাকসবজি খান। মাছমাংস খাবার পরিমাণ কমিয়ে দিন।

মৌসুমি ফলমূল খান: সকালে, দুপুর, বিকাল এবং রাতের খাবারের তালিকায় ১ বাটি ফল রাখুন। এতে আপনার কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট কম খাওয়া হবে। ফলে আপনি দ্রুত মেদ কমাতে সক্ষম হবেন। অনেকে মনে করেন ফলের চাইতে ফলের জুস খাওয়া ভালো। কিন্তু ফলের জুস ফ্যাট বাড়ায়। কারণ জুসে ফলের কোন ফাইবার থাকে না এবং স্বাদের জন্য এতে কিছুটা মিষ্টি যোগ করা হয়। সুতরাং ফলেরজুসের পরিবর্তে ফল খান।

খাবারে যোগ করুন কিছু মসলা: দারুচিনি, আদা, গোল মরিচ জাতীয় মসলা যুক্ত খাবার খান। এইসব মসলা দেহের সুগার লেভেল কমাতে সাহায্য করে। রান্নায় দারুচিনি, আদা ও গোল মরিচ যোগ করে রান্নার স্বাদের মাত্রা বাড়ানোর পাশাপাশি কমিয়ে নিতে পারেন পেটের মেদ।

যে ৮টি পানীয় পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে

সারাদিন বাসায়, অফিস কিংবা কম্পিউটার ডেস্কের সামনে কাজ করতে করতে হাঁটার, ব্যায়ামের সময় পান না তারা। যার ফলে শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমে এবং শরীর স্থূল হয়ে যায়। পেটে অতিরিক্ত মেদ জমে গেলে বিয়ে বা পার্টিতে কোনো জাঁকজমক পোশাকে নিজেকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় লাগে না। তাই অতিরিক্ত মেদ থেকে মুক্তি পাওয়া প্রয়োজন। কিন্তু কিভাবে পেটের অতিরিক্ত মেদ থেকে মুক্তি পাবেন ভেবেছেন কি? আর চিন্তা নেই। আজ আপনাদের জানাবো কয়েকটি চমৎকার পানীয় সম্পর্কে যে পানীয়গুলোর মধ্যে যেকোনো একটিকে প্রতিদিন সকালে খেলে পেটের মেদ অল্প দিনেই কমে যাবে।

মধু, লেবু, আদা মিশ্রিত চা: পেটের বাড়তি মেদ নিয়ে চিন্তিত? এসে গেলো মধু, লেবু, আদা মিশ্রিত চা। এই পানীয়টি দিয়ে প্রতিদিন সকাল শুরু করতে পারেন। তাহলে প্রতিটি সকাল হবে আপনার জন্য স্বাস্থ্যকর ও প্রাণবন্ত।

আদা রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে এবং লেবু লিভারের জন্য উপকারী। সেই সাথে লেবু হজমে সাহায্য করে। আর মধুর উপকার তো কম বেশি আমরা সবাই জানি। মধু শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি আপনাকে প্রাণবন্ত রাখতে ভূমিকা রাখবে। তাই দেরি না করে আজ থেকে ঘরে বানিয়ে নিন মধু, লেবু ও আদা মিশ্রিত চা। এবং আপনি হয়ে যান স্লিম ও আকর্ষণীয়।

অর্গানিক আপেল, গাজর ও আদার পানীয়: অর্গানিক আপেল, গাজর ও আদা দিয়ে ঘরে এক মূহুর্তে তৈরি করে ফেলুন মজাদার পানীয় যা আপনার জন্য স্বাস্থ্যকরও বটে। আদার নির্যাস কিছুটা ঝাল মনে হলেও গাজর ও আপেলের সাথে মিশ্রিত করলে এমন মনে হবে না। দারুণ স্বাদের পানীয়টি বাসায় তৈরি করতে মাত্র কয়েক মিনিট লাগবে।

কাঁচা আম ও আনারস মিশ্রিত পানীয়: কি অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন কি ভুলবাল বকছি? নাহ, আপনার ভাবনা সঠিক নয়। জাপানে কাঁচা আম ও আনারস মিশ্রিত এই পানীয়টি ওজন কমানোর পানীয় হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়। কাঁচা আমের তৈরি হওয়ায় এই পানীয়টি স্বাদে অতুলনীয়। এছাড়া এটি বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে।

রোজ সকালে কাঁচা আম ও আনারস ব্লেন্ড করে এই পানীয়টি কয়েক মিনিটে তৈরি করে ফেলতে পারেন। এটি আপনার সুস্বাস্থ্য রক্ষায় দারুণ কার্যকরী হবে বলে আমার বিশ্বাস। তাই আর পেটের মেদ নিয়ে চিন্তা না করে আজই বানিয়ে ফেলুল এই মজাদার পানীয়টি।

পুদিনা ও লেবু মিশ্রিত পানীয়: পুদিনাপাতার কার্যকারীতা আমরা সবাই জানি। তবে এটি কি জানি যে পুদিনা পাতা ওজন কমাতেও সহায়তা করে? হ্যাঁ, পুদিনাপাতা, বরফ কুচি, পানি ও লেবু মিশ্রিত পানীয়টি ওজন কমানোর সহায়ক হিসেবে কাজ করে। পাশাপাশি আপনাকে করবে চাঙা। প্রতিদিন সকালে এই পানীয়টি খেয়ে দেখতে পারেন। এর জন্য বাড়তি কোনো খরচ হবে না। কারণ প্রায় সবার বাসায় পুদিনাপাতা ও লেবু সর্বদা থাকে।

কলা, নারকেল ও কোকো মিশ্রিত পানীয়: বাড়তি মেদ নিয়ে চিন্তার দিন শেষ। আর অযথা পেটের বাড়তি মেদ নিয়ে সারা রাত চিন্তা করতে হবে না। কারণ কলা, নারকেল ও কোকো মিশ্রিত পানীয়টি রোজ পান করলে আপনি বাড়তি মেদ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবেন।

এই পানীয়টি আপনাকে আকর্ষণীয় করবে কয়েক দিনের মধ্যেই। পরিষ্কার কলা, পরিমাণমতো নারকেল কুচি বা নারকেলের পানি, কোকো (কোকো চকোলেট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়) নিয়ে ব্লেন্ড করুন। তারপর গ্লাসে পরিবেশন করুন। দেখতে যেমন আকর্ষণীয় লাগবে, এই পানীয়টি খেতেও লাগবে সুস্বাদু।

তরমুজের তৈরি পানীয়: পেটের মেদ কমানোর জন্য অনেকে কত কিছুই না করে। দৌড়-ঝাপ, ব্যায়াম। কিন্তু সবসময় চলমান না রাখার কারণে কার্যকরী সুফল পায় না অনেকে। তাই আজ আপনাদের জানাবো ঘরে বসে তৈরি করা যায় এমন একটি পানীয়ের কথা, যা খেলে আপনি বাড়তি মেদ থেকে মুক্তি পাবেন।

ঘরে বসে তরমুজের তৈরি একটি মজাদার পানীয় তৈরি করে পান করলে পেটের মেদ থেকে মুক্তি পাবেন। পরিমাণমতো তরমুজ কুচি, বরফ, হালকা পানি, প্রয়োজনমতো চিনি (যদি চান) ব্লেন্ড করে তৈরি করে ফেলুন মজাদার তরমুজেস জুস। এতদিন যারা জানতেন তরমুজ শুধু শরীরকে হাইড্রেট রাখে, আজ থেকে জানলেন আরো একটি নতুন উপকারিতার কথা।

জাম্বুরার শরবত: অনেক চেষ্টার পরও ওজন কমছে না? তাহলে পূর্বের সকল প্রচেষ্টা বাদ দিন। আজ থেকে রোজ সকালে জাম্বুরার শরবত খান। গবেষকদের মতে জাম্বুরার শরবত ওজন কমানো এবং পেটের মেদ দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

জাম্বুরা খাদ্য হজমে কাজে লাগে এবং বিপাকে সহায়তা করে। রোজ সকালের নাস্তায় বা আপনার ডায়েট চার্টে জাম্বুরার শরবত রাখতে পারেন। এটি বাড়তি মেদ থেকে মুক্তি দেবে এবং আপনাকে করবে আরো সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

আনারসের ফ্রাপে: আনারস স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। আনারসের গুণাগুণের কথা আমরা সবাই জানি। আনারসে রয়েছে শর্করা বিপাকীয় এর উপাদান ব্রোমোলিন যা মেদ দূর করতে সহায়তা করে। উপরে আলোচিত প্রতিটি পানীয় আপনার জন্য আশীর্বাদ স্বরুপ কাজ করতে পারে। আপনি চাইলে আজই তৈরি করতে পারেন যেকোনো একটি পানীয়।

ওজন কমাতে ৭ দিনের ডায়েট প্ল্যান

১ম দিন: কলা ছাড়া যে কোনো ফল যত ইচ্ছা খান। সব ধরণের খাবার বাদ দিয়ে প্রথম দিন শুধু ফল খেতে হবে।

২য় দিন: দ্বিতীয় দিন খাবেন শাক সবজি। আলু ছাড়া যে কোনো শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খান। তবে তেল দিয়ে রান্না না করে সালাদ অথবা সেদ্ধ করে খাওয়ার চেষ্টা করুন। তেল যদি ব্যবহার করতেই হয় তাহলে অল্প পরিমাণে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

৩য় দিন: তৃতীয় দিন কলা খাবেন না। কলা ছাড়া যে কোনো ফল ও শাক সবজি ইচ্ছে তত খেতে পারেন। তবে অন্য কোনো খাবার খাওয়া যাবেনা।

৪র্থ দিন: চতুর্থ দিন হলো কলা খাওয়ার দিন। এই দিন আপনি ৮টি মাঝারি আকারের কলা ও তিন গ্লাস(২০০মিলি) দুধ খাবেন। তবে অন্য কিছু খাওয়া যাবে না।

৫ম দিন: পঞ্চম দিন মাংস খেতে পারবেন। অল্প পরিমাণে মুরগীর মাংস খান এবং ৬টি টমেটো খান।

৬ষ্ঠ দিন: ষষ্ঠ দিন ইচ্ছে মতো মুরগীর মাংস খান এবং আলু বাদে অন্যান্য শাকসবজি খান।

৭ম দিন: ডায়েটের শেষ দিন অর্থাৎ সপ্তম দিন বাদামি চাল, চর্বি ছাড়া মাংস, ফলের রস এবং সব রকমের শাক-সবজি গ্রহন করুন।

কিছু সাবধানতা

১. মাসে একবারের বেশি এই ডায়েট চার্ট অনুসরণ করা উচিত নয়।

২. অন্য কোনো অসুখ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে ডায়েট অনুসরণ করবেন না।

৩. ডায়েটের পাশাপাশি সারাদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

ওজনের আধিক্যের ওপরে ভিত্তি করবে ওজন কমার বিষয়টি। যার ওজন অধিক, তার ক্ষেত্রে কমবেও অধিক। তবে কমপক্ষে ৩ পাউনড হতে ১০ পাউনড পর্যন্ত কমে থাকে।

রোগা হওয়ার জন্য তো অনেক কিছু ট্রাই করছেন। কখনও ছুটছেন জিমে। যোগব্যয়াম করছেন। ডায়েট কন্ট্রোল করছেন। তবুও শরীরে মেদ যেই কে সেই। কিন্তু জানেন কি? আপনার রান্নাঘরে এমন কিছু রয়েছে, যা দিয়ে ঝটপট মেদ কমাতে পারবেন।

যদি ভেবে থাকেন লেবু, উষ্ণজল ও মধু খাওয়ার কথা বলছি। তাহলে আপনি একেবারেই ভুল। বরং এবার উষ্ণজলে দারচিনি ও মধু-র কথা বলছেন চিকিৎসকরা। কীভাবে বানাবেন?

একটা পাত্রে জল নিন। ভালো করে ফুটিয়ে নিন জল। ফুটন্ত জলে কয়েকটা দারচিনি ফেলে দিন। ফের ফোটাতে থাকুন জলকে। পাত্রে রাখা জল ঠান্ডা হতে দিন। জলের মধ্যে দু’চামচ মধু মিশিয়ে নিন। ব্যস তৈরি আপনার মেদ কমানোর পানীয়।

এই মিশ্রণটি সকালে একবার পান করুন। বিকেলে একবার পান করুন। আর অবশ্যই রাতে শোয়ার আগে পান করুন৷ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক সপ্তাহের মধ্যে পরিবর্তন চোখে পড়বেই !

পেটের মেদ কমানোর সহজ ও কার্যকর ৬ টি উপায় ,৩ দিনে পেটের মেদ কমানোর উপায়, পেটের মেদ কমানোর ব্যায়াম ,ছবি সহ ২ দিনে পেটের মেদ কমানোর উপায়, হাটলে কি পেটের মেদ কমে,৭ দিনে মেদ কমানোর উপায়, পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা, মেদ কমাতে লেবু,Loose weight ,মেথি দিয়ে ব্যায়াম ছাড়াই মেদ কমান

Leave a Reply